মন্তব্য কলাম
প্রসঙ্গ: অতীতের মতই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর লাগাম টানছে না অর্ন্তবর্তী সরকার ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতে শেখানো হচ্ছে অশ্লীলতা, পড়ানো হচ্ছে ভারতসহ ভীনদেশের ইতিহাস-সংস্কৃতি সংবিধান ও দেশবিরোধী এইসকল স্কুলগুলোর বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপ কোথায়?
, ০৫ মে, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
বিদেশি কারিকুলামে পরিচালিত দেশের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো টিউশন-ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে বেপরোয়া। দেশের লকডাউন পরিস্থিতির সময়েও এসব স্কুলগুলো বিভিন্ন ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে কঠোরতা দেখিয়েছে। টিউশন-ফি বকেয়া থাকায় অনলাইন ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ারও অভিযোগ ছিলো কয়েকটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের বিরুদ্ধে। শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের নানা অভিযোগের মধ্যে বিধিমালা অনুযায়ী পরিচালিত না হওয়া, নিবন্ধনে অনীহা, ব্যয় বিবরণী প্রকাশ না করাসহ স্বেচ্ছাচারিতার কারণে এসব প্রতিষ্ঠানকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর আওতায় আনছে সরকার। এ নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সম্প্রতি আরও কিছু উদ্যোগ নিয়েছে।
তথ্যে জানা গেছে, রাজধানীতে নিবন্ধন ছাড়াই রাজধানীতে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো। এসব স্কুলগুলোতে খেয়ালখুশিমতো ৫০ থেকে লাখ টাকা পর্যন্ত টিউশন-ফি নিচ্ছে। কিন্তু টিউশন-ফি দিতে না পারায় অনলাইন ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া, স্কুল থেকে বের করে দেওয়া বা উল্টো ভয়ভীতি দেখিয়ে ভর্তি বাতিল এবং ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে। কেবল একটি বা দুটি স্কুলেই নয়, অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে উন্নত শিক্ষা প্রদানের নামে হাজার হাজার তথাকথিত ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষার নামে চলা বহুমুখী প্রতারণার চিত্র। অনুসন্ধানে ভেতরে কোচিং সেন্টার আর বাইরে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের সাইনবোর্ডেরও অসংখ্য প্রমাণ পেয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)। জানা গেছে, দেশে আসলে কতটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল আছে তার সঠিক সংখ্যা নেই সরকার ও বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানের কাছেই। তবে এগুলো এতই নিয়ন্ত্রণহীন যে দেশজুড়ে অন্তত ১৮ হাজার ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের অস্তিত্ব আছে বলে ধারণা করা হলেও সরকারের সাময়িক রেজিস্ট্রেশন আছে মাত্র ৯১টির। আর ব্যানবেইস বলছে, ইংলিশ মিডিয়ামের নামে যত হাজার প্রতিষ্ঠানই থাকুক না কেন ইংলিশ মিডিয়াম হিসেবে বিবেচনা করা যায় এমন প্রতিষ্ঠান হবে সর্বোচ্চ ২০০টি। বাকিরা ইংলিশের নামধারী ভূঁইফোড় কিন্ডারগার্টেন না হয় কোচিং সেন্টার। উন্নত শিক্ষার নামে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল সেজে শিক্ষার নামে রীতিমতো প্রতারণা চলছে দেশজুড়ে। যেখানে নিয়ম-শৃঙ্খলার বালাই নেই।
শুধু প্রতারণাই নয়, এই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর নামে সবচেয়ে বড় যে অভিযোগটি রয়েছে তাহলো শিক্ষার নামে অশ্লীলতার প্রচার প্রসার এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিরোধী সিলেবাস শিক্ষার্থীদের পড়ানো। উল্লেখ্য, এসব স্কুলগুলোর সিলেবাসে ইসলামের কোন নাম-গন্ধ তো দূরের কথা বরং বাংলাদেশ বিষয়ও চরম উপেক্ষিত থাকে। রাজধানীর কয়েকটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের স্ট্যান্ডার্ড সিক্স-এর ভূগোল বই নিয়ে দেখা যায়, সেখানে আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার ভৌগোলিক অবস্থার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। আবার ইতিহাস বইতে রয়েছে আমেরিকা মহাদেশের ইতিহাস। কিভাবে আমেরিকা সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি ঘটেছে সেটাই পড়ানো হয়।
এখানেই শেষ নয়, ২০১৭ সালের ২৫ মে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো বাংলা ভাষা ও দেশীয় সংস্কৃতি চর্চার উপর জোর দিতে রায় দেয় হাইকোর্ট। এছাড়া ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতে স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসসহ সব জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু এরপরও রাজধানীর নিয়ন্ত্রনহীন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো এই রায়ের কোনো তোয়াক্কাই করছেনা। বাংলা ভাষায় কোনো গুরুত্বই দিচ্ছেনা স্কুলগুলো। কিছুদিন আগে এই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর বিরুদ্ধে একটি রিট হয়েছিলো আদালতে। অভিযোগ করা হয়েছিলো, রাজধানীর কয়েকটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভারতের জাতীয় সংগীত, জাতীয় ফল আম, জাতীয় পশু বাঘ, জাতীয় ফুল পদ্ম, জাতীয় পাখি ময়ূর, গান্ধীর জীবনী শেখানো হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। এছাড়া, ডিপিএস-এসটিএস ইংলিশ মিডিয়াম নামক রাজধানীর একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে ঞযব চবৎশং ড়ভ ইবরহম ধ ডধষষভষড়বিৎ বইয়ে নারী পুরুষের অবাধ মেলামেশা ও সমকামিতার অশ্লীলতার বিষয়ে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান দেয়া হচ্ছে।
অন্যদিকে, বেসরকারি কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষার নামে শিশুদের ঘাড়ে পাঠ্যপুস্তকের বোঝা তুলে দেয়ার অভিযোগ অনেক পুরনো। এখন সেই একই অবস্থা সৃষ্টি করা হয়েছে সরকারি নামিদামি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতেও। এখন বেশিরভাগ স্কুলের বেলায় অভিভাবকদের কাছ থেকে এমন অভিযোগ মিলছে। পাঠ্যপুস্তক দিয়ে শিশুকে রীতিমতো মানসিক ও শারীরিক ‘নির্যাতন’ চালানো হচ্ছে। ৬ বছর বয়সী প্রথম শ্রেণীর একটি শিক্ষার্থীর জন্য পাঠ্য করা হচ্ছে ৪র্থ অথবা ৫ম শ্রেণীর শিশুর উপযোগী পাঠ্যকে। উদ্ভূত ও আজগুবি পাঠ্যসূচি থাকে বাচ্চাদের জন্য। বেশিরভাগ স্কুলের পাঠ্যবই বাংলাদেশী লেখকেরও নয়। তাই ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের মানুষদের নিজস্ব কৃষ্টি-কালচার ও ঐতিহ্য থাকে না সেখানে। শেখানো হয় বিদেশী উদ্দাম সংস্কৃতি।
রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সেগুলোতে সরকারি নীতি লঙ্ঘন করে পাঠ্য তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। রাজধানীর একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের প্রথম শ্রেণীর পাঠ্যসূচিতে দেখা যায় বাংলা, অঙ্ক, ইংরেজিসহ সব মিলিয়ে রাখা হয়েছে ১২টি বিষয়। সেগুলোতে মানা হচ্ছে না জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড-এনসিটিবি’র কারিকুলামও। কারিকুলামে প্রথম শ্রেণীর গণিতে ১ থেকে ৫০ পর্যন্ত সংখ্যা সহজ থেকে কঠিন ধারা অনুসরণ করে উপস্থাপন করা হয়েছে। এজন্য একটি বই-ই অনুসরণ করা হয়। কিন্তু ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে বিভিন্ন নামে গণিতের একাধিক বই পড়ানো হয়। সেগুলো এনসিটিবি’র কারিকুলামের বাইরে। কোন শ্রেণীর জন্য তাও স্পষ্ট লিখা থাকে না। সুনির্দিষ্ট কোনো নিয়ম না থাকায় শিশুরা শুরুতেই হাজার সংখ্যা সংবলিত গাণিতিক সূত্র শিখতে বাধ্য হয়। এসবে আছে বিদেশী সংস্কৃতির আধিক্য। এভাবে শিশুদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে নিজেদের প্রণীত পাঠ্যসূচি। এ নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রবণতা প্রাথমিক স্তরের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর বেলায়। তৃতীয় শ্রেণীতেও সেই ধারা অনুসরণ করা হচ্ছে কিছুটা। গুরুত্ব দেয়া হয়নি শিশুর বয়স, সামর্থ্য ও মনস্তাত্ত্বিক অবস্থাকে। ঢাকার নামিদামি স্কুলগুলোর পাঠ্যসূচিতে এখন এরকমই বাস্তবতা। অভিভাবকরা বলছে, এটা শিশুদের প্রতি অত্যাচার এবং একেবারে অন্যায় আচরণ। পাঠ্যপুস্তকের নামে যা করা হচ্ছে তাতে হয়তো ব্যবসা হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে শিক্ষাবাণিজ্য। কিন্তু বিনিময়ে শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
পাশ্চাত্যের উদ্দাম সংস্কৃতির আদলে গড়ে উঠা এসব স্কুলের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনায় কোনো নীতিমালা না থাকায় নানা অজুহাতে যথেচ্ছা অর্থ আদায় করছে তারা। অথচ অতিরিক্ত ফি আদায় বন্ধেও নেই সরকারের কোনো উদ্যোগ। এছাড়া অভিভাবকদের অভিযোগ, তারা লাখ লাখ টাকা খরচ করেও কাঙ্খিত কোনো ফল পাচ্ছে না। সরকার এসব স্কুল মনিটরিংয়ে উদাসীন।
উল্লেখ্য, এসব স্কুলগুলোর সিলেবাসে পবিত্র দ্বীন ইসলাম শিক্ষার কোনো নাম-গন্ধ তো দূরের কথা, বরং বাংলাদেশের বিষয়ও চরম উপেক্ষিত থাকে। সরকার এখনই এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে, ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের নিজস্ব কৃষ্টি-কালচার ও ঐতিহ্যে শুধু বিরূপ প্রভাব পড়বে তা নয় তার পাশাপাশি একটা বিকৃতমনা পরগাছা শ্রেণীও তৈরী হবে। যা দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মানবতার জন্যও হুমকী হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আলুর কেজি ৯ টাকা, লোকসানে কাঁদছে কৃষক ও ব্যবসায়ী ২৫০ মিলি লিটার পানির দামে এক কেজি আলু, আলুচাষির কান্নার আওয়াজ কে শুনবে?
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ। শুধু সেই নয়, সমকামী পার্টনার সহই তারা ঢাকায় আসতে চাইছে।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
গত ৩ই নভেম্বর সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে দেশে অনলাইন জুয়ারীর সংখ্যা ৫০ লাখ বাস্তবে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিকার প্রশাসনের ব্যর্থতায় অনলাইন জুয়ায় দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ জড়িত মারাত্মক অপরাধে জড়াচ্ছে অনলাইন জুয়ায় আসক্তরা
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদীদের বন্ধুও বড় শত্রুই বটে! ইহুদীরাই আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট বানায়, নামায় তথা আমেরিকা চালায়।
০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শীর্ষ বিশ্ব সন্ত্রাসী বর্বর ইসরাইল ফিলিস্তিনে জাতিগত নিধন প্রায় শেষ করে আবারো আন্তর্জাতিক আইন লংঘন করে এখন ইরানে সন্ত্রাসী হামলা করে যাচ্ছে জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘ কাফিরদের মুখপাত্র হিসেবেই তাদের মুখ বন্ধ করে আছে
০২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












