মন্তব্য কলাম
প্রসঙ্গ: গোপালগঞ্জের ঘটনা"" পত্রিকা পর্যালোচনা খবর প্রতিক্রিয়া
, ২২ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৯ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৮ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ০৩ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
(১)
সাংবাদিকতা সমৃদ্ধ হয় নি। রিপোর্টে দায়িত্বশীলতা আসেনি। গড্ডালিকা প্রবাহের বিপরীতে দক্ষতা তৈরীর মানসিকতা তৈরী হয়নি, অধিকাংশ মিডিয়ায়। গোপালগঞ্জের ঘটনায়- ১৬ই জুলাই অনলাইন ভার্ষণে, সবাই রিপোর্ট করেছে গোপালগঞ্জে মারা গিয়েছে ৪ জন। কেবল ইত্তেফাক রিপোর্টে করেছে ৫ জন।
প্রায় সব দৈনিক সবাই ঢালাওভাবে রিপোর্ট করেছে ছাত্রলীগ, আওয়ামীলীগ হামলা করেছে। কিন্তু কোনো সূত্রের বরাত দেয়নি। আশ্চর্যজনকভাবে যুবলীগের নাম কেউই দেয়নি।
তবে দ্যা ডেইলী ষ্টার সহ আরো ২/১ টি পত্রিকা প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতটা উল্লেখ করেছে।
এদিকে দৈনিক জনকণ্ঠের রিপোর্টের অংশবিশেষ ভিন্ন মাত্রার যোগান দিয়েছে। জনকণ্ঠের রিপোর্টে ‘জনতার কথা’ এসেছে। রিপোর্টে উল্লেখ হয়েছে।
“বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ-কোটালীপাড়া সড়কে কাজুলিয়া এলাকায় গাছ কেটে রাস্তায় ফেলে যান-চলাচল বন্ধ করে দেয় এলাকার উত্তেজিত জনতা। খবর পেয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম রকিবুল হাসান সেখানে গেলে উত্তেজিত লোকজন তার গাড়ীও ভাংচুর করে। এসময় তিনি ও তার সঙ্গে থাকা ম্যাজিস্ট্রেট রাসেল মুন্সী, পরিসংখ্যান অফিসার উজ্জ্বল বিশ্বাস ও গাড়ীর ড্রাইভার হামিম আহত হন।
বেলা দেড়টার দিকে একদল উত্তেজিত জনতা অতর্কিতে সভাস্থলে হামলা চালায় এবং চেয়ার-টেবিলসহ সভামঞ্চে ভাংচুর করে। এসময় সভামঞ্চের পাশেই একটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়। পরে পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এগিয়ে গেলে হামলাকারীরা দ্রুত সভাস্থল ত্যাগ করে। এর কিছুক্ষণ পর এনসিপি নেতৃবৃন্দ সভাস্থলে পৌঁছান।
বিকেল ৩টার দিকে সভা শেষ করে এনসিপি নেতৃবৃন্দ সভাস্থল থেকে রওনা হলে শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে উত্তেজিত জনতা ইট-পাটকেল ও লাঠিসোটা নিয়ে তাদের গাড়ীবহরে আবারও হামলা চালায়। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ র্যাবসহ সেনাসদস্যরা টিয়ারগ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলিবর্ষণ শুরু করে। মুহূর্তেই গরম হয়ে ওঠে শহরের প্রাণকেন্দ্র। চারিদিকে শুরু হয় দৌড়াদৌড়ি। উত্তেজিত জনতা একপর্যায়ে সভামঞ্চে আগুন ধরিয়ে দেয়। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে পুরোদমে শুরু হয় সংঘর্ষ। সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে শহরের বিভিন্ন সড়কে। বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত দফায় দফায় চলে সে সংঘর্ষ। এরই মধ্যে গোপালগঞ্জ সেনাবাহিনীর সাজোয়া যানে করে এনসিপি নেতৃবৃন্দ গোপালগঞ্জ ত্যাগ করেন। ”
লক্ষ্যণীয় জনকণ্ঠের রিপোর্টের এই অংশে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামীলীগ উল্লেখ না করে ৫ বার উত্তেজিত জনতা উল্লেখ করা হয়েছে।
পর্যালোচনা
সত্যিই যদি ‘উত্তেজিত জনতা হয়’ তাহলে কী আলাদা দৃষ্টিকোন প্রক্ষেপিত হয় না? তাহলে জুলাই বিপ্লবের জনতার সাথে গোপালগঞ্জের জনতারও কী একটা আবেদন উঠে আসে না?
জুলাইয়ের জনতা যদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করে গৌরব অর্জন করে তবে জনকণ্ঠ কথিত গোপালগঞ্জের জনতার অর্জন কী?
এই জনতার বিরুদ্ধে পুলিশ-সেনাবাহিনীর ভূমিকার সংজ্ঞা কী?
মাত্রা কী? ব্যাখ্যা কী?
জনকণ্ঠের ‘জনতা’ উল্লেখ করার পেছনে কারণ কী? স্বত: স্ফূর্ততা? নাকি উদ্দেশ্য প্রণোদিতা? নাকি জনকণ্ঠের পুরানো আওয়ামীপ্রীতি প্রবণতা?
(২)
খবর শিরোনাম
(১) পুলিশ দাঁড়িয়ে নাটক দেখছে, পিছু হটছে: (সারজিস)
(২) “আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা হামলা চালিয়েছেন। এ সময় পুলিশ-সেনাবাহিনী নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে”
-এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী (১৬ জুলাই ২০২৫, বাংলা ট্রিবিউন)
(৩) সাধারণ জনগণের সহায়তা ও আস্থা নিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে কোস্টগার্ড- লে. কমান্ডার হারুন-অর-রশীদ (বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫)
(৪) গোপালগঞ্জে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী-পুলিশ-বিজিবি
-আইন শৃঙ্খলা বাহিনী
“আমরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপের জন্য প্রশংসা জানাই”- অন্তর্বর্তী সরকার
১৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪৪ পিএম
খবর ভাষ্য
গোপালগঞ্জ জেলার সাম্প্রতিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কোস্টগার্ড। বুধবার (১৬ জুলাই) রাতে কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের লে. কমান্ডার হারুন-অর-রশীদ এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সবসময়ই দেশের স্বার্থে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রস্তুত। চলমান পরিস্থিতিতে যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে এ বাহিনী।
অপরদিকে আইজিপি বাহারুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, “ধৈর্য ধরে পুলিশ গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমরা লেথাল (প্রাণঘাতী) কোনও অস্ত্র ব্যবহার করিনি, তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কিছুটা সময় লেগেছে। ” তিনি আরও জানান, পুরো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হচ্ছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্র জানায়, বুধবার সকাল থেকেই আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা পুলিশ ও প্রশাসনের গাড়িতে ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগ করে। কোনো ধরনের উসকানি ছাড়াই টিএনও এবং পুলিশের গাড়িতে হামলা চালানো হয়। এরপরই এনসিপির সমাবেশেও ব্যাপক হামলা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকারের উচ্চপর্যায়ের নির্দেশে সেনাবাহিনী ও বিজিবি মাঠে নামে। সেনাবাহিনী শুরু থেকেই পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে এবং সাধারণ মানুষের জানমাল রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা রাখে।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার দফতর থেকেও পুলিশ-সেনাবাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করা হয়েছে।
খবর প্রতিক্রিয়া
সব বাহিনীর সম্মিলিত এবং প্রাণ হাতে নিয়ে চুড়ান্ত সাহায্যকারী ভূমিকার পরও সারজিস, পাটোয়ারী, নাহিদরা বলছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নাটক করেছে, নিষ্ক্রিয় থেকেছে।
এমন মন্তব্যে ক্ষুব্ধ, তীর্যক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নেটিজনরা। অনেকেই বলেছেন-
এতটুকু কৃতজ্ঞতা বোধ নাই বলেই এরা এখনো জুলাই শহীদ পরিবারের, জুলাই আহতদের প্রতি মনোযোগী নয়।
মনোযোগী নিজেদের গাড়ী বিলাস, অর্থ বিলাস আর ক্ষমতা বিলাসে।
কেউ কেউ আরো কঠিন মন্তব্য করে বলেছেন তবে কী তারা ফ্যাসিস্ট হাসিনা বাহিনীর মত নির্বিচারে গুলি চালানোর পর বলতে উৎসাহ পেতো যে পুলিশ-সেনাবাহিনী যথাযথ ভূমিকা পালন করেছে?
প্রসঙ্গত, পুলিশ হচ্ছে হুকুমের গোলাম। সরকার বা নীতি নির্ধারকরা সিদ্ধান্ত দেন। পুলিশের উপর মহলে সেই সিদ্ধান্ত পাঠিয়ে দেওয়া হয়। মাঠ পর্যায়ে পুলিশ সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর করে। থিয়োরি অ্যান্ড প্র্যাকটিসের নিয়মে প্র্যাকটিস কখনো কখনো ব্যাকরণের বাইরে যেতে বাধ্য।
অন্য যে কোনও ধরনের রেজিমেন্টেড ট্রেনিংয়ের মতো পুলিশের ট্রেনিংয়ে দ্বিধাহীন চিত্তে উপরের নির্দেশ মানা শেখানো হয়।
সমাজের অন্য দশটি প্রতিষ্ঠানের মতো পুলিশও দূর্নীতিমুক্ত নয়। বরং ‘আদায়ের ক্ষেত্রে’ পুলিশি আচরণ আগ্রাসী ও মারমুখি বলেই রাজস্ব বোর্ড, কাস্টমস, সওজ, হাসপাতাল ইত্যাকার নিরব-নিভৃত বড়মাপের দুর্নীতি নজর এড়িয়ে যায়।
‘রাজায় রাজায় ঝগড়া হয় উলুখাগড়ার প্রাণ যায়। ’ স্বৈরাচারী ও গণতান্ত্রিক শাসনের কোনো তফাৎ কী আমরা দেখি? পুলিশকে সব সরকার নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করেন। প্রতিপক্ষ দমনে এখনো পুলিশ রাজনীতিবিদদের প্রিয় এনসিপিও সেই একই হাতিয়ারের আরো ব্যবহার চাচ্ছে কী?
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের ফলে পুলিশ একটি পরাজিত বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। তারাও সেদিন এক ধরনের আত্মসমর্পণই করেছে। সেই পুলিশই এখনো দায়িত্ব পালন করছে। কারণ এতো বড় বাহিনী চাইলেই পরিবর্তন করা যায় না।
পুলিশ এখনো ট্রমার মধ্যে। কারণ তারা জুলাই আন্দোলন দমনে নিজ দেশের জনগণের ওপর গুলি বর্ষণ করেছিল। সেই ট্রমা থেকে তারা বের হতে পারেনি। থানা-পুলিশ তাই জনগণকে এখনো ভয় পায়। ’
তাদের এ বিষয়টি সঙ্গতকারণেই অনুধাবন করতে হবে।
(৩)
খবর শিরোনাম
এনসিপির ওপর হামলা, সবাইকে গোপালগঞ্জে ছুটে আসার আহ্বান সারজিসের
দালালদের কবর রচনা করার আজকেই শেষ দিন- সারজিস (১৬ জুলাই, ২০২৫)
খবর ভাষ্য
বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানায় সারজিস। সে সারা দেশের মানুষকে গোপালগঞ্জে আসার আহ্বান জানায়।
ফেসবুক পোস্টে সারজিস বলে, গোপালগঞ্জে খুনি হাসিনার দালালেরা আমাদের ওপরে আক্রমণ করেছে। পুলিশ দাঁড়িয়ে নাটক দেখছে, পিছু হটছে। আমরা যদি এখান থেকে বেঁচে ফিরি তাহলে মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব, না হয় ফিরব না।
তিনি আরো বলেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ গোপালগঞ্জে ছুটে আসুন।
গোপালগঞ্জের বিবেকবান ছাত্রজনতা জেগে উঠুন। দালালদের কবর রচনা করার আজকেই শেষ দিন।
খবর প্রতিক্রিয়া
সারজিসের আহবানে কেউই সারা দিল না
“দেশটা তোর বাপের নাকি?” এ চেতনার সাথে সারজিসের কথার পার্থক্য কী? জনতা বুঝল না।
সারজিসের এ আহবানে সারা দেশের মানুষ কেউই সারা দেয়নি। এমনকী এন.সি.পির অন্যান্য জেলা বা গোপালগঞ্জ জেলার অন্যান্য থানার সদস্যরা তথা ছাত্র সমন্বয়করাও আসে নি।
পাশ্ববর্তী মাদারীপুর ও খুলনা জেলারও কেউই আসেনি। এদিকে নেটিজনরা অনেকেই ব্যাঙ্গাত্মক মন্তব্য করেছেন।
তারা বলেছেন ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশকে যেমন তার বাপের সম্পত্তি মনে করত সারজিসও কী একই রকম করলো না?
তার ডাকে গোটা দেশবাসী চলে আসবে এটা সে কী করে ভাবতে পারলো? এ দেশের তালুক সে অর্জন করে ফেলছে, এমনটি না ভাবলে কি সে এরূপ আহবান জানতে পারতো?
পাশাপাশি সারজিস যে বললো- “....... আজকেই শেষ দিন”- এ কথাটার গুরুত্ব কী থাকলো? এটা কত দূর বালখিল্যতায় পর্যবসিত হলো?
নেটিজনদের মধ্যে সারজিসের ঘনিষ্ট একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘যারা, ‘সবাই গোপালগঞ্জ আসেন’ ডাক দিলেন তারা কাদের ডাকলেন এনসিপিকে নাকি জুলাইয়ে বিপ্লবীদের? আজকে কি জুলাই রিমেইক করতে গেছিলেন নাকি ফাপড়ের রাজনীতি প্রতিষ্ঠায় গেছিলেন? জুলাই বেইচা দল গঠনের মতো। আবার ব্লকেড ডাক দিছেন নাকি! কেন সরকার, প্রশাসন আপনাদের রেস্কিউ করে না?’’
তিনি প্রশ্ন তুলে বললেন, ‘‘নাকি মন ভরল না হাসিনা স্টাইলে গুলি চলল না বলে? স্থানীয় ভিন্ন দলীয় লোকজনও তো আপনাদের জন্য আগায় আসলো।
ক্লিয়ার করেন এটা রাজনৈতিক ডাক জুলাইয়ের না। ’
ভোট চাইতে গিয়ে জুলাই নামে চালায় দিয়ে সবাই যাবে না উল্লেখ করে সিঁথি বলে, ‘জুলাই আপনাদের গোপালগঞ্জ রাজনৈতিক জনসংযোগের নামে ভেকু দিয়ে আরেক বেটার নিজের এলাকায় গিয়ে তার কবর খুঁড়তে আসে নাই। জুলাই নামে চালায় দিলে চেলচেলায় চলে যাবে এসব আর ভাবিয়েন না। জুলাই কারো বাপের না যে ভোট চাইতে কেচালে গিয়ে জুলাই ডাক দেবেন। ’
(৪)
খবর শিরোনাম
‘সারাদেশে ব্লকেড কর্মসূচী’- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে
ব্লকেড উঠিয়ে নিন। রাজপথে অবস্থান নিন।
- নাসির উদ্দীন পাটোয়ারী (১৬ জুলাই ২০২৫, ১৮:১৬)
খবর ভাষ্য
১৬ই জুলাই বিকালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রায় হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে ব্লকেড কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হয়।
সেই পোস্টে লেখা হয়, গোপালগঞ্জে জুলাইয়ের নেতাদের হামলার প্রতিবাদে সারা বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে ব্লকেড কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সারা দেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব ইউনিটকে স্থানীয় ছাত্রসংগঠন, রাজনৈতিক দলসহ সর্বস্তরের ছাত্রজনতাকে সঙ্গে নিয়ে ব্লকেড কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানানো যাচ্ছে।
অপরদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দীন পাটোয়ারী আরেক ফেসবুক পোস্টে লিখেছে, ব্লকেড উঠিয়ে নিন। রাজপথে অবস্থান নিন।
খবর প্রতিক্রিয়া
তবে কী তারা মির্জা আব্বাস বিবৃত “জাতীয় চিলড্রেন পার্টির’ পরিচয়ই দিচ্ছে? ‘মন না মতি’- এই মানসিকতা দিয়ে কবি- সাহিত্যিকদের জীবন চলতে পারে। কিন্তু দেশের ক্ষমতায় আসতে চাওয়া রাজনীতিকদের পরিচয় হতে পারে না। কয়েকঘন্টার ব্যবধানে জাতীয় কর্মসূচী বদল কারীদের উপর জাতি কোনোভাবেই আস্থা রাখতে পারেন না।
ট্রাকে করে ৪৩ হাজার পৃষ্ঠার নথি জমা দেয়ার পরও নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক বাছাইতে তা টিকল না। বিষয়গুলো তাহলে কত তা অদক্ষতা, প্রজ্ঞাহীনতায় পর্যবসিত? তবে যে মীর্জা আব্বাস বলেছে জাতীয় চিলড্রেন পার্টি- এ মন্তব্যেরই পক্ষে যাচ্ছে এসব কিছু?
(৫)
খবর শিরোনাম
হত্যার উদ্দেশ্যে জঙ্গি কায়দায় হামলা করেছে মুজিববাদী সন্ত্রাসীরা: নাহিদ
যুগান্তর, ১৬ জুলাই ২০২৫
খবর ভাষ্য
জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছে, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) পদযাত্রা কর্মসূচিতে মুজিববাদী আদর্শের সন্ত্রাসীরা জঙ্গি স্টাইলে হামলা চালিয়েছে।
খবর প্রতিক্রিয়া
নাহিদের বক্তব্যে অদ্ভূত সংমিশ্রণ। সন্ত্রাসী ও জঙ্গী। প্রসঙ্গত এ কথা এখন বহুল আলোচিত যে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার জঙ্গী শব্দ উদগীরণে খুবই উৎসাহী ছিলো।
নাহিদপুষ্ট অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তাব্যক্তিরাও তা অকপটে স্বীকার করে। বক্তব্য বিবৃতি দেয়।
“হলি আর্টিজান হামলার বর্ষপূর্তিতে ডিএমপি কমিশনার
আ’লীগের সময় জঙ্গি নাটক সাজিয়ে ছেলেপেলেদের মেরেছে”
০২ জুলাই ২০২৫, ১২:১২ এএম।
“বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই। পেটের দায়ে লোকে ছিনতাই করে। গত মঙ্গলবার রাজধানীর হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার বর্ষপূর্তিতে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলী এসব কথা বলেন। ”
“মালয়েশিয়া ফেরত ৩ বাংলাদেশি জঙ্গি নন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা”
০৬ ঔঁষু, ২০২৫, ০২:২৫ ঢ়স
দা বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, "বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই। মালয়েশিয়া থেকে যাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে তাদের সঙ্গেও জঙ্গিবাদের কোনো সম্পর্ক নেই। "
কিন্তু নাহিদের ‘জঙ্গী’ শব্দ চয়নের পর একই দিনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছে
মালয়েশিয়ায় জঙ্গিবাদের অভিযোগে গ্রেপ্তার হতে পারে আরও: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশ রূপান্তর অনলাইন
১৬ জুলাই ২০২৫, ১০:৩৭ পিএম আপডেট : ১৬ জুলাই ২০২৫, ১০:৩৭ পিএম
অর্থাৎ ফ্যাসিস্ট হাসিনার মতে অন্তর্বর্তী সরকার এবং এনসিপি উভয়েই এখন জঙ্গী শব্দের এস্তেমাল তথা প্রমোট বা প্রচলন করতে চাচ্ছে।
কিন্তু কেনো?
নেপথ্যে কী?
আমেরিকান প্রেসক্রিপশন?
আমেরিকান নির্দেশনা
আমেরিকাকে খুশী করা?
ভারতীয় -যোগ সাজস?
নতুন ইউনুসীয় ফাঁদ?
দেশ জনতা সাবধান!
(৬)
খবর শিরোনাম
পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে স্বরাষ্ট্র ও ক্রীড়া উপদেষ্টার দিক-নির্দেশনা
বাংলানিউজ২৪.কম, জুলাই ১৬, ২০২৫
খবর ভাষ্য
বুধবার (১৬ জুলাই) পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম ঘটনা মনিটরিং করেন এবং দিকনির্দেশনা দেন।
এর কিছুদিন আগে আরেকটি বিষয় দেশবাসীকে হতবাক ও হতভম্ব করেছিলো।
(৭)
খবর শিরোনাম
বৈষম্যবিরোধী দুই নেতাকে সেনাবাহিনীর জিজ্ঞাসাবাদ, ছুটে এলেন সারজিস
বার্তা বাজার, ০১ জুন ২০২৫, ১০:০৭ পূর্বাহ্ণ
খবর ভাষ্য
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের রংপুরের বাড়িতে হামলা ভাঙচুরের ঘটনায় মহানগর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ ইমতি ও জেলা আহ্বায়ক ইমরান আহমেদকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সেনাবাহিনী।
শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে নগরীর পায়রা চত্বরে তাদেরকে আটকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ ঘটনায় রাত দেড়টার দিকে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। সে এখানে ৭২ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুমের সাথে তর্কে লিপ্ত হয়।
খবর প্রতিক্রিয়া
এসব কী?
কী হচ্ছে? মগের মুল্লুক?
হাসিনার মত বাপের তালুকদারী?
নাকি জুলাই তালুকদারী?
সেনাবাহিনীকে ধমক দেয়া?
পুলিশ কন্ট্রোল রুম কন্ট্রোল করা? সেনানিবাসের অবমাননা করা?
উর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের প্রতি বিষোদগার করা?
তাহলে রেজিমেন্টেড বাহিনীর স্বকীয়তা থাকলো কোথায়?
ঐতিহ্য আর মর্যাদা থাকলো কোথায়?
পুলিশের পেশাদারিত্বের জায়গাটা থাকলো কোথায়?
স্বাধীন পুলিশের আবহটা থাকলো কোথায়?
পুলিশকে আরো ট্রমাটাইজড করা হলো কেনো?
এটা কী পুলিশকে কী জনগণের কাছে এন.সি.পি পুলিশ বানানোর পায়তারা?
(৮)
খবর শিরোনাম
গোপালগঞ্জের ঘটনা প্রমাণ করে বাংলাদেশ এখনো নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত নয়: মাসুদ
বাংলানিউজ২৪.কম, ১৬ জুলাই, ২০২৫
খবর ভাষ্য
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ মনে করে, বাংলাদেশ এখনো যে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হয়নি, সেটি প্রমাণ করে গোপালগঞ্জের ঘটনা।
খবর প্রতিক্রিয়া
গোপালগঞ্জের কী তবে নির্বাচন বানচাল বা পেছানোর ষড়যন্ত্র?
বি.এন.পি কী ইউনূসীয় ফাদে পা দিচ্ছে?
নেটিজনরা ঢালাওভাবে মন্তব্য করেছে যে জনমত তৈরী না করে এন.সি.পির গোপালগঞ্জে যাওয়া ঠিক হয়নি ঘটনা।
অনেকেই এটাকে উস্কানীমূলক এবং পরিকল্পিত মনে করছেন। আর পরিনতি একটাই সেটা হলো নির্বাচন পেছানো বা বানচাল।
নেটিজনরা এও মন্তব্য করেছেন বি.এন.পি আসলে ক্রমান্বয়ে ইউনুসীয় ফাদে চোরাবালির মত আটকে যাচ্ছে। তারেক ইউনুসীয় কুটিলতা, প্রতারণা বুঝতে শিশু তুল্য।
বি.এন.পি ২০০৬ সাল থেকে বুদ্ধির দৌড়ে উল্টে পথে হাটছে। এখনও কী উল্টোমুখ হয়েই থাকবে? অদ্ভূত বি.এন.পির উল্টোমুখ প্রবণতা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












