মন্তব্য কলাম
প্রসঙ্গ: বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সম্পর্কের নূতন সূচনা বাংলাদেশ নিয়ে নতুন পরিকল্পনা পাকিস্তানের, প্রস্তুত রোডম্যাপও ভিসা ফি ছাড়াই পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হলে খুশি হওয়া উচিত দেশে বন্ধ থাকা পাটখাতে বিনিয়োগের জন্য পাকিস্তানী ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান পাট উপদেষ্টার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুসম্পর্ক উভয়ের জন্যই ইতিবাচক ইনশাআল্লাহ
, ০১ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৮ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২১ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
(প্রথম পর্ব)
আগের টানাপোড়েন কাটিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হলে সবার খুশি হওয়া উচিত বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দিল্লি-ইসলামাবাদের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সম্পর্কের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে এ অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমি মনে করি, কোনো একপর্যায়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কে একটু টানাপোড়েন ছিল। স্বাভাবিক একটা সম্পর্ক যদি উন্নীত হয়, আমাদের সবার খুশি হওয়া উচিত। আমরা তো সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই। পাকিস্তানের সঙ্গে তো এখন আমাদের শত্রুতা করে কোনো ফায়দা নেই।
তিনি বলেন, আর ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক আপনারা যদি মনে করেন একটু টানাপোড়েন চলছে, দ্বিপাক্ষিকভাবে আমাদের চেষ্টা করতে হবে সেটাকে কিনারায় নিয়ে আসা। তবে আমরা একটা কথা মনে করি, সম্পর্ক মানুষ কেন্দ্রিক হতে হবে। আসলে এমন হতে হবে যেন মানুষও মনে করে যে, সম্পর্কটা ভালো।
১৯৭১-এ বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশকে একত্রে কোনও কাজ করতে দেখা যায়নি। তবে দেশে ছাত্র বিক্ষোভের মুখে পড়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর অনেক ক্ষেত্রে পট পরিবর্তন হয়েছে বাংলাদেশে। অন্তবর্তী সরকার গঠনের পর অনেক দেশ নতুন করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরির ইচ্ছা প্রকাশ করছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরিতে তৎপর হয়ে উঠেছে পাকিস্তানও। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে শুরু হয়েছে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের নেতৃত্বে আয়োজিত বৈঠকে বাংলাদেশের কূটনীতিবিদরাও অংশ নিয়েছেন। ঢাকায় দায়িত্ব পালনকারী রাষ্ট্রদূতসহ পাকিস্তানের কূটনীতিকরা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরির জন্য একটি কৌশলপত্র তৈরি করেছেন।
পাকিস্তানী পত্রিকা এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক কীভাবে উন্নয়ন ঘটানো যায় সে কৌশল নিয়ে আলোচনা করতে বাংলাদেশে অতীতে দায়িত্বপালন করা পাকিস্তানের সাবেক হাইকমিশনার এবং অবসরপ্রাপ্ত অন্যান্য কূটনীতিকদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, অবসরপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতদের কাছ থেকে তথ্য ও পরামর্শ নেওয়ার জন্যই এই বৈঠক ডেকেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ।
গত মাসের শুরুতে ছাত্র-জনতার গণবিক্ষোভের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনের সমাপ্তি ঘটে। আর হাসিনার ক্ষমতাচ্যুত হওয়াকেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করার সূচনা হিসেবে দেখছে পাকিস্তান।
হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্কে নানা টানাপড়েন ছিল। যদিও ইসলামাবাদ বারবারই ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করেছে, কিন্তু হাসিনা সেই প্রচেষ্টা প্রত্যাখ্যান করেছেন।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউন বলছে, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা নেতা শেখ মুজিবের কন্যা ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং তিনি প্রায়ই পাকিস্তানের নানা বিষয়ে নয়াদিল্লির সঙ্গে পরামর্শও করতেন। এ ছাড়া পাকিস্তান বিরোধিতাকে হাসিনা তার রাজনৈতিক কৌশল হিসেবেও নিয়েছিলেন।
অবশ্য হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতি ভারতের জন্য গুরুতর ধাক্কা হলেও এটি পাকিস্তানের জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়নের একটি বড় সুযোগ হিসেবে দেখছে সেদেশের সরকার। আর সম্পর্কের সেই উত্তরণ ঘটানোর জন্য কলাকৌশলও ঠিক করছে দেশটির নেতারা।
উল্লেখ্য, শেখ হাসিনাকে পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য ভারতকে চরম মূল্য দিতে হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ তার প্রতি ক্ষুব্ধ হওয়ার একটি কারণ ছিল তাকে ভারতের পুতুল হিসেবে দেখা হতো। বাংলাদেশে আদিবাস তথা শেকড় রয়েছে এমন একজন পাকিস্তানী অবসরপ্রাপ্ত আমলা মন্তব্য করেছেন, ‘বাঙালিরা স্বাধীন মনের মানুষ। তারা কখনোই কোনও দেশের আধিপত্য মেনে নেবে না। ’
অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিকরা আরও প্রস্তাব করেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে ভারতের দৃষ্টিতে দেখা উচিত হবে না পাকিস্তানের। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের ধরন যেমনই হোক না কেন, পাকিস্তানকে অবশ্যই তার নিজস্ব পথ ও কৌশল অনুসরণ করতে হবে।
পর্যবেক্ষকদের মতে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ৪ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে এবং তাদের বর্তমান বৈরিতা সত্ত্বেও উভয় দেশের মধ্যে কিছু কাজের সম্পর্কও থাকতে হবে।
পাকিস্তান চাইলে বাংলাদেশে একজন বিশেষ দূত নিয়োগ করতে পারে বা বাংলাভাষী কাউকে হাইকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব দিতে পারে।
‘পাকিস্তানের অনেক ভালো ভালো অবসরপ্রাপ্ত ফরেন সার্ভিস কর্মকর্তা আছেন যারা বাংলাভাষী। পাকিস্তান যদি ৭৮ বছর বয়সী মুনির আকরামকে জাতিসংঘে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দিতে পারে, তাহলে আমরা কেন ঢাকায় একজন অভিজ্ঞ কূটনীতিককে নিয়োগ দিতে পারি না?’
এক্সপ্রেস ট্রিবিউন বলছে, অতীতে এমন ধারণাও বিদ্যমান ছিল যে- হাসিনার মেয়াদে বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতির কারণে ঢাকায় হাইকমিশনার হিসাবে উপযুক্ত ও যোগ্যতাসম্পন্ন ফরেন সার্ভিস কর্মকর্তাদের নিয়োগ বন্ধ করে দেয় পাকিস্তান।
শেখ হাসিনাকে অপসারণের পর থেকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ নিজেদের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের যোগাযোগ স্থাপন করেছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। বহু বছরের মধ্যে দুই দেশের সরকারপ্রধানের মধ্যে এটিই প্রথম কোনও যোগাযোগ।
পাকিস্তানে যেতে ভিসা ফি লাগবে না বাংলাদেশিদের
বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার আহমদ মারুফ জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ আগে পাকিস্তান নতুন ভিসা নীতিমালা ঘোষণা করেছে। এর আওতায় বাংলাদেশসহ ১২৬টি দেশের নাগরিকরা ভিসা ফি ছাড়াই পাকিস্তানে যাতায়াত করতে পারবেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনার আহমদ মারুফ।
বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার আহমদ মারুফ জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ আগে পাকিস্তান নতুন ভিসা নীতিমালা ঘোষণা করেছে। এর আওতায় বাংলাদেশসহ ১২৬টি দেশের নাগরিকরা ভিসা ফি ছাড়াই পাকিস্তানে যাতায়াত করতে পারবেন।
দুই দেশের মধ্যে বন্যা পুনর্বাসন, পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়ন, ভিসা সহজীকরণ, সরাসরি ফ্লাইট চালু, কৃষি গবেষণায় সহযোগিতাসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে স্বাগত জানান। তিনি পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বন্যার বিষয়ে অবহিত করলে হাইকমিশনার পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের বন্যা দুর্গতদের জন্য উপকরণ দিয়ে সহায়তার আশ্বাস দেন।
পাকিস্তানের হাইকমিশনার বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময়ের প্রভাব পাকিস্তানে পড়েছে উল্লেখ করে বলেন, 'সে সময় অনেক পাকিস্তানি নাগরিক বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে আনন্দ-উৎসব করেছে। '
পাকিস্তানের হাইকমিশনার গত ১৫ বছরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে যে শুষ্কতা পরিলক্ষিত হয়েছে, তার উত্তরণ ঘটিয়ে পারস্পরিক সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানান। তাছাড়া দুই পক্ষ পারস্পরিক ভিসা সহজীকরণের বিষয়ে সম্মত হন।
পাকিস্তানের হাইকমিশনার পারস্পরিক সম্পর্ক ও ব্যবসায়িক স্বার্থে দুই দেশের মধ্যে পুনরায় সরাসরি ফ্লাইট চালুর ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
দেশে বন্ধ থাকা পাটখাতে বিনিয়োগের জন্য পাকিস্তানী ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান পাট উপদেষ্টার
বস্ত্র ও পাট এবং নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) এম সাখাওয়াত হোসেন দেশের বন্ধ থাকা রাষ্ট্রায়াত্ত বস্ত্র ও পাটকলগুলোতে বিনিয়োগ করতে পাকিস্তানের ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
গত পরশু তিনি সচিবালয়ের নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমদ মারুফের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতকালে এ কথা জানান।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, পাকিস্তানী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের বস্ত্র ও পাটকলসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ করতে পারে।
আহমদ মারুফ বিনিয়োগ বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে বাংলাদেশের পাট থেকে তৈরি ‘সোনালী ব্যাগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। আসন্ন অক্টোবরে পাকিস্তানের টেক্সটাইল এক্সপোতে অংশগ্রহণ করতে বাংলাদেশকে আগাম আমন্ত্রণ জানান তিনি।
এসময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুর রউফ উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং বহুমুখী পাটজাত পণ্য পাকিস্তানে আমদানি করার জন্য পাকিস্তানী ব্যবসায়িদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণের অনুরোধ জানান।
এরপর পাকিস্তানের হাইকমিশনার আহমদ মারুফ পাকিস্তান-বাংলাদেশের মধ্যে সরাসরি নৌ পরিবহন ব্যবস্থা চালু করার প্রস্তাব করে বলেন, এতে দুই দেশের আর্থ-সামাজিক সম্পর্ক এগিয়ে যাবে। সেলক্ষ্যে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন এবং পাকিস্তান শিপিং করপোরেশন যৌথভাবে কাজ করতে পারে।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মৎস্য উপদেষ্টা বলেছেন ‘ভারতে ইলিশ যাবে না এবং ভারতের গোশত বাংলাদেশে আসবে না’। কিন্তু মৎস্য উপদেষ্টা আশঙ্কা করেছেন আমদানী সিন্ডিকেট বসে থাকবে না এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন এবং সক্রিয় হতে হবে
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
গণমাধ্যমে ভারতের কুখ্যাত হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী মোদীর বরাতে এসেছে “১৪০ কোটি ভারতীয় বাংলাদেশের হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন” অথচ ভারতে অব্যাহতভাবে চলছে মুসলিম নির্যাতনের ভয়ঙ্কর আর পৈশাচিক সব কাহিনী প্রধান উপদেষ্টা “বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর কোনো নির্যাতন হবেনা” পরিপূর্ণ আশ্বাস ও আস্থা দিয়েছে
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)