মন্তব্য কলাম
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা
সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসুত্রিতা না রেখে তা তড়িৎ বাস্তবায়ন করা।
, ২৭ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৩ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ০১ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম

ইন্টারনেট দুনিয়ায় শিশুদের নিরাপত্তার জন্য সরকার প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি ও মেনে চলার নির্দেশনা দিলেও এখনও তা সর্বস্তরে চালু হয়নি। দেশে ব্রডব্যান্ড (উচ্চগতি) ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কয়েকটি এই সেবা চালু করলেও মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো এখনও পিছিয়ে। তবে সম্প্রতি টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলছেন, শিগগিরই মোবাইল অপারেটরগুলো পরিপূর্ণরূপে এই নির্দেশনা বাস্তবায়ন করবে। এই নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করলে অপারেটরগুলোকে বাধ্য করা হবে। প্যারেন্টাল কন্ট্রোল হলো সেই প্রযুক্তি যা শিশুদের জন্য আপত্তিকর বা অনুপযুক্ত হতে পারে এমন ওয়েবসাইট ব্লক বা ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ফিল্টার কিভাবে করতে হয় তার ব্যবস্থা করে।
উল্লেখ্য, ইন্টারনেট ব্যবহারের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের শিশুরা। বিশেষ করে শিশু-কিশোররাই এই বিড়ম্বনার শিকার বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ব্যাপকহারে বাড়ছে। গত ১৯ বছরে এই সংখ্যা ৮০০ গুণ বেড়েছে। বাংলাদেশে অনলাইন জনগোষ্ঠীর গড় বয়স ক্রমেই কমছে। এমনকি ১১ বছরের শিশুরাও প্রতিদিন ইন্টারনেটে প্রবেশ ও ব্যবহার করছে। যদিও ছোট শিশুদের তুলনায় বেশি বয়সী শিশুরা অনলাইনে ভয়ভীতির সম্মুখীন হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তবে ক্ষতিকর সামগ্রী, যৌন নিগ্রহ ও অপব্যবহার এবং ভয়ভীতির সম্মুখীন হওয়ার ঝুঁকি থেকে শিশুরা কখনোই মুক্ত হচ্ছেনা। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ১০ থেকে ১৭ বছর বয়সী ৩২ শতাংশ শিশু অনলাইন সহিংসতা, অনলাইনে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও ডিজিটাল উৎপীড়নের শিকার হওয়ার মতো বিপদের মুখে রয়েছে।
আরেক প্রতিবেদনে জানা গেছে, প্রতিদিন ১ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি শিশু প্রথমবারের মতো অনলাইন ব্যবহার করছে। প্রতি আধা সেকেন্ডে একটি শিশু অনলাইন দুনিয়ায় প্রবেশ করছে এবং এতে দেশের ১৩ শতাংশ শিশু-কিশোর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হয়রানির শিকার হচ্ছে। একাধিকবার হয়রানির শিকার হচ্ছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। হয়রানির কারণে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ শিক্ষার্থী তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিচ্ছে বলে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা (ইউনিসেফ) এর গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সারাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর একটা বড় অংশ ১৮ বছরের নিচে বা শিশু-কিশোর। তারা একদিকে যেমন ডিজিটাল জগতে প্রবেশের সুবিধা পাচ্ছে এবং শিশুদের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ তৈরি করছে, ঠিক তেমনি ঝুঁকিও বাড়ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশসহ পাশ্ববর্তী দেশের ১০ বছর বয়সী শিশুরা সক্রিয়ভাবে মা-বাবার কাছে তাদের অনলাইন কার্যক্রম লুকানোর চেষ্টা করছে। দেখা গেছে, ১০ বছর বয়সী ৫১ শতাংশ শিশুর নিজের ট্যাবলেট এবং ৩৩ শতাংশের স্মার্টফোন রয়েছে। এর মধ্যে ৪২ শতাংশ শিশু এমন যারা বিশ্বাস করে তারা অনলাইনে কী করছে, সেটি মা-বাবার কাছ থেকে লুকানোর মতো জ্ঞান এবং দক্ষতা তাদের রয়েছে। ১৩ বছর বয়স থেকে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৭০ শতাংশে। ১০ শতাংশ শিশু তারা অনলাইনে কী করছে সেটি নিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলে না। জরিপে আরো দেখা গেছে, যে সকল শিশুর উপর ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিয়ম করে রাখা হয়েছে তার ২৭ শতাংশ বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। শিশুদের গোপনে ইন্টারনেটের ব্যবহারের ফলে ৪২ শতাংশ শিশু বাজে ভাষা এবং ২৮ শতাংশ হিংস্রতা শিখছে। এছাড়াও ১১ শতাংশ শিশু পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত।
গবেষণায় দেখা গেছে, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এবং ইন্টারনেট ট্যাগিংয়ের কারণে ৭৭ শতাংশ শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় ইনডেক্স করা ৪৫০ মিলিয়ন পর্নোসাইটের পেজগুলো সাজেশন্স হিসেবে চলে আসছে। অর্থাৎ সাধারণ উদ্দেশ্যে তারা ইন্টারনেট ব্যবহার করলেও এসব চরম অশ্লীল ছবি তথা পর্নোসাইটের বিজ্ঞাপন চলে আসছে বা দৃশ্যমান হচ্ছে। এতে শিশু-কিশোররা কৌতুহলবশত সেসব বিজ্ঞাপনে ক্লিক করছে। আর ক্লিক করলেই তারা প্রবেশ করছে পর্নোগ্রাফির অবাধ রাজ্যে। আর এর ফলে শিশু-কিশোরদের মন অভ্যস্ত হচ্ছে পর্নোগ্রাফি নামক ভয়াল মানসিক বিকারের সাথে। সেইসাথে ইন্টারনেট জগতে অনলাইনেই নানা রকম গেমস ও কার্টুনের প্রভাবে শিশুরা ঝুঁকে পড়ছে সহিংসতার দিকে। গেমস খেলতে খেলতে শিশু-কিশোরদের মধ্যে শুধু জয়ের মাসনিকতা গড়ে উঠছে। পরাজয় মেনে নেয়া বা সইতে পারার মানসিকতা তাদের তৈরি হয় না। ফলে পরাজয় না সইতে পেরে তারা ব্যাপকভাবে হতাশ হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে জীবনের সব কিছুর উপর। এ ধরণের নানা কারণে ইন্টারনেটে আসক্ত শিশু-কিশোররা সামাজিকভাবে বিকশিত হয় না। তাদের মধ্যে এ ধারণা গড়ে উঠে যে, ইন্টারনেট ভিত্তিক গ্রুপগুলোই হলো সবচেয়ে আধুনিক চিন্তা-চেতনার অধিকারী। নিজে যে গ্রুপের সদস্য সেই গ্রুপের চিন্তা-চেতনার বাইরে অন্য কিছু সে ভাবতে পারে না। এ কারণে এক পর্যায়ে তার দৃষ্টিভঙ্গিও একপেশে হয়ে উঠে।
প্রসঙ্গত, এই ডিজিটালাইজেশনের যুগে ইন্টারনেটের বহুল প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু ইন্টারনেটের রয়েছে বহুল খারাপ ও ক্ষতিকর দিক। আর এই ক্ষতিকর দিকটিরই শিকার হচ্ছে দেশের শিশু ও কিশোর প্রজন্ম। দেখা যাচ্ছে, বর্তমানে দেশে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার কোনো চর্চা না থাকার কারণে যে বয়সে শিশু-কিশোরদের নৈতিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ শিক্ষা দেয়ার কথা সেই বয়সে পিতামাতা তাদের হাতে তুলে দিচ্ছে এ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অথবা ট্যাবলেট। এতে করে শিশু কিশোররা সামাজিক মুল্যবোধ ও ধর্মীয় অনুশাসন শিক্ষার বদলে ইন্টারনেটের নানা অপসংস্কৃতি শিক্ষা নিচ্ছে। ইন্টারনেটের নেতিবাচক প্রভাবে শিশু-কিশোররা গভীরভাবে ইন্টারনেটের অশ্লীল দুনিয়ায় বিচরণ করছে। যা ফলস্বরূপ ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আক্রান্ত হচ্ছে পর্ণোগ্রাফি নামক ডিজিটাল রোগে। দেশে সুঠাম ও দ্বীনী মূল্যবোধসম্পন্ন উন্নত ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ব্যতিরেকে তৈরী হচ্ছে বিকৃত মস্তিষ্কের একটি প্রজন্ম। যা সুস্থ্য ও স্বাভাবিক জাতিগঠনের অন্তরায়। অথচ বিভিন্ন দেশে শিশু কিশোদের ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর কঠোর নজরদারী করা হচ্ছে। যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে শুন্যের কোঠায়। চীন, অষ্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মালেশিয়া প্রভৃতি দেশে সরকারিভাবে ইন্টারনেটের নানা খারাপ কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের শক্তিশালী প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে করে সেসব দেশের শিশুরা ইচ্ছা করলেও ইন্টারনেটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে মুক্ত থাকছে।
বলাবাহুল্য, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ। বাংলাদেশের ৯৮ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। কিন্তু বাংলাদেশে হাক্বীক্বী অর্থে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার চর্চা থেকে জনগণ দূরে থাকার কারণে প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় কোনটা হারাম আর কোনটা হালাল সে বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারছেনা। নানাবিধ অপসংস্কৃতি পথভ্রষ্ট হয়ে বর্তমানে ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু কিশোরদের অল্প বয়সেই ইন্টারনেটের দিকে ধাবিত করছে। এতে বিপথে যাচ্ছে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। এক্ষেত্রে সরকার যদি যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করে দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করে এবং শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে একটি নির্দিষ্ট বয়সের জন্য আইন প্রণয়ন করে তাহলে দেশের শিশু প্রজন্মকে ইন্টারনেটের এই নেতিবাচক দিক থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
খাদ্যে ব্যবহৃত কেমিক্যালের মান যাচাইয়ের ব্যবস্থা নেই কেনো? মান যাচাইয়ের প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইয়ের মান শূন্য কেনো? সরকারের কর্তব্য কী?
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নির্মম হিন্দুত্ববাদীরা, নিষ্ঠুর বৌদ্ধরা, মহা জালিম খ্রীষ্টানরা যে নির্বাচনী পদ্ধতি (পি.আর) তাদের সুবিধার জন্য চেয়েছে সেই একই পি.আর পদ্ধতির নির্বাচন চাচ্ছে জামাত, চর্মনাই সহ তথাকথিত ইসলামী দলগুলো।
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রকৃত অর্থে মূল্যস্ফীতি কী কাঙ্খিতভাবে কমেছে? মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের জন্য সম্যক ধারণা সহজ করা হয় না কেন? মূল্যস্ফীতি কতভাবে মানুষের পকেট কাটে তা সর্বজনবিদিত নয় কেন?
১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দেশবিরোধী স্টারলিঙ্কের হাতে ইন্টারনেট-এর গোপনীয়তা এবং এর বাণিজ্য তুলে দেয়া হয়েছে। এবার মোবাইলের মালিকানা ৮০ ভাগ পর্যন্ত পছন্দের বিদেশী কোম্পানীর হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে। দেশের ব্যবসায়ীদের সর্বস্বান্ত করে বিদেশী বেনিয়াদের প্রতিষ্ঠা করা তথা নতুন ইষ্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানী খোলাই কী এই সরকারের ঘাপটি মেরে থাকা এজেন্টদের উদ্দেশ্যে?
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
২০৫০ সালের মধ্যেই মুসলমানের সংখ্যা সারা বিশ্বে প্রথম হবে হিন্দুত্ববাদী ভারতেও দিন দিন হিন্দুদের সংখ্যা কমে, মুসলমানের সংখ্যা বাড়ছে তবে হিন্দুত্ববাদী ভারতে মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির হার হতো আরো বহুগুণ হিন্দুত্ববাদী ভারতে জোর করে মুসলমানদের বন্ধ্যা করে দেয়া হয়
০৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ।
০৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
০৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাংবাদিক মহল, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ, সমালোচক মহল সবাই প্রধান উপদেষ্টা ও অন্তর্বর্তী সরকারকে ভয়াবহ মিথ্যাবাদী ও ষড়যন্ত্রকারী বলে প্রচার করছে। ‘অন্তর্বর্তী সরকার বেকায়দায় পড়লে- ‘না’ করে আর সুযোগ বুঝে ঠিকই মার্কিনী এজেন্ডা তথা দেশ ও ইসলাম বিরোধী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে’ বলে অভিযোগ উঠেছে
০২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি সব বাধা দূর করে জীবন-জীবিকা বান্ধব সমৃদ্ধ গবেষণার জন্য যথাযথ তৎপরতা ও প্রচেষ্টা একান্ত দরকার
০১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)