মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশই নিম্নমুখী। সার্টিফিকেট ও মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রতে পরিণত হচ্ছে শিক্ষা। কর্মমূখী ও বাস্তবিক শিক্ষার অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে উঠছে না বাংলাদেশে। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
, ২৭শে জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০২ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ৩০ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
কোনো দেশের শিক্ষার মান যদি নিম্ন হয় তাহলে তা শিক্ষার্থীদেরকে যোগ্যতার দিক থেকে বিকলাঙ্গ ও প্রতিবন্ধী করে রাখে। এতে করে যত রকম আয়োজন কিংবা উদ্যোগই গ্রহন করা হোক না কেন সেই শিক্ষা ব্যর্থ শিক্ষায় পর্যবসিত হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশ নিম্নমুখী। দেশের পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে ফলাফল বিস্ফোরণ লক্ষ্য করা গেলেও গুণগত মান নিয়ে রয়েছে বড় ধরনের প্রশ্ন। অভিযোগ রয়েছে, যে শিক্ষকগণ বোর্ডের খাতা মূল্যায়ন করে তাদের প্রতি মৌখিক নির্দেশ থাকে পাশের হার বাড়ানোর জন্য যতটা সম্ভব ছাড় দিয়ে খাতা দেখতে হবে। গ্রেস নম্বর দিয়ে হলেও শিক্ষার্থীকে পাস করিয়ে দিতে হবে। এতে পাশ বাড়লেও দেশে যে শিক্ষার মানের চরম অবনমন ঘটছে তা আমাদের নীতি নির্ধারকগণ দেখছে না। পাঠ্যপুস্তকের শিক্ষা শিক্ষার্থীর তাত্তিক জ্ঞানকে বৃদ্ধি করছে; কিন্তু বাস্তব জীবনে তার প্রয়োগ ঘটাতে পারছে না। অর্থাৎ প্রায়োগিক জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনে সাফল্য আসছে না।
বর্তমানে দেশে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং উচ্চশিক্ষা প্রচলিত। তার সঙ্গে কারিগরি, প্রকৌশলী, ডাক্তারি, ভোকেশনাল ইত্যাদি কর্মমুখী শিক্ষার ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে দেশে এখনো ব্যাপকভাবে কর্মমুখী শিক্ষার প্রসার ঘটেনি। প্রচলিত পন্থায় কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি নিয়েও লাখ লাখ যুবক বেকার হয়ে চাকরির সন্ধানে পথে পথে ঘুরছে। অথচ বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগই কারিগরি, বৃত্তিমূলক ও পেশাভিত্তিক শিক্ষায় শিক্ষিত। এশিয়ায় ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, সিঙ্গাপুর ইত্যাদি দ্রুত উন্নয়নশীল দেশে কর্মমুখী শিক্ষা যথেষ্ট গুরুত্ব পেয়েছে। এমনকি ভারতে যেখানে শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর ৫% কর্মমুখী শিক্ষায় শিক্ষিত। যেখানে বাংলাদেশে তার পরিমাণ মাত্র ১ শতাংশেরও কম। অর্থাৎ দেশের শিক্ষাকে সার্টিফিকেট নির্ভর করে রাখা হচ্ছে।
বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয়, তখন দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল সর্বসাকুল্যে ছয়টি। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ত্রিশ লাখ শিক্ষার্থী দেশের কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে। দেশে গড়ে উঠেছে ৭৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। আর আছে ৩৫টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে ৬ হাজারেরও বেশি কলেজ রয়েছে। এই কলেজগুলোতে আনুমানিক সাড়ে পাঁচ লাখ শিক্ষার্থী পড়ালেখা করে। এত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকার পরও এসবে শিক্ষার জন্য চাহিদা আর যোগান দুটির মধ্যে পার্থক্য বিশাল। যার ফলে এক শ্রেণির অসৎ ব্যবসায়ী এর সুযোগ নিয়ে উচ্চশিক্ষাকে ব্যবসা হিসেবে নিয়েছে এবং তাদের প্রধান কাজ হচ্ছে, জ্ঞান বিতরণের ব্যবস্থা করা নয়; বরং এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন।
শ্রেণীকক্ষে মানসম্মত শিক্ষা এখন অতীত। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে পাঠদানকালে শিক্ষার্থীদের কাছে বোধগম্য করে তোলার পরিবর্তে বিষয়ের কাঠিন্যকে বড় করে তুলে প্রাইভেট থেরাপি অত্যাবশ্যক করে তুলছে। ফলে শিক্ষার্থীরা কোচিং সেন্টারগুলোতে পড়তে বাধ্য হচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে, কোচিং সেন্টারওয়ালা শিক্ষকগণ বছরে ৩২ হাজার কোটি টাকার কোচিং বাণিজ্য করে থাকে। আর কোচিং সেন্টারগুলোতেও বাস্তবিক ও কারিগরি কোনো শিক্ষাই প্রদান করা হয় না। তাদের মূল উদ্দেশ্যই থাকে মুনাফা। ফলে শিক্ষা এক তরফা মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রতে পরিণত হয়েছে।
বাংলাদেশে মানসম্মত শিক্ষার আরো অন্যতম একটি কারণ অদক্ষ শিক্ষক। অনেক সময় শিক্ষক নিয়োগের সময় মেধাকে গুরুত্ব না দিয়ে দলীয় পরিচয়কে গুরুত্ব দেয়া অথবা কোনো শিক্ষকের সঙ্গে ভাল সম্পর্কই নিয়োগের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে ওঠে। ফলে তদবির কিংবা রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডনির্ভর শিক্ষক নিয়োগের কারণে শিক্ষার্র্থীদের টেকসই শিক্ষা প্রদানে গুরুত্বই দেয় না শিক্ষকরা। তাদের মূল আকর্ষণই থাকে গৎবাধা পেশাগত দায়িত্ব পালন এবং অর্থ উপার্জন। আবার অনেক সময় শিক্ষকরা প্রকৃত শিক্ষা আর ক্লাসে পাঠদানের মধ্যে তফাৎ বোঝে না। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও একই অবস্থা। শিক্ষক হয়ত অনেক বিষয়ে জানে, কিন্তু তা শিক্ষার্থীদের বোঝাতে পারে না।
প্রসঙ্গত, সার্টিফিকেট এবং বাণিজ্যনির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থার কারণে বাংলাদেশে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা সম্ভব না হওয়ায় বিদেশীরা এসে বিলিয়ন ডলার নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া শিক্ষা ব্যবস্থা ও কর্মসংস্থানের মধ্যে লক্ষ্যগত অসঙ্গতিও রয়েছে। বাংলাদেশের চাকরির বাজারে যে ধরনের জনসম্পদ প্রয়োজন, শিক্ষার্থীদের সে আলোকে তৈরি করা প্রয়োজন। যদিও সেটি করা হচ্ছে না।
চাকরির বাজারে চাহিদা না থাকা সত্ত্বেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কিছু বিভাগে অধিক শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে। আবার চাহিদা থাকলেও বিজ্ঞান, চিকিৎসা ও প্রকৌশলের মতো বিভাগে আসন বাড়ানো হচ্ছে না। আন্তর্জাতিক এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের মোট শিক্ষার্থীর সবচেয়ে বেশি ৩০.৫% রয়েছে কলা ও মানবিকে। অথচ চাকরির বাজারে এর চাহিদা মাত্র ১৩.৭%। অর্থাৎ এ শাখায় প্রয়োজনের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হচ্ছে। অন্যদিকে বিজ্ঞানশিক্ষায় ২৩.৯% শিক্ষার্থীর চাহিদা থাকলেও এতে অধ্যয়নরত মাত্র ৮%। ফলে বিজ্ঞান শিক্ষায় এখনো ঘাটতি রয়েছে ১৫.৯% শিক্ষার্থীর। অথচ চীন, জাপান ও জার্মানির মতো দেশ তাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় কারিগরি ও কলকারখানাকেন্দ্রিক শিক্ষিত জনবল তৈরি করেছে।
আমরা মনে করি, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরীতে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মানোন্নয়ন করা এবং শিক্ষাকে কর্মমুখী করার কোনো বিকল্প নেই। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও চাকরির বাজারকে অর্থাৎ কোন ধরণের প্রতিষ্ঠানে কতজন লোক লাগতে পারে- এ তথ্য-উপাত্তকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষা নীতিমালা গ্রহণ করা উচিত। আর কর্মসংস্থান উপযোগী শিক্ষা ছাড়াও দক্ষ মানব সম্পদ গড়ে তুলতে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার দরকার রয়েছে। অন্যথায় কথিত শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দিন দিন বাড়তেই থাকবে। যা দেশ ও জাতির জন্য সম্পদ না হয়ে বোঝাস্বরূপ হয়ে উঠছে। যত দ্রুত এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় দেশ ও জাতির জন্য ততই তা ভালো। আমরা সরকারের সঠিক বোধোদয় কামনা করি।
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৯০ হাজার হরিণ থাকার কথা যে নিঝুম দ্বীপে প্রতিকূল পরিবেশে সে দ্বীপে এখন হরিণ সংখ্যা মাত্র ৫ হাজার কিন্তু নারিকেল দ্বীপের কুকুর প্রেমীরা এক্ষেত্রে নির্বিকার ভয়াবহ বায়ু দূষণসহ নানা দূষণে ৩ কোটি লোকের ঢাকা বসবাসের জন্য চরম ঝুকিপূর্ণ কিন্তু তথাকথিত পরিবেশবাদীরা নিশ্চুপ! ওরা মূলত: পশু প্রেমী না শুধুই কুকুর প্রেমী, পরিবেশবাদী না শুধুই নারিকেল দ্বীপ ষড়যন্ত্রী!
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশীদের টাকায় খেয়ে পড়ে বাঁচে যে কলকাতা তারাই দিলো- বাংলাদেশীদের চিকিৎসা না করার ভাওতাবাজি ঘোষণা গণমাধ্যমে এসেছে ও আসছে বাংলাদেশীরা না যাওয়ায় সব সেক্টরে ওদের মরনাপন্ন অবস্থা প্রতিবছর ভারতের মেডিক্যাল টুরিজম প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রচারণার কবলে পড়ে বাংলাদেশীদের কাছ থেকে ওরা লুটে নেয় ১০ হাজার কোটি টাকা ভারতের দোসর সরকারের পতনের পর এ বিষয়ে দেশবাসীসহ সরকারকে সক্রিয় হতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রসঙ্গঃ সম্মানিতা হুর, গেলমানের আলোচনায় কুণ্ঠা। তার বিপরীতে অশ্লীল শব্দ আওড়াতে স্বতঃস্ফূর্ততা হুর, গেলমান লাভের মানসিকতা পোষণের পরিবর্তে বিবস্ত্রপনায় বিপর্যস্থ হওয়া তথা চরিত্রহীনতায় পর্যবসিত হওয়া। নাঊযুবিল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
৩০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নারিকেল দ্বীপে মানুষের চেয়ে কুকুরের মর্যাদা বেশী দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। মানুষ না খেয়ে মরছে, শিক্ষা বঞ্চিত হচ্ছে, চিকিৎসার অভাবে মানুষ মরছে, বিদ্যুতের অভাবে অন্ধকারসহ নানা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে সেদিকে নজর নেই, কার্যক্রম নেই, তৎপরতা নেই কিন্তু কুকুরের জন্য ৫০০০ ডিম ও চিকিৎসক ও চিকিৎসা সরঞ্জমাদী পাঠানো হচ্ছে
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ঢাকা আর কত মারাত্মক দূষিত হলে ও বসবাসের অযোগ্য হলে এবং জনজীবন বিপর্যস্থ হলে বিকেন্দ্রীকরণ করার কথা উঠবে? কাজ শুরু হবে? সেন্টমার্টিন নিয়ে এত হৈচৈ আর ৩ কোটি লোকের জনপদ ঢাকা নিয়ে রহস্যজনক নীরবতা!
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)