মন্তব্য কলাম
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
সরকারের উচিত- জাতীয়ভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূর করা।
, ১৮ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২০ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৯ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৪ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
দেশে ভয়ানকভাবে বেড়ে গিয়েছে পরকীয়া। স্বামীকে খুন-গুম করছে স্ত্রী, কোথাও স্ত্রীকে স্বামী। পরকীয়ার কারণে আপন মাকে হত্যা করছে সন্তান। ক্ষোভে-অপমানে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করছে অনেকে। কেউ আবার সবকিছু জেনেই সামাজিক মর্যাদা আর সংসার টিকিয়ে রাখতে নীরব থাকছে। এসবের মূলেই রয়েছে পরকীয়া। দাম্পত্য সম্পর্কগুলোকে ভেঙে খান খান করে দিচ্ছে এই অনৈতিক সম্পর্ক। উচ্চ বিত্ত থেকে শুরু করে দরিদ্র পরিবারেও আঘাত হানছে সর্বনাশা পরকীয়া।
এক জরিপে জানা গেছে, রাজধানীর ২ সিটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫৭টি তালাকের ঘটনা ঘটছে। মূলত সম্মানিত ইসলামি শিক্ষার অভাব ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ে এমন হচ্ছে। পারিবারিক বন্ধন শিথিল হয়ে পড়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার এবং তথাকথিত সংস্কৃতি ও নাটক সিনেমা, মুভি ইত্যাদি এ জন্য দায়ী। অনৈসলামিক সম্পর্কের ফলে পরিবার ও সমাজে কলহ-বিরোধ বাড়ছে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে পিতা-মাতার পরকীয়া সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা সন্তানের মানসিক বিষন্নতার ও আগ্রাসী মনোভাবের জন্ম দেয়।
পরকীয়ার কারণে তৈরী হচ্ছে নানান সামাজিক অপরাধ। এর পরিণতিতে খুন-খারাবি হচ্ছে নিয়মিত। প্রায় প্রতিদিনই পরকীয়ার খুন হচ্ছে মানুষ। এছাড়াও পারিবারিক কলহ বাড়ছে। পারিবারিক নির্যাতন বাড়ছে। সেই সাথে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদও।
পরকীয়ার কারণে মানুষ এখন শুধু ঘরের বাইরেই নয়, তার আপন মানুষটির কাছেও নিরাপদ নয়। পরকীয়ার কারণে প্রাণহানীর ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে। বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ বিভাগের তথ্যানুযায়ী বছরে মোট হত্যাকান্ডের প্রায় ৪০% হয় পারিবারিক কলহ তথা পরকীয়ার কারণে। সেইসাথে পরকীয়ার কারণে বাড়ছে তালাকের সংখ্যাও। গত ছয় বছরে ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অর্ধলাখের বেশি তালাকের আবেদন জমা পড়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ভারতীয় সিরিয়ালের পাশাপাশি বিদেশী বিভিন্ন সিরিয়ালের ব্যাপক প্রচার ও প্রসার হয়েছে। এইসব সিরিয়ালগুলোতে প্রকাশ্যভাবে পরকীয়াকে একটি বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে দেখা হচ্ছে। ঘরে ঘরে এখন ডিস পৌঁছে যাওয়ার কারণে ঘরে ঘরেই এসব সিরিয়ালের প্রভাবে দেশের নারীসমাজ ইচ্ছা-অনিচ্ছায় পরকীয়ার সবক নিচ্ছে। এরই পাশাপাশি দেশের শিক্ষা সিলেবাসে পরকীয়ার বিরুদ্ধাচারণ তো নয়ই বরং পরকীয়াকে বৈধ হিসেবে ঢোকানো হচ্ছে সিলেবাসে।
প্রসঙ্গত, পরকীয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন নানা মনগড়া কর্মসূচি গ্রহণ করে সেগুলো মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু বলার বিষয় হলো, কোনো কার্যক্রমই কাজে আসবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত একটি পারিবারিক জীবন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে বাস্তবায়িত না হবে। পারিবারিক কলহ দূর করার জন্য প্রতিটি পরিবার হতে হবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার চর্চাকেন্দ্র। পারিবারিক কলহ ও বিবাদ দূর করতে সর্বপ্রথম প্রতিটি পরিবারে সম্মানিত ইসলাম ও দ্বীনচর্চার দিকে নজর দিতে হবে। সমাজ ও পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে সম্মানিত ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক অনুসরণ ও অনুকরণ করতে হবে। কেননা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে একমাত্র এ বিষয়টির দিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দৃষ্টি দিয়েছে। পারিবারিক সম্পর্ক রক্ষা ও এর স্থিতিশীলতায় বলিষ্ঠ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পারিবারিক বন্ধন যেন অটুট থাকে সে ব্যাপারে অসংখ্য দিক-নির্দেশনা প্রদান করেছে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “তোমাদের মধ্যে উত্তম সে ব্যক্তি, যে তার পরিবারের কাছে উত্তম। ” তাই পরিবারের প্রতিটি সদস্য যেন ইসলামিক রীতি-নীতির অনুসরণ করে- রাষ্ট্রযন্ত্রকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
প্রসঙ্গত, আমরা মনে করি সম্মানিত ইসলামী পর্দার বিধান না মানা পরকীয়ার প্রধানতম কারণ। যদি ইসলামী পর্দাপ্রথা সঠিকভাবে মানা হতো, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষ্যমতে- মাহরাম ব্যতীত অন্য কারও সামনে খোলামেলা চলাচল না করা হতো, তাহলে পরকীয়া নামক এ ঘৃণ্য কর্মকান্ডের মাধ্যমে মর্মান্তিক দুর্ঘটনাগুলো ঘটতো না। তাই শালীনতা ও শুচি-শুভ্রতার প্রতীক পর্দার বিধান মেনে চলতে স্বামী-স্ত্রী সবাইকেই উৎসাহ প্রদান করতে হবে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে তথা সরকারকে সে ব্যবস্থা করতে কবে।
পরকীয়া পারিবারিক কলহের মূল কারণ হলো- কাফিরদের অপসংস্কৃতির ঘৃণ্য আগ্রাসন; তা বন্ধ করতে হবে। বিজাতীয় ভিনদেশী অপসংস্কৃতি অরুচিকর সংস্কৃতির কুপ্রভাবই মূলত পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন থেকে বিরত থাকতে ইন্ধন যোগায়। আক্বীদা বিশ্বাসে সন্দেহ-সংশয় সৃষ্টি করে। বিশেষ করে পারিবারিক সম্পর্কের ভিত নাড়িয়ে দেয়। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বিরোধ ও সমস্যা তৈরি করে। অতএব, সমাজ-দেশকে বাঁচাতে, বিশেষত পরিবারগুলোকে কলহমুক্ত রাখতে কাফিরদের অপসংস্কৃতির স্রোত রোধ করতে হবে। জাতীয়ভাবে সরকারকে আর প্রতিটি পরিবারের ক্ষেত্রে পারিবারিক কর্তাব্যক্তিদের জন্য ইসলামী মূল্যবোধ উজ্জীবিত হওয়া অপরিহার্য কর্তব্য।
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেদেরকে, ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের সরকার বলে দাবী করে থাকে। কিন্তু তাদের দাবির বিপরীতে তাদের আচরণ একে অপরের সঙ্গে সাংঘর্ষিত অবস্থানে আছে। তাই সরকার যদি সত্যিকার অর্থেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পক্ষের সরকার হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে চায় তাহলে সরকারের জন্য উচিত হবে অনতিবিলম্বে রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ-অনুভূতির সন্নিবেশ ঘটানো। পাশাপাশি দেশ থেকে পাশ্চাত্যের নোংরা সকল অপসংস্কৃতি, ভারতীয় টিভি-সিরিয়াল, পর্ণগ্রাফি, মাদক ইত্যাদির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করা এবং রাষ্ট্র থেকে সেগুলো সমূলে উৎখাত করা। যুব প্রজন্মের মধ্যে ইসলামী মানসিকতা ও ইসলামী মূল্যবোধের প্রচার ও প্রসার করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












