মন্তব্য কলাম
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে সরকারের উচিত- হালাল পণ্য উৎপাদন রফতানিতে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা এবং মুসলিম বিশ্বের বাজার ধরতে কুটনৈতিক তৎপরতা চালানো।
, ০৭ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১২ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
সম্মানিত ইসলামী হুকুম-আহকামে যে ধরনের পণ্য ও সেবা মানবজীবনে গ্রহণ করার অনুমোদন রয়েছে, সেগুলোকে হালাল বলা হয়ে থাকে। হালাল নির্ধারণ করা হয় ব্যবহৃত কাঁচামাল, উৎপাদন প্রক্রিয়া প্রভৃতি ইসলামিক বিধিবিধান অনুযায়ী কি-না তা বিবেচনা করে। বিশ্ববাজারে হালাল পণ্য রপ্তানিতে সম্ভাবনার নতুন দুয়ারে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। বর্তমানে ৪৯টি দেশীয় কোম্পানি ৪৩টি দেশে ৩০০-এরও অধিক হালাল পণ্য রপ্তানি করেছে। বিদেশে প্রতিনিয়ত বাড়ছে বাংলাদেশি হালাল পণ্যের বাজার। আবার অন্যান্য ক্যাটাগরি যেমন হালাল খাদ্যসামগ্রী, হালাল পর্যটন, হালাল ফার্মাসিউটিক্যালস ও হালাল প্রসাধনী ইত্যাদি সব মিলিয়ে বর্তমানে বিশ্বে হালাল খাতের বাজারের পরিমাণ ৩০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি। যা ২০২৫ সাল নাগাদ ৫০ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এখন পর্যন্ত ব্যবসায়ী টু ব্যবসায়ী পর্যায়ে এই ব্যবসা চলছে।
বিশ্ববাজারে দেশীয় হালাল পণ্যের বিপুল চাহিদা থাকলেও প্রয়োজনীয় মান সনদের অভাবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে হালাল পণ্যের বড় বাজারগুলো অমুসলিম দেশগুলো দখল করে রাখলেও মুসলিম দেশ হিসেবে আমাদের সম্ভাবনা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। অথচ এই সুযোগ কাজে লাগানো গেলে কৃষিপণ্য হিসেবে বর্তমান রপ্তানিকে আরো ১০ গুণ বাড়ানো সম্ভব। কিছুদিন আগে বাণিজ্য সচিবও বলেছে বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বিশাল বাজার সৃষ্টি হয়েছে। দিন দিন এ বাজার বড় হচ্ছে। আমাদের সুযোগ এসেছে হালাল পণ্যের রফতানি বাজার দখল করার। ’
হালাল পণ্যের গুণগত মান এবং স্বাস্থ্যঝুঁকি না থাকায় নিরাপদ খাদ্য হিসেবে শুধু মুসলিম জনগোষ্ঠী নয়; যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের অমুসলিম জনগোষ্ঠীর মাঝেও এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। হালাল পণ্যের বিশ্ববাজার ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের উপরে। ২০২৫ সালের এই বাজার হবে ১৫ ট্রিলিয়ন ডলার। এটা প্রতিবছর ২০% হারে বাড়ছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১১৫টি কোম্পানি ৭০০ এর বেশি পণ্যের সনদ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে থেকে ৪৯ কোম্পানি তাদের ৩০০ এর বেশি হালাল পণ্য বিশ্বের ৪৩ দেশে রপ্তানি করছে। কুয়েত, দুবাই এবং মালদ্বীপ এই তিন দেশে হালাল গোশত রপ্তানি করছে বাংলাদেশ। এছাড়া বিশ্বব্যাপী হালাল হিসেবে পরিচিত কিছু পণ্য রফতানি করছে বাংলাদেশ। কিন্তু বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বিশাল বাজার হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজারের খুব কম অংশই দখল করতে পেরেছে।
তৈরি পোশাকের বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশ নেতৃত্ব অবস্থানে রয়েছে। ফলে শরীয়তসম্মত পোশাক বা হালাল পোশাকের বাজারে বাংলাদেশের অংশ বাড়ানো সহজ। হালাল পোশাক-পরিচ্ছদের সবচেয়ে বড় রফতানিকারক সংযুক্ত আরব আমিরাত। এরপরই তুরস্ক, ইতালি, সিঙ্গাপুর, ফ্রান্স, চীন, মালয়েশিয়া, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও মরক্কো। বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রফতানিতে বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকলেও হালাল পোশাকের বাজারে অংশগ্রহণ নেই বললেই চলে। একইভাবে ওষুধ ও চামড়াজাত পণ্য রফতানিতেও বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে থাকলেও হালাল বাজারে অংশ কম। বাংলাদেশ যেসব পণ্য রফতানি করছে, সেগুলো হালালভাবে উৎপাদন হচ্ছে কি-না বৈশ্বিক ক্রেতারা তা জানেনা। এমনকি এ বিষয়ে বাংলাদেশের প্রচারেরও ঘাটতি রয়েছে। আবার হালাল খাদ্যসামগ্রী, হালাল পর্যটন, হালাল ফার্মাসিউটিক্যালস ও হালাল প্রসাধনীর কোথাও প্রথম ১০ এ বাংলাদেশ নেই।
বাংলাদেশের হালাল পণ্য রফতানির যথেষ্ট সক্ষমতা রয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। দখল করতে হবে হালাল পণ্যের রফতানি বাজার। বিশ্বব্যাপী হালাল খাদ্য সবার নিকট নিরাপদ হিসেবে ইতোমধ্যেই ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে। কিন্তু বাংলাদেশে হালাল সার্টিফিকেশনের সুদৃঢ় অবকাঠামো, আইনগত ভিত্তি এবং সার্টিফিকেশনের গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্টি করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে সরকার ইসলামী ফাউন্ডেশনকে হালাল সনদ ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবে নির্ধারণ করেছে। অথচ সেখানে পণ্যের মান সনদ নিশ্চিত করার কোনো কার্যক্রম নেই। শুধু সনদ প্রদানের মধ্যেই তাদের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ। এক্ষেত্রে যদি ওআইসি প্রণীত আন্তর্জাতিক হালাল মান অনুসরণপূর্বক দেশে যেভাবে বিভিন্ন পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রনের জন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেরূপভাবে হালাল পণ্য রফতানির স্বার্থে হালাল মান নিয়ন্ত্রন ও পরিবীক্ষন প্রতিষ্ঠান তৈরী করা হয় তাহলে আন্তর্জাতিক হালাল পণ্য ক্রেতামহলের দৃষ্টি আকর্ষন করা সম্ভব হবে। যা হালাল পণ্য রফতানি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
প্রসঙ্গত, হালাল পণ্য রফতানিতে বহু আগ থেকেই বাংলাদেশে সম্ভাবনা বাড়ছিলো। কিন্তু বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্য রফতানির জন্য যে মানসনদের প্রয়োজন হয় কিংবা মান রক্ষা করতে হয় সে সম্পর্কে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে অবহেলার পরিচয় দিয়েছে সরকার সংশ্লিষ্ট মহল। অথচ, বর্তমান সময়ে তুরস্ক, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, পাকিস্তানসহ মুসলিম বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ দেশগুলোর সাথেই বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ও কুটনৈতিক সম্পর্ক শক্তিশালী হতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের প্রতিটি খাতে অভাবনীয় সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করেই তারা বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে চাচ্ছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ যদি মুসলিম দেশগুলোর সাথে সম্পর্কোন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাহলে ওই দেশগুলো বাংলাদেশের জন্য বিশাল হালাল পণ্যের রফতানি বাজারে পরিণত হবে।
আমরা মনে করি, এ জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ এবং বেসরকারি সেক্টরকে এগিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশের পর্যাপ্ত হালাল পণ্য এবং দক্ষ জনবল রয়েছে, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সরকার আরো দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে পারবে। হালাল পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে নগদ আর্থিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা যেতে পারে। একই সঙ্গে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প গড়ে তুলতে সরকারের বিশেষ সহায়তাও প্রয়োজন। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা ও সুদবিহীন ঋণ দিতে হবে। অভ্যন্তরীণ খাদ্য অপচয় রোধ করার প্রেক্ষাপট থেকেও এটি জরুরী। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে বাংলাদেশকে আলাদা অবস্থান করে নিতে হলে সক্ষমতা উন্নয়ন, প্রযুক্তি বিনিময়, উন্নত ব্যবস্থাপনা, তদারকি জোরদার করতে হবে।
পাশাপাশি, বিদেশী দূতাবাসগুলোকে কাজে লাগাতে হবে। আর এতে করে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বর্তমান বিশ্বের ৩০ ট্রিলিয়ন ডলারের এবং আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে প্রায় ১০ ট্রিলিয়ন হালাল পণ্যের বাজার ধরতে সক্ষম হবে। ইনশাআল্লাহ! যা বাংলাদেশকে বিশ্বের সর্বপ্রধান অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালী দেশ করার পাশাপাশি মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের সুনামও বৃদ্ধি করবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












