মন্তব্য কলাম
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজারের অর্ধেকেরও বেশী দখল করতে পারে কিন্তু তন্ত্র-মন্ত্রের সরকারের পর অন্তর্বর্তী সরকারও বোবা বধির অন্ধ কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায়ই সোনার বাংলার সব সোনার সমুজ্জল সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
, ৪রা রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৬ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ৫ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ১৮ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে হালাল খাবারের বেচাবিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রতি সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার এক উপদেষ্টার সঙ্গে ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ প্রসঙ্গে হালাল খাবারের দোকানের এক কর্মীর বাগবিত-া হয়। সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পরই হালাল খাবারের চাহিদা বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এখন নিয়মিত ক্রেতার পাশাপাশি অনেকে প্রথমবারের মতো এসব খাবার কিনে খাচ্ছেন।
আরব নিউজ সূত্রে জানা যায়, হয়রানির ভিডিও প্রকাশের পর নিউ ইয়র্কের হালাল ফুড কার্টে আগের চেয়ে বিক্রয় বেড়েছে। নতুন ও পুরনো ক্রেতারা অর্ডার দিতে সারিবদ্ধ হয়ে আছে।
আজ থেকে ২৭ বছর আগে শাহেদ আমানউল্লাহ যখন হালাল ব্যবসার তালিকার তথ্য সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট শুরু করেন, তখন যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামী শরিয়ত মেনে খাবার পরিবেশন করা হয় এমন হোটেল-রেস্তোরাঁর সংখ্যা ছিলো ২০০টির মতো।
আর আজ, ২৭ বছর পর তার সেই ওয়েবসাইটে যুক্ত হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের হালাল খাবার বিক্রি করে এমন হোটেল-রেস্তোরাঁর সংখ্যা প্রায় ১৩,০০০; যেখানে মালয়েশিয়ান থেকে মেক্সিকান সকল মেনুর হালাল খাবার কিনতে পাওয়া যায়।
এখনো আমেরিকাতে মুসলমান জনসংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার তুলনায় তুলনামূলকভাবে কম হলেও মুসলমান জনসংখ্যা যেভাবে বাড়ছে তাতে আমেরিকান অর্থনীতিতে মুসলমানদের অংশগ্রহণ ব্যাপক ভিত্তি বাড়ছে।
যুক্তরাষ্ট্রে, যেসব খাদ্য ও পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে হালাল পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় বলে দাবি করা হয়, সেগুলো প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখে ইউএসএ হালাল চেম্বার অব কমার্স এবং ইসলামিক সার্ভিসেস অব আমেরিকার মতো প্রত্যয়নকারী সংস্থা। কোনো পণ্য প্রত্যয়ন পাওয়ার পরই কেবল এর মোড়কে মানসূচক চিহ্ন জুড়তে পারে উৎপাদনকারীরা।
জাপানে স্কুল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ধর্মের শিক্ষার্থী থাকায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও সুবিধা মতো খাবার গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে দেওয়া খাবারের পরিবর্তে বিকল্প খাবার গ্রহণে কোনো অসুবিধা নেই বলেও জানানো হয়েছে। খবর জাপান টাইমসের।
ইয়োকাকিচিতে বাংলাদেশি দম্পতির অভিযোগের ভিত্তিতে স্কুলগুলোতে এমন ব্যবস্থার সিদ্ধান্ত হয়। কারণ, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর বাবা-মা লক্ষ্য করেন যে, তাদের মেয়েকে শুয়রের গোশতের সঙ্গে ভাজা নুডলস পরিবেশন করা হচ্ছে।
ইন্দোনেশিয় ও পাকিস্তানের বংশোদ্ভুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে জাপানের চুবুর ২০টি শহরে শিক্ষার্থীদের খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পরিবর্তন এসেছে। ২০১৭ সালের অভ্যন্তরীণবিষয়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক মূল্যায়ন ব্যুরোর একটি জরিপ অনুসারে, শিক্ষাবোর্ড ১৪টি প্রাথমিক এবং জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য তাদের নিজস্ব ধর্মসম্মত খাবার আনার অনুমতি দেয়।
মিনাতো-নিশি শহরের নার্সারি স্কুলগুলোর ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী মুসলিম। সেখানকার শিশুদের জন্য গোশতের পরিবর্তে মাছ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও তাদের জন্য আলাদা পাত্রে রান্না করা হয়।
আগের তুলনায় মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ বেড়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে বেড়েছে হালাল পণ্য ও সেবার চাহিদা। মুসলিম প্রধান দেশ হিসেবে ভালো সম্ভাবনা থাকলেও প্রয়োজনীয় সনদ, উদ্যোগ ও নীতিমালার অভাবে সুফল পাচ্ছে না বাংলাদেশ।
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের চাহিদা বাড়ছে। বর্তমানে হালাল পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজার ১০ লাখ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এটি পৃথিবীর মোট খরচের প্রায় ৩৫ শতাংশ। ট্রান্সপারেন্সি মার্কেট রিসার্চের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৫ সালে পৃথিবীতে হালাল পণ্যের বাজারমূল্য ছিল প্রায় ২ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটি ২০২৪ সালে প্রায় ১৫ দশমিক ৫১ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁচ্ছে। এ বিশাল বাজারে পণ্যের সিংহভাগ জোগান দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, নিউজিল্যান্ড ও থাইল্যান্ড।
কিন্তু বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হয়েও হালাল খাদ্য রপ্তানিতে অনেক পিছিয়ে আছে। আমাদের হালাল পণ্য উৎপাদন ও আন্তর্জাতিকভাবে বাজারজাত করার উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। হালাল পণ্য হিসেবে বর্তমানে বাংলাদেশ বেশ কয়েকটি দেশে শুধু গরুর গোশত রপ্তানি করছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর সঙ্গে হালাল পণ্য হিসেবে পোল্ট্রি বা মুরগীর গোশত এবং ডিম রপ্তানির প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশের জন্য হালাল খাবারের বাজার একটি বিশাল সুযোগ। ১৭০ মিলিয়নের বেশি জনসংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশে মুসলিম জনগণ সংখ্যাগরিষ্ঠ, তাই দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে হালাল খাবারের চাহিদা বিপুল। এছাড়া বাংলাদেশ আঞ্চলিকভাবে মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ এবং এমনকি উত্তর আমেরিকার মতো আন্তর্জাতিক বাজারগুলোতে হালাল পণ্য রপ্তানির জন্য কৌশলগতভাবে অবস্থান করছে।
বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়া বিভিন্ন খাতে দীর্ঘদিনের সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে। এর মধ্যে ব্যবসা, শিক্ষা এবং সংস্কৃতি অন্তর্ভুক্ত। দুই দেশই বিশেষভাবে খাবার শিল্পে হালাল পণ্য এবং সেবা উন্নয়নে একযোগ কাজ করছে। মালয়েশিয়া বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ হালাল রপ্তানিকারক দেশ, বাংলাদেশকে হালাল খাবার বাজার সম্প্রসারণে উপযুক্ত অংশীদার।
মালয়েশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের সনদ প্রদান প্রক্রিয়া সুশৃঙ্খল এবং উন্নত হতে পারে। মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠিত সনদ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশ নিশ্চিত করতে পারবে যে, তার পণ্যগুলো আন্তর্জাতিক হালাল মান পূর্ণ করছে, যা সেগুলোকে বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে।
‘রিভার্স লিঙ্কেজ প্রকল্প’ বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যকার এক ধরনের সহযোগিতা। এর লক্ষ্য বাংলাদেশের হালাল ইকোসিস্টেমের উন্নয়ন, বিশেষভাবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে আরও সক্ষম করা, যাতে এটি দ্রুত এবং দক্ষভাবে হালাল সনদ প্রদান করতে পারে। হালাল সনদ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ এটি গ্রাহকদের নিশ্চয়তা দেয়- পণ্যটি ইসলামি আইন অনুযায়ী প্রস্তুত হয়েছে। তবে বাংলাদেশের হালাল খাবারের খাতে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে, যেমন হালাল সনদ প্রদান প্রক্রিয়ায় মানসম্মত নিয়মের অভাব, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং হালাল প্রথার বিষয়ে সীমিত জ্ঞান।
রিভার্স লিঙ্কেজ প্রকল্পটি এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে মালয়েশিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে জ্ঞান, দক্ষতা এবং সেরা চর্চা বিনিময়ের মাধ্যমে একটি সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা। প্রকল্পটির লক্ষ্য ইসলামি ফাউন্ডেশনের সক্ষমতা বৃদ্ধি, যাতে এটি আরও দক্ষভাবে হালাল সনদ প্রদান করতে পারে। এটি বাংলাদেশের হালাল খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়াকে উন্নত করারও লক্ষ্য রাখে, যাতে পণ্যগুলো আন্তর্জাতিক হালাল মান অনুসরণ করা হয়।
হালাল সনদ একটি অপরিহার্য উপাদান, যা বাংলাদেশের হালাল খাবার শিল্পের পূর্ণ সম্ভাবনা উন্মুক্ত করতে সহায়ক। হালাল সনদ প্রদান প্রক্রিয়ায় খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়া, উপাদান সংগ্রহ থেকে শুরু করে উৎপাদন এবং প্যাকেজিং পর্যন্ত পরীক্ষা ও যাচাইকরণ অন্তর্ভুক্ত থাকে। এটি নিশ্চিত করে যে, চূড়ান্ত পণ্যটি ইসলামি আহারের নিয়ম মেনে তৈরি হয়েছে এবং গ্রাহকের প্রত্যাশা পূর্ণ করছে।
বাংলাদেশের জন্য, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হালাল সনদ প্রাপ্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অনেক দেশ, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে রপ্তানি হওয়া খাদ্যপণ্যের জন্য হালাল সনদ বাধ্যতামূলক। যদি বাংলাদেশের কোনো নির্ভরযোগ্য এবং মানসম্মত হালাল সনদ ব্যবস্থা না থাকে, তবে বাংলাদেশি পণ্যগুলো এই বাজারগুলোতে প্রবেশ করতে সমস্যায় পড়বে।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
রেলপথ দেশব্যাপী পণ্য পরিবহনের জন্য সাশ্রয়ী ও নিরাপদ মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। রেলের ইঞ্জিন স্বল্পতার কারণে আগ্রহ থাকলেও প্রতিষ্ঠান বেছে নিচ্ছে অন্য পথ চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার পরিবহনের ৯৬ শতাংশই হয় সড়কপথে অপরদিকে রেল অথবা সড়কপথে যাত্রী চলাচল কিংবা পণ্য পরিবহনে তুলনামূলকভাবে খরচ অনেক কম হয় পানিপথে।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পশ্চিমা সম্রাজ্যবাদীদের দীর্ঘদিনের শোষণ আর অব্যাহত লুটপাটের কারণে সোমালিয়া, চাদ, নাইজেরিয়া, নাইজার, দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া ও ইথিওপিয়ার প্রায় ২ কোটি মানুষ এখন দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত। দুর্ভিক্ষ নেমে আসতে আর দেরি নেই, এরকম দুঃসহ দিন গুনছে পূর্ব-আফ্রিকার উগান্ডা, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, তানজানিয়ার প্রায় ৫ কোটিরও বেশি মানুষ। কিন্তু নিশ্চুপ বিশ্ব গণমাধ্যম, নিষ্ক্রিয় বিশ্ববিবেক, নীরব মুসলিম বিশ্ব!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতি গভীর সংকটে শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩.৩৫ শতাংশ দেশের অর্থনীতি তলানী তথা বারোটা বাজার খবর এখন সর্বত্রই ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












