মন্তব্য কলাম
বড় বড় কোম্পানীগুলোর কব্জায় গরুর খাদ্য। কুরবানীর গরুর উচ্চমূল্যও তাদের কারসাজির কারণে। গো-খাদ্যের দাম কমানোর পাশাপাশি কুরবানীর গরু প্রকল্পে সরকারের প্রণোদনা দেয়া উচিত।
যাতে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান সবাই ফরয ও ওয়াজিব কুরবানী দিতে পারে। ইনশাআল্লাহ!
, ০১ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩০ ছানী আ’শার, ১৩৯২ শামসী সন , ২৯ মে, ২০২৫ খ্রি:, ১৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম

গো-খাদ্যের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় দিশেহারা সারাদেশের পশু খামারিরা। ভূষি, ক্যাটল বুস্টার, গম ইত্যাদির দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গরুকে খাদ্যের চাহিদার তুলনায় কম খাওয়ানো হচ্ছে। এতে দুধ উৎপাদন ও পশুর মোটাতাজাকরণে প্রভাব পড়েছে।
একসময় গরুর দুধ বিক্রির টাকা দিয়ে সংসারের খরচ চালিয়ে কিছু টাকা সঞ্চয় করতেন আবুল মিয়া। এক বছর আগেও তার খামারে চারটি ফ্রিজিয়ান জাতের গাভি ছিলো। এখন তার খামার শূন্য। কারণ, গো-খাদ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় দুধ বিক্রি করে যা আয় করতেন তা দিয়ে সংসারের খরচ চালাতে তার খুব কষ্ট হতো। গরু পালন করে মাসের পর মাস তিনি লোকসান দিচ্ছিলেন। এ অবস্থায় তিনি গরুগুলো বিক্রি করে দিয়েছেন।
গাভির দুধ বিক্রির টাকায় সংসারের খরচ মিটিয়ে সঞ্চয় করতেন শাহিবার হোসেন। এক বছর আগেও তার খামারে পাঁচটি দুধেল গাভি ছিলো। বর্তমানে খামার শূন্য। কারণ, সংসার খরচ তো দূরের কথা, এখন দুধ বিক্রির টাকায় গাভির খাবার জোগান দেওয়াও কষ্টসাধ্য।
আর মাত্র ১০ দিন পরে পবিত্র ঈদুল আজহা, যা কুরবানীর ঈদ নামে পরিচিত। কুরবানী শব্দের অর্থ নৈকট্য, ত্যাগ বা উৎসর্গ। ঈদে মুসলমানরা পশু জবাইয়ের মাধ্যমে ত্যাগ স্বীকার করে মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্য অর্জনের চেষ্টা চালায়। এই পশু কুরবানী দেওয়ার জন্য দীর্ঘ প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে। পশু লালন-পালন করে কুরবানীর উপযুক্ত করতে হয়। কিন্তু সেটা করতে গিয়েও খামারিদের বেশ ভোগান্তি পোহাতে হয়।
খামারি ও প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২০১৪ সাল থেকে ভারত বাংলাদেশে গবাদি পশু পাচারের বিরুদ্ধে দমন অভিযান শুরু করার পরের বছরগুলোয় দুগ্ধ ও গবাদি পশু মোটাতাজাকরণে বিনিয়োগ বেড়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ভারত থেকে গবাদি পশুর সরবরাহ কমে যায়, যা আগে বাংলাদেশের জন্য বছরে ২০ লাখ গবাদি পশুর উৎস ছিলো।
ভারত থেকে গরু আসা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেশে গরুর গোশতের দাম ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকে। ২০১৫ সালের এপ্রিলে দেশে প্রতি কেজি গরুর গোশতের দাম ছিলো ২৮০-৩০০ টাকা, যা এখন ৭৫০-৮০০ টাকায় উন্নীত হয়েছে। গোশতের ভালো দাম ও নিশ্চিত মুনাফার কারণে গরুর খামারে যুবকরা, বিশেষ করে শিক্ষিত যুবকদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হয়েছে, যা উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে।
স্থানীয়ভাবে গবাদি পশু উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ডিপার্টমেন্ট অব লাইভস্টক সার্ভিসেস (ডিএলএস) আগ্রহী কৃষক ও খামারিদের প্রশিক্ষণ দেয়। এ ছাড়া সরকারের সহযোগিতায় এ খাতটির বিকাশে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে। বর্তমানে দেশে ব্যক্তি ও খামার মিলিয়ে প্রায় আট লাখ খামারি রয়েছেন, যারা দুধ ও গোশত উৎপাদন করছেন। বেশিরভাগ খামারি কুরবানীর বাজার টার্গেট করে তিন-পাঁচ মাসে গরু মোটাতাজাকরণের সময় বেছে নেন।
খামারিরা জানিয়েছেন, পশু পালনে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে খাদ্যের উচ্চমূল্য। গো-খাদ্য উপকরণের একটি বড় অংশই আমদানিনির্ভর। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন গম ও সয়াবিন, দুটিই আমদানি করতে হয়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যের দাম গত বছর বাড়তি থাকলেও এখন তা অনেকটাই সহনীয় পর্যায়ে নেমে এসেছে। তবে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন ও আমদানিকারকদের উচ্চ মুনাফা প্রবৃত্তির কারণে দেশে গো-খাদ্যের দাম বেড়েই চলেছে।
গো-খাদ্যের প্রধান উপকরণ গম, ভুট্টা, সয়াবিন, সরিষা, ভূষি। ভূষি ছাড়া অন্য সব উপকরণই আমদানিনির্ভর।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে গো-খাদ্যের প্রয়োজনীয় উপকরণ আমদানি করে দেশের প্রায় ৩০০ কোম্পানি। তবে এর মধ্যে ১০টি করপোরেট প্রতিষ্ঠান সিংহভাগ আমদানিতে জড়িত। এদের মধ্যে ফ্রেশ, তীর, আবুল খায়ের, আকিজ, ইফাদ, যমুনা, স্কয়ারসহ ১০ কোম্পানির হাতে গো-খাদ্য উপকরণের বাজার ৫০ শতাংশের বেশি। মূল্য নির্ধারণে এসব কোম্পানিই মুখ্য ভূমিকা রাখে। গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধিতে এসব প্রতিষ্ঠানকে দায়ী করছেন খামারিরা।
জানা যায়, গেল তিন বছরের ব্যবধানে গো-খাদ্যের সব উপকরণের দাম ৬০ থেকে ৬৬ শতাংশ বেড়েছে। বর্তমানে ২৫ কেজি বস্তার ডেইরি ক্যাটেল বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২৫০ টাকায়, যা তিন বছর আগেও বিক্রি হয়েছে ৭৫০ টাকায়।
গেল কয়েক বছরের ব্যবধানে খামারিদের খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। শুধু গত বছরের ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের মে পর্যন্ত হিসাব করলে দেখা যায়, গো-খাদ্যের দাম গড়ে ২৫-৩০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। এর মধ্যে কর্মচারীর খরচ ছাড়া ফিডে ১৪ দশমিক ৮১, ভূষিতে ৩৮ শতাংশ, খড়ে ৬০ শতাংশ, ঘাসে ৪২ শতাংশ এবং ধান, ভুট্টা ও গমমিশ্রিত খাবারের দাম বেড়েছে ২৮ শতাংশ পর্যন্ত। সেই হিসাবে এবার ছোট থেকে মাঝারি বা বড় আকারের গরুতে গড়ে অন্তত ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেশি বেড়েছে।
২০১৯ সালে ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা সয়াবিন খৈলের দাম ছিলো ১ হাজার ৭০০ টাকা। ২০২৫ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রতি বস্তা ৪৫০০ টাকা।
একইভাবে ২০১৯ সালে প্রতি বস্তা গমের ভূষির দাম ছিল ৭৮০ টাকা। বর্তমান দর হচ্ছে ১ হাজার ৫০০ টাকা। ৫০ কেজি ওজনের রাইস পলিশের দাম ছিলো প্রতি বস্তা ৭০০ টাকা। এখন বিক্রি হচ্ছে প্রতি বস্তা ১ হাজার ৭০০ টাকা। মসুর ভূষির ৪০ কেজি ওজনের বস্তার দাম ছিলো ৪৩০ টাকা। বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮০ টাকায়। ভাঙা ভুট্টার ৪৮ কেজি ওজনের বস্তার দাম ছিলো ৮২০ টাকা। বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৫০ টাকায়।
সরিষার খৈলের ৬৪ কেজি ওজনের বস্তার দাম ছিলো ১ হাজার ৬০০ টাকা। পাঁচ বছরের ব্যবধানে তা বেড়ে হয়েছে প্রতি বস্তা ২ হাজার ৯৪৫ টাকা।
‘বড় শিল্প গ্রুপগুলো ডিও (ডেলিভারি অর্ডার) বিক্রি করে। পণ্য সরবরাহ করে এক থেকে দেড় মাস পর। সবার কাছ থেকে আগে টাকা নিয়ে নেয়। তারা এত বেপরোয়া হয়ে গেছে যে মিল বন্ধ করার সময় কাউকে বলেও না। এখানে পাইকারি ক্রেতারা অসহায়। ’
বলাবাহুল্য, ‘অল্প কিছু মিল মালিক ও মজুতদারের কারণে বর্তমানে দেশে ডেইরি ও পোলট্রি শিল্প হুমকির মুখে পড়েছে। বেশির ভাগ খামারি গরু বিক্রি করে খাদ্যের জোগান দিচ্ছে। গো-খাদ্যের দামে লাগাম না টানলে এখন সাধারণ গরু খামারীদের পেশা ছেড়ে দিতে হবে।
সামনেই কুরবানী। এ মুহূর্তে গো-খাদ্যের দাম কমানো চূড়ান্ত জরুরি। তা না হলে পশুর দামও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে সেই প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের ওপর।
প্রসঙ্গত যারা রেমিটেন্স পাঠায় এবং কারো শিল্পে প্রণোদনা দেয়া হয়।
এক্ষেত্রে দেশের খামারীরা যে বিপ্লব সফল করেছেন তাতে ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধ হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হয়েছে। পাশাপাশি উল্লেখ্য কুরবানীর হাট যাতে নিরাপদ থাকে সে বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিশেষ বৈঠক করেছেন খামারীদের ও ক্রেতার নিরাপত্তা সম্পর্কে।
তবে এক্ষেত্রে স্মর্তব্য কুরবানীর ঘটনাকে উপজীব্য করেই বাংলাদেশে ইসলামের প্রসার হয়েছে।
অর্থাৎ বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান কুরবানীর বিষয়ে খুবই সংবেদনশীল। সবাই ফরয ও ওয়াজিব কুরবানী দিতে বিশেষ আগ্রহী। কিন্তু গো-খাদ্যে অত্যাধিক উচ্চমূল্যের কারণে গরুর অস্বাভাবিক দামের প্রেক্ষিতে তাদের সে আশা পূরণ হচ্ছে না। এক্ষেত্রে সরকারের উচিত পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে সবাই যাতে কুরবানী দিতে পারে সে ক্ষেত্রে খামারীদের প্রনোদনা দেয়া এবং গো-খাদ্যে বিশেষ ভর্তুকি দেয়া।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রসঙ্গ: গোপালগঞ্জের ঘটনা"" পত্রিকা পর্যালোচনা খবর প্রতিক্রিয়া
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বাবা মার কারণেই শিশুরা ইন্টারনেট আসক্তিতে জড়িয়ে পড়ে শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
খাদ্যে ব্যবহৃত কেমিক্যালের মান যাচাইয়ের ব্যবস্থা নেই কেনো? মান যাচাইয়ের প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইয়ের মান শূন্য কেনো? সরকারের কর্তব্য কী?
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নির্মম হিন্দুত্ববাদীরা, নিষ্ঠুর বৌদ্ধরা, মহা জালিম খ্রীষ্টানরা যে নির্বাচনী পদ্ধতি (পি.আর) তাদের সুবিধার জন্য চেয়েছে সেই একই পি.আর পদ্ধতির নির্বাচন চাচ্ছে জামাত, চর্মনাই সহ তথাকথিত ইসলামী দলগুলো।
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রকৃত অর্থে মূল্যস্ফীতি কী কাঙ্খিতভাবে কমেছে? মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের জন্য সম্যক ধারণা সহজ করা হয় না কেন? মূল্যস্ফীতি কতভাবে মানুষের পকেট কাটে তা সর্বজনবিদিত নয় কেন?
১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দেশবিরোধী স্টারলিঙ্কের হাতে ইন্টারনেট-এর গোপনীয়তা এবং এর বাণিজ্য তুলে দেয়া হয়েছে। এবার মোবাইলের মালিকানা ৮০ ভাগ পর্যন্ত পছন্দের বিদেশী কোম্পানীর হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে। দেশের ব্যবসায়ীদের সর্বস্বান্ত করে বিদেশী বেনিয়াদের প্রতিষ্ঠা করা তথা নতুন ইষ্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানী খোলাই কী এই সরকারের ঘাপটি মেরে থাকা এজেন্টদের উদ্দেশ্যে?
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
২০৫০ সালের মধ্যেই মুসলমানের সংখ্যা সারা বিশ্বে প্রথম হবে হিন্দুত্ববাদী ভারতেও দিন দিন হিন্দুদের সংখ্যা কমে, মুসলমানের সংখ্যা বাড়ছে তবে হিন্দুত্ববাদী ভারতে মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির হার হতো আরো বহুগুণ হিন্দুত্ববাদী ভারতে জোর করে মুসলমানদের বন্ধ্যা করে দেয়া হয়
০৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ।
০৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)