মন্তব্য কলাম
ভারতের সাথে জালিম হাসিনার চুক্তি ও সমঝোতা স্বাক্ষরে- বাংলাদেশের স্বার্থ শুধু উপেক্ষিতই হয়নি বরং অনেক চুক্তিই হয়েছে পুরোই বাংলাদেশ স্বার্থবিরোধী ভারতের স্বার্থে ভারতের সেবাদাস জালিম হাসিনার করা সব চুক্তি জনসম্মুখে ব্যাপক আলোচনার পাশাপাশি অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে ইনশাআল্লাহ
, ২৮ শা’বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রি:, ১৪ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম

(২য় পর্ব)
বিতর্কিত ওয়ান-ইলেভেনের আমলে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে ২০০৮ সালে সরকারে এসে তারপর টানা ১৬ বছর ক্ষমতায় ছিল জালিম হাসিনার সরকার। এর মধ্যে দশম নির্বাচন বিনা ভোটের, একাদশ নির্বাচন রাতের ভোট এবং দ্বাদশ নির্বাচন ডামি ভোট হিসাবে কুখ্যাতি পেয়েছে। এই সবক’টি নির্বাচন নিয়ে দেশ-বিদেশে সমালোচনা থাকলেও আওয়ামী লীগ সরকারকে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে ভারত।
পাশাপাশি দিল্লি এবং ঢাকা এই দীর্ঘ সময়ে তাদের ‘সুসম্পর্কের কথা’ প্রচার করে বেড়িয়েছে। এমনকি দুদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ককে হাসিনার সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন ‘স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মতো’ বলেও মন্তব্য করেছিলো।
এ কথিত ‘সুসম্পর্কের’ সময়ে দুই দেশের মধ্যে শীর্ষ পর্যায়ে অনেক সফর বিনিময় হয়েছে। জালিম হাসিনা একাধিকবার ভারত সফরে গেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীসহ সেদেশের অনেক শীর্ষ কর্তাও বাংলাদেশে এসেছে। সফরকালে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি ও সমঝোতা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ে দ্বিপক্ষীয় সফরকালেও চুক্তি ও সমঝোতা সই হয়েছে।
সূত্র মতে, ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ২০টি চুক্তি হয়েছে। আর সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে ৬৭টি। এসব ছিল ট্রানজিট, যোগাযোগ, বন্দর, বিদ্যুৎ-জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাতে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীর ঘনিষ্ঠ আদানি গ্রুপের সঙ্গে অদ্ভুত বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তি(২৫ বছর মেয়াদী চুক্তি অনুযায়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি হিসেবে আমদানি করা কয়লা ব্যবহার হবে। কিন্তু যে পদ্ধতিতে কয়লা আমদানি করা হবে তাতে আমদানি খরচ বেশি দেখানোর সুযোগ রয়েছে। এতে আদানির মুনাফা বৃদ্ধির বিশেষ সুযোগ রয়েছে), রেল ট্রানজিট সংক্রান্ত চুক্তি (যাতে ভারতের ট্রেন বাংলাদেশের দর্শনা দিয়ে প্রবেশ করে চিলাহাটি-হলদিবাড়ি সীমান্ত দিয়ে ফের ভারতে যেতে পারে), ফেনী নদী থেকে ১ দশমিক ৮১ কিউসেক পানি প্রত্যাহার করে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাবরুম শহরে সরবরাহে সমঝোতা, চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে এবং ভারতে পণ্য আনা-নেওয়ায় স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং সিস্টেম (এসওপি) স্বাক্ষর ইত্যাদি দেশের মানুষের মনে নানা সন্দেহ-সংশয় তৈরি করেছে। এসব চুক্তিতে বাংলাদেশের লাভ কোথায় এমন প্রশ্ন যেমন এসেছে, তেমনি প্রকাশ হয়েছে দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে উদ্বেগও।
ভারতের সাথে জালিম হাসিনার চুক্তি ও সমঝোতা সাক্ষরে ভারতের স্বার্থ হাসিল হলেও উপেক্ষিত ছিলো বাংলাদেশের স্বার্থ।
ভারতের জন্য উন্মুক্ত ছিলো বাংলাদেশের বাজার, মাসে ৭০০ কোটি ক্ষতি করে আদানি থেকে বিদ্যুৎ আমদানি, ভারত থেকে বই ছাপানো, এমনকি জালিম হাসিনার অন্য দেশ সফরেও নেয়া হতো ভারতের অনুমতি।
প্রসঙ্গত, জালিম হাসিনার আমলে ভারতের সাথে বাংলাদেশের স্বার্থ উপেক্ষিত ও স্বার্থ বিরোধী বিভিন্ন চুক্তির লিস্ট তুলে ধরা হলো:-
(মোট ১০১টির সর্বশেষের চুক্তি আগে ক্রমধারায়)
৪৪. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন বিষয়ক সমঝোতা স্মারক, ২০১৭
৪৫. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্তে নিরাপত্তা ও নজরদারি বৃদ্ধির সমঝোতা স্মারক, ২০১৭
৪৬. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি, ২০১৭
৪৭. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ চুক্তি, ২০১৭
৪৮. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পানিবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সহযোগিতা চুক্তি, ২০১৭
৪৯. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যৌথভাবে নদী ব্যবস্থাপনা গবেষণা প্রকল্প গ্রহণের চুক্তি, ২০১৬
৫০. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ট্রানজিট এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সমঝোতা স্মারক, ২০১৬
৫১. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নৌপরিবহন খাতে উন্নয়ন বিষয়ক চুক্তি, ২০১৬
৫২. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যুৎ বিনিময় সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, ২০১৬
৫৩. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী খাতে সহযোগিতার চুক্তি, ২০১৬
৫৪. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে খাদ্য নিরাপত্তা সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, ২০১৬
৫৫. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যুব উন্নয়ন কার্যক্রম সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, ২০১৬
৫৬. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণায় সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি, ২০১৫
৫৭. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য বৃদ্ধি সংক্রান্ত চুক্তি, ২০১৫
৫৮. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন, ২০১৫
৫৯. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সন্ত্রাস দমন এবং নিরাপত্তা সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি, ২০১৫
৬০. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ক্রীড়া ও বিনোদন ক্ষেত্রে সহযোগিতা চুক্তি, ২০১৫
৬১. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে টেলিযোগাযোগ খাতে উন্নয়নের চুক্তি, ২০১৫
৬২. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি, ২০১৫
৬৩. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সমুদ্র উপকূল সংরক্ষণে সহযোগিতা চুক্তি, ২০১৫
৬৪. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তি, ২০১৫
৬৫. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কৃষি গবেষণা সহযোগিতা চুক্তি, ২০১৫
৬৬. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পর্যটন উন্নয়ন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, ২০১৫
৬৭. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা চুক্তি, ২০১৫
৬৮. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নারী ও শিশু উন্নয়ন খাতে সহযোগিতা চুক্তি, ২০১৫
৬৯. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধি সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, ২০১৪
৭০. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মহাসড়ক উন্নয়ন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, ২০১৪
৭১. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সামুদ্রিক গবেষণা উন্নয়ন চুক্তি, ২০১৪
৭২. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য পরিবহন চুক্তি, ২০১৪
৭৩. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নদী দখলমুক্ত করার সমঝোতা স্মারক, ২০১৪
৭৪. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তথ্য ও মিডিয়া বিনিময় চুক্তি, ২০১৪
৭৫. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতার সমঝোতা স্মারক, ২০১৪
৭৬. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে শিল্প খাতে বিনিয়োগ সহযোগিতা চুক্তি, ২০১৪
৭৭. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মৎস্য সম্পদ রক্ষা সংক্রান্ত চুক্তি, ২০১৩
৭৮. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মানবসম্পদ উন্নয়ন কার্যক্রমের সমঝোতা স্মারক, ২০১৩
৭৯. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চুক্তি, ২০১৩
৮০. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেল সংযোগের উন্নয়ন বিষয়ক চুক্তি, ২০১৩
৮১. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কৃষি উন্নয়ন গবেষণা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, ২০১৩
৮২. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারমাণবিক নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা চুক্তি, ২০১৩
৮৩. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে জৈবপ্রযুক্তি গবেষণা চুক্তি, ২০১৩
৮৪. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও উদ্ভাবন খাতে সহযোগিতা, ২০১৩
৮৫. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও নজরদারি চুক্তি, ২০১৩
৮৬. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নদী ব্যবস্থাপনা ও গবেষণা চুক্তি, ২০১২
৮৭. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পরিবেশ সুরক্ষা এবং প্রতিবেশ উন্নয়ন চুক্তি, ২০১২
৮৮. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য বন্যা প্রতিরোধ চুক্তি, ২০১২
৮৯. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নয়ন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, ২০১২
৯০. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ চুক্তি, ২০১১
৯১. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেলপথ উন্নয়ন প্রকল্প চুক্তি, ২০১১
৯২. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্যিক করিডোর উন্নয়ন চুক্তি, ২০১১
৯৩. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিনিময় চুক্তি, ২০১১
৯৪. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব জ্বালানি সংক্রান্ত চুক্তি, ২০১১ বাজার স্থাপন চুক্তি, ২০১০
৯৮. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সাংস্কৃতিক সহযোগিতা চুক্তি, ২০১০
৯৯. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চিকিৎসা খাতে উন্নয়ন চুক্তি, ২০১০
১০০. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যৌথ সামরিক মহড়া এবং প্রশিক্ষণ চুক্তি, ২০১০
১০১. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আঞ্চলিক বাণিজ্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে যৌথ উদ্যোগ চুক্তি, ২০১০
শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর বিভিন্ন পক্ষ থেকে ভারতের সঙ্গে হওয়া চুক্তি ও সমঝোতার পর্যালোচনা বা পুনর্বিবেচনার দাবি তোলা হচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন মহল থেকেই এই দাবি জোরদার হচ্ছে। এর প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে এবং অবিলম্বে সব চুক্তি বাদ দিতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ক্ষুধাকে মারণাস্ত্র বানিয়েছে বিশ্ব কসাই বিশ্ব সন্ত্রাসী, স্বাধীন দেশ ডাকাত ইসরাইল ঘাস আর দূষিত পানিও শেষ হওয়ার পর গাজাবাসীর সামনে এখন খাওয়ার জন্য আছে শুধুই বালি গাজাবাসীর দুর্দশা, ক্ষুধা মৃত্যু- দেখে দেখে বিশ্ব মুসলিম কী এখন অভ্যস্ত হয়ে গেছে?
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ছাত্ররা চেয়েছিলো ‘কোটা’ আর জনতা চেয়েছিলো ‘তাগুত হাসিনা’র পতন। এই চেতনায়ই হয়েছিলো জুলাই গণঅভ্যুত্থান। ৫ই আগষ্টের আগে ছাত্র-জনতার দাবিতে কোন সংস্কারের কথা ছিলো না। সংস্কারের কোনো প্রচারণা বা ঘোষণা ছিলো না। অন্তর্বর্তী সরকার গণমানুষের গণসমর্থন ছাড়াই সংস্কারের নামে মরিয়া। কিন্তু কেনো?
২৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
এদেশবাসী- পাকিস্তানী রাজাকারদের কথা শুনেছে। কিন্তু উপজাতি সন্ত্রাসীরা বৃটিশ আমল, পাকিস্তানী আমল এবং বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশেও রাজাকারগিরি করছে। গত ২১শে এপ্রিল সন্তু লারমার নাতি জাতিসংঘ অধিবেশনে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়েছে
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছাত্র জনতার সরকার দাবী করে- আপনাদের বহুল উচ্চারিত সংস্কারের জন্য আপনারা গুটি কতক রাজনৈতিক দলগুলোর উপরই আবদ্ধ আছেন কেন? সংস্কারের জন্য জনতার এবং জনমতের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি নেই কেনো?
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছাত্ররা চেয়েছিলো ‘কোটা’ আর জনতা চেয়েছিলো ‘তাগুত হাসিনা’র পতন। এই চেতনায়ই হয়েছিলো জুলাই গণঅভ্যূথান। ৫ই আগষ্টের আগে ছাত্র-জনতার দাবীতে কোন সংস্কারের কথা ছিল না। সংস্কারের কোনো প্রচারণা বা ঘোষণা ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকার গণমানুষের গণসমর্থন ছাড়াই সংস্কারের নামে মরীয়া। কিন্তু কেনো?
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গাজায় যেখানে শিশুদেরও একবেলা খাবারেরও নিশ্চয়তা নাই প্রতি মুহুর্তেই মুহুর্মুহু বোমায় ঝলসে যাচ্ছে গাজাবাসী যেখানে সৌদি আরবে হচ্ছে ডিজে পার্টি আর কাতারে হচ্ছে আতশ বাজি প্রদর্শনী
২১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“ইসলামী বিশেষজ্ঞ মহল এবং ইসলামী মিডিয়ার মতে- বর্তমান বহুত্ববাদী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী মনোভাবই পালন এবং ধারন বাস্তবায়ন করে চলছে
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)