ভারতে মসজিদ মাদ্রাসা মুসলমানদের ঘর ভাঙ্গা, তথা শহীদ করা চলছেই নাউযুবিল্লাহ; শত বৎসর থেকে হাজার বৎসরের পুরানো মসজিদও আমলে নেয়া হচ্ছে না নাউযুবিল্লাহ;
তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষবাদী ভারতে মুসলিম নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরকারের ও জনগণের শক্ত প্রতিবাদ করা দরকার (পর্ব-১)
, ১৭ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩০ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১৫ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
বছর দুয়েক আগে হঠাৎ করেই বাবা আর মা মারা যাওয়ার পরে পড়শি রাজ্য থেকে দিল্লির যে মাদ্রাসায় থাকতে এসেছিল ফাওয়াদ, জায়গাটা সেকারণেই ভাল লেগে গিয়েছিল, নিরাপদ মনে হয়েছিল জায়গাটা।
পাশের মসজিদেও ছিল সবুজ রঙের ছড়াছড়ি - ছাদের কড়িকাঠ, খিলান - সেসবও ছিল সবুজ রঙের।
কিন্তু এখন আর নেই।
কারণ ফাওয়াদদের মাদ্রাসাসহ প্রায় ৬০০ বছরের পুরনো আখুন্দজি মসজিদটাই সপ্তাহ দুয়েক আগে বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে দিয়েছে দিল্লি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি বা ডিডিএ।
প্রাচীন ওই মসজিদ, একটি মাদ্রাসা যেখানে ফাওয়াদ এবং আরও ২৫ জন শিক্ষার্থী থাকত, যাদের বেশিরভাগই এতিম। মসজিদ পরিসরেই অবস্থিত এক সুফি সাধকের মাজারও ভেঙে দেওয়া হয় ৩০শে জানুয়ারি।
কিন্তু ‘আগে থেকে ঘোষণা করা হয় নি’
মসজিদের সঙ্গে যুক্ত মানুষরা বলছে, মসজিদটি ভাঙা হবে, এমন কোনও ঘোষণা আগে থেকে করা হয় নি।
বিবিসি নয়জন শিশুর সঙ্গে কথা বলেছে, যারা জানিয়েছে, ভোর ৫টায় তারা যখন সকালের নামাজের জন্য ঘুম থেকে উঠেছিল, তখনই তারা বিকট শব্দ শুনতে পায়।
তাদেরই একজন ওমরের মনে আছে, কয়েক ডজন পুলিশ, কয়েকটি বুলডোজার এবং কিছু রাগী চেহারার লোক চিৎকার করে আমাদের বাইরে আসতে বলছিল।
এমন সময় ইমাম সাহেব ছুটে এলেন। 'দৌড়াও, পালাও' বলে চিৎকার করে ওঠেন তিনি।
"যা পাও নিয়ে দৌড়াও," শিশুদের উদ্দেশ্যে বলেন তিনি।
ওমর দৌড়িয়েছিল শুধু একটা সোয়েটার আর চপ্পল হাতে। তার বন্ধু মুরীদ সেটাও করতে না পেরে খালি পায়ে পালিয়ে যায়। আরও পাঁচটি শিশু, যাদের বয়স ১০ বছর, তারাও কোনও শীতের পোষাক বা জুতো পড়ার সময় পায় নি।
মসজিদটির ইতিহাস সম্পর্কে জানা যায়, যে এটি ত্রয়োদশ শতকে রাজিয়া সুলতানা নির্মাণ করেছিলো, যাকে ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম নারী মুসলিম শাসক হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
আবার কেউ কেউ বলছে, এর বয়স আরও বেশি হতে পারে। মি. হাশমি বলে, কাঠামোটিতে ধূসর পাথরের ব্যবহার এই ইঙ্গিত দেয় যে এটি প্রায় ৬০০-৭০০ বছর আগে সুলতানি আমলে নির্মিত।
আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (এএসআই) নথি থেকে জানা যায়, ১৮৫৩ সাল নাগাদ শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের আমলে মসজিদটির সংস্কার করা হয়।
ঐতিহাসিক রানা সাফভির কথায়, মসজিদটিতে সম্রাটের নিজের লেখা একটি শিলালিপিও ছিল।
দিল্লিতে যে সাতটি মধ্যযুগীয় এলাকা রয়েছে, মেহরৌলি তারই অন্যতম। ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে নানা প্রাচীন সৌধ আর স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ। বিখ্যাত কুতুব মিনারও এই মেহরৌলি অঞ্চলেই। আবার সেখানেই ৭৮৪ একর জুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে বনাঞ্চল ‘সংরক্ষিত বন’।
ডিডিএ এক বিবৃতিতে বলেছে যে মসজিদটি একটি "অবৈধ কাঠামো" ছিল, যা "বিনা বাধায়, কোনও সমস্যা ছাড়াই” ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি ডিডিএ ওই এলাকায় জবরদখল বিরোধী তৎপরতা শুরু করেছে।
তবে ঐতিহাসিকরা উল্লেখ করেছেন যে বনটি সংরক্ষিত অরণ্যের মর্যাদা পাওয়ার অনেক আগে থেকেই মসজিদটির অস্তিত্ব ছিল তাই এটিকে জবরদখল হিসাবে বিবেচনা করা যায় না।
তবে মসজিদের ইমাম জাকির হুসেন এবং তাদের আইনজীবী শামস খাজা এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন যে সম্পত্তিটি দিল্লি ওয়াকফ বোর্ডের অধীন। ওই ওয়াকফ বোর্ডই শহরে ইসলামিক সম্পত্তিগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করে।
এই ঘটনার রেশ না কাটতেই এবার উত্তরাখ-ে একটি মসজিদ ও মাদরাসা ভাঙার খবর পাওয়া গেছে। আর তা সামনে আসতেই ছড়িয়ে পড়েছে সহিংসতা, যাতে শহীদ হয়েছে চারজন। এছাড়া আহত হয়েছে দুই শতাধিক মানুষ।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। এতে জানানো হয়, সহিংসতার জেরে উত্তরাখ-ের নৈনিতালের হলদোয়ানিতে জারি করা হয়েছে কারফিউ। এছাড়া স্কুল বন্ধের পাশাপাশি ইন্টারনেট পরিসেবাও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
এরই মাঝে আবার নতুন করে ষড়যন্ত্র তৈরি হয়েছে কাশীর জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে।
আরো সীমাহীন উদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্য করে ফেললো বিজেপি সাংসদ মহারাজ।
তার দাবি, "রাম মন্দির ভেঙে যেমন বাবরি মসজিদ তৈরি হয়েছিল। ঠিক সেইভাবেই হিন্দু মন্দির ভেঙেই তৈরি হয় জামা মসজিদ। " তাই মহারাজের প্রস্তাব, "দিল্লির জামা মসজিদ ভাঙলেই দেবতার মূর্তি মিলবে। " নাউযুবিল্লাহ! সাক্ষীর প্রস্তাব... https://twitter.com/ANINewsUP/status/1066158194236555266 শুক্রবার উত্তরপ্রদেশে নিজের কেন্দ্র উন্নাওতে একটি জনসভায় জামা মসজিদ ভাঙার প্রস্তাব দিলে সাক্ষী মাহারাজ।
২০১৫ সালেই সে বলেছিলো, "হিন্দু মহিলাদের অন্তত ৪টি করে সন্তান থাকা উচিত। তাহলেই হিন্দু ধর্মের সঠিক রক্ষা হবে। " তার ঠিক এক বছর পর দাদরিকা-কে সমর্থন করে সাক্ষী জানিয়েছিলো, "গরু পাচার বা গো-হত্যা রুখতে হিন্দুরা প্রয়োজনে অস্ত্র হাতে নেবে। "
এদিকে অসমে বিজেপি সরকার গঠিত হওয়ার পর থেকেই নানাভাবে নিশানা করা হচ্ছে রাজ্যের ৬৫ শতাংশ জনসংখ্যার সংখ্যালঘু মুসলিমদের। বিজেপির দ্বিতীয় দফার সরকারে হিমন্ত মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর শাসক দলের মুসলিম বিদ্বেষ আরও প্রকট হয়ে উঠেছে। রাজ্যের সবক’টি সরকারি মাদ্রাসা বন্ধ করার পর- গো-সংরক্ষণের নামে গো-গোশত নিষিদ্ধ থেকে শুরু করে বেছে বেছে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত মহল্লাগুলিতে চালানো হচ্ছে উচ্ছেদ অভিযান। ইতিমধ্যে বনাঞ্চল সংলগ্ন এলাকা থেকে বিপুল সংখ্যক মানুষকে উচ্ছেদ করা হয়েছে- যার সিংহভাগই মুসলিম। অথচ এদের পুনর্বাসনের কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি। এবার উচ্ছেদের নিশানা অসমের বিস্তীর্ণ চর-চাপুরি অঞ্চলে। সেখানেও বেছে বেছে সংখ্যালঘু মুসলিমদেরই টার্গেট করা হচ্ছে।
কেবল বাড়ি-ঘর নয়- সেইসঙ্গে অনেক মাদ্রাসা ও মসজিদও গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। মসজিদ ভাঙার সময় ইসলামী অনুভূতিকেও তোয়াক্কা করা হয়নি। যত্রতত্র ছড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে পবিত্র কুরআন শরীফ ও অন্যান্য ধর্মীয় পুস্তক।
স্বাভাবিকভাবেই এইভাবে উচ্ছেদ অভিযান চালানোয় সরকারের উদ্দেশ্য ও মানবিকতাবোধ নিয়ে তথা ভারতের তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়েও চিরাচড়িত জ্বলন্ত প্রশ্ন ফুসে উঠেছে। মুসলিম নির্যাতনের এবং মসজিদ মাদরাসা ধ্বংসের ভয়ঙ্কর চিত্রই প্রকাশ পেয়েছে নাউযুবিল্লাহ। এআইইউডিএফের বিধায়ক তথা রাজ্য জমিয়তে উলামায়ের নেতা ড. হাফিজ রফিকুল ইসলাম বলেন- এই উচ্ছেদ অভিযান ধর্মনিরপেক্ষ দেশে অমানবিক কাজ। হিটলারের যুগেও কোনও জাতিকে টার্গেট করে একতরফা এমন ঘটনা ঘটেছে বলে ইতিহাসেও হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না।
ভারতে হাজার বছরের বহুমাত্রিক সমাজের ঐতিহ্য ও রেওয়াজ ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। ব্রিটিশ আমল থেকে এ পর্যন্ত বহু হাজারবার সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছে। হাজার হাজার নারী, পুরুষ ও যুবা প্রাণ হারিয়েছেন। ভারতে ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীর পাশাপাশি মুসলিম জনগণ যে ত্যাগ ও কোরবানি দেন তা ইতিহাসের পাতায় সোনালি অক্ষরে উৎকীর্ণ রয়েছে। ভারত প্রায় ৭৬৬ বছর মুসলিম শাসনের অধীনে ছিল। বর্তমান শতকের ভারতে এখন সেই পর্বটাকেই ম্লান করে দেয়ার সচেতন প্রয়াস লক্ষণীয়।
আর স্পষ্টতই এর পেছনে আছে ইসলামী বিষোদগার ও সম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদী ক্ষমতার রাজনীতির সমীকরণ। ভারতে ইসলাম ও মুসলমানের প্রতি বিদ্বেষ ও সাংস্কৃতিক অসহিষ্ণুতার মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে ক্রমেই। এতে মুসলমানগণ পড়েছে চ্যালেঞ্জের মুখে। অবস্থা এভাবে চলতে থাকলে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী দ্বারা জাতিগত নিধনযজ্ঞ শুরু হতে পারে। এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়া যায় না।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মেগা প্রকল্পে শুধু মেগা দুর্নীতিই নয় নির্ধারিত সময়ের পরে অতিরিক্ত মেগা সময়ও ব্যায় হয় এই স্বেচ্ছাচারিতার জবাবদিহীতা নাই কেন?
১৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পানিবায়ু তহবিল: জাতিসংঘ ও বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগই শেষ কথা না বরং আই.এম.এফ এবং চীনা ঋণের ফাঁদের মতই এটা এক মহা প্রতারণাযুক্ত ফাঁদ এ সম্পর্কে চাই জোরদার সচেতনতা
১৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
১৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
কুরিয়ার সার্ভিসে নজরদারি নেই। সেবার নামে গ্রাহক ভোগান্তি বাড়ছে কুরিয়ার সার্ভিসে। মাদক পাচার ও অবৈধ কর্মকা-ে কুরিয়ার সার্ভিসের যথেচ্ছা ব্যবহার।
১৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৪৬)
১৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১২ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে না অনলাইন জুয়া-বেটিং-ক্যাসিনো মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইন জুয়া কাজে আসছে না বিটিআরসির কলা-কৌশল নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (৩)
১১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-২)
১০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-১)
০৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মালয়েশিয়া, ব্রুনাই ইত্যাদি মুসলিম দেশে সম্ভাবনাময় শ্রমবাজার থাকলেও সেদিকে নজর দিচ্ছে না দেশের প্রবাসী মন্ত্রনালয় ১৬৮ দেশে কর্মী পাঠানোর দাবি করলেও শ্রমবাজার মূলত ১০-১১টি দেশে সীমাবদ্ধ নতুন শ্রমবাজার তৈরির চেষ্টা শুধুই মুখে মুখে।
০৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সুন্দরবনে ২২ বছরে ২৫ বার অগ্নিকা- সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহবাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)