ভাষা আন্দোলনের ছয় দশক এবং স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
উর্দুকে বাদ দিয়ে হিন্দি বা ইংরেজির প্রাধান্য ভাষা দিবসের চেতনা নয়। পাশাপাশি বাংলা ভাষা চর্চা মানে বিজাতীয় ও বিধর্মীয় সংস্কৃতির অনুকরন ও অনুশীলন নয়। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আঙ্গিকে একুশ পালন করলেই সার্থকভাবে একুশের চেতনা প্রতিফলিত হবে।
, ২৯শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৩ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ২১ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সম্পাদকীয়
আজ ঐতিহ্যবাহী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ভাষা শহীদ দিবস। আজ মাতৃভাষার জন্য শহীদদের দিন একুশে ফেব্রুয়ারি। ভাষা শহীদদের স্মরণের একুশে ফেব্রুয়ারি।
মাতৃভূমিকে মুহব্বত করা পবিত্র ঈমান উনার অঙ্গ। মাতৃভাষাকে মুহব্বত করাও পবিত্র ঈমান উনার অঙ্গ। সুতরাং সে মাতৃভাষার জন্য যারা জীবন দিয়েছেন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে তারা শহীদি দরজা পাবে। উল্লেখ্য, ভাষার জন্য শহীদ হওয়া ইতিহাসের বিরল ঘটনা; যা একমাত্র বাংলাদেশেই হয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে প্রায় ৬ হাজার ভাষা থাকলেও মাতৃভাষার স্বীকৃতি ও মর্যাদার জন্য বাংলাদেশ ছাড়া আর কোনো দেশে আন্দোলনের উদাহরণ ও ইতিহাস নেই। এজন্যই আমাদের শহীদ দিবস তথা একুশে ফেব্রুয়ারি পেয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনন্য মর্যাদা। বাংলাদেশের ভাষা শহীদদের সংগ্রাম ও অবদানের কথা স্মরণ করে দিনটি এখন পৃথিবীর সব দেশেই পালন করা হয়। একুশের চেতনায় এবং এর অন্তর্গত তাৎপর্যে বিশ্বের সব দেশের মানুষই এখন উজ্জীবিত হয়। তারাও নিজেদের মাতৃভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠা ও রক্ষার তাগিদ বোধ করে। ভাষা আন্দোলন এবং একুশে ফেব্রুয়ারির এই সফলতা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, যার কৃতিত্ব এদেশের ভাষা-সংগ্রামী ছাত্র-জনতার।
আজকের দিনে গৌরবোজ্জ্বল সে ইতিহাস স্মরণ করার পাশাপাশি দুঃখ ও ক্ষোভের কথাও উল্লেখ করা দরকার। ১৯৪৮ ও ১৯৫২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ছয়টি দশক এবং স্বাধীনতা অর্জনের পর ৫০ বছর পেরিয়ে এলেও বাংলাভাষাকে এখনো যথাযথ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত ও সমৃদ্ধ করা সম্ভব হয়নি। বরং এ বিষয়ে আমাদের রয়েছে শোচনীয় ব্যর্থতা। কারণ পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সবক্ষেত্রে বাংলাভাষার যথাযথ প্রচলন এখনো ঘটেনি। অথচ সবক্ষেত্রে প্রচলন ও প্রতিষ্ঠা ঘটানোর বুকভরা আশা নিয়েই ভাষাসৈনিকরা সংগ্রাম করেছিলেন, রক্ত ঝরিয়েছিলেন এবং জীবন দিয়েছিলেন। বিভ্রান্তিকর ও বিশৃঙ্খল এ পরিস্থিতির কারণে বাংলাভাষার ক্রম অগ্রগতি ও সুষম বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
অথচ এই ভাষার প্রশ্নে ভিন্নমত ছিল বলেই বাংলাভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য ভাষা-সংগ্রামীরা জীবন পর্যন্ত দিয়েছিলেন, বছরের পর বছর ধরে আন্দোলন তো করেছিলেনই। তারা নিশ্চয়ই উর্দুর স্থলে হিন্দিকে বা ইংরেজীকে নিয়ে আসার জন্য আন্দোলন করেননি। আমরা মনে করি, বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করা ও পদক্ষেপ নেয়া জরুরী হয়ে পড়েছে। যে কোনো মূল্যে এখনই হিন্দির সর্বব্যাপী আগ্রাসন প্রতিরোধ করতে হবে। আমরা চাইÑ হিন্দি ও ইংরেজির প্রভাব নির্মুল করা হোক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনের প্রতিটি স্তরে প্রতিষ্ঠিত হোক মায়ের ভাষাবাংলা। এভাবেই ভাষা শহীদদের প্রতি আপাত সম্মান দেখানো এবং একুশে ফেব্রুয়ারির মূল চেতনার আপাত বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
অভিজ্ঞমহল মনে করেন, ভাষা সংগ্রামী ও ভাষা শহীদদের অর্জিত বিজয়কে বিকৃত করা হয়েছে ও হচেছ। রাষ্ট্রভাষা বাংলার মানে এই নয় যে, বাংলা ভাষার চর্চাকে বিজাতীয় ও বিধর্মীয় সংস্কৃতির বলয়ে আবদ্ধ করতে হবে। অনুসরণ ও অনুকরণ করতে হবে। ইসলামবিদ্বেষী মনোভাবের বিস্তার করতে হবে। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটকে দ্বীন ইসলামবৈরী চেতনার স্ফৃরন করতে হবে। ভিনদেশী ও ভিনধর্মীয় ভাবনার প্রভাব বিস্তার করতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, ভাষা সংগ্রামী ও ভাষা শহীদদের বিজয়কে ছিনতাই করা হয়েছে। ভাষা সংগ্রামী ও ভাষা শহীদরা ছিলেন ধর্মপ্রাণ মুসলমান। কাজেই রাষ্ট্রভাষা বাংলার মাধ্যমে ইসলামী উজ্জীবনের যে বিষয়টি কাঙ্খিত ছিলো ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তা হতে দেয়া হয়নি। এটা দেশবাসীর জন্য দুঃখজনক। বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে ভাববার ও সক্রিয়ভাবে কিছু করাই রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রতি মুহব্বত প্রকাশের প্রমাণ বহন করবে।
প্রসঙ্গত বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, ভাষা শহীদদের প্রতি প্রকৃত সম্মান দেখাতে হলে আমাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, ‘শহীদ’ ও ‘মিনার’ প্রত্যেকটিই আলাদাভাবে সম্মানিত ইসলামী ভাবধারার শব্দ। বাংলা বিশ্বকোষেও তার সংক্ষিপ্ত বিবরণী আছে। লিখা হয়েছে, ‘শহীদ’- আরবী শব্দ; অর্থ- জীবন উৎসর্গকারী, সাক্ষী, প্রত্যক্ষকারী। সাধারণত প্রথমোক্ত অর্থই গ্রহণ করা হয়। মহান আল্লাহ পাক উনার পথে জীবন উৎসর্গকারী (বা মৃত্যুবরণকারী)কেই শহীদ বলা হয়।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একাধিক স্থানে ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে শহীদ উনাদের উচ্চ মর্যাদা মুবারকের বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “শহীদ উনাদেরকে মৃত বলিও না, বস্তুত উনারা জীবিত, তোমরা উহা বুঝতে পারো না।” (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, হযরত মুনকার-নকীর ফেরেশতা আলাইহিমাস সালাম উনাদেরকে কোনো প্রশ্ন করে না, সমহিত করার পূর্বে গোছল এবং কাফনেরও প্রয়োজন হয় না। বরং রক্তমাখা অবস্থায়ই দাফন করতে হয়। মুসলমানগণ এজন্যই শাহাদাতবরণের আকাঙ্খা করেন।
মিনার শব্দের সংক্ষিপ্ত বর্ণনাও বাংলা বিশ্বকোষে দেয়া হয়েছে, মিনার (গরহধৎবঃ) : মুসলিম স্থাপত্যে ব্যবহৃত ক্ষুদ্র টাওয়ার বা বুরুজ (অপেক্ষাকৃত স¦ল্প দৈর্ঘ্য-প্রস্ত বিশিষ্ট্য উচ্চ অট্টালিকা)। মিনার প্রায় সকল মসজিদেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ।
উল্লেখ্য, পবিত্র দ্বীন ইসলাম যেহেতু একটি পূর্ণাঙ্গ ও সত্য দ্বীন এবং স¦াতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের অধিকারী, সেহেতু সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে উল্লিখিত শহীদ মিনার সংক্রান্ত সংস্কৃতিটি পর্যালোচনা করা সচেতন মুসলিম হিসেবে আমাদের কর্তব্য।
প্রথমত বলা যায়, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পরিভাষায় মাতৃভূমি ও মাতৃভাষা পবিত্র ঈমান উনার অঙ্গ বিধায় সে উদ্দেশ্যে জীবন দানকারীকে শহীদ বলা যায়। তবে হ্যাঁ, শহীদ হিসেবে ফায়দা পেতে হলে কেবলমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্যই সে জীবন দান আবশ্যক, নতুবা নয়।
আর শহীদদের শহীদ দিবসে স্মরণ করাও যেতে পারে, কিন্তু কথা হলো স্মরণ করার পদ্ধতি নিয়ে। অর্থাৎ স্থাপিত যে শহীদ মিনারকে কেন্দ্র করে বর্তমানে শহীদ দিবস পালিত হচ্ছে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে তা সঙ্গত কিনা, তা আমাদের যুক্তিযুক্তভাবে ফিকির করতে হবে। কারণ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এ ধরনের স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা এবং তার পাদদেশে ইউরোপ-আমেরিকার মতো তথা বিধর্মীদের মতো ফুল প্রদান করা যে আদৌ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সম্মত নয়, তা সম্মানিত ইসলামিক নীতি অনুযায়ী কেউ অস¦ীকার করতে পারবে না তার পক্ষেও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুমোদিত কোনো যুক্তি দেখাতে পারবে না।
ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল ওয়াসীলাতু ইলাল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারকেই কেবলমাত্র সে মহান ও অমূল্য নিয়ামত হাছিল সম্ভব।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












