মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (১১)
, ২৩ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৫ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২৪ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৯ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

৩-৪. সম্মানিত ইজমা শরীফ ও সম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ:
৮ম হিজরী শরীফ উনার বিশিষ্ট ইমাম এবং মুজতাহিদ, শায়খুল ইসলাম, ক্বাযিউল কুযাত, আল্লামা তাক্বিউদ্দীন আলী ইবনে আব্দুল কাফী আস্ সুবুকী রহমতুল্লাহি আলইহি (বিলাদত শরীফ ৬৮৩ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৭৬৫ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আস সাইফুল মাসলূল ‘আলা মান সাব্বার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনার মধ্যে বর্ণনা করেন,
قال حضرت الامام مالك رحمة الله عليه من سب ام المؤمنين الثالثة سيدتنا حضرت الصديقة عليها السلام قُتل قيل له لم قال من رماها فقد خالف القرآن وقال حضرت ابن شعبان رحمة الله عليه عنه لأن الله تعالى يقول (يعظم الله أن تعودوا لمثله أبدًا إن كنتم مؤمنين) فمن عاد لمثله فقد كفر
অর্থ: “হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ বলবে, উনাকে গাল-মন্দ করবে, তাকে শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড দেওয়া হবে। হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলা হলো, কি কারণে? তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ অপবাদ দিলো, সে অবশ্যই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিরোধিতা করলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! হযরত ইবনে শা’বান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণনা করেন। (হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,) কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
يَعِظُكُمُ اللَّهُ أَنْ تَعُودُوا لِمِثْلِهِ أَبَدًا إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
‘মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে ওয়াজ করতেছেন, নির্দেশ মুবারক দিচ্ছেন, তোমরা যদি মু’মিন হয়ে থাকো, তাহলে কখনো পুনরায় এ ধরণের আচরণের পুনরাবৃত্তি করবে না। ’ (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭)
কাজেই, যে ব্যক্তি পুনরায় এ ধরণের আচরণের পুনরাবৃত্তি করবে, সে অবশ্যই কুফরী করলো। (সুতরাং শরঈ শাস্তিস্বরূপ অবশ্যই তাকে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। )” সুবহানাল্লাহ!
হযরত ইমাম আল্লামা আবূ মুহম্মদ আলী ইবনে আহমদ ইবনে সা‘ঈদ ইবনে হাযম আন্দালুসী কুরতুবী যাহিরী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৪৫৬ হিজরী শরীফ) যিনি হযরত ইবনে হায্ম রহমতুল্লাহি আলাইহি হিসেবে পরিচিত। তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আল মুহাল্লা বিলআছার শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণনা করেন,
قَالَ حضرت هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ رحمة الله عليه سَمِعْت حضرت مَالِكَ بْنَ أَنَسٍ رحمة الله عليه يَقُولُ مَنْ سَبَّ سيدنا حضرت أَبَا بَكْرٍ عليه السلام وَسيدنا حضرت عُمَرَ عليه السلام جُلِدَ وَمَنْ سَبَّ ام المؤمنين الثالثة سيدتنا حضرت الصديقة عليها السلام قُتِلَ قِيلَ لَهُ لِمَ يُقْتَلُ فِي ام المؤمنين الثالثة سيدتنا حضرت الصديقة عليها السلام قَالَ لِأَنَّ اللَّهَ تَعَالَى يَقُولُ فِي ام المؤمنين الثالثة سيدتنا حضرت الصديقة عليها السلام {يَعِظُكُمُ اللَّهُ أَنْ تَعُودُوا لِمِثْلِهِ أَبَدًا إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ}قَالَ حضرت مَالِكٌ رحمة الله عليه فَمَنْ رَمَاهَا فَقَدْ خَالَفَ الْقُرْآنَ وَمَنْ خَالَفَ الْقُرْآنَ قُتِلَ قَالَ حضرت أَبُو مُحَمَّدٍ رحمة الله عليه قَوْلُ حضرت مَالِكٍ رحمة الله عليه هَاهُنَا صَحِيحٌ وَهِيَ رِدَّةٌ تَامَّةٌ وَتَكْذِيبٌ لِلَّهِ تَعَالَى فِي قَطْعِهِ بِبَرَاءَتِهَا. وَكَذَلِكَ الْقَوْلُ سَائِرُ أُمَّهَاتِ الْمُؤْمِنِينَ عليهن السلام وَلَا فَرْقَ لِأَنَّ اللَّهَ تَعَالَى يَقُولُ {وَالطَّيِّبَاتُ لِلطَّيِّبِينَ وَالطَّيِّبُونَ لِلطَّيِّبَاتِ أُولَئِكَ مُبَرَّءُونَ مِمَّا يَقُولُونَ} فَكُلُّهُنَّ مُبَرَّآتٌ مِنْ قَوْلٍ إفْكٍ
অর্থ: “হযরত হিশাম ইবনে আম্মার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে গাল-মন্দ করবে, উনাদের মানহানী করবে, তাকে বেত্রাঘাত করা হবে। আর যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে গাল-মন্দ করবে, উনার মানহানী করবে, তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হবে। হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলা হলো, কী কারণে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে গাল-মন্দ করলে, উনার মানহানী করলে, মৃত্যুদন্ড দেওয়া হবে? জবাবে হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, কারণ স্বয়ং যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেছেন,
يَعِظُكُمُ اللَّهُ أَنْ تَعُودُوا لِمِثْلِهِ أَبَدًا إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
‘মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে ওয়াজ করতেছেন, নির্দেশ মুবারক দিচ্ছেন, তোমরা যদি মু’মিন হয়ে থাকো, তাহলে কখনো পুনরায় এ ধরণের আচরণের পুনরাবৃত্তি করবে না। ’ (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭)
হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, কাজেই যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ অপবাদ দিলো, সে অবশ্যই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিরোধিতা করলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! আর যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিরোধিতা করবে, তাকে শরঈ শাস্তি স্বরূপ মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!
হযরত ইমাম ইবনে হায্ম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, এখানে হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কথা সঠিক। এরূপ করাটা পূর্ণ মুরতাদী এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বহ্ আলাইহাস সালাম উনার প্রতি মিথ্যা অপবাদের বিষয়টি খ-ন করে দিয়ে উনার পবিত্রতা মুবারক বর্ণনা করেছেন, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি মিথ্যারূপ করা হয়। না‘ঊযুবিল্লাহ!
অনুরূপভাবে সমস্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের ক্ষেত্রে একই ফতওয়া প্রযোজ্য। এখানে কোনো পার্থক্য নেই। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَالطَّيِّبَاتُ لِلطَّيِّبِينَ وَالطَّيِّبُونَ لِلطَّيِّبَاتِ أُولَئِكَ مُبَرَّءُونَ مِمَّا يَقُولُونَ
‘সচ্চরিত্রা মহিলা উনারা সচ্চরিত্র পুরুষ উনাদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষ উনারা সচ্চরিত্রা মহিলা উনাদের জন্য। উনাদের সম্পর্কে মানুষ যা বলে, উনারা তা থেকে মুক্ত, পূত-পবিত্র। ’ সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা প্রত্যেকেই সমস্ত প্রকার অপবাদ থেকে মুক্ত। ” সুবহানাল্লাহ! (আল মুহাল্লা বিলআছার শরীফ ১২/৪০)
(অপেক্ষায় থুকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
৩০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের জন্য আক্বীক্বাহ্ মুবারক করা খাছ সুন্নত মুবারক (২)
৩০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত ৪ খানা বিশেষ খুছুছিয়ত মুবারক:
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের জন্য আক্বীক্বাহ্ মুবারক করা খাছ সুন্নত মুবারক (১)
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১২)
২৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাদের প্রতি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক প্রকাশ
২৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল কায়িনাত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা ও তা’যীমার্থে ক্বিয়াম শরীফ করা সুন্নত হওয়ার অকাট্য প্রমাণ
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১১)
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ যিয়ারত ও ঈমান মুবারক লাভ:
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১০)
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)