মন্তব্য কলাম
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
, ০১ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৮ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৭ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ১৩ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
২০৩২ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের বড় ২৫টি অর্থনীতির দেশের একটি হবে। তখন বাংলাদেশ হবে ২৪তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। বর্তমানে অবস্থান ৪১তম। ২০৩৩ সালে আমাদের পেছনে থাকবে মালয়েশিয়া, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দেশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ (সিইবিআর) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, এ প্রতিবেদন যথার্থ নয়। বরং বাংলাদেশের সব সম্পদ যথাযথভাবে কাজে লাগলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরেই বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ।
উল্লেখ্য, এক উত্তরাঞ্চলের খনিজ সম্পদ উত্তোলন করলেই দেশের চেহারা পাল্টে যেতে পারে। হাজার হাজার বছর ধরে উত্তরাঞ্চলে মাটির নিচে লুকিয়ে রয়েছে কয়লা, বিটুমিন, পাথর, চুনাপাথর, লোহা। রংপুর, দিনাজপুর ও জয়পুরহাটের বিভিন্ন অঞ্চলে অনুসন্ধান এই সম্পদগুলোর খনি আবিষ্কার করা হয়। হাজার-লক্ষ-বিলিয়ন ডলার মূল্যের এসব সম্পদ উত্তোলন করে কাজে লাগানো এখন সময়ের দাবি। মাটির নিচে থাকা এই সব সম্পদ ব্যবহার করলে দেশ হবে আরো সম্পদশালী। খনিজ সম্পদগুলো উত্তোলনে দেশের অর্থনীতি’র চেহারা পাল্টে যাবে। উত্তরাঞ্চলের মানুষের দাবি মাটির নিচে লুকিয়ে থাকা ওই সম্পদগুলো তুলে কাজে লাগানো হোক। খনিগুলো থেকে ‘সম্পদগুলো’ উত্তোলনে একদিকে হাজার হাজার কর্মসংস্থান হবে; অন্যদিকে দেশের অর্থনীতি উঠবে নতুন উচ্চতায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দিনাজপুর জেলাতেই পাশাপাশি অবস্থিত তিনটি এবং রংপুর জেলার ১টিতে পার্মিয়ান যুগের গন্ডোয়ানা কয়লার অস্তিত্ব আবিষ্কার হয়েছে। খনি অনুসন্ধানের পর উত্তরের অপার সম্ভাবনাময় খনিজ সম্পদ সম্পর্কে সকলেই ওয়াকিবহাল। কিন্তু তারপরও বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি ও মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্প ছাড়া অন্যান্য খনিজ সম্পদ আহরণে কোন উদ্যোগ ও কার্যক্রম দৃশ্যমান হচ্ছে না। অথচ উত্তোলন কার্যক্রম শুরু না হতেই এশিয়া এনার্জির মত বিদেশি কোম্পানি ফুলবাড়ী কয়লা খনি দেখিয়ে বিদেশের শেয়ার মার্কেট থেকে কোটি কোটি ডলারের ব্যবসা করে যাচ্ছে। আবিষ্কারের পর কয়েক যুগ ধরে পড়ে থাকা খনিজ সম্পদগুলো উত্তোলনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করার পিছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে কি না এ নিয়েও গুঞ্জন রয়েছে সচেতন মহলে। কেননা ভূ-গর্ভস্থ এসব মহামূল্যবান খনিগুলোর অবস্থান সীমান্ত সংলগ্ন বিস্তৃত এলাকাজুড়ে। প্রসঙ্গত, সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারে উত্তরাঞ্চলের খনিজ সম্পদ উত্তোলন করে এ অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন আনার কথা ছিল। আর এ কারণেই মাটির নিচে পড়ে থাকা এসব সম্পদ উত্তোলন ও ব্যবহারে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এখন সময়ের দাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উত্তরাঞ্চলের দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় রয়েছে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি এবং মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, ফুলবাড়ী উপজেলায় রয়েছে ফুলবাড়ী কয়লা খনি, নবাবগঞ্জ উপজেলায় রয়েছে দিঘিপাড়া কয়লা খনি, রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলায় রয়েছে খালাশপীর কয়লা খনি, জয়পুরহাট জেলা সদরে রয়েছে- চুনা পাথর খনি এবং জামালগঞ্জে কয়লা খনি। এছাড়াও সাম্প্রতিককালে দৃশ্যমান হওয়া হাকিমপুর (হিলি) উপজেলায় লৌহ খনির ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের (জিএসবি) বিশেষজ্ঞরা। তবে এসকল খনির মধ্যে উৎপাদনে রয়েছে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি এবং মধ্যপাড়া পাথর খনি।
খবরে প্রকাশ, দেশের উত্তরাঞ্চলে লৌহ খনির সন্ধান পাওয়া গেছে। দুঃখের বিষয় প্রায় ৪৫ বছর আগে এই খনির সন্ধান পাওয়া গেলেও আজ পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনো ইতিবাচক পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানার পানেরহাট ও মিঠাপুকুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী ভেলামারী পাহাড়ে এই খনির অবস্থান জানা গেছে, এখানে প্রাপ্ত লৌহা খুবই উন্নতমানের। এলাকার প্রবীণ অধিবাসীরা এ সম্পর্কে জানান, ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের পর স্যাটেলাইট চিত্রের মাধ্যমে লৌহার অস্তিত্ব অনুমান করে বিমানযোগে প্রায় চার বর্গমাইল এলাকা জরিপ করা হয়। পরবর্তীতে খনিজ বিভাগের লোকজন এসে সরেজমিনে প্রাথমিক জরিপ চালায়। কয়েকটি স্থানে পাইপ বসানো হয়। পাইপের মাধ্যমে মৃত্তিকা অভ্যন্তরে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ফলে লৌহার সন্ধান পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ১৯৬৭ সালে বিদেশে বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ব্যাপক অনুসন্ধান পরিচালনা করা হয়। অনুসন্ধান শেষে বিশেষজ্ঞরা জানান যে, প্রাপ্ত লৌহা খুবই উন্নতমানের। তবে উত্তোলনের জন্য আরও ২০-২৫ বছর প্রয়োজন। তাই তারা বিভিন্ন কূপের মুখ সিমেন্টের সাহায্যে বন্ধ করে দিয়ে চলে যান। সেই ২০-২৫ বছর সময় অনেক আগেই পার হয়ে গেছে।
প্রকাশ, লৌহখনিটি প্রায় ১০ বর্গকিলোমিটার এলাকাব্যাপী বিস্তৃত। মাটির ৯শ ফুট নিচে থেকে প্রায় ২২শ ফুট গভীর পর্যন্ত লৌহার অস্তিত্ব আছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের নড়াচড়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। সকলেই জানেন, লৌহা অতিশয় মূল্যবান সম্পদ। বলতে গেলে আধুনিক বিশ্বের চালিকা শক্তি। তেল ও সোনার পরই লৌহার স্থান। লৌহার কল্যাণেই অনেক দেশ উন্নত ও উন্নয়নের শীর্ষে পৌঁছেছে। কিন্তু আমরা লৌহার সন্ধান পাওয়ার পরও যেন নিরুপায় নিশ্চেষ্ট বসে আছি। কি পরিমাণ লৌহা আছে, কতটা উত্তোলনযোগ্য, কতদিন পর্যন্ত উত্তোলন করা যাবে এবং কিভাবে কাজে লাগানো যাবে, এসব ব্যাপারে কোনো উচ্চবাচ্য নেই। জরিপ বা পরিসংখ্যানের নেই কোনো আয়োজন। দুঃখের বিষয়, এসব ব্যাপারে কাউকে মাথা ঘামাতে দেখা যাচ্ছে না।
আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ে এই যে আচরণ, তা কোনোভাবেই বরদাশতযোগ্য হতে পারে না। আমরা আশা করবো, যতদূর সম্ভব আধুনিক প্রযুক্তি ও কলাকৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণের ব্যবস্থা ও তা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কাজে লাগানোর যাবতীয় ব্যবস্থা নেয়া হোক। বিশেষ করে রংপুরে আবিষ্কৃত লৌহার খনির ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কালবিলম্ব না করে তা আহরণের যাবতীয় ব্যবস্থা সম্পন্ন করবে। এ ব্যাপারে আর কোনো শৈথিল্য জাতি কামনা করে না।
মূলত সব সমস্যা সমাধানে চাই সদিচ্ছা ও সক্রিয়তা তথা সততা। কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন নেক ছোহবত মুবারক, নেক সংস্পর্শ মুবারক তথা রূহানী ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ মুবারক।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












