যে সকল ওলামায়ে সূ’রা মন্দির ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, হিন্দুদের পূজায় গিয়েছে, তাদেরকে পূজা করতে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে, সমর্থন করেছে, সম্মতি প্রকাশ করেছে, তাদের সাথে মুছাফাহা ও মুয়ানাক্বা করেছে, তাদেরকে সম্মান করেছে, তা’যীম করেছে, তাদের সম্পর্কে সম্মানসূচক শব্দ ব্যবহার করেছে এবং সম্মানসূচক শব্দ দ্বারা সম্বোধন করেছে, বাহ বাহ দিয়েছে এবং বেশি বেশি মূর্তি তৈরী করতে বলেছে এবং বেশি বেশি পূঁজা করতে বলেছে তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক হয়ে কাট্টা কাফির ও মুরতাদ হয়েছে (৩)
, ০৫ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৫ ছানী আ’শার, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ মে, ২০২৫ খ্রি:, ২১ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা

اَلْمُقَدِّمَةُ (আল মুক্বদ্দিমাহ্)
اَلْـحَمْدُ وَالصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ لِشَيْخِنَا مَـمْدُوْحْ مُرْشِدْ قِـبْـلَةْ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ سُلْطَانٍ نَّصِيْـرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَعَلـٰى اَهْلِ بَـيْـتِهِ الْكَرِيْـمِ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ وَالصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ عَلـٰى سَيّـِدِ الْاَنْۢبِيَاءِ وَالْـمُرْسَلِـيْـنَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَعَلـٰى اَهْلِ بَـيْـتِهِ الْكَرِيْـمِ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ وَالْـحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعَالَمِـيْـنَ. اَمَّا بَـعْدُ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ سُفْيَانَ رَحَـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَنَّ سَيِّدَنَا حَضْرَتْ اَلْفَارُوْقُ الْاَعْظَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ لِـحَضْرَتْ كَعْبٍ رَحْـمَةُ اللهُ عَلَيْهِ مَنْ اَرْبَابُ الْعِلْمِ قَالَ اَلَّذِيْنَ يَـعْمَلُوْنَ بِـمَا يَـعْلَمُوْنَ قَالَ فَمَا اَخْرَجَ الْعِلْمَ مِنْ قُـلُوْبِ الْعُلَمَاءِ قَالَ اَلطَّمَعُ
“হযরত সুফিয়ান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হযরত কা’ব আহবার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বললেন, আলিম কে? তিনি জবাব দিলেন- যিনি ইলিম অনুযায়ী আমল করে থাকেন, তিনিই হলেন আলিম। কোন্ বিষয়টা আলিমের অন্তর থেকে ইলিমকে বের করে দেয়? দুনিয়ার লোভ, দুনিয়ার মোহ, গাইরুল্লাহর লোভ, গাইরুল্লাহর মোহ আলেমের অন্তর থেকে ইলিম বের করে দেয়। ” না‘ঊযুবিল্লাহ! (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “বর্তমানে ওলামায়ে সূ’দেরকে চিনা সহজ হয়ে গেছে। কেননা, মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ, জঙ্গীবাদ, গণতন্ত্র, ভোট, নির্বাচন, নারী নেতৃত্ব, হরতাল, লংমার্চ, কুশপুত্তলিকা দাহ, ব্লাশফেমী আইন চাওয়া, টিভি, সিনেমা, মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কর্য, ছবি তোলা, আঁকা, বানানো, রাখা, গান-বাজনা, বাঁশি-সূর, বাদ্যযন্ত্র, খেলা-ধুলা, বেপর্দা হওয়া, মন্দির ও মূর্তি পাহারা দেয়া, হিন্দুদের পূজায় যাওয়া, তাদেরকে পূজা করতে সাহায্য-সহযোগিতা করা, সমর্থন করা, সম্মতি প্রকাশ করা, তাদের সাথে মুছাফাহা ও মুয়ানাক্বা করা, তাদেরকে সম্মান করা, তা’যীম করা, তাদের সম্পর্কে সম্মানসূচক শব্দ ব্যবহার করা, তাদেরকে সম্মানসূচক শব্দ দ্বারা সম্বোধন করা, বাহ বাহ দেয়া, বেশি বেশি মূর্তি তৈরী করতে বলা, বেশি বেশি পূজা করতে বলা, মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান, ইহুদী, মজূসী, মুশরিক পরস্পর পরস্পরকে ভাই ভাই বলা, মুশরিকদের গীতা পাঠ করা এবং এই সকল কুফরী কাজ করে আনন্দ প্রকাশ করা ও শুকুরগুজারী করা ইত্যাদি সমস্ত কিছু সম্পূর্ণরূপে হারাম, নাজায়িয ও কাট্টা কুফরী। কাজেই, যে সকল নামধারী আলেম-ওলামা, ছূফী-দরবেশ, পীর ছাহেব, মুফতি, মুহাদ্দিছ, খতীব, ওয়ায়েয, ইসলামী চিন্তাবিদ দাবীদাররা এ সকল হারাম, নাজায়িয ও কাট্টা কুফরী-শিরকী কাজ করেছে বা করছে; তারা কস্মিনকালেও আলিম নয়; বরং এরাই ওলামায়ে সূ’দের অন্তর্ভুক্ত। সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক হয়ে কাট্টা কাফির ও কাট্টা মুরতাদ হয়েছে। আর যারা দ্বীন ইসলাম উনার নামে গণতন্ত্র করে ও জায়েয মনে করে, বেপর্দা হয় এবং বলে এতো পর্দা প্রয়োজন নেই, ছবি তোলে এবং বলে বর্তমানে ছবি প্রয়োজন রয়েছে, এ ব্যতীত সম্প্রীতির দোহাই দিয়ে হিন্দু-মুশরিক, খৃষ্টান, ইহুদী, বৌদ্ধসহ সকল বিধর্মীদের সাথে বন্ধুত্ব করে। এরাও সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী প্রত্যেকেই কাট্টা কাফির ও কাট্টা মুরতাদ হয়েছে। এবং তাদেরকে যারা অনুসরণ করছে এবং করবে তাদের প্রতিও একই হুকুম বর্তাবে এবং যারা তাদের কুফরী সম্পর্কে একমত পোষণ করবে তাদের প্রতিও একই হুকুম বর্তাবে। এদের ইমামতিতে নামায পড়া জায়েয নেই। কারণ, এরা মুরতাদ ও কাফির হয়ে গেছে। কেউ যদি তাদের পিছনে নামায পড়ে, তাহলে তার নামায কখনোই হবে না। তাকে নামায অবশ্যই দোহরায়ে পড়তে হবে। অন্যথায় সে শুধুমাত্র নামায তরকের গুনাহে গুনাহগারই হবে না; বরং সেও মুরতাদ ও কাফির হবে। এ সকল ওলামায়ে সূ’রা হচ্ছে সৃষ্টির সর্বনিকৃষ্ট জীব। এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَلْاَحْوَصَ بْنِ حَكِيْمِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ اَبِيْهِ قَالَ سَاَلَ رَجُلٌ اَلنَّبِـىَّ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الشَّرِّ فَـقَالَ لَا تَسْاَلُوْنِـىْ عَنِ الشَّرِّ وَسَلُوْنِـىْ عَنِ الْـخَيْـرِ يَـقُوْلُـهَا ثَلَاثًا ثُـمَّ قَالَ اَلَا اِنَّ شَرَّ الشَّرِّ شِرَارُ الْعُلَمَاءِ وَاِنَّ خَيْـرَ الْـخَيْـرِ خِيَارُ الْعُلَمَاءِ
“হযরত আহ্ওয়াছ ইবনে হাকীম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার সম্মনিত পিতা উনার থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ এক ব্যক্তি খারাপ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমাকে আপনারা খারাপ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন না। আমাকে ভালো সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এটা তিনবার ইরশাদ মুবারক করলেন। (তখন ঐ ব্যক্তি বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমরা যদি খারাপটা না জানি, তাহলে কি করে খারাপটা থেকে বেঁচে থাকবো?) অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা সাবধান হয়ে যাও, সতর্ক হয়ে যাও, নিশ্চয়ই! সৃষ্টির সর্বনিকৃষ্ট হচ্ছে- ওলামায়ে সূ’, দুনিয়াদার আলিম। আর সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ হচ্ছেন- উলামায়ে হক্কানী-রব্বানী উনারা। ” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, মিরক্বাত শরীফ)
এ সকল ওলামায়ে সূ’দের জায়ঠিকানা হচ্ছে ‘জুব্বুল হুযন’। এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْـرَةَ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَـعَوَّذُوْا بِاللهِ مِنْ جُبِّ الْـحُزْنِ قَالُوْا يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَمَا جُبُّ الْـحُزْنِ قَالَ وَادٍ فِـىْ جَهَنَّمَ يَـتَعَوَّذُ مِنْهُ جَهَنَّمُ كُلَّ يَـوْمٍ مِائَةَ مَرَّةٍ قِـيْلَ يَا رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَمَنْ يَّدْخُلُهَا قَالَ اَلْقُرَّاءُ الْمُرَاءُوْنَ بِاَعْمَالِـهِمْ وَاِنَّ مِنْ اَبْـغَضِ الْقُرَّاءِ اِلَـى اللهِ اَلَّذِيْنَ يَـزُوْرُوْنَ الْاُمَرَاءَ
“হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একদিন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে লক্ষ্য করে ইরশাদ মুবারক করলেন- মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে আপনারা জুব্বুল হুযন থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করুন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! জুব্বুল হুযনটা কি? জুব্বুল হুযন কাকে বলে? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, এটি জাহান্নামের একটা উপত্যকা। এই জুব্বুল হুযন থেকে স্বয়ং জাহান্নাম প্রতিদিন চার শত বার পানাহ্ চায়। না‘ঊযুবিল্লাহ! (জাহান্নাম বলে যে, আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনি জাহান্নামকে জুব্বুল হুযন থেকে পানাহ্ দান করুন। তাহলে সেটা কত কঠিন জায়গা?) তিনি জিজ্ঞাসিত হলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এই জুব্বুল হুযনের মধ্যে কারা প্রবেশ করবে? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, ঐ সমস্ত নামধারী আলিম-উলামা, ক্বারী, ছূফী, দরবেশ, যারা লোক প্রদর্শনের জন্য আমল করবে, রিয়া করবে, গাইরুল্লাহর জন্য আমল করবে। এ সমস্ত কারণে তারা জুব্বুল হুযনে প্রবেশ করবে। আর নিশ্চয়ই যারা আমীর-উমরাদের সাথে নিসবত রাখে দুনিয়া হাছিল করার জন্য, এরা হচ্ছে সবচাইতে নিকৃষ্ট ওলামায়ে সূ’। (এদের জন্যই রয়েছে জুব্বুল হুযন। )” না‘ঊযুবিল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ, মিশকাত শরীফ ইত্যাদি)
(চলবে)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৬৫)
২৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দ্বীন ইসলাম ব্যতিত অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র নিয়মনীতি শরীয়তসম্মত নয়
২৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মু’মিনদের আত্মশুদ্ধির এক বিরাট পাথেয় সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার প্রতি ইমামুল আউওয়াল, সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার অসীয়ত মুবারক
২৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে গরুর গোস্ত শি‘আরুল ইসলাম (১২)
২৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পর্দা সর্বপ্রকার বিপদ-আপদ থেকে হিফাজত হওয়ার মাধ্যম
২৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা উম্মাহর মাঝে শ্রেষ্ঠতম মর্যাদায় আসীন
২৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
উম্মতকে তা’লীম দানের উদ্দেশ্যে ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার সুওয়াল মুবারক এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার জবাব মুবারক
২৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইনশাল্লাহ মুসলমানগণই স্বাবলম্বী হবেন
২৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বেপর্দা হওয়া লা’নত ও হালাকীর কারণ
২৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভোট, নির্বাচন, পদপ্রার্থী হওয়া ইত্যাদি কোনটিই জায়িয নেই
২৩ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)