যে সকল ওলামায়ে সূ’রা মন্দির ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, হিন্দুদের পূজায় গিয়েছে, তাদেরকে পূজা করতে সাহায্য-সহযোগীতা করেছে, সমর্থন করেছে, সম্মতি প্রকাশ করেছে, তাদের সাথে মুছাফাহা ও মুয়ানাক্বা করেছে, তাদেরকে সম্মান করেছে, তা’যীম করেছে, তাদের সম্পর্কে সম্মানসূচক শব্দ ব্যবহার করেছে এবং সম্মানসূচক শব্দ দ্বারা সম্বোধন করেছে, বাহ বাহ দিয়েছে এবং বেশী বেশী মূর্তি তৈরী করতে বলেছে এবং বেশী বেশী পূঁজা করতে বলেছে তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক হয়ে কাট্টা কাফির ও মুরতাদ হয়েছে (৯)

সর্বশেষ খবর

বেমেছাল শান মান মুবারক নিয়ে মুজাদ্দিদে আ’যমী হুজরা শরীফে তাশরীফ মুবারক নিলেন সাইয়্যিদাতুনা শাহ নাওয়াদী আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযানের পাশাপাশি রকেট ফায়ারিং পোশাক ছাড়াই পালিয়ে বেড়াচ্ছে ইসরাইলিরা! তেহরান থেকে বাংলাদেশিদের সরিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা আম্রিকার পশ্চিম ভার্জিনিয়ায় আকস্মিক বন্যায় বহু বাড়ি-গাড়ি ভেসে গেছে। পানি খেতে গিয়ে এই ভুলগুলো করছেন না তো? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী। গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৪১ ফিলিস্তিনি

যে সকল ওলামায়ে সূ’রা মন্দির ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, হিন্দুদের পূজায় গিয়েছে, তাদেরকে পূজা করতে সাহায্য-সহযোগীতা করেছে, সমর্থন করেছে, সম্মতি প্রকাশ করেছে, তাদের সাথে মুছাফাহা ও মুয়ানাক্বা করেছে, তাদেরকে সম্মান করেছে, তা’যীম করেছে, তাদের সম্পর্কে সম্মানসূচক শব্দ ব্যবহার করেছে এবং সম্মানসূচক শব্দ দ্বারা সম্বোধন করেছে, বাহ বাহ দিয়েছে এবং বেশী বেশী মূর্তি তৈরী করতে বলেছে এবং বেশী বেশী পূঁজা করতে বলেছে তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক হয়ে কাট্টা কাফির ও মুরতাদ হয়েছে (৯)

, ১৩ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ ছানী আ’শার, ১৩৯২ শামসী সন , ১২ মে, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা

উম্মতকে মূর্তি ধ্বংস করতে বলেছেন

দলীল

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,

عَنْ حَضْرَتْ اَبِـى الْـهَيَّاجِ الْاَسَدِىِّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ قَالَ لِـىْ اِمَامُ الْاَوَّلِ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَلَا اَبْـعَـثُكَ عَلـٰى مَا بَـعَثَنِـىْ عَلَيْهِ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنْ لَّا تَدَعَ تِـمْثَالًا اِلَّا طَمَسْتَهٗ

“হযরত আবুল হাইয়্যাজ আসাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমি কি আপনাকে এমন কাজে পাঠাব না, যেই কাজে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে পাঠিয়েছিলেন? তা হচ্ছে- কোনো মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কার্য, ছবি দেখলে অবশ্যই তা চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিবেন। ” (মুসলিম শরীফ, মুসনাদে আহমাদ ২/১৪১, মুস্তারাকে হাকিম ১/৫২৪, শারহুস সুন্নাহ ৫/৪০৪, বুখারী শরীফ ইত্যাদি)

আর এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ইমামুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনাকে মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কার্য, ছবি ধ্বংস করতে পাঠিয়েছেন। আর উলামায়ে সূ’রা এর বিপরীত কাজ করে যাচ্ছে।

(চলবে)

-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।