রাজধানীতে ফিল্টারের নামে দূষিত পানির রমরমা ব্যবসা।
ফিল্টারের পানির নামে চলছে দূষিত পানি বিক্রির মহৌৎসব। সরকারের উদাসীনতা সংবিধানের লঙ্ঘন।
, ২৩শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৭ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ০২ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সম্পাদকীয়
সম্প্রতি প্রকাশিত এক খবরে জানা গেছে, ঢাকার বাসাবাড়ি, অফিস-আদালতে সরবরাহ করা ৯৭ ভাগ জারের পানিতে ক্ষতিকর মাত্রায় মানুষ ও প্রাণীর মলের জীবাণু ‘কলিফর্ম’ পেয়েছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) একদল গবেষক। শাক-সবজিতে কীটনাশক দূষণ, বোতলজাত ও জার পানিতে বিদ্যমান খনিজ উপাদানের মাত্রা ও গুণাগুণ নির্ণয়ে গবেষণা করতে গিয়ে এমন ‘ভীতিকর’ তথ্য পাওয়া গেছে।
গবেষণায় দেখা যায়, সংগ্রহ করা নমুনাগুলোতে টোটাল কলিফর্মের ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ মিলিলিটার পানিতে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ মাত্রা পাওয়া গেছে যথাক্রমে ১৭ ও ১৬০০ এমপিএন (মোস্ট প্রবাবল নম্বর) এবং ফিকাল কলিফর্মের ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ মিলিলিটার পানিতে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ মাত্রা ছিল যথাক্রমে ১১ ও ২৪০ এমপিএন। এলিফ্যান্ট রোড, চকবাজার, বাসাবো, গুলশান, বনানী থেকে পানির নমুনায় উল্লেখযোগ্য মাত্রায় টোটাল কলিফর্ম ও ফিকাল কলিফর্মের উপস্থিতি পাওয়া যায়। সদরঘাট এলাকার নমুনা সবচেয়ে দূষণযুক্ত নির্দেশ করে; যেখানে সর্বোচ্চ টোটাল কলিফর্ম ও ফিকাল কলিফর্মের উপস্থিতির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ১৬০০ ও ২৪০ এমপিএন। টোটাল কলিফর্ম ও ফিকাল কলিফর্ম পরিমাণ পানির সম্ভাব্য দূষণের পরিমাণ নির্দেশ করে। টোটাল কলিফর্ম পরিমাপে পানিতে প্রাকৃতিকভাবে বিদ্যমান এবং মানুষসহ অন্যান্য প্রাণীর অন্ত্রে উপস্থিত অণুজীব ও মলমূত্র দ্বারা দূষণের সম্মিলিত মান পাওয়া যায়।
কলিফর্ম মূলত বিভিন্ন রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও প্রোটোজোয়া মতো প্যাথোজেন সৃষ্টিতে উৎসাহ যোগায় বা সৃষ্টি করে। বিভিন্ন রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া বিশেষ করে ই-কোলাই (কলিফর্ম গোত্রের অণুজীব) মানবদেহে দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া, মাথাব্যথা, বমিভাব, পেটব্যথা, জ্বর-ঠা-া, বমির মতো নানা উপসর্গ সৃষ্টির পাশাপাশি ক্রমাগত মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। আক্রমণের মাত্রা বেশি হলে ৫ বছরের কম বয়সী শিশু এবং ষাটোর্ধ্ব মানুষের হেমোলাইটিক ইউরেমিক সিনড্রোম হতে পারে। এই রোগের কারণে ক্রমান্বয়ে লোহিত রক্তকণিকা ধ্বংস হয়ে যায় এবং অনেক ক্ষেত্রে কিডনিতে মারাত্মক সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি কোনো কোনো পরিস্থিতিতে ব্লাড ট্রান্সফিউশন অথবা কিডনি ডায়ালাইসিস করার মতো অবস্থা দাঁড়ায়।”
জানা গেছে, শুধুমাত্র রাজধানীতেই দৈনিক বিক্রি হচ্ছে ২৫ হাজারেরও বেশি জারের দূষিত পানি। জার বা কনটেইনারে সরবরাহকৃত প্রতি গ্লাস পানির দাম মাত্র ১ টাকা হওয়ায় মানুষ সরল বিশ্বাসে তা পান করছে। অথচ প্রকৃতপক্ষে এগুলোর কোনোটাই বিশুদ্ধ মিনারেল ওয়াটার নয়। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের বাজারের বেশির ভাগ মিনারেল ওয়াটারে মাত্রাতিরিক্ত রোগ-জীবাণু পাওয়া গেলেও এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি দেখার যেন দায়িত্বশীল কেউ নেই। পানির মতো অত্যন্ত কোমল ও স্পর্শকাতর মনুষ্য জীবন রক্ষাকারী একটি অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা দিনের পর দিন ভোক্তাদের সাথে ভয়ঙ্কর প্রতারণা করলেও খাদ্যপণ্যের একমাত্র মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বিএসটিআই দায়িত্বহীন উদাসীনভাবে দিন কাটাচ্ছে।
শুধু এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিএসটিআই মাঝে মাঝে লোক দেখানো নামকাওয়াস্তে অভিযান চালায়। কিছু জরিমানা আদায় করে সিল করে দেয় এবং জড়িতদের বিভিন্ন দন্ড প্রদান করা হয়। কিন্তু পর্যাপ্ত লোকবলের অভাবে এ অভিযানের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয় না বা নজরদারী করাও সম্ভব হচ্ছে না। যার কারণে দূষিত পানি সরবরাহও বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না।
বিএসটিআই জানিয়েছে, জারে করে পানি সরবরাহের আগে এসব জার জীবাণুমুক্ত করা জরুরী। হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড দিয়ে এগুলোকে জীবাণুমুক্ত করার বাধ্যবাধকতা থাকলেও বেশিরভাগ কারখানায় তা করা হয় না। জানা গেছে জীবাণুমুক্ত করতে জার প্রতি খরচ হয় ২/৩ টাকা। জীবাণুনাশক ব্যবহার না করেই শুধু পানি দিয়ে ঝাঁকিয়ে দৃশ্যমান ময়লা পরিষ্কার করা হয়। এতে করে কলেরা, আমাশয়, জন্ডিস, টাইফয়েড প্রভৃতি পানিঘটিত রোগের জীবাণু ধ্বংস হয় না। জারগুলো যে প্রতিষ্ঠান, হোটেল রেস্টুরেন্টে সরবরাহ করা হয় খালি হওয়ার পর তা নোংরাভাবে ফেলে রাখা হয়। স্থানাভাবে এগুলো ব্যবহারের পর বাথরুম বা টয়লেটের ভেতরেও রাখতে দেখা গেছে। কারখানায় ফেরত আনার সময় এগুলোর মুখ বন্ধ থাকে না বলে পাখির মল, ধুলা, বালি, জীবাণু খুব সহজেই ভেতরে ঢুকে যায়। তাই জীবাণুনাশক দিয়ে জারগুলো পরিষ্কার করতে ওয়াশিং প্ল্যান্ট ব্যবহার করা জরুরী হলেও তা না করে হাতেই সাধারণ পানি দিয়ে কোনোরকমে পরিষ্কার করা হয়।
জারে পানি রিফিল করার সময় ফিলিং মেশিন ব্যবহার করতে হয়। ফিলিং মেশিনের সঙ্গে আল্ট্রাভায়োলেট- রে থাকে। ফিল্টারের মাধ্যমে পানির ময়লা ছাঁকা হলেও জীবাণু আটকায় না। এই রশ্মির মাধ্যমে জীবাণু ধ্বংস করা হয়। একটি প্রমাণ সাইজের রে বাল্বের মূল্য ১৫ হাজার টাকা। কিন্তু কারখানায় অনেক সময় আল্ট্রাভায়োলেট-রে মেশিনের বাল্ব নষ্ট হলে পরিবর্তন করা হয় না। অনেক কারখানায় আবার আল্ট্রাভায়োলেট-রে মেশিনই থাকে না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, পানি উৎপাদন করে তা বাজাতজাত করার আগে একজন কেমিস্ট কর্তৃক পরীক্ষা করার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু অভিযানে দেখা গেছে, ২/১টি ছাড়া কোথাও কেমিস্ট নেই। পানি উৎপাদন কারখানায় ল্যাবরেটরি থাকাও বাধ্যতামূলক। কিন্তু কিছু কারখানায় ল্যাব থাকলেও তার কোনো ব্যবহার নেই। এছাড়া অনেক কারখানায় পানি পরীক্ষার রিপোর্টও পাওয়া যায় না।
জানা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা জুড়ে রয়েছে কয়েক হাজার ফিল্টার পানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। হাতে গোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ছাড়া সব প্রতিষ্ঠানেই ফিল্টার পানি নাম দিয়ে নোংরা পরিবেশে জার ভর্তি করছে ওয়াসার দূষিত পানিতে।
অভিযানে দেখা গেছে, অধিকাংশ পানি উৎপাদন কারখানা ভাঙ্গা নোংরা ঘরে, সিঁড়ির নিচে, মুরগির আড়তের ভেতর, রেললাইনের পাশে খোলা ঘরেও স্থাপন করা হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভালোভাবে জীবাণুমুক্ত করে এক জার পানি বাজারজাত করতে ২৫ থেকে ৩০ টাকা খরচ হয়। অথচ নকল পানির কারখানার মালিকরা এক জার পানি বিক্রি করে ৫ থেকে ১০ টাকায়। এ কারণে তাদের পানি উৎপাদনের মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এসব কারখানার কারণে ভালো কারখানাগুলো বাজার হারাচ্ছে।
এছাড়াও খাবার পানি ব্যবসায় ডিলার নামে মধ্যস্বত্বভোগী শ্রেণীর সৃষ্টি হয়েছে। এরা কারখানা হতে ৫/৬ টাকায় পানি ভরে এনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ২৫/৩০ টাকায় সরবরাহ করছে। এরা নিজেরাই জারে পানি ভরে ভ্যানে করে নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করে। পানি মার্কেটিং এবং জার পরিষ্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে পানি উৎপাদন কারখানার মালিককে কিছু ভাবতে হয় না। মালিক শুধু কল খুলে রাখে।
অথচ পানির অপর নাম জীবন। স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য বিশুদ্ধ পানির কোনো বিকল্প নেই। স্বাস্থ্য রক্ষা জনগণের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু সরকার এ বিষয়ে সক্রিয় তো নয়ই, এমনকি সচেতনও নয়। সরকারি উদাসীনতা জনগণের সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণেœর শামিল। রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে অবহেলার প্রমাণ। সরকারের এ গাফলতির প্রতিবাদে জনগণকেই সচেতন হতে হবে। প্রতিবাদী হতে হবে। স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সবকিছু প্রতিহত করতে হবে।
মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অনন্তকালব্যাপী পালন করার ইলম ও জজবা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত তথা মুবারক ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ।
ছহিবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












