মন্তব্য কলাম
রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না। এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
, ১৬ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৮ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৭ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৩০ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম

বাংলাদেশে বাজার ব্যবস্থার প্রসঙ্গ উঠলে একইসাথে আলোচনায় আসে ‘সিন্ডিকেট’ শব্দটি। সিন্ডিকেট বলতে একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মিলে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া বা নির্দিষ্ট স্বার্থ হাছিলকে বোঝানো হয়। এ কাজ ভালো কিংবা খারাপ দুটোই হতে পারে।
কিন্তু বাংলাদেশে সিন্ডিকেট বলতে মূলত ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট বোঝায় এবং এই শব্দটি নেতিবাচক অর্থেই ব্যবহার হয়ে আসছে।
যেখানে এক দল ব্যবসায়ী বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে ইচ্ছামতো পণ্যের সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং দাম বাড়িয়ে অবৈধভাবে মুনাফা অর্জন করে।
অভিযোগ আছে এরকম ব্যবসায়ীরা অনেক সময় বাজারে পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে। অর্থাৎ পণ্যের উৎপাদনে কোনও ঘাটতি না থাকা এবং সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক থাকার পরও তারা গুদামজাত করে এবং সংকটের কথা বলে বেশি দামে বিক্রি করে। এতে ভোক্তার জীবনযাত্রার ব্যয় লাগামহীনভাবে বেড়ে যাচ্ছে।
সিন্ডিকেট নিয়ে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা সব সময়ই নিজেদের তৎপরতা জাহির করে এবং করে যাচ্ছে।
কৃষি উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, মজুতদার ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কোনোভাবেই তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবে না।
বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকার সক্রিয় রয়েছে জানিয়ে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন বলেছেন, চাঁদাবাজির চেয়ে অধিকতর মুনাফার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে সবচেয়ে বেশী আলোচিত বিষয়গুলির মধ্যে মুনাফা খোরী, সিন্ডিকেট দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, দূর্নীতি, অর্থপাচার, অনাচার, অনিয়ম, অন্যায় সামাজিক অবক্ষয়, পরকিয়া, মাদক, দুর্ঘটনা, ভেজাল অন্যতম।
প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর প্রচলিত দন্ডবিধি, আইন আদালত এসব দমনে যথেষ্ট হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু তা হয়নি। পাশাপাশি দুর্নীতি দমনের জন্য আলাদাভাবে দুদক, বাজার দর নিয়ন্ত্রণের জন্য জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, ঢাকা সিটি করপোরেশন, র্যাব এবং জেলা প্রশাসনের একাধিক টিম বাজার মনিটরিংয়ে কাজ করে। সরকারের হাতে আছে বিশেষ ক্ষমতা আইন। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষে পণ্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে রয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর মনিটরিং টিম। বাজার নিয়ন্ত্রণে অনেক প্রতিষ্ঠানের কাজের সুবিধার জন্য রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আইন। যেমন অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন-১৯৫৬, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯, কৃষি বিপণন আইন-২০১৮। সংস্থাগুলোর নিজ নিজ আইন অনুযায়ী, সারাবছর মাঠে থাকার কথা। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি অনিয়ম ও ভেজালের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার নির্দেশনাও আছে। কিন্তু এসব টিমের তদারকি তেমন চোখে পড়ে না। দুর্নীতি, দ্রব্যমুল্যের উর্ধ্বগতিসহ কোন অনিয়মই নিয়মের মধ্যে আসছে না।
ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, দুর্নীতিবাজ আর অপরাধীরা কোন কথাই কানে তুলছে না। অবশেষে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা খোলামেলা স্বীকারই করছে যে আইন করে মজুদদারি, মুনাফাখোরী, মাদক, দুর্নীতি, অবক্ষয় অনাচার ইত্যাদি নির্মূল করা সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য বঙ্গবন্ধুও মুনাফাখোরী, মজুদদারি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরেকটি যুদ্ধ ঘোষণার কথা বলেছিলেন। কিন্তু শুধু তথৈবচ নয় বরং জ্যামিতিকহারে নিম্নগামী।
মূলত; রাষ্ট্রীয় আইন, প্রচারনা, রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের আহবান আশ্বাস নাগরিকের মনজগতকে মন থেকে প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত করতে পারে না। এর দুটি কারণ- প্রথমত; কর্তাব্যক্তিরা যা বলে তা তারা নিজেরা করে না। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একখানা পবিত্র আয়াত শরীফ উনার খুব সুন্দর ক্যালিগ্রাফিও রয়েছে। “তোমরা ওই কথা কেন বলো? যা তোমরা নিজেরা করো না?” যখন শ্রোতা অনুধাবন করে যে বক্তা যে আদর্শের কথা বলছে তা নিজেই করে না তখন তারা তা পালনে দায়বদ্ধতা, উৎসাহ উদ্দীপনা পায় না।
অপরদিকে রাষ্ট্রীয় প্রচারণাতে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক খোড়াক খুব বেশি কিছু থাকে না। রাষ্ট্রীয় প্রচারনার সবটুকু অনেকে পুরোটা নির্ভরযোগ্য, অনুসরণযোগ্য এবং যথাযথ ফায়দাকর বলে মেনে নিতে পারে না। সেখানে ফাঁক ফোকর খোজা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। তবে ফাঁক-ফোকরবিহীন অনুশাসন অনুধাবনের জন্য একটাই দিক তা হলো- দ্বীন ইসলাম উনার আহকাম। যা শুধু পার্থিব জীবনব্যাপীই ব্যাপৃত নয় পাশাপাশি যা পরকালীন জীবনেও একান্ত সম্পৃক্ত।
রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় আইন পালন সাধারণ মুসলমানদের কবর, হাশর, মীযান, পুলছিরাত, জান্নাত, জাহান্নাম ইত্যাদি বিশ্বাস ও পরিণতি সম্পৃক্ত অবস্থানের দিকে অনুপ্রাণিত করে না।
কিন্তু মানুষের হক্ব নষ্ট, হক্কুল ইবাদ নষ্ট, মজুদদারী, মুনাফাখোরী, হালাল, হারাম, আমানতের খিয়ানত, চরিত্রহীনতা ইত্যাদি ইসলামী অনুশাসন সম্পৃক্ত মুসলমানদের অনেক বেশী অনুপ্রাণিত ও নিয়ন্ত্রণ করে।
উল্লেখ্য মুসলমানদের কাছে পরকালীন ভয় এবং নাজাত সবচেয়ে বড় বিষয়। কাজেই মুসলমানদের কাছে পরকালীন পরিণতির প্রেক্ষিতে প্রভাবিত করা, আন্দোলিত করা, নিয়ন্ত্রণ করা যত সহজ তত বেশী সফল প্রক্রিয়া। চরম দুঃখজনক এবং আত্মঘাতী হলেও অপ্রিয় ও অগ্রহণযোগ্য সত্য যে, রাষ্ট্রযন্ত্র এ পথে চলে না, অনুধাবনও করে না। উপলব্ধি করে না। এর পেছনে মূল কারণ হলো, কথিত দ্বীননিরপেক্ষতা। বাস্তবে রাষ্ট্রযন্ত্র ইসলাম উনার অনুসরণ না করে প্রকান্তরে দ্বীনহীনতা বা ইসলামহীনতারই প্রসার এবং পৃষ্টপোষকতা করে। সম্প্রতি সরকার মানুষ যাতে সিনেমা হল মুখী হয় তার জন্য হাজার কোটি টাকার প্রনোদনা দিয়েছে। কিন্তু দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠি মুসলমান হলেও তারা আজ ব্যবহারিক জীবনে দ্বীন ইসলাম পালন করছে না। যার কারণে মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, সমাজে অবাধ অবক্ষয় অনাচার। সেক্ষেত্রে মুসলমান যেন ইসলামী আদর্শ ও আমলের দিকে ফিরে তার জন্য সরকারের প্রচারনা প্রনোদনা পৃষ্ঠপোষকতা কই?
সরকার সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সর্বত্র রাষ্ট্রভাষা বাংলায় প্রচলন অনুশীলন ও উন্নয়নের বিশেষ কর্মসূচী নিয়েছে। সেক্ষেত্রে সংবিধানের বিধিবদ্ধ ধারার রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার অনুধাবন, ইলম অর্জন ও অনুশীলনের জন্য সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা কই?
রাষ্ট্রের আইন-আদালত, প্রচারণা আহবান আশ্বাস সেক্ষেত্রে দূর্নীতি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, ভেজাল, অবক্ষয়, অনাচারে টোটালি ব্যর্থ সেক্ষেত্রে দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবানই ও সতর্কীকরণই পরিপূর্ণ সফল প্রক্রিয়া। পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ বিরোধী কোন আইন পাশ হবেনা এ প্রতিশ্রুতিই সরকারের এ কথা বুঝতে এত দেরী কেন? ইসলামী মূল্যবোধ উজ্জীবনের ক্ষেত্রে তারা যত শীঘ্রই উদ্যোগী হবে ততই তা দেশবাসীর জন্য কল্যাণকর হবে। ইনশাআল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বাধীনতা উত্তর এ পর্যন্ত কখনও জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা করা হয়নি। এমনকি অন্তবর্তী সরকারের ২০২৫ সালের জাতীয় দিবস ঘোষণার পরিপত্রেও তা ছিলো না। হঠাৎ করে ৯ই এপ্রিল জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা হলো কিভাবে? মাদরাসায় চৈত্র সংক্রান্তি পালনের নির্দেশের অর্থ হলো মুসলমানদের ইসলাম ত্যাগ করার নির্দেশ। মুসলমানদের হিন্দু ও উপজাতি হওয়ার নির্দেশ। মুসলমানদের হরেক রকমের পূজা করার নির্দেশ।
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতা উত্তর এ পর্যন্ত কখনও জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা করা হয়নি। এমনকি অন্তবর্তী সরকারের ২০২৫ সালের জাতীয় দিবস ঘোষণার পরিপত্রেও তা ছিলো না। হঠাৎ করে ৯ই এপ্রিল জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা হলো কিভাবে?
১২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দুঃখজনক হলেও সত্য অধিকাংশ সাধারণ মুসলমান এখনো জানে না পবিত্র ফিলিস্তিন ভূমি- শীর্ষ সন্ত্রাসী ইসরায়েলিদের দ্বারা জঘণ্য বর্বর, নিকৃষ্ট জবরদখলের ইতিহাস তথাকথিত সভ্য রাষ্ট্র দাবীদার আমেরিকা, ব্রিটেনের নির্মম নিষ্ঠুর আঁতাতের ইতিহাস
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
১০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সঠিক পরিসংখ্যান ও জরিপের অভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না সরকার সঠিক পরিসংখ্যান ছাড়া শুধু অর্থনীতিই নয় কোনো খাতেরই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা সম্ভব নয় বাজার নিয়ন্ত্রণে চাই সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য-উপাত্ত জরিপ তথা পরিসংখ্যা
০৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)