রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না।
এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
, ০১ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
কিন্তু বাংলাদেশে সিন্ডিকেট বলতে মূলত ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট বোঝায় এবং এই শব্দটি নেতিবাচক অর্থেই ব্যবহার হয়ে আসছে।
যেখানে এক দল ব্যবসায়ী বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে ইচ্ছামতো পণ্যের সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং দাম বাড়িয়ে অবৈধভাবে মুনাফা অর্জন করে।
অভিযোগ আছে এরকম ব্যবসায়ীরা অনেক সময় বাজারে পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে। অর্থাৎ পণ্যের উৎপাদনে কোনও ঘাটতি না থাকা এবং সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক থাকার পরও তারা গুদামজাত করে এবং সংকটের কথা বলে বেশি দামে বিক্রি করে। এতে ভোক্তার জীবনযাত্রার ব্যয় লাগামহীনভাবে বেড়ে যাচ্ছে।
সিন্ডিকেট নিয়ে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা সব সময়ই নিজেদের তৎপরতা জাহির করে এবং করে যাচ্ছে।
কৃষি উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, মজুতদার ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কোনোভাবেই তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবে না।
বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকার সক্রিয় রয়েছে জানিয়ে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন বলেছেন, চাঁদাবাজির চেয়ে অধিকতর মুনাফার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে সবচেয়ে বেশী আলোচিত বিষয়গুলির মধ্যে মুনাফা খোরী, সিন্ডিকেট দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, দূর্নীতি, অর্থপাচার, অনাচার, অনিয়ম, অন্যায় সামাজিক অবক্ষয়, পরকিয়া, মাদক, দুর্ঘটনা, ভেজাল অন্যতম।
প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর প্রচলিত দন্ডবিধি, আইন আদালত এসব দমনে যথেষ্ট হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু তা হয়নি। পাশাপাশি দুর্নীতি দমনের জন্য আলাদাভাবে দুদক, বাজার দর নিয়ন্ত্রণের জন্য জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, ঢাকা সিটি করপোরেশন, র্যাব এবং জেলা প্রশাসনের একাধিক টিম বাজার মনিটরিংয়ে কাজ করে। সরকারের হাতে আছে বিশেষ ক্ষমতা আইন। পণ্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে রয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর মনিটরিং টিম। বাজার নিয়ন্ত্রণে অনেক প্রতিষ্ঠানের কাজের সুবিধার জন্য রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আইন। যেমন অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন-১৯৫৬, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯, কৃষি বিপণন আইন-২০১৮। সংস্থাগুলোর নিজ নিজ আইন অনুযায়ী, সারাবছর মাঠে থাকার কথা। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি অনিয়ম ও ভেজালের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার নির্দেশনাও আছে। কিন্তু এসব টিমের তদারকি তেমন চোখে পড়ে না। দুর্নীতি, দ্রব্যমুল্যের উর্ধ্বগতিসহ কোন অনিয়মই নিয়মের মধ্যে আসছে না।
ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, দুর্নীতিবাজ আর অপরাধীরা কোন কথাই কানে তুলছে না। অবশেষে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা খোলামেলা স্বীকারই করছে যে আইন করে মজুদদারি, মুনাফাখোরী, মাদক, দুর্নীতি, অবক্ষয় অনাচার ইত্যাদি নির্মূল করা সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য বঙ্গবন্ধুও মুনাফাখোরী, মজুদদারি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরেকটি যুদ্ধ ঘোষণার কথা বলেছিলেন। কিন্তু শুধু তথৈবচ নয় বরং জ্যামিতিকহারে নিম্নগামী।
মূলত; রাষ্ট্রীয় আইন, প্রচারনা, রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের আহবান আশ্বাস নাগরিকের মনজগতকে মন থেকে প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত করতে পারে না। এর দুটি কারণ- প্রথমত; কর্তাব্যক্তিরা যা বলে তা তারা নিজেরা করে না। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একখানা পবিত্র আয়াত শরীফ উনার খুব সুন্দর ক্যালিগ্রাফিও রয়েছে। “তোমরা ওই কথা কেন বলো? যা তোমরা নিজেরা করো না?” যখন শ্রোতা অনুধাবন করে যে বক্তা যে আদর্শের কথা বলছে তা নিজেই করে না তখন তারা তা পালনে দায়বদ্ধতা, উৎসাহ উদ্দীপনা পায় না।
অপরদিকে রাষ্ট্রীয় প্রচারণাতে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক খোড়াক খুব বেশি কিছু থাকে না। রাষ্ট্রীয় প্রচারনার সবটুকু অনেকে পুরোটা নির্ভরযোগ্য, অনুসরণযোগ্য এবং যথাযথ ফায়দাকর বলে মেনে নিতে পারে না। সেখানে ফাঁক ফোকর খোজা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। তবে ফাঁক-ফোকরবিহীন অনুশাসন অনুধাবনের জন্য একটাই দিক তা হলো- দ্বীন ইসলাম উনার আহকাম। যা শুধু পার্থিব জীবনব্যাপীই ব্যাপৃত নয় পাশাপাশি যা পরকালীন জীবনেও একান্ত সম্পৃক্ত।
রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় আইন পালন সাধারণ মুসলমানদের কবর, হাশর, মীযান, পুলছিরাত, জান্নাত, জাহান্নাম ইত্যাদি বিশ্বাস ও পরিণতি সম্পৃক্ত অবস্থানের দিকে অনুপ্রাণিত করে না।
কিন্তু মানুষের হক্ব নষ্ট, হক্কুল ইবাদ নষ্ট, মজুদদারী, মুনাফাখোরী, হালাল, হারাম, আমানতের খিয়ানত, চরিত্রহীনতা ইত্যাদি ইসলামী অনুশাসন সম্পৃক্ত মুসলমানদের অনেক বেশী অনুপ্রাণিত ও নিয়ন্ত্রণ করে।
উল্লেখ্য মুসলমানদের কাছে পরকালীন ভয় এবং নাজাত সবচেয়ে বড় বিষয়। কাজেই মুসলমানদের কাছে পরকালীন পরিণতির প্রেক্ষিতে প্রভাবিত করা, আন্দোলিত করা, নিয়ন্ত্রণ করা যত সহজ তত বেশী সফল প্রক্রিয়া। চরম দুঃখজনক এবং আত্মঘাতী হলেও অপ্রিয় ও অগ্রহণযোগ্য সত্য যে, রাষ্ট্রযন্ত্র এ পথে চলে না, অনুধাবনও করে না। উপলব্ধি করে না। এর পেছনে মূল কারণ হলো, কথিত দ্বীননিরপেক্ষতা। বাস্তবে রাষ্ট্রযন্ত্র ইসলাম উনার অনুসরণ না করে প্রকান্তরে দ্বীনহীনতা বা ইসলামহীনতারই প্রসার এবং পৃষ্টপোষকতা করে। সম্প্রতি সরকার মানুষ যাতে সিনেমা হল মুখী হয় তার জন্য হাজার কোটি টাকার প্রনোদনা দিয়েছে। কিন্তু দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠি মুসলমান হলেও তারা আজ ব্যবহারিক জীবনে দ্বীন ইসলাম পালন করছে না। যার কারণে মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, সমাজে অবাধ অবক্ষয় অনাচার। সেক্ষেত্রে মুসলমান যেন ইসলামী আদর্শ ও আমলের দিকে ফিরে তার জন্য সরকারের প্রচারনা প্রনোদনা পৃষ্ঠপোষকতা কই?
সরকার সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সর্বত্র রাষ্ট্রভাষা বাংলায় প্রচলন অনুশীলন ও উন্নয়নের বিশেষ কর্মসূচী নিয়েছে। সেক্ষেত্রে সংবিধানের বিধিবদ্ধ ধারার রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার অনুধাবন, ইলম অর্জন ও অনুশীলনের জন্য সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা কই?
রাষ্ট্রের আইন-আদালত, প্রচারণা আহবান আশ্বাস সেক্ষেত্রে দূর্নীতি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, ভেজাল, অবক্ষয়, অনাচারে টোটালি ব্যর্থ সেক্ষেত্রে দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবানই ও সতর্কীকরণই পরিপূর্ণ সফল প্রক্রিয়া। পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ বিরোধী কোন আইন পাশ হবেনা এ প্রতিশ্রুতিই সরকারের এ কথা বুঝতে এত দেরী কেন? ইসলামী মূল্যবোধ উজ্জীবনের ক্ষেত্রে তারা যত শীঘ্রই উদ্যোগী হবে ততই তা দেশবাসীর জন্য কল্যাণকর হবে। ইনশাআল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












