মন্তব্য কলাম
শতবর্ষ আগের ঐতিহ্যবাহী হেজাজ রেলওয়ে এখনও টিকে আছে জর্ডানে বিশ্বের মুসলমানদের একত্রিত করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছিলো ‘দ্য হেজাজ রেলওয়ে’ নামে এই রেলপথ হেজাজ রেলওয়ে পূণর্জ্জীবিত করলে এর মাধ্যমে মুসলিম বিশ্বকে এক সূতায় বাঁধা সম্ভব সম্ভব মুসলিম বিশ্বের নিজস্ব বাণিজ্য, অর্থনীতি, সমরনীতি সমৃদ্ধ করে নতুন সোনালী অধ্যায়ের সূচনা ইনশাআল্লাহ!
, ১২ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৮ ছালিছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৭ আগস্ট, ২০২৫ খ্রি:, ২৪ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
মক্কা শরীফ উনার নগরীতে সহজে এবং নিরাপদে সফর করার উদ্দেশ্যে ১৯০০ সালে ‘দ্য হেজাজ রেলওয়ে’ প্রকল্প শুরু করেছিলেন দ্বিতীয় আবদুল হামিদ, যিনি ওসমানিয়া সালতানাতের (বর্তমান তুরস্ক) সুলতান ছিলেন।
তার আগ পর্যন্ত উটের কাফেলায় কয়েক সপ্তাহ ধরে মক্কা শরীফে সফর করতেন মুসলিম ব্যবসায়ী ও হজ্জযাত্রীরা।
সে সময় দামেস্ক থেকে মক্কা শরীফে পৌঁছাতে অন্তত ৪০ দিন সময় লাগতো। যাত্রা পথে শুষ্ক মরুভূমি আর পাহাড়ি পথ পাড়ি দিতে গিয়ে কাফেলার বহু যাত্রীর মৃত্যু হত।
রেলওয়ে প্রতিষ্ঠার পরে এই ৪০ দিনের যাত্রা নেমে আসে মাত্র পাঁচ দিনে।
এই প্রকল্পের অধীনে রেলওয়ে লাইনের দামেস্ক-মদিনা অংশ তৈরি হয়ে যাওয়ার পর তৎকালীন কনস্টান্টিনোপোল পর্যন্ত রেল লাইন তৈরির কাজ শুরু হয়, যা উত্তরে উসমানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী থেকে দক্ষিণে মক্কা শরীফ উনার নগর পর্যন্ত যোগাযোগের রাস্তা তৈরি করে।
তবে এই রেল প্রকল্পের তাৎপর্য কিন্তু স্রেফ এতটুকুই নয়।
এই প্রকল্পটি যখন বাস্তবায়ন করা হচ্ছিলো, তখন এটি তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পুরোটাই জোগাড় হয় বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের মুসলিমদের অর্থে, উসমানীয় সালতানাতের আয় ও নাগরিকদের করের টাকায়। প্রকল্পটি তৈরির সময় বিদেশি কোনো বিনিয়োগ বা সহায়তা নেয়া হয়নি।
আর এই কারণেই আজ পর্যন্ত এই রেলপথটিকে ‘ওয়াকফ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ‘ওয়াকফ’ এমন সম্পত্তি যেটিতে বিশ্বের সব মুসলমানের অধিকার আছে।
জর্দানে হেজাজ রেলওয়ের মহাপরিচালক জেনারেল উজমা নালশিক বলেন, “এটি কোনো দেশ বা কোনো ব্যক্তির সম্পদ নয়। এটি বিশ্বের প্রত্যেক মুসলিমের সম্পদ। এটি মসজিদের মত এমন এক সম্পদ যা বিক্রি করা যায় না। ”
“বিশ্বের যে কোনো দেশের মুসলমান এখানে এসে দাবি করতে পারেন যে এই সম্পদে তার অংশ রয়েছে”, বলেন উজমা নালশিক।
সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদ, যিনি ১৯০০ সালে ‘দ্য হেজাজ রেলওয়ে’ প্রকল্প শুরু করেছিলেন।
হেজাজ রেলওয়ের গুরুত্ব:
হেজাজ রেলওয়ে প্রকল্প ধর্মীয় দিক থেকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তেমনি এর রাজনৈতিক গুরুত্ব ও সুফলও ছিল ব্যাপক। এ প্রকল্প শুরুর কয়েক দশক আগে থেকেই প্রতিপক্ষরা উসমানীয় সালতানাতে ভাঙন ধরাতে শুরু করেছিল।
উসমানীয় সালতানাতের অন্তর্ভুক্ত তিউনিসিয়ার দখল নিয়েছিল ফ্রান্স, ব্রিটিশরা আগ্রাসন চালিয়েছিল মিশরে। রোমানিয়া, সার্বিয়া ও মন্টেনিগ্রোও উসমানীয় সাম্রাজ্য থেকে স্বাধীন হয়ে যায়।
উসমানীয় সালতানাতের সব মানুষকে একত্রিত করে শুধু বিশ্বের মুসলিমদেরই নয়, নিজ সালতানাতকেও এক সুতায় বাঁধতে চেয়েছিলেন সুলতান দ্বিতীয় আব্দুল হামিদ।
তবে তার সেই প্রচেষ্টা শেষ পর্যন্ত করতে দেয়নি কাফিররা। ১৯০৮ সালে হেজাজ রেলপথে দামেস্ক থেকে মদিনা শরীফে প্রথম ট্রেনযাত্রা শুরু হওয়ার পরের বছরই ক্ষমতাচ্যুত হন দ্বিতীয় আব্দুল হামিদ। তারপর তো কালের পরিক্রমায় উসমানীয় সাম্রাজ্যই ইতিহাসের গর্ভে হারিয়ে গেল।
উসমানীয় সাম্রাজ্য যেভাবে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে, তেমনি হেজাজ রেলপথটিও এখন হয়ে গেছে পাঁচটি দেশের অংশ। রেলপথটি এখন তুরস্ক, সিরিয়া, জর্ডান, সৌদি আরব ও ফিলিস্তিনের বুক চিরে চলে গেছে।
১৯১৪ সাল পর্যন্ত বছরে ৩ লাখ যাত্রীকে সেবা দেওয়া হেজাজ রেলওয়ে নির্মাণের পর এক দশক পর্যন্ত নিজের গুরুত্ব ধরে রাখে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাবের কারণে এ রেলওয়েকে বলা হতো ‘দি আয়রন সিল্ক রোড’। ওই অঞ্চলের মানুষের সমন্বিত উদ্যোগের সর্বশেষ উদাহরণ হেজাজ রেলওয়ে প্রকল্প।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তুরস্কের সেনাবাহিনী এই রেলপথ ব্যবহার করা শুরু করলে ‘লরেন্স অভ অ্যারাবিয়া’ খ্যাত ব্রিটিশ অফিসার টিই লরেন্স ও বিদ্রোহী আরব যোদ্ধারা এর ওপর উপর্যুপরি হামলা চালায়।
যুদ্ধের পর ব্রিটিশ ও ফরাসিরা পূর্ব ভূমধ্যসাগরের লেভান্ত অঞ্চলের পুনর্দখল নেয়। সে সময় তারা গুরুত্ব দিয়ে এই ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইনের পুনঃসংস্কার করে।
হেজাজ রেলওয়ের বর্তমান হাল-হাক্বীক্বত:
বর্তমানে আম্মানের মূল স্টেশনে অলস দাঁড়িয়ে থাকে ‘রঙিন’, ‘নীরব’ বাষ্পীয় রেল ইঞ্জিন। স্টেশনের জাদুঘরে এই রেলওয়ে-সংক্রান্ত নানা জিনিস-পুরনো টিকিট, ছবি, লন্ঠন-সাজিয়ে রাখা হয়েছে দর্শনার্থীদের জন্য। একটি বগি সংস্কার করা হয়েছে। বিলাসবহুল ভেলভেট চেয়ার আর সোনালি রঙের বাতিতে সজ্জিত সেই বগি দাঁড়িয়ে আছে শতবর্ষ আগের ঐশ্বর্যের সাক্ষী হয়ে।
এই রেললাইন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর গবেষক শেখ আলী আতানতাভি লিখেছিলেন; ‘হেজাজ রেলওয়ের ঘটনাটা সত্যিই মর্মান্তিক। লাইন আছে কিন্তু ট্রেন চলে না। স্টেশন আছে কিন্তু যাত্রী নেই। ’
তবে হেজাজ রেলওয়ের ঘটনা শুধু ভুল আর দীর্ঘশ্বাসেই আটকে নেই। বিগত বছরগুলোতে রেলওয়েটির কিছু অংশ সংস্কার করা হয়েছে। ২০১৬ সালে হেজাজ রেলওয়ের হাইফা থেকে বেইত শিয়ন পর্যন্ত অংশ পুনর্নির্মিত করে সেই অংশে ট্রেন চলাচল শুরু করে ফিলিস্তিনের ভূমি দখল করে থাকা সন্ত্রাসী ইসরায়েল।
২০১১ সালে আম্মান থেকে দামেস্ক পর্যন্ত এই লাইনে ট্রেন চলত। লাইনটি তখন স্থানীয়দের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ওই সময় আম্মানের লোকজন এই রেলে চেপে ‘সাপ্তাহিক ছুটি কাটাতে’ সিরিয়া চলে যেত।
জর্ডানের নাগরিকরা এখনও এই রেলপথের দুটি অংশ ব্যবহার করতে পারে। এখন অবশ্য গ্রীষ্মের সময় মরুর বুক চিরে বাষ্পীয় ইঞ্জিনচালিত একটি ট্রেন চলে। এটি চলে মূলত পর্যটকদের জন্য।
এছাড়াও আম্মান থেকে আল জাজ্জাহ স্টেশন পর্যন্ত সপ্তাহে একদিন ট্রেন চলে। এই সাপ্তাহিক ট্রেনটি সারা বছরই চলে। কিছু কিছু অংশে এই ঐতিহাসিক ট্রেন আধুনিক রেললাইনের পাশ দিয়ে যায়।
বস্তুত স্থানীয়রা এই রেলওয়েকে এখন অনেকটাই চিত্তবিনোদনের জন্য ব্যবহার করেন।
মরে যায়নি পুনর্জীবিত করার আশা:
বর্তমানে মূলত পর্যটন ও চিত্তবিনোদনের জন্য ব্যবহৃত হলেও হেজাজ রেলওয়েকে ট্র্যাককে ফের জীবিত করে তোলার আশা মরে যায়নি। সংশ্লিষ্টদের আশা, এই রেলওয়ে আবারও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।
উজমা নালশিক জানান, এই রেলপথটির ব্যবহারিক গুরুত্ব রয়েছে। প্রতিদিন ৬ লাখ মানুষ প্রতিদিন যারকা থেকে আম্মানে যাতায়াত করেন। শহর দুটির দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। মানুষের যাতায়াতের সুবিধার জন্য এই দুই শহরে ফের হেজাজ রেলওয়ে চালু করা যায় কি না, তা নিয়ে গবেষণা চলছে।
নালশিক বলেন, ‘হেজাজ রেলওয়ের ইতিহাসের সঙ্গে মানুষকে পরিচিত করানোও একটি উদ্দেশ্য। অনেক মানুষই এখান দিয়ে যায়, কিন্তু জানে না যে ১১০ বছরের পুরনো একটি স্টেশন এখানে এখনও চালু রয়েছে। আমি একে জর্ডানের টুরিস্ট ম্যাপে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করছি। ’
এছাড়াও এই রেলওয়েকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্যও রয়েছে।
২০১৫ সালে সৌদি আরব একে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব রাখে। যদিও সৌদি আরব জর্ডানের মতো তাদের অংশের রেললাইন সংস্কার করে চালু করেনি।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে সিরিয়া থেকে যাত্রী নিয়ে সৌদি আরবে কোনো ট্রেন যাবে, এই চিন্তাই কেউ করছে না। কিন্তু মুসলিম বিশ্বের জন্য হেজাজ রেলওয়ের ঐতিহ্য ও ইতিহাস এখনও অক্ষুন্ন আছে ইনশাআল্লাহ! তাই রেলওয়ে নতুন করে চালু হওয়ার সম্ভাবনাও উজ্জল। মুসলিম বিশ্ব এই রেল সংযোগে এক সূতোয় আবদ্ধ হতে পারে। এতে যোগাযোগের পাশাপাশি বাড়বে মুসলিম বিশ্বের বাণিজ্য অর্থনীতি। অবিশাস্ব সোনালী যুগের হাতছানী। ইনশাআল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












