মন্তব্য কলাম
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
, ২৯ শা’বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ১৫ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
কোল্ড ড্রিংকস ছিপি বা মুখ খোলা মাত্রই ফস করে কিছু গ্যাস বেরিয়ে যায়। বের হওয়া গ্যাসে থাকে কার্বন ডাই-অক্সাইড, খাবার সোডা বা সোডিয়াম বাই কার্বনেট। এ ছাড়া থাকে সাইট্রিক অ্যাসিড, টারটারিক অ্যাসিডসহ বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য। পানীয়কে মজাদার করার নিমিত্তে স্যাকারিন, সরবিটল, ম্যাটিটল ছাড়াও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে সূক্ষ্ম মাত্রায় শরাবও থাকে নাউযুবিল্লাহ। যা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
এনার্জি ড্রিংকস মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এনার্জি ড্রিংকসের প্রতি তরুণরা বেশি আসক্ত। অনেকের এ আসক্তিটা আবার নেশায় পরিণত হয়েছে। এগুলো পান করার মাধ্যমে মাদকাসক্তির প্রতি ধাবিত হচ্ছেন তরুণরা। এনার্জি ড্রিংকসের প্রতি ২৫০ মিলিলিটার ক্যানে আছে ৮০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন, কোনো কোনো ড্রিংকে তা আছে ৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত। এনার্জি ড্রিংকস মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর; যা বিজ্ঞ ডাক্তাররা স্বীকৃতি দিয়েছে এবং তারা এগুলোর ক্ষতিকর দিক নিয়ে অনেক সতর্ক করেছে। দীর্ঘদিন ধরে এসব এনার্জি ড্রিংকস পানে খাদ্যনালির ভেতরের মিউকাস মেমব্রেন নষ্ট হয়ে যায়। নাড়ির সংকোচন ও সম্প্রসারণ ক্ষমতা কমে খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়। এ ছাড়া হজম ক্ষমতা কমে, বদহজম, খাদ্যে বিষক্রিয়া, গ্যাস্ট্রিক, ক্ষুধামান্দ্যসহ নানা অসুখ-বিসুখ দেখা দিতে পারে। হতে পারে স্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্যও। অতিরিক্ত চিনির কারণে অনেকের শরীরের ওজন বেড়ে স্থুল স্বাস্থ্যে পরিণত হয়। বাড়ে শরীরের চর্বি বা কোলেস্টেরলের পরিমাণও। শরীরের ক্যালসিয়াম মলিউকুল গঠন প্রক্রিয়া দুর্বল হয়ে পড়ে। হাড় দুর্বল ও নরম হয়ে যায়। এ ছাড়া জনন প্রক্রিয়ায় স্থায়ী ক্ষতিও হতে পারে। এসব ড্রিংকস ফরমালিনের চেয়ে কোনো অংশে কম ক্ষতিকর নয়।
এনার্জি কোল্ড ড্রিংকসগুলো বাজারে জনপ্রিয় পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কারণ হচ্ছে কোম্পানির আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন। বিজ্ঞাপনের পেছনে মোটা অঙ্কের অর্থ খরচ করার মূল টার্গেটই হচ্ছে ক্রেতাদের আসক্ত করা। বিশাল অঙ্কের টাকা ব্যয় করার মধ্য দিয়ে তারা পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের মন আকৃষ্ট করতে সক্ষমও হয়েছে। আর এ কারণেই পানীয় শিল্পে একটি দ্রুত প্রসারমাণ আইটেমে রূপ নিয়েছে এসব পণ্য। এনার্জি ড্রিংকসের বোতলের মুখ খুললেই সবটুকু গ্যাস বের হতে পারে না। তাই ড্রিংকসগুলো পান করার সঙ্গে সঙ্গে দেহে প্রবেশ করে ক্ষতিকর কার্বন ডাই-অক্সাইড। অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সোডিয়াম-বাই-কার্বনেট রক্তে মিলে ক্ষারত্বের মাত্রা বাড়িয়ে অ্যালকালোসিসের সৃষ্টি করে। আর অ্যালকালোসিস কিডনি সমস্যা, অস্থিরতা, শ্বাস-প্রশ্বাসের অসুবিধাসহ আরো অনেক রোগের জন্ম দেয়। না জানার কারণে যারা ভ্রান্তধারণাবশত লেবু বা কমলার স্বাদ মনে করে যেসব কোল্ড ড্রিংকস পান করে, সেসব কোমলপানীয় তাদের দাঁতের এনালেলকে ক্ষয় করে দেয়। কোকাকোলা, সেভেনআপ, পেপসি, স্প্রাইট, ফান্টা, মিরিন্ডা, আরসি, টাইগারসহ আরো অন্যান্য পানীয়ের সোডিয়াম বাই কার্বনেট রক্তচাপ বাড়ায়। উচ্চরক্তচাপ রোগীদের জন্য এগুলো খুব মারাত্মক ক্ষতির কারণ। এ ছাড়া যারা ব্যথানাশক, জীবাণুনাশক, রিউমেটিক আর্থ্ররাইটিস, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত, তারা কোল্ড ড্রিংকস পান না করাই রোগের জন্য মঙ্গল। কারণ এসব পানীয় পণ্য রোগের ওষুধের কার্যক্ষমতা মারাত্মকভাবে হ্রাস করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণায় বলা হয়েছে, এনার্জি ড্রিংকসে রয়েছে প্রাণঘাতী উপাদান। কিডনি, লিভার, মস্তিষ্ক ও হার্টের জন্য খুব ক্ষতিকর। যারা নিয়মিত এসব পান করেন তারা ক্রমেই কিডনি ও লিভার রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়বেন। কোল্ড ড্রিংকসে বেশিমাত্রায় ক্যাফেইনের কারণে ঘনঘন প্রস্রাব হয়। প্রস্রাবের সঙ্গে প্রচুর পানি ও একইভাবে হাড়ে থাকা ক্যালসিয়ামও বের হয়। এর ফলে কিডনি রোগ, লিভার, ব্রেইন ড্যামেজসহ ক্যানসারেরও আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, অতিরিক্ত ক্যাফেইন লিভারে চর্বি জমায়। হৃৎপিন্ডের রক্ত সরবরাহকারী ধমনিতে রক্ত চলাচল ধীর করে দেয়। বুক ধড়ফড়ানি, অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন, উচ্চরক্তচাপ, ঘুমের ব্যাঘাত, শরীরে অ্যাড্রেনালিন নামক হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি করে টানটান উত্তেজনা বৃদ্ধি ও কর্মক্ষমতা হ্রাস করে। দিনের পর দিন অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণের ফলে রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত ওষুধও কাজ করে না। তাই এসব পণ্যের ক্ষতিকর তথা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে উৎকণ্ঠার জন্যই ডেনমার্ক, ফ্রান্স, চীন, মধ্য প্রদেশ, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের অনেক দেশেই এনার্জি ড্রিংকস নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নরওয়ে ও আর্জেন্টিনায় এর বিক্রি সীমিত করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যে স্টিটমুল্যান্ট ড্রিংকস কমিটি এটা নিষিদ্ধের জোর তৎপরতা চালাচ্ছে। কাজেই বাংলাদেশে এনার্জি ড্রিংকস নিষিদ্ধ করা জরুরি। তা না হলে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মাদকাসক্ত থেকে বিরত রাখা কঠিন ও অসম্ভব হয়ে পড়বে। কোল্ড এনার্জি ড্রিংকসের ক্ষতিকর দিকগুলো জনসাধারণের কাছে উপস্থাপন করে তাদের সচেতন করাতে হবে। সরকার যেভাবে ফরমালিনের বিরুদ্ধে অভিযান, নিষিদ্ধকরণ দন্ডবিধি আরোপ করেছে তদ্রƒপ এনার্জি ড্রিংকসের আমদানি বিপণন নিষিদ্ধ করার কার্যকরী উদ্যোগ নেওয়াও অতিব জরুরি।
পরীক্ষা করে দেখা গেছে, আমাদের দেশে যে টয়লেট ক্লিনার ব্যবহার করা হয়, সেখানে যে মাত্রার পিএইচ (পাওয়ার অব হাইড্রোজেন) ব্যবহার হয়, কোমল পানীয়তেও একই মাত্রায় এটি আছে। গবেষণায় এটিও দেখা গেছে, টয়লেট ক্লিনার হিসেবে কোমল পানীয় ব্যবহার করলে সমানভাবে টয়লেট পরিষ্কার হয়ে যায়। তার মানে, বুঝতে হবে যে কোমল পানীয়টা শরীরের জন্য কতটুকু ক্ষতিকর।
কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব থাকছে, সুন্দর একটা ফ্লেভারও থাকছে। যে কারণে এটি মানুষকে আকর্ষণ করছে। মিডিয়াতেও সুন্দর ও আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন দেওয়া হচ্ছে। এগুলো মানুষকে বেশি বেশি টানছে। ছোট বাচ্চারা তো বিষয়গুলো বোঝে না। বাবা-মায়ের দেওয়া টিফিনের টাকা দিয়ে ফাস্টফুডের সঙ্গে কোমল পানীয় খাচ্ছে। দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
এসব পানীয়ের বিষয়ে আমাদের মধ্যে কোনো সচেতনতা নেই। শিশুরা খাচ্ছে, বাবা-মাও দেখছে-জানছে, খাওয়াচ্ছে...; কিন্তু নিষেধ করছে না। মানে, নিজেরাও জানে না এর ভয়াবহতা সম্পর্কে।
বিএসটিআই ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের রাসায়নিক পরীক্ষায় এ ধরনের একাধিক কোম্পানির এনার্জি ড্রিংকস ও পানীয়তে অ্যালকোহলের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। কোম্পানিগুলোর শক্তির কাছে অনেক ক্ষেত্রেই আইনি ব্যবস্থা নিতে পারছে না সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো- এমন অভিযোগ রয়েছে। বিএসটিআই ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বলেছে, এনার্জি ড্রিংকসের নামে এ দুটো সংস্থাতো বটেই, সরকারের কোনো সংস্থাই লাইসেন্স প্রদান করে না। অথচ এরপরও বাজারে অনেকগুলো কোম্পানির এনার্জি ড্রিংকস পণ্য রয়েছে। যার কোনোটিতে রয়েছে সরাসরি মাদকের অস্তিত্ব। অনেক বেভারেজ কোম্পানির পানীয়তে অ্যালকোহল না মিললেও রয়েছে ক্যাফেইন ও একান্তবাস উত্তেজক সিনডেনাফিল সিট্রেইট। যা নিয়মিত পানে অঙ্গহানীসহ দুরারোগ্য ব্যাধির ঝুঁকি রয়েছে।
মূলত, মাদকের বিরুদ্ধে একসময় জনগণের মধ্যে একপ্রকার অনুভূতি জাগ্রত ছিলো। যা আজ নেই। তাই সরকারি উদ্যোগে এই এনার্জি ড্রিংকস নামক মাদকের বিরুদ্ধে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে প্রচারণা এবং দেশের জনগণের মধ্যে ঈমানী চেতনা জাগ্রত করতে হবে। মাদকবিরোধী ইসলামী মূল্যবোধকে জাগ্রত করতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












