সব কিছু ঠিকঠাক থাকার পরেও এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কথা বলে ঠেকানো হলো- সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম দুরভিসন্ধিমূলক ও রহস্যজনক কারণে সমুদ্রের সমৃদ্ধি জনগণকে দেয়া হচ্ছে না সমুদ্র সমৃদ্ধি পেতে চাই জনসচেতনতা ও জনসক্রিয়তা
, ১২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
এক দশক আগে সমুদ্রসীমা নিয়ে ঐতিহাসিক বিজয়ের পরও এখন পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের কাজে অগ্রগতি হয়নি; ধুঁকতে থাকা জ্বালানি খাতে সুসংবাদ আসেনি। সবশেষ ২০১২ সালের পিএসসির মাধ্যমে কাজ করার সব আয়োজন এগিয়ে নিয়েও চারটি বিদেশি কোম্পানির মধ্যে তিনটি পরে ছেড়ে গেছে। এতে করে দেড় দশক ধরে বলার মতো কোনো অগ্রগতিই হয়নি।
চুক্তির পর রয়ে যাওয়া একমাত্র কোম্পানিটি অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে কাজ শুরু করতেও সময় নিয়েছে অনেক বেশি। চলমান কাজের অগ্রগতিতেও গতি কম। এরমধ্যে দীর্ঘ সময় ধরে দেশ জ্বালানি সংকটে ভোগার মধ্যেও গত ১১ বছরে নতুন কোনো দরপত্র আহ্বান করা হয়নি।
২০১৯ সালে আরেকটি ‘মডেল পিএসসি’ তৈরি করা হলেও তা লাভজনক না হওয়ার শঙ্কা এবং কোভিডসহ নানা কারণ আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোকে বঙ্গোপসাগরে গ্যাস অনুসন্ধানের কাজে আগ্রহী করে তুলতে পারেনি।
গত জুলাইয়ের শেষ দিকে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে মডেল পিএসসি-২০২৩ অনুমোদন করা হয়।
প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ে কাজ করা গবেষণা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান উড ম্যাকেনজির পরামর্শ অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে নতুন এ পিএসসি। পেট্রোবাংলার বিশেষজ্ঞদের প্রণয়ন করা ওই মডেলে সরকারের নীতিগত সায়ও মিলেছে।
সমুদ্রসীমা নিয়ে প্রতিবেশী মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে বিরোধ নিষ্পত্তির পর প্রায় ৯ বছর কেটে গেলেও সাগরে বাংলাদেশের তেল-গ্যাসসহ প্রাকৃতিক সম্পদের বিষয়টি অজানাই থেকে গেছে। দীর্ঘ ছয় বছর ঝুলে থাকার পর সম্প্রতি মাল্টিক্লায়েন্ট জরিপ শেষ হয়েছে। এখন চলছে ডেটা বিশ্লেষণ। গত ২৬ জুলাই সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে মডেল পিএসসি (উৎপাদন অংশীদারিত্ব চুক্তি) অনুমোদন দেয় সরকার। এবারের পিএসসিতে আন্তর্জাতিক তেল-গ্যাস কোম্পানির (আইওসি) জন্য বেশ আকর্ষণীয় সুযোগ রাখা হয়। বর্তমান নভেম্বর আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বানের কথা জানিয়েছিল পেট্রোবাংলা। কিন্তু নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় আন্তর্জাতিক দরপত্র ডাকার প্রক্রিয়া বন্ধ করা হয়েছে।
গত ৮ নভেম্বর এক্সিলারেট এনার্জির সঙ্গে এলএনজি আমদানি-সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, নির্বাচনের পরে নতুন সরকার তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র আহ্বান করবে।
জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকে মার্কিন কোম্পানি কনোকোফিলিপস ও কোরিয়ান কোম্পানি দাইয়ু বঙ্গোপসাগরে অনুসন্ধান কাজ সমাপ্ত না করেই চলে গেছে। এর মধ্যে একাধিকবার আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বানের উদ্যোগ নেওয়া হলেও আইওসিগুলোর কাছ থেকে তেমন সাড়া মেলেনি।
বঙ্গোপসাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে গত মার্চে প্রথমবারের মতো আগ্রহ প্রকাশ করে এক্সন মোবিল। সে সময় তারা গভীর সমুদ্রের ১৫টি ব্লক ইজার চেয়েছিল। গত ১৬ জুলাই আরেকটি চিঠি দেয় মার্কিন কোম্পানিটি। এতে বলা হয়, এক্সন প্রথমে গভীর সমুদ্রে ৪ থেকে ৫ কোটি ডলার ব্যয়ে দ্বিমাত্রিক জরিপ করবে। ফল ইতিবাচক হলে ৫ থেকে ১০ কোটি ডলার খরচ করে ত্রিমাত্রিক জরিপ করবে। কূপ খননে গড়ে ৮ থেকে ১০ কোটি ডলার খরচের কথা জানিয়েছে এক্সন। কোম্পানিটি বলছে, তাদের পরিকল্পনা অনুসারে গ্যাস মিললে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি কমে যাবে, এতে বছরে ৩ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় হবে বাংলাদেশের। এক্সনের প্রস্তাব নিয়ে বেশ আগ্রহী হয় সরকার। নির্বাচন সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্র-সংক্রান্ত লবিকে কাজে লাগাতে সরকার এক্সনের বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছিল।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সে সময় বলেছিলেন, এক্সনের প্রস্তাবকে সরকার ইতিবাচক হিসেবে দেখছে। একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হচ্ছে। তারা এক্সনের প্রস্তাব পর্যালোচনা করে দেখবে।
কিন্তু এর পর বিষয়টি বেশি দূর এগোয়নি। পেট্রোবাংলার একটি সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনের আগে এক্সনের প্রস্তাব নিয়ে আর আলোচনা না করার বিষয়ে সরকারের উচ্চ মহল থেকে নির্দেশনা এসেছে।
এক্সনের সঙ্গে চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক দরপত্রের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, আলোচনা চলবে। তবে নির্বাচনের পর এগুলো চূড়ান্ত হবে।
বঙ্গোপসাগরকে ২৬টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে। যার মধ্যে অগভীর অংশে ব্লক আছে ১১টি। আর গভীর সমুদ্রে ব্লক আছে ১৫টি। বর্তমানে শুধু ভারতীয় কোম্পানি ওএনজিসি অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে কাজ করছে।
বঙ্গোপসাগরে ১০৩ টিসিএফ গ্যাস হাইড্রেটের তথা মিথেন গ্যাসের সন্ধান পাওয়ার কথা দুই বছর আগেই জানা গেছে। খাদ্য এবং কসমেটিকস পণ্যের কাঁচামাল হিসেবে সী-উইড বা শৈবালের সম্ভাবনার বিষয়টিও তখন সামনে আসে। ২২০ প্রজাতির শৈবালের সন্ধান মিলেছে। এসব কাজে লাগানোর জন্য বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানানো হয়েছিল।
আমরা আগেও বলেছি, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক জীবনরেখা বঙ্গোপসাগর সাম্প্রতিক সময়ে আঞ্চলিক রাষ্ট্রসমূহের কাছে ভূরাজনৈতিক কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ভারত, চীন ও জাপানের বিপুল বিনিয়োগই সেটি স্পষ্ট করে দিয়েছে। বাংলাদেশ জাপানের আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থা জাইকার সঙ্গে মিলিতভাবে বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বেল্ট (বিআইজি-বি) নামে পরিচিত প্রকল্পের মাধ্যমে উপকূলীয় অবকাঠামো নির্মাণে সম্পৃক্ত রয়েছে। জাপান কুতুবদিয়ার মাতারবাড়িতে এলএনজি আমদানি সুবিধাসম্পন্ন একটি বন্দর নির্মাণ করছে। বঙ্গোপসাগরে টোকিওর উপস্থিতি শক্তিশালী করার লক্ষ্যে জাপান এসব প্রকল্পে অর্থায়ন করেছে। জাপান, চীন এবং ভারতের অর্থায়নে বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের চারটি স্থানে গভীর সমুদ্রবন্দর, অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠার কাজ বেশ জোরেশোরে এগিয়ে চলেছে। এসবই সুনীল অর্থনীতির জন্য অপরিহার্য।
বাংলাদেশের সমুদ্র সীমানার মধ্যে শুধু বিপুল মৎস্য ভান্ডার নয়, রয়েছে অফুরন্ত প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদের ভান্ডারও। প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করে বিশ্বের অনেক দেশই তাদের টেকসই উন্নয়ন কর্মসূূচির মাধ্যমে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। বাংলাদেশের মতো একটি উপকূলীয় রাষ্ট্রের জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে, বিশেষ করে সমুদ্র পরিবহন ও বন্দর সহযোগিতা বৃদ্ধি, মৎস্য আহরণ, মৎস্য রপ্তানি, পর্যটন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, সামুদ্রিক সম্পদ আহরণ, কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ সর্বোপরি জীববিজ্ঞান ও সমুদ্রবিজ্ঞান প্রভৃতি ক্ষেত্রে উন্নয়নের একটি নতুন দ্বার উন্মোচিত হওয়ার উত্তম সম্ভাবনা রয়েছে। সকল সম্ভাবনাকে সর্বতোভাবে কাজে লাগানোই এখন লক্ষ্য। সাগরে বিপুল পরিমাণ গ্যাস হাইড্রেটের উপস্থিতি ও মজুতের সমূহ সম্ভাবনা আগামী শতকে বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের সামগ্রিক চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলেও আশা করা হচ্ছে। সেজন্য চাই সাগরের সম্পদ উত্তোলনের উদ্বোধন।
কিন্তু বর্তমান নির্বাচন প্রসঙ্গ ছাড়াও অতীতে বিভিন্ন ইস্যুতে বারবার আটকে গেছে সাগরের তেল-গ্যাস অনুসন্ধান। এর নেপথ্যে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর স্বার্থ কাজ করছে বলে মনে করা হয়।
জনমনে এই প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে সম্ভাবনাময় সাগরবক্ষে গ্যাস সন্ধানে কেন এই স্থবিরতা? সমুদ্রসীমানার ঠিক ওপারে ভারত ও মিয়ানমার গ্যাস উত্তোলনে যেভাবে সফল, বাংলাদেশ কেন সেই সফলতা অর্জন করতে পারেনি। দেশের গ্যাস-সংকটের এই দুর্দিনে সাগরের গ্যাসই হতে পারে রক্ষাকবচ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












