মন্তব্য কলাম
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
, ১০ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৪ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ১১ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ২৬ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
প্রকৃতি মহান আল্লাহ পাক উনার শিল্প বা নিদর্শন। পবিত্র দ্বীন ইসলামে শুধু মাতৃভূমি, মাতৃভাষার প্রতি মুহব্বতের কথাই বর্ণনা হয়নি পাশাপাশি বর্ণিত হয়েছে প্রকৃতি এমনকি ঋতুর প্রতিও গভীর অনুরাগের কথা, ভালো লাগার কথা।
আমরা আমাদের চারপাশের প্রকৃতিতে নানা ধরনের ফল-ফুল ও সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে পাই। এগুলো একজন ঈমানদারের কাছে স্রেফ মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন মনে হয়।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘এবং তিনি সেই সত্তা যিনি ভূতলকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে অটল পাহাড় ও নদ-নদী সৃষ্টি করেছেন এবং প্রত্যেক ফল জোড়া-জোড়া সৃষ্টি করেছেন; তিনি রাতের আবরণে দিনকে আবৃত করেন। নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য বহু নিদর্শন আছে। ’ (পবিত্র সূরা রা’দ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি পৃথিবীকে বিস্তৃত করেছি এবং এতে পর্বতমালা সৃষ্টি করেছি। আমি পৃথিবীতে প্রতিটি বস্তু সুপরিমিতভাবে সৃষ্টি করেছি। এতে তোমাদের জন্য জীবিকার ব্যবস্থা করেছি। আর তোমরা যারা জীবিকাদাতা নও, তাদের জন্যও। প্রতিটি বস্তুর ভান্ডার আমার কাছে রয়েছে। আমি তা প্রয়োজনীয় পরিমাণে সরবরাহ করে থাকি। আমি বৃষ্টিগর্ভ বায়ু প্রেরণ করি। এরপর আকাশ থেকে মুষলধারে বৃষ্টি বর্ষণ করি। তা তোমাদের পান করতে দিই। এর ভান্ডার তোমাদের কাছে নেই। ’ (পবিত্র সূরা হিজর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯-২২)
শীতকালে গাছের পাতা ঝরে পড়ে। অনেক শীতের উপমা এসেছে। অনেক হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবু যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শীতকালের কোনো একদিন বের হলেন, যখন গাছের পত্র-পল্লব ঝরে পড়ছিল। তিনি গাছের দুটি ডাল ধরলেন, ফলে পাতাগুলো আরো বেশি ঝরতে লাগল। তিনি বললেন, ‘হে আবু যর! আমি বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি উপস্থিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, ‘কোনো মুসলমান বান্দা যখন মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে নামায আদায় করে, তখন তার পাপগুলো এই গাছের পাতার মতো ঝরে পড়ে। ’ (মুসনাদে আহমদ শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ২১৫৯৬)
শীতে মু’মিন বান্দা ইবাদত-বন্দেগীর জন্য প্রচুর সময় পায়। ছওয়াব অর্জনের সুবর্ণ সুযোগ মেলে। শীতের রাত অনেক বড় হয়। আর দিন হয় অনেক ছোট। তাই রাতে দীর্ঘ সময় ধরে ঘরের ভেতর নামায, পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও ইবাদত-বন্দেগীতে পার করা যায়। আর ছোট দিনটি রোযা রাখার মাধ্যমে অনায়েসে কাটিয়ে দেয়া যায়।
এসব কারণেই মু’মিন বান্দা শীতকালকে স্বাগত জানায়। যেভাবে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও শীতকালকে স্বাগতম জানাতেন।
১. প্রখ্যাত ছাহাবী সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, ‘শীতকালকে স্বাগতম। কেননা শীতকালে বরকত মুবারক নাযিল হয়। মহান আল্লাহ পাক উনার সামনে নামাযে দাঁড়ানোর জন্য রাত অনেক দীর্ঘ হয় এবং নফল রোযা রাখার জন্য দিন হয় অনেক ছোট। ’
২. সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘শীত হচ্ছে বান্দার জন্য গনিমত। ’
৩. সাইয়্যিদুনা হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে সহজ গনিমত সম্পর্কে জানিয়ে দেব না? লোকেরা বলল- ‘হ্যাঁ’, আমাদেরকে তা জানিয়ে দিন। এরপর তিনি তাদের বললেন তা হচ্ছে- শীতের রোযা। ’
৪. বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ‘শীতকাল মু’মিনের জন্য চমৎকার সময়। শীতকালে রাত অনেক দীর্ঘ হয়। তাতে মু’মিন বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার সামনে (নামাযে) দাঁড়াতে পারেন। আর দিন অনেক ছোট হয়। তাতে নফল রোযা পালন করতে পারেন। ’
৫. পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত গ্রন্থ মুসনাদে আহমদ শরীফে এসেছে, ‘শীতকালের রোযা হচ্ছে সহজে অর্জিত হওয়া গনিমতের (মালের) মতো। ’
যুগে যুগে মু’মিন মুসলমান পরকালীন পাথেয় সঞ্চয়ে ছিলেন সচেতন। তাইতো উনারা শীতকালকে সহজে অর্জিত গণিমতের মালের মতো মনে করে দিনের বেলা রোযা রাখতেন। রাতভর ইবাদত-বন্দেগী ও পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াতে কাটিয়ে দিতেন।
শীতের কষ্টকে উপেক্ষা করে রাতের দীর্ঘ সময় উনারা আপন রব তায়ালা উনার সামনে নামাযে দাঁড়িয়ে আবেগমাখা সুললিত কণ্ঠে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করতেন। আর দিন ছোট হওয়ার কারণে শীতকালের বেশির ভাগ সময় উনারা নফল রোযা পালনে কাটিয়ে দিতেন।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে-‘তিনিই খ¦ালিক, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক, যিনি বায়ু প্রেরণ করেন। এরপর তা (বায়ু) মেঘমালাকে সঞ্চালিত করে। অতঃপর তিনি (মহান আল্লাহ পাক) মেঘমালাকে যেভাবে ইচ্ছা আকাশে ছড়িয়ে দেন এবং তাকে (মেঘমালাকে) স্তরে স্তরে রাখেন। এরপর তুমি দেখতে পাও যে, তার মধ্য থেকে বৃষ্টিধারা নির্গত হয়। তিনি (মহান আল্লাহ পাক) উনার বান্দাদের মধ্যে যাদের ইচ্ছা তা (বৃষ্টি) পৌঁছান; তখন তারা আনন্দিত হয়। ’ (পবিত্র সূরা রুম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৮)
হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘শীতকাল হচ্ছে মু’মিনের বসন্তকাল। ’ (মুসনাদে আহমদ শরীফ, হাদীছ শরীফ নং: ১১৬৫৬)
অন্য হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মু’মিন রাত্রিকালীন নফল নামায আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোযা রাখতে পারে। ’ (বায়হাকী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং: ৩৯৪০)
প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলতেন, ‘শীতকালকে স্বাগতম। কেননা তা বরকত বয়ে আনে। রাতগুলো দীর্ঘ হয়। ফলে তা ‘কিয়ামুল লাইলে’র জন্য (রাতের তাহাজ্জুদ নামায) সহায়ক এবং দিন ছোট হওয়ায় রোযা রাখতে সহজ। ’ (আল-মাকাছিদুল হাসানা, হাদীছ শরীফ নং: ২৫০)
ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন- শীতকাল মু’মিনদের বসন্ত। কারণ, এ সময়ে মু’মিন বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্যের বাগানগুলোতে আনন্দে-উল্লসিত হয়। ইবাদত-বন্দেগীর চারণভূমিতে বিচরণ করে। সহজ-ছোট আমলগুলোর কানন-বীথিতে পরিভ্রমণ করে। (লাতায়িফুল মাআরিফ ফি-মা লিল মাওয়াসিমি মিনাল ওজায়িফ, পৃষ্ঠা: ৩২৬)
শীতকাল মু’মিনের জন্য অনন্য রহমত স্বরূপ। অন্যান্য মৌসুমের চেয়ে এ মৌসুমে অনেক বেশি ইবাদত করা যায়। রাত লম্বা হওয়ায় অনেক সময় ধরে রাতে নামায আদায় করা যায়। আবার দিন ছোট ও আরামদায়ক হওয়ায় সহজে রোযা পালন করা যায়। এ জন্যই পবিত্র হাদীছ শরীফে শীতকালকে মু’মিনের বসন্তকাল বলা হয়েছে। হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘শীতকাল মু’মিনের বসন্তকাল। ’ (মুসনাদে আহমদ শরীফ, হাদীছ শরীফ নং: ১১৭৩৪)
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












