মন্তব্য কলাম
সরকার- ‘সংস্কারের’ উচ্চ রব তুললেও দ্রব্যমূল্যে, আইন-শৃঙ্খলার অবনতিতে, দখল বাণিজ্যে, তদবির বাণিজ্যে সরকার নিজে- সংস্কারের নামমাত্র ছোঁয়া দেখতে পারেনি। রাজনৈতিক দল, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা, সাধারণ জনতা নিজেরাই গভীর সংস্কারের মুখাপেক্ষী। সব সংস্কার সফল করার জন্য সবার আগে দরকার সি.ই.সি, বিবৃত - ‘অন্তর’ বা ‘আত্মা’র সংস্কার।
আর ‘আত্মার সংস্কার’ বা ‘আত্মার সংশোধনের’ জন্য ফরজ- সাইয়্যিদুনা মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার ছোহবত। সুবহানাল্লাহ!
, ২৪ শা’বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ তাসি’, ১৩৯২ শামসী সন , ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রি:, ১০ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীদের কোটা সংস্কারের জন্য যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল তার সাথে, রাষ্ট্র সংস্কার কথাটা উচ্চারিত সংযুক্ত না থাকলেও এখন কোটা সংস্কার আন্দোলন আর রাষ্ট্র সংস্কার সমার্থক বলে প্রচার করা হচ্ছে। সংস্কারের রূপকার রূপে অন্তর্বর্তী সরকারও বেশ আগ্রহী ও তৎপর। প্রধান উপদেষ্টা বলেছে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের বার্তাকে প্রতিফলিত করতে রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতে সংস্কার প্রয়োজন।
ইতোমধ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ছয়টি কমিশনের রিপোর্ট জমা হয়েছে।
কমিশনগুলো এত বড় বড় সুপারিশ করেছে, সেগুলো কে বাস্তবায়ন করবে? নির্বাচিত পার্লামেন্ট ছাড়া ওই কাজগুলো হবে না। সংস্কারপন্থীরা তো সংবিধানই বদলে ফেলতে বলেছে। এটা কি এই সরকার পারবে? ফলে নির্বাচিত সরকারের পক্ষেই সংস্কারগুলো করা সম্ভব অনেক রাজনৈতিক দল মনে করছে।
সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যুতে বিবাদে জড়িয়েছে ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক শক্তিগুলো। আগে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার শেষ করে নির্বাচন নাকি কিছু সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন এ নিয়ে তাদের বিরোধ এখন প্রকাশ্যে। একে-অপরকে উদ্দেশ্য করে পাল্টাপাল্টি বক্তব্যও দিচ্ছেন অনেক নেতা।
পর্যবেক্ষক মহল মন্তব্য করেছেন, সংস্কারটা কোথায় হচ্ছে, এটাই তো আমরা বুঝতে পারছি না। সংস্কার হতে গেলে তার তো একটা প্রতিফলন জনগণের জীবনের মধ্যে থাকবে। জনগণের জীবনে তার কোনো প্রতিফলন নেই।
জিনিসপত্রের দামের মধ্যে সংস্কারের প্রতিফলন নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মধ্যে এর প্রতিফলন নেই। বিভিন্ন জায়গায় যে দমন-পীড়ন ও অনিশ্চয়তা, সেটার মধ্যে সংস্কারের কোনো প্রতিফলন নেই।
সাম্রাজ্যবাদী প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য থাকে একটি দেশের যত সম্পদ, তা কিছু ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর হাতে ছেড়ে দেওয়া। শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের আমলে যে লুটেরা ধনিকশ্রেণির উদ্ভব ও বিকাশ হয়েছিল, তার পেছনে এই সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো প্রবলভাবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর পরিবর্তন হওয়ার কথা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, কোনো ধরনের পার্থক্য নেই। অভিজ্ঞমহল মনে করছেন, প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্তর্বর্তী সরকারের নিজেদেরই সংস্কার প্রয়োজন।
মনের সংস্কার না হলে রাষ্ট্রের সংস্কার শুধু নামমাত্রই হবে, যা আদতে কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারবে না।
ইসলামের নামে রাজনীতির দাবীদার দলগুলো তাদের অবস্থান পরিষ্কার করে বলেছে, সংস্কার ছাড়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে নয় তারা। তবে বিএনপিসহ আরো রাজনৈতিক দলের অবস্থান পুরো উল্টো। তারা জরুরী কিছু নামকাওয়াস্তে সংস্কার করে অতি সত্বর নির্বাচন চাচ্ছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই দেশ বদলানো যাবে এবং সে বিশ্বাস রাখতে হবে। এ জন্য ভালো সরকার ও শাসক প্রয়োজন। আর সরকার ও শাসক তখনই ভালো হবে, যখন রাজনৈতিক দলগুলো ভালো হবে। কিন্তু সেই দলই যদি ২ নম্বর হয়, তাহলে আর তা হবে না। তাই সবার আগে রাজনৈতিক দলের সংস্কার প্রয়োজন।
গত ৬ই ফেব্রুয়ারি, ঢাকায় ধানমন্ডি ৩২ নাম্বারে শেখ সাহেবের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেয়া হয়।
বাড়িটি ভাঙার পরদিন বৃহস্পতিবার বিকেলে একটি বিবৃতি দিয়েছে সরকার। এতে বলা হয়, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্খিত।
এর প্রতিক্রিয়ায় যে কোনো বিচার তাৎক্ষণিকভাবে করতে গেলে অবিচার হয়ে যায় বলে মন্তব্য করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস।
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছে, বাংলাদেশে ‘মব জাস্টিস’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার হাতে বিচার), আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া, গণপিটুনি ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- কোনোভাবেই গ্রহণ করা হবে না। এগুলো ঘটলে সরকার তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেবে এবং আইনের মাধ্যমে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অথচ এই মব জাষ্টিসের সাথে সম্পৃক্ত অধিকাংশই গত ৩১শে জুলাই/২৪, তীব্র প্রতিকূল সময়ে মার্চ ফর জাষ্টিস কর্মসূচী পালন করেছে। তাহলে মাত্র ৬ মাসের মাথায় সেই জাষ্টিসের অনেকেই কী করে মব জাষ্টিসে রূপান্তরিত হল। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অনেকেই বৈষম্যের স্বীকার হয়ে দল ছাড়ল। মারামারিতে লিপ্ত হল। মূলত: খোদ বৈষম্য বিরোধীদেরই মনের সংস্কার এখন ভীষণ জরুরী।
৩২ এর ভেতর থেকে ভাঙারি পণ্য হিসেবে বিক্রয় করা যাবে- এমন স্টিল, লোহা ও কাঠের নানা কাঠামো ভেঙে যে যার মতো নিয়ে গেছে।
এসব নিয়ে কী করবেন, তা জানতে চাইলে তারা বলে, ‘ভাই, বিক্রি করে দিমু। সেই টাকায় ভালোমন্দ খামু। মুরগি পাইলে মুরগি, গরু গোশত পাইলে গরু গোশত কিনে খামু। এই ছাড়া আর কিছুই না। ’
এর আগে পতিত জালিম প্রধানমন্ত্রীর পলায়নের পর গণভবনে ঢুকে পড়েন অসংখ্য মানুষ। একইভাবে জাতীয় সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও লোকজন ঢুকে পড়েন। জিনিসপত্র যা ছিল, তা নিয়ে যান।
এই তালিকায় রয়েছে পতিত জালিম প্রধানমন্ত্রীর ব্যবহৃত সোফা, মাছ ধরার ছিপ, টেলিফোন, বিভিন্ন ক্রেস্ট, পুরস্কার, লকার বক্স, মগ, রেজিস্টার খাতা, বসার চেয়ার, লাইট, সুইচ, প্রিন্টার টোনার, মাটির ফুলদানি, লোহার চেয়ার, অফিস চেয়ার, হরলিক্স ডিব্বা, কাঁচের ডিব্বার মত সামান্য জিনিস এবং শাড়ী, অন্তর্বাসের মতও সংবেদনশীল জিনিস।
পতিত প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালালেও গণভবনের সম্পদে কোন সত্যিকারের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা হাত দিতে পারে না। অপরের মাল-সম্পদ বা দেশের বিন্দুমাত্র সম্পদে তারা হাত দিতে পারে না। প্রতিভাত হচ্ছে খোদ ছাত্র-জনতার নিজেদেরই মন-মানসিকতার চরিত্রের সংস্কার খুব বেশি প্রয়োজন।
এ কথা স্বীকার করে, ভোটার তালিকা হালনাগাদ বর্থসূচী-২০২৫ উপলক্ষে তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপার ভাইজারদের “প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ (ঞঙঞ) শীর্ষক প্রশিক্ষনে
সিইসি পুরনো মন-মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘সব সংস্কারের বড় সংস্কার হলো নিজের আত্মাকে সংস্কার করা। নিজের মনকে সংস্কার করা। ’
প্রসঙ্গত, সিইসি বলেছে সবার আগে অন্তরের সংস্কার বা আত্মার সংশোধন করতে হবে। সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি এটা শুধু সিইসি নয় গোটা অন্তবর্তী সরকার এবং সংস্কার সংশ্লিষ্ট সবারই সম্যক উপলব্ধি করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
আর সেক্ষেত্রে অন্তর সংস্কারকারী, বা পরিশুদ্ধিকারী মূলত: ইসলাহ দানকারী মহান রুহানি ব্যক্তিত্ব তথা- হক্কানী-রব্বানী কামেল শায়েখ, উনারই মুখাপেক্ষী হতে হবে। বাইয়াত গ্রহণ করতে হবে। আত্মাকে সংশোধনের জন্য কলবী যিকির জারি তথা ইলমে তাসাউফ শিক্ষা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












