সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের মালিক হচ্ছেন তিনি (৩)
, ২৯ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৫ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ০৩ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ১৮ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
وَجَاءَ مِصْدَاقُ ذٰلِكَ فِـىْ قِصَّةِ النَّجَاشِىِّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ لَمَّا سَـمِعَ مِنْ حَضْرَتْ جَعْفَرٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰـى عَنْهُ عَنْهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَـقَالَ اَشْهَدُ اَنَّهٗ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَاَنَّهُ الَّذِىْ نَـجِدُ فِـى الْاِنْـجِيْلِ وَاَنَّهُ الَّذِىْ بَشَّرَ بِهٖ حَضْرَتْ عِيْسَى بْنُ مَرْيَـمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَمَا قَالَهٗ اَيْضًا وَاللهِ لَوْلَا مَا اَنَا فِيْهِ مِنَ الْمُلْكِ لَاَتَـيْـتُهٗ حَتّٰـى اَكُوْنَ اَنَا اَحْـمِلُ نَـعْلَيْهِ وَاُوَضِّئُهٗ
অর্থ: “এর প্রমাণ আবিসিনিয়ার বাদশা হযরত নাজ্জাশী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ঘটনা মুবারক-এ রয়েছেন। যখন তিনি হযরত জা’ফর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে শুনলেন, তখন তিনি বললেন- ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, অবশ্যই তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ! আর উনিই সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে আমরা সম্মানিত ইঞ্জীল শরীফ উনার মধ্যে পেয়েছি এবং উনার সম্পর্কেই হযরত রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত সুসংবাদ মুবারক দিয়েছেন। ’ সুবহানাল্লাহ! হযরত নাজ্জাশী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেছিলেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! আমি যদি রাজ্যের দায়িত্বে না থাকতাম, তাহলে অবশ্যই আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ যেতাম; এমনকি আমি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখ্র মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ) বহন করতাম এবং উনাকে সম্মানিত ওযূ মুবারক করিয়ে দিতাম অর্থাৎ উনার সম্মানিত ওযূ মুবারক করার ব্যাপারে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিতাম’। ” সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে আদ্বওয়াউল বায়ান ৮/১১০)
এখন বলার বিষয় হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক তিনি ছমাদ অর্থাৎ বেনিয়ায। উনি কারো মুখাপেক্ষী নন। উনি কাউকে কোনো নিয়ামত মুবারক দিলে, এজন্য উনাকে কারো কাছে কোনো জবাবদিহি করতে হবে না। তারপরও তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শ্রেষ্ঠত্ব মুবারক উনার বিষয়টি বুঝানোর জন্য সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে ওয়াদা মুবারক নিয়েছেন যে, আপনাদেরকে সম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালত মুবারক দেয়া হবে, তবে শর্ত হচ্ছেন-
ক) আপনাদের নিকট আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করবেন এবং তিনি আপনাদেরকে ও আপনাদের কাছে যা কিছু রয়েছেন সমস্ত কিছুর তাছদীক্ব বা সত্যায়ন মুবারক করবেন।
খ) আপনারা অবশ্যই অবশ্যই উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান মুবারক আনবেন,
গ) অবশ্যই অবশ্যই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিবেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক করবেন। সুবহানাল্লাহ!
(আর উপরোক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী আরো একটি শর্ত মুবারক সংযুক্ত হয়েছেন-)
ঘ) এবং আমি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যাপারে আপনাদের থেকে যেরূপ ওয়াদা মুবারক গ্রহণ করলাম, আপনারাও আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যাপারে আপনাদের উম্মতদের থেকেও অনুরূপ ওয়াদা মুবারক গ্রহণ করবেন। সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থেই আমি আপনাদেরকে সম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালত মুবারক দিবো। তবে শর্ত হচ্ছে অর্থাৎ আপনাদের জন্য ফরয হচ্ছেন- আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান মুবারক আনা, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক করা, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করা এবং আপনাদের উম্মতদেরকে এই সকল বিষয়ে আদেশ করা। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি শুধু শর্ত মুবারক দিয়েই শেষ করে দেননি, তারপর তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করতেছেন যে, “আপনারা কি তা স্বীকার করে নিলেন এবং এ মর্মে আমার সম্মানিত ওয়াদা মুবারক গ্রহণ করলেন? উনারা বললেন, আমরা স্বীকার করে নিলাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, তাহলে আপনারা সকলে সাক্ষী থাকুন এবং আমিও আপনাদের সাথে সাক্ষী রইলাম। ” সুবহানাল্লাহ!
তারপর সবশেষে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করতেছেন,
فَمَنْ تَوَلّٰـى بَعْدَ ذٰلِكَ فَاُولٰٓـئِكَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ
অর্থ: “অতঃপর যে বা যারা এই সম্মানিত ওয়াদা মুবারক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে অর্থাৎ সম্মানিত ওয়াদা মুবারক উনার খিলাফ করবে, (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান মুবারক আনবে না, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক করবে না, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করবে না এবং উম্মতদেরকে এই বিষয়গুলো করার জন্য আদেশ করবে না,) তারাই হচ্ছে ফাসিক্ব অর্থাৎ চরম নাফরমান, কাট্টা কাফির। ” না‘ঊবিল্লাহ!
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান মুবারক না আনলে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক না করলে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক না করলে এবং উম্মতদেরকে এই বিষয়ে আদেশ মুবারক না করলে, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালত মুবারকও থাকবে না। না‘ঊবিল্লাহ!
তাহলে এখান থেকে স্পষ্ট হয়ে যায় যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতটুকু বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছেন, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ! এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সব। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এই বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক কায়িনাতের বুকে প্রকাশ করে যাচ্ছেন উনার একক ও অদ্বিতীয় হাক্বীক্বী ক্বায়িম মাক্বাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে আমাদের সবাইকে হাক্বীক্বী ছহীহ সমঝ দান করুন। আমীন! আমীন! আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
একমাত্র হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে ‘খিলাফত’ ব্যবস্থা জারী করার মাধ্যমেই এদেশবাসী প্রকৃত সুখ-শান্তি ও ইনছাফ লাভ করতে পারবে (২)
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
এক নজরে উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বুলন্দী শান মুবারক প্রকাশ: ‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (১)
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১১)
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
একমাত্র হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে ‘খিলাফত’ ব্যবস্থা জারী করার মাধ্যমেই এদেশবাসী প্রকৃত সুখ-শান্তি ও ইনছাফ লাভ করতে পারবে (১)
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার দায়িমী ক্বিবলা মুবারক
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আলোচনায় বা লেখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ইসমে যাত বা নাম মুবারক বারবার বলা ও লেখা সম্পূর্ণ আদবের খিলাফ (১)
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কাফির মুশরিকদের বিরুদ্ধে যখন আমি বদদো‘আ করি, প্রতিদিন আমি দেখতে পাই যে, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তো আছেনই, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাও খুব খুশি মুবারক প্রকাশ করেন। উনারা বলেন যে, ‘এদের বিরুদ্ধে ধ্বংসের জন্য আরো দো‘আ করা হোক’
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা মহান আল্লাহ পাক উনার দায়িমী শান মুবারক (২)
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (৯)
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত খিলাফত মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো পৃথিবীটা জান্নাতে পরিণত হয়ে যাওয়া (৪)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা মহান আল্লাহ পাক উনার দায়িমী শান মুবারক (১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)