সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
, ২০ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৫ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
৩জন বিশেষ সেনাপতি উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
৮ম হিজরী শরীফ-এ সম্মানিত মুতার জিহাদ সংঘটিত হন। এই জিহাদ মুবারক-এ পরপর ৩জন বিশেষ সেনাপতি উনারা সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন। প্রথমে সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ঘোষিত প্রথম সেনাপতি হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। উনার পর সম্মানিত পতাকা মুবারক হাতে নেন সম্মানিত দ্বিতীয় সেনাপতি হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। তিনি উনার ঘোড়ার পিঠ থেকে লাফিয়ে নিচে নেমে অত্যন্ত বীরত্বের সাথে কাফিরদেরকে হত্যা করতে করতে বিক্রমে কাফির সৈন্যদের ভিতরে ঢুকে পড়েন এবং সম্মানিত জিহাদ মুবারক করতে থাকেন আর কাফিরদেরকে কচুকাটা করতে থাকেন। ‘সীরাতে ইবনে হিশামে’ উল্লেখ রয়েছেন,
أَنَّ حَضْرَتْ جَعْفَرَ بْنَ أَبِي طَالِبٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ أَخَذَ اللِّوَاءَ بِيَمِينِهِ فَقطِعَتْ فَأَخَذَهُ بِشِمَالِهِ فَقُطِعَتْ فَاحْتَضَنَهُ بِعَضُدَيْهِ
অর্থ: “হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ডান হাত মুবারক-এ সম্মানিত পতাকা মুবারক ধারণ করেন। কাফিরদের তরবারীর আঘাতে প্রথমে উনার ডান হাত মুবারক শহীদ হন। তারপর তিনি বাম হাত মুবারক-এ সম্মানিত পতাকা মুবারক তুলে ধরেন। অতঃপর উনার বাম হাত মুবারকও কাফিরদের তরবারীর আঘাতে শহীদ হন। তারপর তিনি উনার দুই হাত মুবারক উনাদের বাহুদ্বয়ের সাহায্যে বুকের সাথে সম্মানিত পতাকা মুবারক জড়িয়ে ধরেন। ” সুবহানাল্লাহ!
এই অবস্থাতেই একের পর তীর, বর্শা ও তরবারীর আঘাতে সম্মানিত দ্বিতীয় সেনাপতি হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
كُنْتُ فِيهِمْ فِي تِلْكَ الغَزْوَةِ فَالْتَمَسْنَا حَضْرَتْ جَعْفَرَ بْنَ أَبِي طَالِبٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَوَجَدْنَاهُ فِي القَتْلَى وَوَجَدْنَا مَا فِي جَسَدِهِ بِضْعًا وَتِسْعِينَ مِنْ طَعْنَةٍ وَرَمْيَةٍ
অর্থ: “আমি সেই সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ ছিলাম। আমরা হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে খুঁজে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ অবস্থায় পেলাম। আমরা উনার শরীর মুবারক-এ ৯০টিরও অধিক তীর, তরবারী ও বর্শার আঘাত প্রত্যক্ষ করেছি। ” (বুখারী শরীফ, শরহুস সুন্নাহ্)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি আরো বলেন,
لَيْسَ مِنْهَا شَيْءٌ فِي دُبُرِهِ يَعْنِي فِي ظَهْرِهِ
অর্থ: “(৯০টিরও অধিক তীর, তরবারী ও বর্শার আঘাত) ঐ আঘাত গুলির সব কয়টি আঘাতই ছিল সম্মুখ দিকে। পিছন দিকে কোনো আঘাত ছিল না। ” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, সুনানে সাঈদ ইবনে মানছূর, আল মু’জামুল কাবীর লিত ত্ববারনী, মুস্তাখরাজে আবী আওয়ানাহ্ ইত্যাদি)
হযরত জা’ফর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণের সাথে সাথে সম্মানিত পতাকা মুবারক মাটি স্পর্শ করার আগেই তা হাতে তুলে নেন সম্মানিত তৃতীয় সেনাপতি হযরত আবদুল্লাহ ইবনে রওয়াহাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। সুবহানাল্লাহ! তিনি অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে সম্মানিত জিহাদ মুবারক করতে থাকেন এবং কাফিরদেরকে কচুকাটা করতে থাকেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর এক পর্যায়ে তিনিও সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
أَمَّرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي غَزْوَةِ مُؤْتَةَ حَضْرَتْ زَيْدَ بْنَ حَارِثَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنْ قُتِلَ حَضْرَتْ زَيْدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَحَضْرَتْ جَعْفَرٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَإِنْ قُتِلَ حَضْرَتْ جَعْفَرٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَحَضْرَتْ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ رَوَاحَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত মুতার জিহাদ মুবারক-এ হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে সম্মানিত সেনাপতি মনোনীত করেন। অতঃপর তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি যদি সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন, তাহলে হযরত জা’ফর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সম্মানিত সেনাপতি হবেন। আর হযরত জা’ফর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি যদি সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন, তাহলে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে রওয়াহাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সম্মানিত সেনাপতি হবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ)
অন্য বর্ণনায় রয়েছেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন,
فَإِن قُتِلَ حَضْرَتْ عبدُ الله رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فليرتض الْمُسلمُونَ مِنْهُم رجلا فليجعلوه عَلَيْهِم
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রওয়াহাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি যদি সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন, তাহলে সম্মানিত মুসলমান উনারা যেন উনাদের মধ্য থেকে একজনের ব্যাপারে একমত হয়ে উনাকে সম্মানিত সেনাপতি হিসেবে নির্ধারণ করে নেন। ” সুবহানাল্লাহ! (খ¦ছাইছুল কুবরা ১/৪৩০, শারহুয যারক্বানী)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন এই ঘোষণা মুবারক দিয়েছিলেন, তখনই সমস্ত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিলেন যে, হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি, হযরত জা’ফর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এবং হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রওয়াহাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি অর্থাৎ উনারা অবশ্যই সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করবেন। সুবহানাল্লাহ! উনারা নিশ্চিত শাহাদাত মুবারক জেনেও জান-মাল, পরিবার-পরিজন, আল-আওলাদ এবং দুনিয়ার কথা কোনো চিন্তা না করে, সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ময়দানে গিয়ে হাসি মুখে, সন্তুষ্ট চিত্তে সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
তাহলে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে কতটুকু ফানা ও বাক্বা ছিলেন? তাহলে সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সবাইকে উনার মাঝে কতটুকু ফানা ও বাক্বা হতে হবে? তাহলে উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতো বেমেছাল? এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সব। সুবহানাল্লাহ!
মূলত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারাই হাক্বীক্বীভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। যার কারণে উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে হাক্বীক্বীভাবে ফানা ও বাক্বা হয়ে উনার জন্য উনাদের মাল-সম্পদ সমস্ত কিছু তো বিসর্জন দিয়েছেনই; এমনকি শেষ পর্যন্ত উনাদের জানটুকুও কুরবান করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
তাই সমস্ত উম্মতের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অনুসরণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে হাক্বীক্বীভাবে ফানা ও বাক্বা হয়ে উনার জন্য তাদের মাল-সম্পদ তো অবশ্যই; এমনকি নিজেদের জানটুকুও কুরবান করে দেয়া। সুবহানাল্লাহ! তাহলেই তারা ইহকাল ও হাক্বীক্বী কামিয়াবী লাভ করতে পারবে।
উল্লেখ্য যে, পরবর্তী উম্মত যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে হাক্বীক্বী ফানা ও বাক্বা হতে চায়, তাহলে অবশ্যই আগে স্বীয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার মাঝে হাক্বীক্বী ফানা ও বাক্বা হতে হবে। উনার মাঝে হাক্বীক্বী ফানা-বাক্বা হতে পারলে আফসেআপ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে হাক্বীক্বী ফানা ও বাক্বা হতে পারবে। সুবহানাল্লাহ! অন্যথায় কস্মিনকালেও সম্ভব নয়।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৬)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ব্যবহৃত একখানা শব্দ মুবারক পবিত্র “নূরুন নাজাত” মুবারক উনার ব্যাপকতা ও বিশালতা
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা বা অনুসরণ করার ক্ষেত্রে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কোন মেছাল নেই
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (২৯)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












