সম্পাদকীয়-১
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই মাহে রজবুল হারাম শরীফ আজ। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার শান-মান মুবারক অনুভব করা, ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ ও নেক ছোহবত মুবারক হাছিল করা বর্তমান যামানায় সব নারীদের জন্য ফরয।
, ৮ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১২ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ০৯ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ২৪ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
আজ মহাপবিত্র ৭ই রজবুল হারাম শরীফ। বিশেষ দিনের মধ্যে সর্বোত্তম দিবস মুবারক হচ্ছে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। আর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাথে সম্পর্ক থাকার কারণে প্রতি হিজরী মাসের ৭ই শরীফ অর্থাৎ আজ ৭ই রজবুল হারাম শরীফও মহাসম্মানিত মহাপবিত্র।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে যে মুবারক নিয়ামত দান করেছেন তার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করো। আর আমাকে মুহব্বত করো মহান আল্লাহ পাক উনার মুবারক সন্তুষ্টি লাভ করার জন্য। আর আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য। ” সুবহানাল্লাহ!
মূলত উনার মুবারক ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা ও বুযূর্গী সম্পর্কিত ইলিম না থাকার কারণেই অনেকে উনাকে যথাযথ মুহব্বত ও অনুসরণ করতে পারছে না। যার ফলে তারা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দি হাছিলে ব্যর্থ হচ্ছে। তাই উনার সম্পর্কে জানা সকলের জন্যই ফরয। কেননা, যে বিষয়টা আমল করা ফরয সে বিষয়ে ইলিম অর্জন করাও ফরয।
(২)
বলাবাহুল্য, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বর্তমান মুসলিম উম্মাহ্র জন্য সুমহান আদর্শ। উনার মুবারক ছোহবত ইখতিয়ার করেই মুসলিম নারী বুঝতে পারবে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের, হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শান-মান, মর্যাদা, বুযূর্গী-সম্মান এবং হাছিল করতে পারবে নিসবত মুবারক।
প্রসঙ্গত, পরিবার মানব সমাজের অন্যতম মূল ভিত্তি। পারিবারিক বন্ধনের মাধ্যমেই গোটা সমাজব্যবস্থায় স্থিতিশীলতা, শান্তি-শৃঙ্খলা, অগ্রগতি ইত্যাদি নির্ভর করে। কিন্তু বর্তমান বিশ্বব্যবস্থায় পরিবার ব্যবস্থা, পারিবারিক বন্ধন বিলুপ্তির পথে। বিশেষ করে পশ্চিমাদের মধ্যে বিয়ে, দাম্পত্য জীবন, পরিবার, সন্তানের পরিচয়, সন্তান লালন পালন ইত্যাদির ক্ষেত্রে একেবারেই ছন্নছাড়া পরিস্থিতির সূচনা হয়েছে। পাশ্চাত্যে বিয়ের চেয়ে এখন লিভ টুগেদারই বেশি প্রাধান্য পেয়েছে।
(৩)
মনোবিজ্ঞানীদের মতে, পাশ্চাত্যে বর্তমানে পার্টনারশিপে বিয়ের সংস্কৃতি বেশি প্রচলিত। সেখানে একজন নারী-পুরুষ চুক্তির ভিত্তিকে একসাথে অবস্থান করে। ১৯৯৮ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত জন্ম নেওয়া শিশুদের বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে ৪১%, কানাডায় ৩৩%, ফ্রান্সে ৫৭%, সুইডেনে ৫৪%, ব্রিটেনে ৪৮% এবং অস্ট্রেলিয়ায় ৩৩% শিশু বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্কের ফসল। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই দুই কোটি ২০ লাখ শিশুর দায়িত্ব পড়েছে দেড় কোটি নারীর ওপর। এসব নারীর ৩৬ শতাংশই অবৈধ সম্পর্কের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিয়েছে। দেশটির বিপুল সংখ্যক নারী-পুরুষ বিয়ে ছাড়াই পরস্পরের সাথে স্বামী-স্ত্রীর মতই বসবাস করছে। কিন্তু দীর্ঘদিন একসাথে বসবাস করে সন্তান গ্রহণ করার পরও যখন তারা বিয়ে করে তখন তাদের সেই বিয়ে আর টিকে না। বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই তাদের বিচ্ছেদ ঘটে।
কারণ, পাশ্চাত্যের নারী পুরুষরা পরিবারে যে দায়িত্ব রয়েছে বা অধিকার রয়েছে সে সম্পর্কে কোনো গুরুত্বই প্রদান করে না। তারা পরিবারকে বোঝা মনে করে থাকে। স্বামী-স্ত্রী উভয়ই পারিবারিক দায়িত্বগুলোকে এড়িয়ে চলে। এমনকি সন্তান গ্রহণে তারা বর্তমানে অনীহা প্রকাশ করছে। সন্তানের জন্ম, সন্তানের প্রতি মহব্বত ইত্যাদি অনুভূতিগুলো তাদের মধ্যে নেই। এজন্য পশ্চিমা দেশগুলোতে জনসংখ্যা ক্রমাগত কমে আসছে। জনসংখ্যা কমে যাওয়ায় কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। যা তাদের সমাজ ও অর্থনীতির জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এজন্য বিভিন্ন সময় পশ্চিমা দেশগুলোর সরকার সন্তান গ্রহণে ভাতা প্রদানেরও ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু এরপরও কোনো সমাধান হচ্ছে না।
(৪)
মূলত নারী পুরুষের মধ্যকার দাম্পত্য সম্পর্কের ভিত্তিতেই একটি পরিবারের সূচনা হয়। পারিবারিক বন্ধন অনেক শৃঙ্খল। এখানে নারী পুরুষের মধ্যে মুহব্বত, দায়িত্বশীল আচরণ, জবাবদিহিতা, সন্তান জন্মগ্রহণ করলে তাকে উপযুক্ত পরিচর্যার মাধ্যমে বড় করা ইত্যাদি বিষয়গুলো থাকে। যা মানবজীবনের সুখ শান্তির অন্যতম একটি কারণ। কিন্তু পাশ্চাত্যের জনসাধারণ বল্গাহারা জীবনযাপন করায়, নারী পুরুষের সম্পর্ককে শুধু যৌন আচরণের পন্থা হিসেবে দেখায় তারা পরিবার তথা পারিবারিক বন্ধনের যে সুখ, যে স্বাচ্ছন্দ তা থেকে তারা সব সময় বঞ্চিত থাকে। একজন মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠার জন্য যে সুস্থ নৈতিক পরিবেশ তার দেখাও তারা পায় না।
মূলত; দাম্পত্য জীবন, পরিবার, পারিবারিক বন্ধন ইত্যাদির সুখ শান্তি শৃঙ্খলা সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের চর্চা ছাড়া কখনই লাভ করা সম্ভব নয়। কারণ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যেই পারিবারিক জীবন, দাম্পত্য জীবন, সন্তান লালন-পালন ইত্যাদির বিষয়ে সাবলীলভাবে নির্দেশনা মুবারক দেয়া হয়েছে। তবে সেই নির্দেশনা মুবারক তখনই একজন ব্যক্তি লাভ করতে পারবে যখন তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে লাভ করতে পারবে এবং সেই নির্দেশনা বাস্তবায়নের একজন পথপ্রদর্শক উনার নেক ছোহবত মুবারক লাভ করতে পারবে। আর বর্তমান যামানায় এ বিষয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ দিক নির্দেশক হচ্ছেন ক্বায়িম মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত আরো উল্লেখ্য যে, বর্তমান নারীদের অবস্থা অবলোকন করলে আফসোস করতে হয় যে, তারা শুধু নামেই ‘মুসলিম মহিলা’। কিন্তু তাদের হাল-হাক্বীক্বত, সীরত-ছূরত বাতিলপন্থীদের মতো। প্রগতিশীল নারীবাদীদের দ্বারা উন্মুক্ত ‘নারী স্বাধীনতা’র বিষয় আজ ব্যাপক আলোচিত। ‘নারী স্বাধীনতা’র নামে ঘর থেকে মহিলাদের বের করতে উদ্বুদ্ধ করা, বেপর্দা হওয়া, ছেলে-মেয়ে একত্রে বাজারে বাজারে ঘুরে বেড়ানোর প্রচলন ইত্যাদি কর্মকা-ের দাপটে আজ নারী সমাজ ডুকরে কাঁদছে। নিজেরাই বিসর্জন দিচ্ছে নিজ নিজ মান-সম্ভ্রম। বিচ্যুত হচ্ছে স্বামীর সংসার, পরিবার, সমাজ থেকে। নিক্ষিপ্ত এসিডে ঝলসে যাচ্ছে, খুন হচ্ছে পরকীয়া প্রেমের কারণে। আর বিপরীতে এসব সামাজিক অবক্ষয় থেকে মুক্তিতে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ফায়িয-তাওয়াজ্জুহ মুবারকই হতে পারে একমাত্র সমাধান। কারণ এতে করে সব নারীরাই রূহানী যোগ্যতা হাছিল করবে এবং এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে তাদের সন্তানরাও ভালো হয়ে যাবে। সুতরাং এভাবেই গোটা দেশ-জাতিই শুদ্ধ হয়ে যাবে।
(৫)
কাজেই প্রতি মাসেই মহাসম্মানিত ৭ই শরীফ যথাযথভাবে পালনের সর্বোচ্চ গোলামীর আঞ্জাম দেয়ার তথা সার্বিক গোলামীর আঞ্জাম দেয়ার চেতনাই হোক আমাদের আরজি। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম ও উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক উসীলায় ও ফায়েয বরকতে মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে মহিমান্বিত এ দিন যথাযথভাবে পালনের ও ফযীলত, মা’রিফাত ও নিয়ামত হাছিলের তাওফীক দেন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












