মন্তব্য কলাম
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
, ২১ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২১ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২০ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ৭ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম

দেশের ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যা। বোঝা নয় বরং নেয়ামত। বদলে যাচ্ছে দেশের মানচিত্র। এভাবে বাড়তে বাড়তে একদিন অনেক বড় হবে বাংলাদেশ। খাদ্য রপ্তানী হবে। কারণ জমি বাড়ছে, খাদ্য উৎপাদনও বাড়বে বহুগুণ। সততার ভিত্তিতে চললে দেশ হবে সোনায় সোহাগা। বাংলাদেশে কাজের জন্য বিদেশ থেকে লোক আনতে হবে ইনশাআল্লাহ।
বিজ্ঞানীদের মতে, বঙ্গোপসাগরের নীল পানিরাশির তলদেশ হবে ‘প্রমিজড ট্রেজার অব দ্য ফিউচার’ বা ‘প্রতিশ্রুত ভবিষ্যৎ সম্পদভা-ার’। বিজ্ঞানীদের এ ধারণার সত্যতা মিলছে।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিভিন্ন নদীর মোহনায় যে চর পড়েছে তা সুপরিকল্পিতভাবে সুরক্ষা ও উদ্ধার করা হলে অন্তত ১ লাখ বর্গকিলোমিটার ভূমি উদ্ধার করা সম্ভব হবে। যেসব এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে চর জেগে উঠছে সে এলাকায় ক্রসবাঁধ দিয়ে ভূমি উদ্ধার ও বনায়নের মাধ্যমে তা স্থায়ীকরণ সম্ভব হবে। নেদারল্যান্ডস এ পদ্ধতিতে বিপুল পরিমাণ জমি সাগরপ্রান্ত থেকে উদ্ধার করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা মতে, কক্সবাজার থেকে ৩০ কিলোমিটার সাগরের মধ্যে জেগে উঠেছে শুধু চর আর চর। সেসব চরে বেড়ে উঠছে সুন্দরবনের আদলে নতুন বন। বেড়ে উঠছে নতুন পর্যটন এলাকা। সাগরে কিছু অংশ ভেঙে যাচ্ছে, আবার কিছু জমি জেগে উঠছে। ভাঙা-গড়ার মধ্যে দিয়েই গড়ে উঠছে এ ‘প্যারাবন’। সুন্দরবনের মতোই এ বনের ভেতরে রয়েছে ছোট ছোট নদী। নদীর দুই পাশে জঙ্গল।
চর ডেভলপমেন্ট সংশ্লিষ্ট ও এনজিও কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপকালে তারা জানান, এসব বন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ছাড়াও ভবিষ্যতে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এসব বন হতে পারে দেশের বনজ সম্পদের অন্যতম উৎস। সুন্দরবন থেকে যেসব কাঠ শিল্পে জোগান দেয়া হয়, সেসব কাঠ এখান থেকে ভবিষ্যতে সংগ্রহ করা যাবে। সুন্দরবন যেমন দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা করছে, তেমনই এ বনও দেশের পূর্বাঞ্চলকে ভবিষ্যতে রক্ষা করবে। হতে পারে পুষ্টি উৎপাদক, পানি শুদ্ধকারক, পলি সঞ্চয়কারী, ঝড় প্রতিরোধক, উপকূল স্থিতিকারী ও সম্পদের আধার। এমনকি হতে পারে নতুন পর্যটন কেন্দ্রও।
বন বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, ১৯৬৫ সালের দিকে বন করার লক্ষ্যে এ অঞ্চলে প্রথম গাছ লাগানো হয়। শুরু হয়েছিল কেওড়া দিয়ে। সমুদ্রের পানিতে লবণ বেড়ে যাওয়ায় এখন কেওড়া গাছ আর বাড়ছে না। বেশি হচ্ছে বাইন। বন বিভাগ কিছু এলাকায় লাগিয়েছে গোলপাতা। গোলপাতা ভালোই বাড়ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া আছে ছইলা ও ঝাউ। রয়েছে কেয়াকাটা গাছ। মাত্র ৫০ বছরে একেবার নতুন বনাঞ্চল তৈরি হয়েছে এখানে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০০০-২০০১ মেয়াদে এখানে বনের পরিমাণ ছিল ১৩ হাজার একর। বন বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, বেশ কয়েক বছর আগে একটি ছোট চরের আড়াই একর জমিতে ৪ হাজার ৪৪৪টি গাছ লাগানো হয়েছিল। সেই চরের গাছের বীজ থেকে প্রাকৃতিকভাবে এখন হয়েছে প্রায় ৫০ হাজার গাছ। এখানে আরও দুইশ একর জমিতে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা করছে সরকারের বন বিভাগের।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তিন দশক আগেও বঙ্গোপসাগরের নীল পানিরাশির অংশ ছিল নোয়াখালীর চরনাঙ্গুলিয়া। সেটি এখন সমৃদ্ধ একটি গ্রাম। ১০০ বছর ধরে পদ্মা, মেঘনা আর ব্রহ্মপুত্রের বয়ে আনা কোটি কোটি টন পলি যোগ হচ্ছে এই ভূখ-ে। ২০১৬ সাল থেকে প্রতিবছর গড়ে বাংলাদেশে যুক্ত হচ্ছিল ১৬ বর্গকিলোমিটার ভূমি। ২০২৪ সালে এসে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০ বর্গকিলোমিটারে।
নোয়াখালীতেও বইছে উন্নয়নের জোয়ার। ক্রস ড্যাম প্রকল্পের মাধ্যমে সমুদ্র থেকে উদ্ধার করা হবে ১০ হাজার হেক্টর ভূমি। এতে ব্যয় হচ্ছে ৫৮৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সহজ হবে যোগাযোগ ব্যবস্থা। ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পাবে কৃষিজমি, বাড়বে ফসলের উৎপাদন। স্থানীয় পর্যায়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। বাড়বে কর্মসংস্থান। সোজা কথায় গ্রামীণ অর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি ঘটবে।
জানা গেছে, নোয়াখালী জেলার মূল ভূখ-ের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে উড়িরচর। এই উদ্যোগ সফল করতে সমুদ্র থেকে প্রায় ৫০ হাজার হেক্টর ভূমি পুনরুদ্ধারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই ভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য উড়িরচর-নোয়াখালীতে নির্মাণ করা হবে ক্রস ড্যাম। নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচর উপজেলায় সাত কিলোমিটারেরও বেশি লম্বা ক্রস ড্যাম ও টাই বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে উড়িরচরের সঙ্গে নোয়াখালীর মূল ভূখ-ের স্থায়ী যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে। এ জন্য একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সমুদ্র হবে বাংলাদেশের সম্পদ। সমুদ্রের বুকে জেগে উঠছে লাখ লাখ একর জমি। এগুলোই হবে আগামী বাংলাদেশের সম্পদ।
‘দেশের মানুষ বাড়ছে কিন্তু জমি বাড়ছে না’- এ প্রচারণা দীর্ঘদিনের এবং অদূর ভবিষ্যতে ভয়ঙ্কর পরিণতির পরিণাম ব্যক্ত করে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়া বিভ্রান্তিমূলক জনসংখ্যা সঙ্কোচন নীতি প্রণয়ন করে। ‘ছেলে হোক মেয়ে হোক দুটি সন্তানই যথেষ্ট’- এই ভুল ও কুফরীমুলক তত্ত্ব প্রচার করে। পরবর্তী সরকারগুলো সে ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। এমনকি এরশাদ এ নীতিতে অগ্রগামী হওয়ায় জাতিসংঘ পুরস্কারও লাভ করে। হালে এ প্রচারণার পালে আরো বাতাস লেগেছে। তারা সেøাগান দিচ্ছে- ‘দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটি হলে ভালো হয়’। আর এসব প্রপাগান্ডার একটাই ভিত্তি- ‘দেশের মানুষ বাড়ছে কিন্তু জমি বাড়ছে না এক ছটাকও। সেইসাথে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের পানিবায়ু হুমকির মুখে। যার কারণে বাংলাদেশের একটি বিশাল ভূখন্ড সাগরে তলিয়ে যেতে পারে। কিন্তু আন্তর্জাতিক এই প্রতিবেদনটি যে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার একটি অপকৌশল তা প্রকাশ হয়ে গিয়েছে। কারণ, ডুবে না গিয়ে উল্টো বাংলাদেশের পাশেই জেগে উঠছে বাংলাদেশের চেয়ে আরো অনেক বড় বা বিশাল ভূখন্ড।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যতক্ষণ তোমরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদেরকে আঁকড়ে থাকবে ততক্ষণ উন্নতির শীর্ষে থাকবে। আর যখনই তা থেকে বিচ্যুত হবে তখনই লাঞ্ছিত ও পদদলিত হবে। ”
উল্লেখ্য বর্তমানে দেশবাসীর মধ্যে ইসলামী আমল-আক্বীদার প্রবনতা কম। তাতেই এত রহমত। এত প্রাচুর্য। এত চুরি এত পাচার তারপরেও ভারত-আমেরিকার চেয়ে ভাল অবস্থান। সেক্ষেত্রে দেশবাসী যদি তওবা করেন, খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র জজবা ধারণ করেন।
তাহলে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশে এত সমৃদ্ধ হবে এবং বাংলাদেশীদের এত কাজের লোকের প্রয়োজন হবে যে বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।
২১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
২০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাংবিধানিক কাঠামোর সাথে সাংঘর্ষিক উপায়ে এবং এনবিআরের সাংগঠনিক স্বাতন্ত্র্য ও পেশাগত স্বকীয়তাকে অস্বীকার করে, রাষ্ট্রের অর্থনীতির মূল কাঠামো বিনষ্ট করে রাজস্ব আহরণের প্রক্রিয়াকে ধ্বংসের মুখোমুখি করে- এনবিআরকে ২ ভাগ করা হয়েছে মুসলিম দেশ সমূহের চির শত্রু আইএমএফ প্রস্তাবিত সংস্কারেই এমনটি করা হয়েছে কর্মকর্তাদের মতামত, সমালোচনা এবং গভীর অসন্তুষ্টির কোনো তোয়াক্কা না করেই ইউনুস হাসিনার পথে হেটেই স্বৈরাচারী কর্মকা- প্রকাশ করছে
১৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না। এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
১৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সীমান্তে বিএসএফের পুশইন চলছেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, বিজিবি মহাপরিচালক- সবার কণ্ঠে কেবলই নরম সুর। নেই শক্ত ও কঠোর প্রতিবাদ। নেই বীরোচিত পদক্ষেপ।
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রতিবছর বেকার হয় ১০ লাখ তরুণ প্রতিবছর শ্রমবাজারে তথা ক্ষুদ্র ব্যবসায় প্রবেশ করে ২৪ লাখ তরুণ। প্রতি বছর সরকারী চাকুরীতে প্রবেশ করে ১ লাখেরও কম সরকারী চাকুরীতে কোটা বাতিলের জন্য উপদেষ্টা সরকার গঠন হলো। আর সে উপদেষ্টা সরকার ৩৪ লাখ কর্মজীবির আশ্রয়স্থল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তথা ব্যবসাকে অন্তর্বর্তী সরকার দিন দিন অন্তরহীন করে যাচ্ছে।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ফারাক্কা বাঁধের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হল বিভিন্ন বাঁধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পাঁয়তারা করছে ভারত মরণ ফাঁদ ফারাক্কার বিরুদ্ধে তীব্র জনমত ও জাতীয় ঐক্য তৈরী করে ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গে ফেলার জন্য কার্যকর কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)