মন্তব্য কলাম
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
, ৩ রা জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৮ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
দেশের ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যা। বোঝা নয় বরং নেয়ামত। বদলে যাচ্ছে দেশের মানচিত্র। এভাবে বাড়তে বাড়তে একদিন অনেক বড় হবে বাংলাদেশ। খাদ্য রপ্তানী হবে। কারণ জমি বাড়ছে, খাদ্য উৎপাদনও বাড়বে বহুগুণ। সততার ভিত্তিতে চললে দেশ হবে সোনায় সোহাগা। বাংলাদেশে কাজের জন্য বিদেশ থেকে লোক আনতে হবে ইনশাআল্লাহ।
বিজ্ঞানীদের মতে, বঙ্গোপসাগরের নীল পানিরাশির তলদেশ হবে ‘প্রমিজড ট্রেজার অব দ্য ফিউচার’ বা ‘প্রতিশ্রুত ভবিষ্যৎ সম্পদভা-ার’। বিজ্ঞানীদের এ ধারণার সত্যতা মিলছে।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিভিন্ন নদীর মোহনায় যে চর পড়েছে তা সুপরিকল্পিতভাবে সুরক্ষা ও উদ্ধার করা হলে অন্তত ১ লাখ বর্গকিলোমিটার ভূমি উদ্ধার করা সম্ভব হবে। যেসব এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে চর জেগে উঠছে সে এলাকায় ক্রসবাঁধ দিয়ে ভূমি উদ্ধার ও বনায়নের মাধ্যমে তা স্থায়ীকরণ সম্ভব হবে। নেদারল্যান্ডস এ পদ্ধতিতে বিপুল পরিমাণ জমি সাগরপ্রান্ত থেকে উদ্ধার করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা মতে, কক্সবাজার থেকে ৩০ কিলোমিটার সাগরের মধ্যে জেগে উঠেছে শুধু চর আর চর। সেসব চরে বেড়ে উঠছে সুন্দরবনের আদলে নতুন বন। বেড়ে উঠছে নতুন পর্যটন এলাকা। সাগরে কিছু অংশ ভেঙে যাচ্ছে, আবার কিছু জমি জেগে উঠছে। ভাঙা-গড়ার মধ্যে দিয়েই গড়ে উঠছে এ ‘প্যারাবন’। সুন্দরবনের মতোই এ বনের ভেতরে রয়েছে ছোট ছোট নদী। নদীর দুই পাশে জঙ্গল।
চর ডেভলপমেন্ট সংশ্লিষ্ট ও এনজিও কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপকালে তারা জানান, এসব বন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ছাড়াও ভবিষ্যতে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এসব বন হতে পারে দেশের বনজ সম্পদের অন্যতম উৎস। সুন্দরবন থেকে যেসব কাঠ শিল্পে জোগান দেয়া হয়, সেসব কাঠ এখান থেকে ভবিষ্যতে সংগ্রহ করা যাবে। সুন্দরবন যেমন দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা করছে, তেমনই এ বনও দেশের পূর্বাঞ্চলকে ভবিষ্যতে রক্ষা করবে। হতে পারে পুষ্টি উৎপাদক, পানি শুদ্ধকারক, পলি সঞ্চয়কারী, ঝড় প্রতিরোধক, উপকূল স্থিতিকারী ও সম্পদের আধার। এমনকি হতে পারে নতুন পর্যটন কেন্দ্রও।
বন বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, ১৯৬৫ সালের দিকে বন করার লক্ষ্যে এ অঞ্চলে প্রথম গাছ লাগানো হয়। শুরু হয়েছিল কেওড়া দিয়ে। সমুদ্রের পানিতে লবণ বেড়ে যাওয়ায় এখন কেওড়া গাছ আর বাড়ছে না। বেশি হচ্ছে বাইন। বন বিভাগ কিছু এলাকায় লাগিয়েছে গোলপাতা। গোলপাতা ভালোই বাড়ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া আছে ছইলা ও ঝাউ। রয়েছে কেয়াকাটা গাছ। মাত্র ৫০ বছরে একেবার নতুন বনাঞ্চল তৈরি হয়েছে এখানে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০০০-২০০১ মেয়াদে এখানে বনের পরিমাণ ছিল ১৩ হাজার একর। বন বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, বেশ কয়েক বছর আগে একটি ছোট চরের আড়াই একর জমিতে ৪ হাজার ৪৪৪টি গাছ লাগানো হয়েছিল। সেই চরের গাছের বীজ থেকে প্রাকৃতিকভাবে এখন হয়েছে প্রায় ৫০ হাজার গাছ। এখানে আরও দুইশ একর জমিতে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা করছে সরকারের বন বিভাগের।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তিন দশক আগেও বঙ্গোপসাগরের নীল পানিরাশির অংশ ছিল নোয়াখালীর চরনাঙ্গুলিয়া। সেটি এখন সমৃদ্ধ একটি গ্রাম। ১০০ বছর ধরে পদ্মা, মেঘনা আর ব্রহ্মপুত্রের বয়ে আনা কোটি কোটি টন পলি যোগ হচ্ছে এই ভূখ-ে। ২০১৬ সাল থেকে প্রতিবছর গড়ে বাংলাদেশে যুক্ত হচ্ছিল ১৬ বর্গকিলোমিটার ভূমি। ২০২৪ সালে এসে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০ বর্গকিলোমিটারে।
নোয়াখালীতেও বইছে উন্নয়নের জোয়ার। ক্রস ড্যাম প্রকল্পের মাধ্যমে সমুদ্র থেকে উদ্ধার করা হবে ১০ হাজার হেক্টর ভূমি। এতে ব্যয় হচ্ছে ৫৮৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সহজ হবে যোগাযোগ ব্যবস্থা। ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পাবে কৃষিজমি, বাড়বে ফসলের উৎপাদন। স্থানীয় পর্যায়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। বাড়বে কর্মসংস্থান। সোজা কথায় গ্রামীণ অর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি ঘটবে।
জানা গেছে, নোয়াখালী জেলার মূল ভূখ-ের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে উড়িরচর। এই উদ্যোগ সফল করতে সমুদ্র থেকে প্রায় ৫০ হাজার হেক্টর ভূমি পুনরুদ্ধারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই ভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য উড়িরচর-নোয়াখালীতে নির্মাণ করা হবে ক্রস ড্যাম। নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচর উপজেলায় সাত কিলোমিটারেরও বেশি লম্বা ক্রস ড্যাম ও টাই বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে উড়িরচরের সঙ্গে নোয়াখালীর মূল ভূখ-ের স্থায়ী যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে। এ জন্য একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সমুদ্র হবে বাংলাদেশের সম্পদ। সমুদ্রের বুকে জেগে উঠছে লাখ লাখ একর জমি। এগুলোই হবে আগামী বাংলাদেশের সম্পদ।
‘দেশের মানুষ বাড়ছে কিন্তু জমি বাড়ছে না’- এ প্রচারণা দীর্ঘদিনের এবং অদূর ভবিষ্যতে ভয়ঙ্কর পরিণতির পরিণাম ব্যক্ত করে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়া বিভ্রান্তিমূলক জনসংখ্যা সঙ্কোচন নীতি প্রণয়ন করে। ‘ছেলে হোক মেয়ে হোক দুটি সন্তানই যথেষ্ট’- এই ভুল ও কুফরীমুলক তত্ত্ব প্রচার করে। পরবর্তী সরকারগুলো সে ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। এমনকি এরশাদ এ নীতিতে অগ্রগামী হওয়ায় জাতিসংঘ পুরস্কারও লাভ করে। হালে এ প্রচারণার পালে আরো বাতাস লেগেছে। তারা সেøাগান দিচ্ছে- ‘দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটি হলে ভালো হয়’। আর এসব প্রপাগান্ডার একটাই ভিত্তি- ‘দেশের মানুষ বাড়ছে কিন্তু জমি বাড়ছে না এক ছটাকও। সেইসাথে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের পানিবায়ু হুমকির মুখে। যার কারণে বাংলাদেশের একটি বিশাল ভূখন্ড সাগরে তলিয়ে যেতে পারে। কিন্তু আন্তর্জাতিক এই প্রতিবেদনটি যে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার একটি অপকৌশল তা প্রকাশ হয়ে গিয়েছে। কারণ, ডুবে না গিয়ে উল্টো বাংলাদেশের পাশেই জেগে উঠছে বাংলাদেশের চেয়ে আরো অনেক বড় বা বিশাল ভূখন্ড।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যতক্ষণ তোমরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদেরকে আঁকড়ে থাকবে ততক্ষণ উন্নতির শীর্ষে থাকবে। আর যখনই তা থেকে বিচ্যুত হবে তখনই লাঞ্ছিত ও পদদলিত হবে। ”
উল্লেখ্য বর্তমানে দেশবাসীর মধ্যে ইসলামী আমল-আক্বীদার প্রবনতা কম। তাতেই এত রহমত। এত প্রাচুর্য। এত চুরি এত পাচার তারপরেও ভারত-আমেরিকার চেয়ে ভাল অবস্থান। সেক্ষেত্রে দেশবাসী যদি তওবা করেন, খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র জজবা ধারণ করেন।
তাহলে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশে এত সমৃদ্ধ হবে এবং বাংলাদেশীদের এত কাজের লোকের প্রয়োজন হবে যে বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মানবতা বা মনুষ্যত্ব শব্দ উচ্চারণের অধিকার বিশ্ববাসীর আর নাই গাজার শিশুদের আর্তনাদ, গাজার মায়ের আহাজারি যে বিশ্ব শুনতে পায় না- “সে বিশ্ব বধির”। গাজার শেষ হাসপাতাল ধ্বংস চরম নিষিদ্ধ ফসফরাস বোমার আক্রমণ যে বিশ্ব দেখতে পায় না- “সে বিশ্ব মহা অন্ধ”।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রসঙ্গঃ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)