মন্তব্য কলাম
সুদানকে দুভাগে বিভক্ত করার মতই গভীর কূট প্রসারী ও দখলদার ইসরাইল- সৃষ্টির মত নির্মম পরিকল্পনা করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করার বহুমুখী ষড়যন্ত্রের নীলনকশায় করিডর দেয়ার ব্যবস্থা দিয়ে- বাংলাদেশে আরেক গাজা পরিস্থিতি তৈরী করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ উপজাতিদের অনুষ্ঠানে বান্দরবানে আরাকান আর্মির আগমনের খবর স্বীকার করলেও শক্ত জবাব দেন নি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রতি জনগণের গালি ছিল “দেশটা তোর বাপের নাকি?”
, ০৫ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৫ ছানী আ’শার, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ মে, ২০২৫ খ্রি:, ২১ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
একই ভাবে কোন রাজনৈতিক দল, নিরাপত্তা বিশ্লেষক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অভিজ্ঞমহল, সমালোচক মহল এমনকী দেশের মালিক- ‘জনগণের’ মনোভাব না জেনেই
তথাকথিত মানবিক করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত দেয়ায়
সমালোচক মহল মন খুলে সমালোচনা করে বলতে চাইছেন-
“দেশটা কী উপদেষ্টার বাপের নাকি?”
সমালোচক মহল আরো বলছেন- “মার্কিন এজেন্ডার করিডর, নারকেল দ্বীপ, পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে ক্ষমতায় থাকার দিবা স্বপ্ন দেখলে তা দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে। ”
সোশাল মিডিয়ায় সমালোচনার ঝড় দেখেও আপনাদের বোঝা উচিৎ ছাত্র-জনতা এসব কর্মতৎপরতা সহ্য করতে পারছে না (২য় পর্ব)
২. রাখাইনে জাতিসংঘ যে মানবিক সহায়তা (প্রধানত খাদ্য ও চিকিৎসাসামগ্রী) পাঠাতে চায়, সেগুলো মিয়ানমারের মূল ভূখ-ের ওপর দিয়ে রাখাইনে পৌঁছানো যেহেতু কঠিন, তাই সহজ পথ হিসেবে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে তারা পণ্য পাঠাতে চায়। প্রশ্ন হলো, বাংলাদেশের স্থলপথই কি একমাত্র উপায়?
করিডোর অত্যন্ত স্পর্শকাতর এবং রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন। অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিতে পারে না। অবশ্যই মূলধারার সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ করতে হবে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যেসব শর্তের কথা বলেছেন, সেগুলো পরিষ্কার করা দরকার। করিডোর কোথায় হবে, সেখানে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ কী, ব্যবস্থাপনা কী হবে এবং সেখানে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ কতটুকু থাকবে-ইত্যাদি বিষয় খুব খোলাসা করে জাতিকে জানাতে হবে। না হয় এই ইস্যুতে কোনো জটিলতা তৈরি হলে বা সত্যি সত্যিই বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের কোনো প্রশ্ন দেখা দিলে তার দায় অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের কেউ কেউ বলছেন, জাতিসংঘ এবং পশ্চিমা দেশগুলো মানবিক করিডরের জন্য বাংলাদেশের বিকল্প হিসেবে মিয়ানমারের সিতওয়ে বন্দর ছাড়াও বঙ্গোপসাগরের মিয়ানমার উপকূলের অনেক জায়গাই ব্যবহার করতে পারে।
৩. গত সোমবার বিশ্লেষকদের বরাত দিয়ে বিবিসি বাংলার একটি খবরে বলা হয়েছে, দেশের ভেতর রাজনৈতিক ঐকমত্য ছাড়া এবং একইসঙ্গে মিয়ানমারে জান্তা সরকার ও আরাকান আর্মি ছাড়াও মিয়ানমারে প্রভাব আছে- এমন আঞ্চলিক সব পক্ষ একমত না হলে প্রস্তাবিত করিডোরটি বাংলাদেশের জন্য সামরিক ও নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। তারা মনে করেন, জাতিসংঘ এবং পশ্চিমা দেশগুলো মানবিক করিডোরের জন্য বাংলাদেশের বিকল্প হিসেবে মিয়ানমারের সিতওয়ে বন্দর ছাড়াও বঙ্গোপসাগরের মিয়ানমার উপকূলের অনেক জায়গাই ব্যবহার করতে পারে। (বিবিসি বাংলা, ২৮ এপ্রিল ২০২৫)। সুতরাং সেই পথে না গিয়ে জাতিসংঘ কেন বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে করিডোর চায়- সেটি একটি বড় প্রশ্ন।
৪. করিডোর দেওয়ার বিনিময়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গাকে মিয়ানমার তথা রাখাইনে ফেরত পাঠানো যাবে-তার কি কোনো সম্ভাবনা রয়েছে? কেননা রোহিঙ্গাদের ধর্মীয় পরিচয় মুসলিম বলে আরাকান আর্মি তাদের ওউন করে না। বরং তারা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি মুসলিম হিসেবে বিবেচনা করে। যারা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবেই মনে করে না, তারা এই রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে সহায়তা করবে, সেটি ভাবার কোনো কারণ নেই। উপরন্তু মিয়ানমার সরকারও ঠিক একই কারণে রোহিঙ্গাদের উৎখাত করেছে। অর্থাৎ রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে মিয়ানমার সরকার ও আরাকান আর্মির দৃষ্টিভঙ্গিতে খুব বেশি ফারাক নেই।
৫. জাতিসংঘ এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার কি মনে করছে যে, স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামরত আরাকান আর্মিকে সহযোগিতার বিনিময়ে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের পথ সুগম হবে? সেক্ষেত্রে মিয়ানমার সরকারের ভূমিকা কী হবে? তার চেয়ে বড় প্রশ্ন, এই ইস্যুতে চীনের ভূমিকা কী হবে? মনে রাখতে হবে, এই অঞ্চলের তিনটি বৃহৎ শক্তি ভারত, চীন ও মিয়ানমার চরমভাবে মুসলিমবিদ্বেষী। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে মুসলমানদের ওপর নির্যাতনের খবর প্রায়ই গণমাধ্যমে আসে। চীনও তাই। মিয়ানমার তো বটেই। উপরন্তু রাখাইনসহ মিয়ানমারের বিভিন্ন রাজ্যে চীনের বিনিয়োগ এবং ভূরাজনৈতিক কৌশলের কারণে তার নানাবিধ স্বার্থ সেখানে রয়েছে। ফলে মিয়ানমারের ঘনিষ্ঠ মিত্র হওয়ার ফলে রাখাইনে আরাকান আর্মির স্বায়ত্তশাসন বা স্বাধীনতা আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত চীন কতটুকু সমর্থন দেবে-সেটি অনেক হিসাব-নিকাশের বিষয়। ফলে রাখাইনে মানবিক সহায়তার জন্য করিডোর দিলেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান হয়ে যাবে, বিষয়টি এত সহজ নয়।
৬. করিডোর তৈরি করে অনেক সময় মূল সমস্যার সমাধান এড়িয়ে যাওয়া হয়। বাস্তব সমস্যা সমাধানের পরিবর্তে মানবিক করিডোরকে অস্থায়ী সমাধান হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। তৃতীয় কোনো পক্ষ সেখান থেকে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে।
৭. বিশেষ করে করিডোরকে যদি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমার সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়, সেক্ষেত্রে মিয়ানমার-বাংলাদেশ সম্পর্ক আরও খারাপ হতে পারে।
৮. রাখাইনে মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য করিডোর দেওয়ার ফলে বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত একটি প্রক্সি ওয়ারে জড়িয়ে যাবে কি না-সেই প্রশ্নও রয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত এবং বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো সক্রিয় হবে কি না এবং সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য আরেকটা বিপদ তৈরি হবে কি না, সেটিও ভেবে দেখা দরকার।
আবার মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সংলগ্ন ওই এলাকায় ভারত ও চীনসহ অনেকগুলো শক্তি সক্রিয়। অন্যদিকে আমেরিকা দীর্ঘকাল ধরে চীনের প্রভাব বলয়ে ঢুকতে চাইছে।
এমন বাস্তবতায় বাংলাদেশে মানবিক করিডর হলে এবং সেখানে কোনো পক্ষ থেকে আঘাত এলে সামরিক ঝুঁকি তৈরি হবে বলে মনে করেন মিয়ানমারের সিতওয়েতে এমদাদুল ইসলাম।
"অতীতে মিয়ানমারের শান রাজ্যে এমনটি হয়েছে। আর এমন প্যাসেজের জন্য বঙ্গোপসাগর, সিতওয়ে, মংডুর ওপরের দিকে রুট তো খোলাই হচ্ছে, এতে তাহলে বাংলাদেশকে জড়ানো হচ্ছে কেন," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।
আবার কারও কারও মধ্যে এমন উদ্বেগও আছে যে জাতিসংঘ বা পশ্চিমাদের চাপের কারণে কোনো করিডর বাংলাদেশ চালু করলে শেষ পর্যন্ত সেটি অস্ত্র ও মাদক পাচারের রুট হয়ে দাঁড়ায় কি-না।
সেক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আরাকান আর্মির ভূমিকা কী হবে তা নিয়েও উদ্বেগ আছে। কারণ এখন তাদের হাত থেকে বাঁচতেও অনেকে বাংলাদেশে আসছে।
মনে রাখতে হবে যেসব অঞ্চলে যুদ্ধ চলে, সেখানে মানবিক করিডর বা সহায়তা খুবই স্পর্শকাতর। কারণ এর সাথে সামরিক বিষয় চলে আসে। কুর্দিস্তানে, বসনিয়াতে ও ইউক্রেনে মানবিক করিডর নিরাপত্তা সংকট তৈরি করেছে।
'চায়না এখানে সবচাইতে বেশি ভূমিকা পালন করতে পারে। কারণ মিয়ানমারের সাথে চায়নার বড় ধরনের রিলেশনশিপ আছে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিশ্বের কোনো মানবিক করিডোরই নিরাপত্তা ঝুঁকির বাইরে ছিল না। যদিও মানবিক করিডোর দেওয়া হয় সাধারণ নাগরিকের সহায়তার জন্য। তবে এ ধরনের করিডোর অপরাধীরা নিরাপদ পথ হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। করিডোর দিয়ে অপরাধমূলক কার্যক্রমও সংঘটিত হতে পারে। মধ্যপ্রাচ্য বা আফ্রিকায় যুদ্ধাবস্থার কারণে যত মানবিক করিডোর দেওয়া হয়েছে, সেগুলো দিয়ে নানা অপকর্ম সংঘটিত হতে দেখা গেছে।
বাংলাদেশ করিডোরকে মানবিক ক্ষেত্রে ত্রাণ পাঠানোর জন্য চিহ্নিত করলেও এটি ঝুঁকিপূর্ণ। সহজ করে বললে, আরাকান আর্মিকে কোণঠাসা করতে সব সরবরাহ আটকে দিয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। এখন বাংলাদেশ হয়ে যে ত্রাণ যাবে, তা রাখাইনের বেসামরিক নাগরিকের কাছে পৌঁছাবে, নাকি আরাকান আর্মি সেগুলো দখলে নেবে- এর নিশ্চয়তা নেই।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












