মন্তব্য কলাম
স্বাধীনতার বয়স ৫৪ বছরে দেশ জাতি- ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, সামরিক সরকার, জাতীয়তাবাদী সরকার, স্বৈরাচার সরকার, তত্তাবধায়ক সরকার, কথিত ফ্যাসিস্ট বা মাফিয়া সরকারের পর নতুন অন্তবর্তী সরকারের’ আবর্তে জনতার না চেয়ে শুধু ছাত্র সমন্বয়কদের চাওয়া-পাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে বর্তমান উপদেষ্টা সরকার প্রতিষ্ঠা করে- কথিত অন্তর্বর্তী সরকারকে জন্মগতভাবে বৈষম্যম-িত করা হয়েছে
পুরানো কায়দায় চলছে- মামলাবাজি, চাদাবাজি, সিন্ডিকেট, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি অনাচার-অবিচার আর অভাবে পিষ্ট দ্বীনদার মুসলমান এখন বৈষম্য দূরীকরণ আর ইনসাফ কায়েমে শুধুই খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওয়াহ চায়
, ০১ লা জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৭ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
আয়না ঘর। ভয়ানক ডিজি.এফ.আই। মাকড়শার জাল বিস্তার করেন এন.এস.আই। প্রলুব্ধ ও বাধ্যগত সেনাবাহিনী। নিতান্ত অনুগত পুলিশ। ভীষণ তৎপর ডিবি। কর্মপটু এস.বি। চরম নিবেদিত সি.আই.ডি। নিষ্ঠাবান ভক্ত প্রশাসন। খুবই অনুরক্ত বিচার বিভাগ ও বিচারক। রাবার স্ট্যাপ সংসদ ও সাংসদ। অন্ধ মন্ত্রী পরিষদ। চাটুকার মিডিয়া। তোষামোদকারী আওয়ামীলীগ। পেটোয়া বাহিনী যুবলীগ। হেলমেট বাহিনী ছাত্রলীগ। চারিদিকে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা। ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার কঠিন টেকসই ব্যবস্থা। কিন্তু ২০২৪ এর ৫ই আগষ্টে ৪৫ মিনিটে সমূলে উৎপাটন। ক্ষমতার পট পুরোটাই পরিবর্তন।
প্রধানমন্ত্রীর পলায়ন। বাঘা বাঘা মন্ত্রী এম.পি থেকে কাউন্সিলর এমনকি চুনোপটি পদ ইউপি চেয়ারম্যানের পর্যন্ত আত্মগোপন। জাতীয় মসজিদ থেকে প্রান্তিক মসজিদের খতীব-ইমামের অপসারণ। নজীরবিহীনভাবে সেনাবাহিনীর লে. জেনারেল পদস্থ কর্মকর্তা থেকে এডি আইজি পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তার দেশত্যাগ। কী কঠিন কুদরতি পরিনতি।
মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সরকারি বাহিনী দ্বারা বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- সংঘটিত হয় ২ হাজার ৬৯৯টি, গুম করে ৬৭৭ জনকে, আটক অবস্থায় কারাগারে মৃত্যু হয় ১ হাজার ৪৮ জনের।
দ্বীন ইসলাম উনার উপর আঘাত। দ্বীনদার মুসলমানদের উপর অত্যাচার। হিন্দুদের মহাতোষণ। চরম দুর্নীতি ও মহা সাগর চুরি ও মহা অর্থ পাচার। ভারতের কাছে দেশ তুলে দেয়ার সব ব্যবস্থা। নানাবিধ অত্যাচার অনাচারে ভারী হয়ে উঠছিলো আকাশ-বাতাস আর জনগণের নাভিশ্বাস।
পবিত্র কুরআন শরীফের ভাষায়, “যারা দোয়া করছে- ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এ যালিম অধ্যুষিত জনপদ হতে মুক্তি দিন, আপনার পক্ষ হতে কাউকে আমাদের অভিভাবক বানিয়ে দিন এবং আপনার পক্ষ হতে কাউকে আমাদের সাহায্যকারী করে দিন। ” (পবিত্র সূরা আন-নিসা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭৫)
মহান আল্লাহ পাক যদি কারও উপর অসন্তুষ্ট হন, তাহলে তাকে ছোট কিংবা বড় শাস্তি দেয়ার জন্যে কোনো বড়সড় আয়োজনের প্রয়োজন হয় না।
পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যদি মহান আল্লাহ পাক তিনি লোকদেরকে একজনের সাহায্যে অন্যজনকে প্রতিহত না করতে থাকতেন তাহলে পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়ে যেতো। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি সৃষ্টিজগতের প্রতি বড়ই করুণাময়। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ২৫১)
অন্যত্র ইরশাদ মুবারক হয়েছে, আয় মহান আল্লাহ পাক! সকল রাজ্যের মালিক! আপনি যাকে ইচ্ছা রাজত্ব দান করেন এবং যার থেকে ইচ্ছা রাজত্ব ছিনিয়ে নেন। যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন এবং যাকে ইচ্ছা লাঞ্ছিত করেন। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
স্বাধীনতার বয়স ৫৪ বছর। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, সামরিক সরকার, জাতীয়তাবাদী সরকার, স্বৈরাচার সরকার, তত্তাবধায়ক সরকার, কথিত ফ্যাসিস্ট বা মাফিয়া সরকারের পর নতুন অন্তবর্তী সরকারের আবর্তে জনগণ। কথিত বিপ্লবী সরকার বলা হলেও এ নিয়ে বহুমুখী বিতর্ক তুঙ্গে।
তবে বিপ্লবকে ছাত্র-জনতার বিপ্লব বলা হলেও এবং জনতার অংশগ্রহণ অধিকতর ব্যাপক এবং নিয়ন্ত্রণকারী মাত্রায় অধিষ্ঠিত থাকলেও উপদেষ্টা সরকার গঠনে জনমতের প্রতিফলনে মর্মান্তিক বৈষম্য হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা নির্ধারণ বিপ্লবী জনতার অভিপ্রায় জানতে চাওয়া হয়নি। তাদের ইচ্ছা অনুভূতি প্রকাশের ও মূল্যায়নের এবং প্রতিফলনের ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। সুযোগ দেয়া হয়নি। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে অবাধ সমালোচনার অবকাশ দেয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে বলতে হয় বৈষম্য বিরোধী কথিত সরকার শুধু ছাত্র সমন্বয়কদের চাওয়া-পাওয়াকে প্রতিষ্ঠিত করে সরকারকে জন্মগতভাবে বৈষম্যম-িত করেছে।
বিগত জালেম সরকারের ১৫ লাখ কোটি টাকা পাচার এবং ১৫ লাখ কোটি টাকার লুটপাটের ঋণের পরিবর্তে বর্তমান উপদেষ্টা সরকারের জনগণ দ্রব্যমূল্যে স্বস্তির আশা করেছিল। কিন্তু বিগত সরকারের অগ্নিমূল্যের লেলিহান শিখা আরো দাউ দাউ করে জ্বলছে। ভারতের কাছে দেশ বিক্রির অনুষঙ্গের দরজা এখনও বন্ধ হয়নি। আগের চেয়েও বেশি মাত্রায় ইলিশ পাঠানো হয়েছে। ডিম, পেয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকার বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ দূর না করে পরিবেশ দূষণের নামে সেন্টমার্টিন আমেরিকার হাতে তুলে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঢাকার যানজট-জনজট আগের চেয়ে আরো ভয়াবহ হচ্ছে। তার সূরাহা না করে জনবান্ধব এবং লাখ লাখ জীবিকা- পলিথিন বন্ধে ভাত দেয়ার ভাতার না ঢিল মারার গোসাইর মত আচরণ করা হচ্ছে।
নানাবিধ হীণ স্বার্থে বিচ্ছিন্নভাব বিভিন্ন ছাত্র আন্দোলন গজাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে অন্যায়ভাবে তালাবন্ধ কার্যক্রম চলছে। ছাত্ররা অনেক ক্ষেত্রে বেপরওয়া এবং চূড়ান্ত বেয়াদবিতে উত্তরোত্তর পরোকাষ্ঠা দেখাচ্ছে।
পর্যবেক্ষক মহলের মতে, শেষ আশার আলো ছাত্ররাও উচ্ছনে যাচ্ছে। ফেল করেও পাশ করিয়ে দেয়ার মতো অন্যায় আব্দার মূলক আন্দোলনের প্রবনতা বাড়ছে। মাত্র ২/৩ মাস আগে উচ্চারিত শ্রদ্ধার ‘সমন্বয়ক’ শব্দটাও নানা সমালোচনায় পর্যুদস্থ হচ্ছে। কঠিন প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। এমনকি বন্যায় উঠানো ত্রাণের টাকা নিয়েও তির্যক প্রশ্নবানে জর্জরিত হচ্ছে। সমন্বয়কের নামে দামী গাড়ী, রাষ্ট্রীয় প্রটোকলের অপব্যবহার, শিক্ষকদের শপথ করানোর মত মানহানি, পুলিশ হত্যার বৈধতা ঘোষণা ইত্যাদি বিভিন্ন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটছে। আইন শৃঙ্খলার ভয়াবহ বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। চুরি ডাকাতি খুন বাড়ছে। বিভিন্ন অফিসে দন্ডিত ও অপরাধীরা পুরস্কার প্রাপ্ত হচ্ছে। মব জাস্টিসের ব্যাপক চর্চা হচ্ছে।
আওয়ামী সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, দুর্নীতির জায়গায় অন্য দলের কর্মীদের প্রতিস্থাপন ও পূণর্বাসন হয়েছে ও হচ্ছে। সর্বপরি প্রচারিত সংস্কারের পর পূরানো করেছে। দলীয় ক্ষমতা কেন্দ্রীক নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও পদ্ধতির দিকে এগিয়ে চলছে রাজনীতি।
কিন্তু গণতন্ত্রের প্রবক্তা বৃটিশ নির্যাতন, ৪৭ থেকে ৭১ পর্যন্ত পাকিস্তানীদের শোষণ, এবং ৭২ থেকে ২৪ পর্যন্ত দেশের অপশাসনের পরও কী গভীর পর্যালোচনার দরকার ছিল না? দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। দ্বীন ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। মুক্তিযুদ্ধের সরকার থেকে বর্তমান বিপ্লবী সরকার সবাই মারাত্মক ব্যার্থ। এবং জনগণের হৃদয় দ্বারা চরম লাঞ্ছিত ও ঘৃণিত।
তবে জনগণের দায়ভারও কম নয়। যমীনে এবং পানিতে যত ফ্যাসাদ সব মানুষের হাতের কামাই।
এত নির্যাতিত নিপীড়িত শোষিত, বঞ্চিত এবং প্রতারিত হবার পরও জনগণ মহান আল্লাহ পাক উনার মুখাপেক্ষী হয় না। পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা দ্বীন ইসলাম চায় না। দাবী উত্থাপন করে না। বলাবলি করে না। আলোচনা আন্দোলন করে না।
অথচ মুসলমান প্রতিদিন নামাযে প্রতিদিন ৩২ বার সূরা ফাতিহা শরীফে পাঠ করেন “আপনারই ইবাদত করি এবং আপনারই কাছে সাহায্য চাই। আমাদের সরল পথে (নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথে) পরিচালিত করুন। ” (পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ)
কথিত নির্বাচন তথা গণতন্ত্র চর্চার মাধ্যমে মানুষ, মহান আল্লাহ তায়ালা উনার ইবাদত বন্দেগী থেকে মুখ ফিরিয়ে মানুষের দাসত্বকে কবুল করে। মানব রচিত বিধানের অন্ধ অনুসরণ করে। মহান আল্লাহ পাক উনার রুবুবিয়ত ও তাওহীদকে করে ভূলুণ্ঠিত।
মানুষের তৈরী বিধান দ্বারা মানুষ কিভাবে পরিচালিত হতে পারে? কিভাবে হক্ব ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হতে পারে? মানব রচিত বিধানের আনুগত্য করার অর্থ কি মানুষের গোলামী নয়? মুসলমান কেন মস্তিষ্ক প্রসূত বিধানের নিকট মাথা নিচু করবে? মানুষের তৈরী বিধান কখনো কি চূড়ান্ত সফলতা ও স্থায়ী শান্তি আনয়ন করতে পারে? কখনো কি মানুষের মাথা থেকে অভ্রান্ত সত্যের দিকনির্দেশনা আসতে পারে? একটাই উত্তর, না।
সেখানে ভুল দূর্নীতি আর বৈষম্য থাকবেই। যা কথিত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন তথা বিপ্লবী ছাত্র জনতার সরকার তাদের কথিত সংস্কারের চেতনা ও পরিক্রমার সম্পূর্ণ বিপরীত। আরো বৈষম্য বিরোধী তথা ইনসাফ কায়েমের একমাত্র পথ ও পন্থা হলো খিলাফত আলা মিনহাজিন নবুওয়াহ। সত্যিকার বৈষম্য দূরীকরণে তথা ইনসাফ কায়েমে সবাইকে সে পথেই অগ্রসর হতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












