২৫০ বছর আগে আরব বণিকরা আবিষ্কার করেছিলেন নারিকেল দ্বীপ
ফ্যাসিস্ট সরকার থেকে মুক্ত জনগণ আমেরিকার তাবেদার সরকার বরদাশত করবে না ইনশাআল্লাহ (পর্ব-২)
, ২১ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ২৫ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ০৯ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
স্বাধীনতার পূর্ব থেকেই নারিকেল দ্বীপের প্রতি শকুনীর দৃষ্টি ছিল আমেরিকার।
সাম্প্রতিককালে চীন, মিয়ানমারের ষড়যন্ত্র প্রতিহতের পর আমেরিকা এখন আরো আগ্রাসী হয়েছে।
ফ্যাসিস্ট সরকারের কঠোর সমলোচনা করলেও তাদেরই প্রেসক্রিপশন প্রচার করছে পরিবেশ উপদেষ্টা ও সরকার
নারিকেল দ্বীপে যাতায়াতে প্রতিবন্ধকতা, রাত যাপন বন্ধ আমেরিকার নীল নকশা বাস্তবায়নেরই ভিত্তি তৈরী
নারিকেল দ্বীপে মার্কিন ঘাটি ষড়যন্ত্রের নস্যাতে এ দেশের স্বাধীনতা প্রিয় এবং বৈষম্যবিরোধী জনগণ আবারো রক্ত দিতে প্রস্তুত ইনশাআল্লাহ
ফ্যাসিস্ট সরকার থেকে মুক্ত জনগণ আমেরিকার তাবেদার সরকার বরদাশত করবে না ইনশাআল্লাহ (পর্ব-২)
নারিকেল দ্বীপে রাতে থাকা নিষেধ নভেম্বরে, ফেব্রুয়ারিতে যাওয়া বন্ধ
- প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ প্রবালদ্বীপ নারিকেল দ্বীপে চার মাস (নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি) পর্যটক সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) রাজধানীর হেয়ার রোডে ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, নভেম্বরে রাতে নারিকেল দ্বীপে থাকতে পারবেন না পর্যটকরা। ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে দুই হাজার পর্যটক প্রতিদিন যেতে পারবেন, রাতেও থাকতে পারবেন। আর ফেব্রুয়ারিতে কোনও পর্যটক নারিকেল দ্বীপে যেতে পারবেন না, তখন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হবে। এ ছাড়া নারিকেল দ্বীপে ওয়ান-টাইম ইউজ (একবার ব্যবহারযোগ্য) প্লাস্টিকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, উপদেষ্টা পরিষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে নারিকেল দ্বীপে পর্যটন সীমিত করা হবে। নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি এই চার মাস সীমিত থাকবে। নভেম্বর মাসে পর্যটকরা যেতে পারবেন কিন্তু রাতে থাকতে পারবেন না। ডিসেম্বর-জানুয়ারি পর্যটকরা যেতেও পারবেন, রাতে থাকতেও পারবেন। প্রতিদিন নারিকেল দ্বীপে দুই হাজারের বেশি পর্যটক প্রবেশ করতে পারবেন না। ফেব্রুয়ারি মাসে পর্যটকরা যেতে পারবেন না। তখন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হবে।
উল্লেখ্য নারিকেল দ্বীপ নিয়ে বর্তমান সরকারের পদক্ষেপকে দেশের জনগণ গভীর ষড়যন্ত্র এমনকী নারিকেল দ্বীপ আমেরিকার হাতে তুলে দেয়ার নীল নকশা হিসেবে দেন। এদিকে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে অনেক বিক্ষোভ, সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন হচ্ছে।
গণমাধ্যমে হেডিং হয়েছে- ‘নারিকেল দ্বীপে রাত্রিযাপনসহ পর্যটনকে অব্যাহত রাখতে হবে’
‘প্রতিবছর সিজনের শুরুতে নারিকেল দ্বীপ নিয়ে একটা তালবাহানা শুরু হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত সরকারের করা নীতিকে বাস্তবায়নের জন্য যে ঘোষণা পরিবেশ উপদেষ্টা দিয়েছেন সেটা আমাদের আতঙ্কিত করে তুলেছে। আমরা পরিবেশ রক্ষার বিপক্ষে নয়। আমরা পরিবেশকে রক্ষা করে চলতে চাই। নারিকেল দ্বীপে রাত্রিযাপনসহ পর্যটনকে অব্যাহত রাখতে হবে। এটা না করলে জাতির জন্য একটা বড় বিপর্যয় হবে।’
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ পরিবেশ ও পর্যটন রক্ষা উন্নয়ন জোটের চেয়ারম্যান শিবলুল আজম কোরেশী এসব কথা বলেন।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কক্সবাজারের (টোয়াক) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমরা বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপদেষ্টা এবং প্রধান উপদেষ্টা বরাবর আবেদন করব এবং স্মারকলিপি দেব। পরিবেশ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও পর্যবেক্ষণ জোরদার করে রাত্রিযাপনের অনুমতি দিতে হবে। প্রয়োজনে সর্বোচ্চ দুই রাতের অনুমতি দেন। বাংলাদেশ ছাড়াও বিভিন্ন দেশে অনেক বিচ্ছিন্ন দ্বীপ রয়েছে, যেগুলোকে পরিবেশবিদরা খুবই সুন্দর করে সাজিয়ে দিয়েছেন। আমরাও চাই আপনারা পরিবেশ রক্ষার পর্যবেক্ষণ জোরদার করে রাত্রিযাপনের অনুমতি দেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ১৯৯৭ সালে নারিকেল দ্বীপকে পরিবেশ সংকটাপন্ন দ্বীপ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। পরিবেশ সংকটাপন্ন দ্বীপ ঘোষণা করার পর থেকে পরিবেশ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড একটি মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে নারিকেল দ্বীপকে বিশ্ব রোল মডেল পর্যটন হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছিল। আমরা পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ মন্ত্রণালয় গিয়ে বারবার অনুরোধ করেছিলাম যে আপনাদেরকে মাস্টার প্ল্যানের রোল মডেলের ম্যাপটি দেখান। কিন্তু পরিবেশ মন্ত্রণালয় আমাদেরকে বারবার মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আমরা বলতে চাই, একটা সেক্টরকে মেরে ফেলে আরেকটা সেক্টরকে উন্নয়ন করা যায় না।
তারা আরও বলেন, নারিকেল দ্বীপে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। আজকে নারিকেল দ্বীপ নিয়ে যদি ষড়যন্ত্র করা হয় তাহলে লাখ লাখ মানুষ বেকার হয়ে যাবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ২ বছর যাবত বাংলাদেশের রাজনীতিতে বহুল উচ্চারিত শব্দ হলো নারিকেল দ্বীপ। কয়েকমাস আগে শেখ হাসিনা বলেছিলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র নারিকেল দ্বীপটাকে দখল করতে চায় বলেই তাদের সরকারের উপর চাপ তৈরি করছে। আবার ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর বলেছেন: নারিকেল দ্বীপকে আমেরিকার হাতে তুলে দিলে তিনি ক্ষমতায় থাকতে পারতেন। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কেবলমাত্র এই নারিকেল দ্বীপটাকে দখল করার জন্য শেখ হাসিনা সরকারকে সরিয়ে দিয়ে আমেরিকা তাদের পুতুল ড. ইউনুসকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসিয়েছে। আবার ড. ইউনুস ক্ষমতায় আসার পর তার কাছের লোকজন বলা শুরু করেছে যে, নারিকেল দ্বীপটার আয়তন এতো ছোট যে এখানে সামরিক ঘাঁটি তৈরি করা সম্ভব নয়। এদিকে নারিকেল দ্বীপে পর্যটকদের যাওয়া নিষেধ করছে ইউনুস সরকার।
কেনো ভূ রাজনৈতিক ভাবে এ দ্বীপ ভীষণভাবে গুরুত্বপূর্ণ?
কারণ এ দ্বীপটার অবস্থান মালাক্কা প্রণালীর একেবারে কাছাকাছি। মালাক্কা প্রণালী বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চোখ পয়েন্টগুলোর মধ্যে একটা। যে প্রণালীর মধ্যে দিয়ে প্রতি বছর প্রায় ৯৪ হাজার জাহাজ আসা যাওয়া করে এবং বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ৩০ শতাংশ এই মালাক্কা প্রণালীর মধ্যে দিয়েই যায়। স্বাভাবিক ভাবেই যে দেশের সেনাবাহিনী এ প্রণালীর আশেপাশে মোতায়েন থাকবে এ পয়েন্টের উপর সে দেশের প্রভাব ততবেশি থাকবে এবং সেই দেশ যদি এই চোখ পয়েন্টটাকে বন্ধ করে দেয় তবে বৈদেশিক ব্যবসা বাণিজ্য কিন্তু যে কোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বলা বাহুল্য, চীন দেশের সব বাণিজ্যিক জাহাজ কিন্তু এই মালাক্কা প্রণালীর মধ্য দিয়েই যাতায়াত করে থাকে। তাই নারিকেল দ্বীপের মতো দ্বীপে যদি আমেরিকার সেনা মোতায়েন হয় তাহলে চীন কিন্তু ভীষণভাবে চাপে পড়ে যাবে।
ইতিমধ্যে ভারত এই মালাক্কা প্রণালীকে ব্লক করার জন্য নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে একটি মিলিটারী বেজ বানিয়েছে আর তাই চীন নতুন বাণিজ্য পথ তৈরি করার জন্য মালাক্কা প্রণালীকে এড়িয়ে মায়ানমারের কিউ উপ ফিউয়ে গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরি করছে। এই বন্দরটি মায়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলে বঙ্গোপসাগরের উপকূলের রাখাইন রাজ্যে অবস্থিত। এই বন্দর তৈরি হয়ে গেলে মালাক্কা প্রণালী এড়িয়ে এই পথে চীনের সমুদ্র বাণিজ্য চলবে। মায়ানমারের কোকো আইল্যান্ড ইতিমধ্যেই চীন লীজে নিয়েছে এবং চীন এখানে নজরদারী করারও ব্যবস্থা করেছে। এই কোকো দ্বীপ থেকে মাত্র ৪৫ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত ভারতের আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে যে ভারতীয় সেনা ঘাঁটি রয়েছে তার উপর চীন নজর রাখতে পারে।
এদিকে রাশিয়া বঙ্গোপসাগরের ডেওই ডীপ সি পোর্ট তৈরি করার জন্য মায়ানমারের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। অতএব বঙ্গোপসাগরে ভারতের একাধিক বন্দর রয়েছে, চীনের বন্দর রয়েছে ও রাশিয়াও বঙ্গোপসাগরে সমুদ্র বন্দর তৈরি করছে অথচ সুপার পাওয়ারখ্যাত আমেরিকার কোনো ঘাঁটি আজও বঙ্গোপসাগরে তৈরি করতে পারেনি। তাই বাংলাদেশের নারিকেল দ্বীপ হচ্ছে আমেরিকার কাছে খড়কুটোর মতো যা আমেরিকা কোনোভাবেই হাতছাড়া করতে চাইছে না। নারিকেল দ্বীপকে নিজেদের দখলে নিতে আমেরিকা মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছে।
ড. ইউনুস ক্ষমতায় আসার পর পরিবেশের দোহাই দিয়ে নারিকেল দ্বীপে পর্যটকের সংখ্যা কম করে দিয়েছে। এতে করে প্রশ্ন উঠেছে এতো জায়গা থাকতে কেনো ড. ইউনুসের সরকার নারিকেল দ্বীপের পরিবেশ নিয়ে চিন্তিত হচ্ছে! তাহলে কি সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আমেরিকার হাতে নারিকেল দ্বীপকে তুলে দেওয়া হবে?
সবার নজর অন্যদিকে ঘুরানোর জন্য ইউনুস সরকার বলছে, এই দ্বীপটা খুব ছোট একটা দ্বীপ তাই এখানে সামরিক ঘাঁটি বানানো সম্ভব নয় তাই আমেরিকা নারিকেল দ্বীপকে দখল করার প্রশ্নই আসে না।
আসল প্রশ্ন হচ্ছে এখানে কি আসলেই সামরিক ঘাঁটি করা সম্ভব?
যদিও ইউনুস সরকারের ঘনিষ্টরা বলছে, এই দ্বীপে সামরিক ঘাঁটি করা সম্ভব না তবে আসল কথা হলো এ দ্বীপের তিন দিকে ভীত শীলা আছে অর্থাৎ বেজমেন্ট আছে যা জোয়ারের সময় তলিয়ে যায় এবং ভাটার সময় জেগে উঠে তাই এগুলো যদি ধরা হয় তখন এ দ্বীপের আয়তন হবে ১৫ বর্গ কিলোমিটারের মতো। এখন আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে যদি সামুদ্রিক প্রবাল, পাথর, বালি এবং কিছু রাসায়নিক মিশ্রণকে ফেলা হয় এ সমুদ্রের পানিতে তাহলে এর বেজমেন্ট অর্থাৎ বর্তমান আয়তনকে ৩ থেকে ৪ গুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে ফেলা সম্ভব। তখন এ দ্বীপের আয়তন ১৫ বর্গ কিলোমিটার থেকে বাড়িয়ে অনায়াসে ৪৫ থেকে ৫০ বর্গকিলোমিটার করে ফেলা সম্ভব। ইতিমধ্যে এ প্রযুক্তি দুবাইয়ে ব্যবহৃত হয়েছে এমনকি আমেরিকা, চীন, রাশিয়া ও ভারতের কাছেও এ প্রযুক্তি রয়েছে।
অর্থাৎ আয়তনে ছোট বলে নারিকেল দ্বীপে সামরিক ঘাঁটি তৈরি করা সম্ভব নয়; এ কথাটি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত কথা। আমেরিকার কাছে যে প্রযুক্তি আছে সেটা দিয়ে এ দ্বীপের বেজমেন্টে অনায়াসে ৫০ বর্গ কিলোমিটারের একটি কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করা অসম্ভব নয়।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












