৯৮ ভাগ মুসলমানদের দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলামবিমুখ মিডিয়া কোনক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশে মিডিয়াগুলো ইহুদীদের অদৃশ্য ইশারায় দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে। বাংলাদেশের মুসলমানদের উচিত- দেশের সব মিডিয়া বর্জন করে আলাদাভাবে সম্মানিত ইসলামী মিডিয়া গঠন করা।
, ২৪ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৭ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২২ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম

বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ। বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগণ মুসলিম। বাংলাদেশের সরকার নিজেদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সেবক হিসেবে দাবী করে থাকে। বাংলাদেশে ১০ লাখেরও বেশী মসজিদ রয়েছে। যেখানে প্রতি ওয়াক্তের হিসেবে কোটি কোটি বার পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও বাণী এবং আহবান প্রচার করা হচ্ছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের সম্মানিত ইসলামী সমাজ এবং দেশের জনগণের ভাবধারার পুরোপুরি বিপরীত বাংলাদেশের মিডিয়া। এককথায় বাংলাদেশের মিডিয়া বাংলাদেশ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ভাবধারা এবং দেশের কোটি কোটি মুসলিমদের সম্পূর্ণ বিপরীতে। বাংলাদেশের মিডিয়া কোনো সময় দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার স্বপক্ষের কোনো কিছু হাইলাইট বা ফলাও করছে না এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি সম্মান এবং একত্মতা প্রকাশ করছে না।
যার কিছু উদাহরণের মাধ্যমেই বোঝানো সম্ভব। বলা যায়, সারাদেশে ১০ লাখ মসজিদ বিশেষ করে দেশের জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররমে প্রতি জুমুয়াহ, ৫ ওয়াক্ত নামাজ, ঈদের জামায়াতে দ্বীনদার মুসলমানদের বিশাল জনসমাবেশ ঘটে থাকে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিশেষ বিশেষ দিনগুলো তথা- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, পবিত্র শবে বরাত, পবিত্র শবে কদর, পবিত্র শবে মিরাজ শরীফ, পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পবিত্র ঈদুল আদ্বহা, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ। কিন্তু দেখা গিয়েছে, কোন সময়ই এই বিষয়গুলো বাংলাদেশের মিডিয়ায় স্থান পায়নি। বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো সবসময় দেশের ইসলামী ভাবধারাকে অবহেলা এবং অবজ্ঞা করে এসেছে।
কিন্তু এর বিপরীতে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের মিডিয়া সম্পূর্ণভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী, সমাজ বিরোধী এবং নৈতিকতা বিরোধী সববিষয় ফলাও এবং জনমনে তার ব্যপ্তি ঘটানোর অপচেষ্টা করছে। বাংলাদেশের মিডিয়াগুলোতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার কোন বিষয় সংযুক্ত থাকে না কিন্তু অশ্লীলতা আর বেহায়াপনাসম্বলিত সর্বপ্রকার ঘটনা ও সংবাদ দিয়ে ভরপুর থাকে। দেশের কোথায় কোন অভিনেত্রী, অপসংস্কৃতিবাদীরা কি বলেছে সেগুলো আজকে বাংলাদেশের মিডিয়াতে স্থান পাচ্ছে। বর্তমান যুগের সেলিব্রেটি নামধারীরা কোথায় যাচ্ছে, কি খাচ্ছে, কি করছে ইত্যাদির দিকে বাংলাদেশের মিডিয়া সবসময়ই তৎপর দৃষ্টি রাখছে। কোথায় কোন গায়ক হারাম গান গাইতে গাইতে মৃত্যুতে ঢলে পড়েছে, বিজাতীয় সংস্কৃতি পহেলা বৈশাখে অমঙ্গল যাত্রা বের করেছে, ভারতের অভিনেতা-অভিনেত্রীরা বাংলাদেশে আসছে ইত্যাদি বিষয়ে মিডিয়া আজ মুখর ও সক্রিয়। যা স্পষ্টভাবে দেশের ভাবধারা তথা সম্মানিত ইসলামী ভাবধারার সাথে সম্পূর্ণরূপে সাংঘর্ষিক।
শুধু যে সাংস্কৃতিকভাবে মিডিয়া দেশের ইসলামী ভাবধারার বিপরীতমুখী তাই নয়, সেইসাথে বাংলাদেশের মিডিয়া উল্টো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধীতা করে যাচ্ছে। পহেলা বৈশাখের মতো একটি পূজাকে যারা বৈধ করে ফতওয়া দিচ্ছে তাদেরকে মিডিয়া ফলাও করছে, দেশের ভেতর যেসকল মুক্তমনা নামধারী নাস্তিক্যবাদীরা দেশে আজান বন্ধ, বোরকা নিষিদ্ধসহ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার তাহযীব তামাদ্দুন নিয়ে যে সকল বিদ্বেষীতামূলক কর্মকান্ড পরিচালনা করছে সেগুলো বাংলাদেশের বর্তমান মিডিয়া পজেটিভভাবে সেগুলো নিয়ে নিউজ ও প্রতিবেদন ছাপাচ্ছে। হলি পূজার মতো সনাতনীদের একটি সংস্কৃতিকে বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য বৈধভাবে উপস্থাপন করছে বাংলাদেশের মিডিয়া। সবচেয়ে উদ্বেগ আর ক্ষোভের বিষয় হলো, বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পবিত্র সুমহান মহাপবিত্র শান মুবারকে কটুক্তি করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। যা বাংলাদেশের মত বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে কোনভাবেই স্বাভাবিক নয়।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সারাবিশ্বের মিডিয়াকে বর্তমানে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রণ করছে কুখ্যাত ইহুদীরা। আর এর পেছনে প্রধান কারণ হলো, এই মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্বের বুক থেকে মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করে দেয়া। আর এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে তারা কোটি কোটি বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। এসব মিডিয়াকে চালানোর জন্য ইহুদীরা তাদের ব্যবসায়ীদের ৯০ শতাংশ অর্থই ব্যয় করছে। বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশের প্রধান প্রধান মিডিয়াগুলো ইহুদীরা কব্জা করে রেখেছে। মুসলিম বিশ্বের সবগুলো দেশের মিডিয়াগুলোকে ইহুদীরা নিয়ন্ত্রন করে রেখেছে স্বদেশীয় দালালদের মাধ্যমে। আর সেক্ষেত্রে বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশের মিডিয়াগুলোও সরাসরি ইহুদীদের হাতের ইশারায় পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। বাংলাদেশের ভেতর রীতিমত মিডিয়া সন্ত্রাসীপনামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
বলতে হয়, বাংলাদেশের মিডিয়া যে শুধু নিজস্বভাবে দেশের ইসলামী ভাবধারার বিপরীতে চলছে সেটাই নয় সেইসাথে তারা বাইরে থেকে অপমিডিয়াকে দেশের ভেতর প্রমোট করছে। যার একটি বড় উদাহরণ হলো ভারতীয় মিডিয়ার এদেশীয় বিস্তার। ভারতীয় বিভিন্ন অপসংস্কৃতি বাংলাদেশে প্রবেশ করছে এদেশীয় মিডিয়ার ছদ্মাবরণে। আর এর ফলে মিডিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে হিন্দুয়ানী এবং হিন্দুত্ববাদ প্রবেশ করছে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার উপর একের পর এক আঘাত হানছে।
পরিশেষে বলতে হয়, যখন বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো দেশের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সম্পূর্ণ বিপরীতে তখন বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হবে এসব অপমিডিয়ার দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার জন্য দেশে আলাদাভাবে শত শত ইসলামী মিডিয়ার সৃষ্টি করা। বাংলাদেশের মুসলমানদের দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করা। মুসলিমবিশ্ব বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার কাঠামো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোক একবিংশ শতাব্দীর উপযোগী হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। গণমাধ্যম বিষয়ক শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিতে হবে। দেশের ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীর ভাতৃত্ববোধ প্রকট ও নিগুড় করে একত্রিত হয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করাতে হবে যে ‘বাংলাদেশে কোন পবিত্র দ্বীন ইসলামবিরোধী মিডিয়া থাকতে পারে না। মুসলিম অধ্যুষিত দেশ পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ন্ত্রিন মিডিয়াই থাকবে। বিধর্মীর কুটচালের অংশবিশেষ আলজাজিরা, সিএনএন, এবিসি, বিবিসি ইত্যাদি ইত্যাদি মিডিয়াগুলোর মতো দেশেও সম্মানিত ইসলামী আদর্শের আলোকে শক্তিশালী ও প্রভাবশালী মিডিয়া গঠন করতে হবে। আর তাতেই দেশের সর্বত্র প্রতিফলিত হবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ এবং চেতনা। পদদলিত হবে সম্মানিত ইসলামবিদ্বেষী সকল প্রকার অপমিডিয়া।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে কয়েক বছরে ধনী-গরীব বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে পুঁজিবাদী অর্থ ব্যবস্থায় জাতীয় সম্পদ কুক্ষিগত হচ্ছে গুটিকয়েক ব্যক্তির হাতে ধনী গরীব বৈষম্য দূরীকরণে যাকাত ব্যবস্থাই একমাত্র সমাধান
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সুন্দরবনে ২২ বছরে ৩২ বার অগ্নিকা- সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
২২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজীবন ইসকন সদস্য, সমকামী প্রবক্তা, নিজ দলে বিতর্কিত, মুসলিম বিদ্বেষী হিসেবে চিহ্নিত এবং মুসলিম বিদ্বেষী কট্টর মোদী ও আর.এস.এম-এর এজেন্ট হিসেবে চিহ্নিত, জঘণ্য “উগ্রবাদী জাতি হিন্দু তুলসী” মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান হওয়ার সুবাদে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সে তার ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষ চরম মাত্রায় প্রকাশ করেছে। অথচ ভারতে মুসলমানদের কচু কাটা এবং দ্বীন ইসলাম পালনে চরম নির্যাতন চালানো হলেও তুলসী মহা নিশ্চুপ রয়েছে। তাদের পৈশাচিক দৃষ্টিতে, মুসলমানের কোন মানবাধিকার থাকতে নেই।
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
একদিন বাড়তি নিলেই এবার ঈদের ছুটি হয় টানা নয় দিন। তবে এবারের ঈদে ছুটি ১১ দিনও সম্ভব উল্লেখ্য নির্বাহী আদেশে নয় সাংবিধানিক ভাবেই রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এদেশে পবিত্র ঈদ উনার ছুটি কমপক্ষে ১৫ দিন হওয়া উচিত।
২০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
১৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
তিস্তা পরিকল্পনা বাস্তবায়নে চীন এগিয়ে আসায় এবার ভারত নূতন রূপে বিরোধীতায় মেতেছে ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে জনৈক উপদেষ্টার কুখ্যাত পরিবেশবাদী সংগঠন থেকে আরম্ভ করে অখ্যাত রাম-বাম পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এখন তিস্তা পরিকল্পনার বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছে
১৭ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না। এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
যাকাতের নামে আলাদা নিম্নমানের কাপড় তৈরী ও সরবরাহ বন্ধ এবং লোকদেখানো যাকাত দেয়ার প্রবণতা প্রতিহত করতে হবে। যাকাতের কাপড় নিতে গত ৩৫ বছরে নিহত ২৫৪ জন। পবিত্র যাকাতের কাপড়ের নামে সিন্ডিকেট এবং নাম কামানো পবিত্র যাকাতকে অবমাননা করার শামিল। নাউযুবিল্লাহ!
১৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)