৯৮ ভাগ মুসলমানদের দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলামবিমুখ মিডিয়া কোনক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশে মিডিয়াগুলো ইহুদীদের অদৃশ্য ইশারায় দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে। বাংলাদেশের মুসলমানদের উচিত- দেশের সব মিডিয়া বর্জন করে আলাদাভাবে সম্মানিত ইসলামী মিডিয়া গঠন করা।
, ০১ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ০৮ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ২৫ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
বর্তমান দুনিয়ায় মিডিয়া হচ্ছে প্রচার মাধ্যম এবং অদৃশ্য বাকশক্তির প্রতিনিধিত্বকারী। মিডিয়ারই অংশ হচ্ছে সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, চ্যানেল ইত্যাদি। বর্তমানে মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। সারাবিশ্বে কোটিরও বেশী মিডিয়া রয়েছে। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশেও কয়েক হাজারের মতো মিডিয়া রয়েছে। কিন্তু বলার বিষয় হলো, বাংলাদেশের মিডিয়া বিশ্বের অন্যান্য দেশের মিডিয়াগুলোর মতো নয়।
বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ। বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগণ মুসলিম। বাংলাদেশের সরকার নিজেদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সেবক হিসেবে দাবী করে থাকে। বাংলাদেশে ১০ লাখেরও বেশী মসজিদ রয়েছে। যেখানে প্রতি ওয়াক্তের হিসেবে কোটি কোটি বার পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও বাণী এবং আহবান প্রচার করা হচ্ছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের সম্মানিত ইসলামী সমাজ এবং দেশের জনগণের ভাবধারার পুরোপুরি বিপরীত বাংলাদেশের মিডিয়া। এককথায় বাংলাদেশের মিডিয়া বাংলাদেশ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ভাবধারা এবং দেশের কোটি কোটি মুসলিমদের সম্পূর্ণ বিপরীতে। বাংলাদেশের মিডিয়া কোনো সময় দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার স্বপক্ষের কোনো কিছু হাইলাইট বা ফলাও করছে না এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি সম্মান এবং একত্মতা প্রকাশ করছে না।
যার কিছু উদাহরণের মাধ্যমেই বোঝানো সম্ভব। বলা যায়, সারাদেশে ১০ লাখ মসজিদ বিশেষ করে দেশের জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররমে প্রতি জুমুয়াহ, ৫ ওয়াক্ত নামাজ, ঈদের জামায়াতে দ্বীনদার মুসলমানদের বিশাল জনসমাবেশ ঘটে থাকে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিশেষ বিশেষ দিনগুলো তথা- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, পবিত্র শবে বরাত, পবিত্র শবে কদর, পবিত্র শবে মিরাজ শরীফ, পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পবিত্র ঈদুল আদ্বহা, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ। কিন্তু দেখা গিয়েছে, কোন সময়ই এই বিষয়গুলো বাংলাদেশের মিডিয়ায় স্থান পায়নি। বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো সবসময় দেশের ইসলামী ভাবধারাকে অবহেলা এবং অবজ্ঞা করে এসেছে।
কিন্তু এর বিপরীতে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের মিডিয়া সম্পূর্ণভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী, সমাজ বিরোধী এবং নৈতিকতা বিরোধী সববিষয় ফলাও এবং জনমনে তার ব্যপ্তি ঘটানোর অপচেষ্টা করছে। বাংলাদেশের মিডিয়াগুলোতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার কোন বিষয় সংযুক্ত থাকে না কিন্তু অশ্লীলতা আর বেহায়াপনাসম্বলিত সর্বপ্রকার ঘটনা ও সংবাদ দিয়ে ভরপুর থাকে। দেশের কোথায় কোন অভিনেত্রী, অপসংস্কৃতিবাদীরা কি বলেছে সেগুলো আজকে বাংলাদেশের মিডিয়াতে স্থান পাচ্ছে। বর্তমান যুগের সেলিব্রেটি নামধারীরা কোথায় যাচ্ছে, কি খাচ্ছে, কি করছে ইত্যাদির দিকে বাংলাদেশের মিডিয়া সবসময়ই তৎপর দৃষ্টি রাখছে। কোথায় কোন গায়ক হারাম গান গাইতে গাইতে মৃত্যুতে ঢলে পড়েছে, বিজাতীয় সংস্কৃতি পহেলা বৈশাখে অমঙ্গল যাত্রা বের করেছে, ভারতের অভিনেতা-অভিনেত্রীরা বাংলাদেশে আসছে ইত্যাদি বিষয়ে মিডিয়া আজ মুখর ও সক্রিয়। যা স্পষ্টভাবে দেশের ভাবধারা তথা সম্মানিত ইসলামী ভাবধারার সাথে সম্পূর্ণরূপে সাংঘর্ষিক।
শুধু যে সাংস্কৃতিকভাবে মিডিয়া দেশের ইসলামী ভাবধারার বিপরীতমুখী তাই নয়, সেইসাথে বাংলাদেশের মিডিয়া উল্টো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধীতা করে যাচ্ছে। পহেলা বৈশাখের মতো একটি পূজাকে যারা বৈধ করে ফতওয়া দিচ্ছে তাদেরকে মিডিয়া ফলাও করছে, দেশের ভেতর যেসকল মুক্তমনা নামধারী নাস্তিক্যবাদীরা দেশে আজান বন্ধ, বোরকা নিষিদ্ধসহ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার তাহযীব তামাদ্দুন নিয়ে যে সকল বিদ্বেষীতামূলক কর্মকান্ড পরিচালনা করছে সেগুলো বাংলাদেশের বর্তমান মিডিয়া পজেটিভভাবে সেগুলো নিয়ে নিউজ ও প্রতিবেদন ছাপাচ্ছে। হলি পূজার মতো সনাতনীদের একটি সংস্কৃতিকে বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য বৈধভাবে উপস্থাপন করছে বাংলাদেশের মিডিয়া। সবচেয়ে উদ্বেগ আর ক্ষোভের বিষয় হলো, বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পবিত্র সুমহান মহাপবিত্র শান মুবারকে কটুক্তি করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। যা বাংলাদেশের মত বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে কোনভাবেই স্বাভাবিক নয়।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সারাবিশ্বের মিডিয়াকে বর্তমানে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রণ করছে কুখ্যাত ইহুদীরা। আর এর পেছনে প্রধান কারণ হলো, এই মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্বের বুক থেকে মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করে দেয়া। আর এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে তারা কোটি কোটি বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। এসব মিডিয়াকে চালানোর জন্য ইহুদীরা তাদের ব্যবসায়ীদের ৯০ শতাংশ অর্থই ব্যয় করছে। বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশের প্রধান প্রধান মিডিয়াগুলো ইহুদীরা কব্জা করে রেখেছে। মুসলিম বিশ্বের সবগুলো দেশের মিডিয়াগুলোকে ইহুদীরা নিয়ন্ত্রন করে রেখেছে স্বদেশীয় দালালদের মাধ্যমে। আর সেক্ষেত্রে বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশের মিডিয়াগুলোও সরাসরি ইহুদীদের হাতের ইশারায় পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। বাংলাদেশের ভেতর রীতিমত মিডিয়া সন্ত্রাসীপনামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
বলতে হয়, বাংলাদেশের মিডিয়া যে শুধু নিজস্বভাবে দেশের ইসলামী ভাবধারার বিপরীতে চলছে সেটাই নয় সেইসাথে তারা বাইরে থেকে অপমিডিয়াকে দেশের ভেতর প্রমোট করছে। যার একটি বড় উদাহরণ হলো ভারতীয় মিডিয়ার এদেশীয় বিস্তার। ভারতীয় বিভিন্ন অপসংস্কৃতি বাংলাদেশে প্রবেশ করছে এদেশীয় মিডিয়ার ছদ্মাবরণে। আর এর ফলে মিডিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে হিন্দুয়ানী এবং হিন্দুত্ববাদ প্রবেশ করছে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার উপর একের পর এক আঘাত হানছে।
পরিশেষে বলতে হয়, যখন বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো দেশের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সম্পূর্ণ বিপরীতে তখন বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হবে এসব অপমিডিয়ার দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার জন্য দেশে আলাদাভাবে শত শত ইসলামী মিডিয়ার সৃষ্টি করা। বাংলাদেশের মুসলমানদের দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করা। মুসলিমবিশ্ব বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার কাঠামো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোক একবিংশ শতাব্দীর উপযোগী হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। গণমাধ্যম বিষয়ক শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিতে হবে। দেশের ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীর ভাতৃত্ববোধ প্রকট ও নিগুড় করে একত্রিত হয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করাতে হবে যে ‘বাংলাদেশে কোন পবিত্র দ্বীন ইসলামবিরোধী মিডিয়া থাকতে পারে না। মুসলিম অধ্যুষিত দেশ পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ন্ত্রিন মিডিয়াই থাকবে। বিধর্মীর কুটচালের অংশবিশেষ আলজাজিরা, সিএনএন, এবিসি, বিবিসি ইত্যাদি ইত্যাদি মিডিয়াগুলোর মতো দেশেও সম্মানিত ইসলামী আদর্শের আলোকে শক্তিশালী ও প্রভাবশালী মিডিয়া গঠন করতে হবে। আর তাতেই দেশের সর্বত্র প্রতিফলিত হবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ এবং চেতনা। পদদলিত হবে সম্মানিত ইসলামবিদ্বেষী সকল প্রকার অপমিডিয়া।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাংলাদেশ কার্যত গ্যাসের উপর ভাসছে তাই আমদানির চিন্তা বাদ দিয়ে তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)