মন্তব্য কলাম
“ইসলামী বিশেষজ্ঞ মহল এবং ইসলামী মিডিয়ার মতে- বর্তমান বহুত্ববাদী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী মনোভাবই পালন এবং ধারন বাস্তবায়ন করে চলছে
, ২২ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২২ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২১ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ০৮ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রশংসাকারী, সুবিধা ভোগী এবং সুবিধাবাদী সংস্কৃতি উপদেষ্টা সুযোগ পেয়ে বরং
ফ্যাসিস্ট সরকার যা করতে সাহস পায়নি তার চেয়েও বেশী- ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ড ঘটিয়েছে
যে চৈত্র সংক্রান্তি সম্পূর্ণরূপে হিন্দুদের ধর্মবিশ্বাস ও পূজার প্রথা- তাই মাদরাসায় চাপিয়ে দিয়েছে এবং চৈত্র সংক্রান্তিকে জাতীয় দিবস ঘোষণা করেছে
শুধু মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজির বিরুদ্ধে আন্দোলনই যথেষ্ট নয়
বহুত্ববাদী সংস্কৃতির প্রসার এবং ক্ষুদ্র-নৃ-গোষ্ঠীদের লাইম লাইটে এনে
তাদের স্বাধীনতাকামী করার ফিল্ড তৈরী করে দেয়ার ষড়যন্ত্রকারী উপদেষ্টার বিরুদ্ধেও
তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে ইনশাআল্লাহ” (পর্ব-১)
পত্রিকায়ে শিরোনাম হয়েছে অনেক। দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস পত্রিকায় ১১ নভেম্বর ২০২৪ সালে শিরোনাম হয়- “উপদেষ্টা ফারুকীকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, নেপথ্যে কারণ কী?”
নিবন্ধে বলা হয়-
.....মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে উপদেষ্টা পদ থেকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত বিভিন্নজনের অভিযোগ, মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে উপদেষ্টা করা গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা হয়েছে। আসলে তাকে নিয়ে মানুষের ক্ষোভের কারণ কী?
অনুসন্ধানে জানা গেছে, মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বিভিন্ন সময় তার লেখায় ও ফেসবুক পোস্টে শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছেন। যার ফলে গত ১৫ বছর প্রিয়ভাজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের। এ সুবাদে সরকারের বিভিন্ন সুবিধাও গ্রহণ করেছেন তিনি। শুধু তিনি নন, তার স্ত্রী অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশাও গ্রহণ করেছেন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের নানা সুবিধা। যার ফলে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
.....ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে নিয়েও অসংখ্যবার বিভিন্ন লেখায়, বক্তব্যে, ফেসবুক পোস্টে প্রশংসা করেছেন ফারুকী। লিখেছেন শেখ হাসিনাকে নিয়েও। শেখ হাসিনার লেখা ‘শেখ ফজিলাতুন নেছা- আমার মা’ শিরোনামে লেখার প্রশংসা করে তিনি রিভিউ পোস্ট করেছেন। সেখানে ফারুকী উল্লেখ করেছেন, ‘ইতিহাস বেশির ভাগ সময় বিজয়ী এবং পুরুষের চোখেই লেখা হয়। শেখ হাসিনার এই লেখাটায় একটা ভিন্ন জানালা দিয়ে আমাদের ইতিহাসটাকে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে। খুবই ইন্টারেস্টিং পার্সপেক্টিভ। পড়তে পড়তে অনেক জায়গায় আমার নিজের মাকে দেখতে পেয়েছি, নানাকে দেখতে পেয়েছি, মায়ের সংগ্রাম দেখতে পেয়েছি, বাবাকে দেখতে পেয়েছি। পার্থক্য হইলো, বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক কারণে কয়দিন পরপর জেলে যাইতেন আর আমার বাবা ব্যবসায় ধরা খাইতেন। দুই সময়ই বিরুদ্ধ স্রোতের মুখে সিনা টান করে তরী সামলাইতেন ‘মা’। বাঙলার বধূ এবং মায়েদের ইতিহাস বোধ হয় সবকালেই এক। দল-মত-নির্বিশেষে পড়তে পারেন। ’
ফেসবুকে অসংখ্যবার তিনি আওয়ামী লীগ সকারের প্রশংসা করে পোস্ট করেছেন। পতিত সকারের বিভিন্ন মন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের প্রশংসা করে ও ছবি দিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। এ রকম অসংখ্য পোস্ট এখন ফেসবুকে ঘুরছে, সমালোচনা করছে ফারুকীর।
মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বিরুদ্ধে পতিত দল আওয়ামী লীগের ভোট চুরির নির্বাচন ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করার অভিযোগ রয়েছে অনেক আগে থেকেই। এ সম্পর্কিত একটি পোস্ট ভাইরাল হয় ফেসবুকে। প্রায় ২ হাজার লাইকের এই পোস্টে উল্লেখ আছে যে, সাবেক মেয়র আনিসুল হকের নির্বাচনী ক্যাম্পেইনে ফারুকীর সংশ্লিষ্টতা। পোস্টে ফারুকীকে উপদেষ্টা বানানো জুলাই বিপ্লবের সাথে প্রতারণা বলেও উল্লেখ রয়েছে। পোস্টকারীর পরিচয় অ্যাক্টিভিস্ট সাদিকুর রহমান খান। ফেসবুকে তার প্রায় ১ লক্ষ ফলোয়ার রয়েছে।
সাদিকুর রহমান ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “ভোট চুরি করে মেয়র হওয়া আনিসুল হকের পক্ষে নির্বাচনী ক্যাম্পেইন করেছিলেন ফারুকী। ‘মুজিব’ সিনেমায় অভিনয় করার জন্য আরেফিন শুভর প্লট বাতিল হলো। অথচ ফারুকীর বউ নিজেও তো প্লট পেয়েছিলেন। তিনিও মুজিব মুভির অভিনেত্রী। তার প্লট তো বাতিল হয়নি কেন?
বিপ্লবের পরেও ফারুকী ৬ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ড. ইউনূসকে এসে দেখে যেতে বলেছিলেন, এবং বাড়িটি মেরামত ও জাদুঘরও চালু করতে বলেছিলেন ফারুকী। সেই ফারুকীকেই যদি মন্ত্রী করা হয়, তাহলে রাজপথে আওয়ামী লীগ ও মুজিববাদকেও ছেড়ে দেওয়া হোক। হাঁকডাক ডেকে, পোলাপাইনকে রাস্তায় আনবেন, আওয়ামী লীগ আর মুজিববাদকে দমন করার জন্য। পোলাপাইন সারা রাত, সারা দিন আওয়ামী লীগ পাহারা দেবে। আপনাদেরকে রক্ষা করবে। আর আপনারা এসি রুমে বসে মুজিবপূজারী ফারুকীর পুনর্বাসন করবেন। তাকে মন্ত্রী বানাবেন। তাহলে রাজপথেও মুজিববাদ পুনর্বাসন হোক। রাজপথে ‘প্রতিরোধ প্রতিরোধ খেলে’ ভোটচোরের পক্ষে ক্যাম্পেইন করা ফারুকীকে উপদেষ্টা বানানো হিপোক্রেসি এবং বিপ্লবের সঙ্গে প্রতারণা। ”
.....শেখ হাসিনা সরকার টিকতে পারবেন না, ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না বুঝে ফারুকী ‘পল্টিবাজী’ করেন অভিযোগ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের নেতাকর্মীদের। জুলাই বিপ্লবের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম ফারুকীকে উপদেষ্টা করার সমালোচনা করেছেন।
প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য বিশ্লেষকগণ মন্তব্য করেছেন যে ফারুকী মূলত: ফ্যাসিষ্ট সরকারের ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী চেতনা ধারণ ও লালন করেই বর্তমান সরকারে এসেছে। এবং সুযোগ পেয়ে ফ্যাসিস্ট সরকার যা করতে সাহস করেনি তারচেয়েও অনেক বড় কিছু করে ফেলেছে। ফ্যাসিস্ট সরকার পহেলা বৈশাখের সংস্কৃতি মাদরাসা শিক্ষার্থীদের উপর চাপায় নি। বাধ্য করেনি। কিন্তু অন্তর্বর্তী উপদেষ্টা তাই করেছে। শুধু তাই নয় চৈত্র সংক্রান্তি সম্পূর্ণ হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও পূজার বিষয়। কিন্তু সে কট্টর হিন্দুত্ববাদী বিশ্বাস ও পূজা; ফারুকী মাদরাসায় আরোপ করেছে। যা ইসলাম বিদ্বেষী ও ভারতের সেবাদাস সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকার চিন্তাও করতে পারেনি।
এ বিষয়ে দৈনিক ইনকিলাবে সংবাদ শিরোনাম হয়েছে-
“ডিজির অপসারণ দাবি
মাদরাসা অধিদপ্তরের ইসলামবিরোধী নির্দেশনায় ক্ষোভে তোলপাড়”
খবরে বলা হয়-
.....বর্ষবরণ উদযাপনের নামে দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের শিরকের পথে ঠেলে দিচ্ছে সরকার। এর অংশ হিসেবে দেশের সব মাদরাসায়ও দুই দিনব্যাপী বাংলা নববর্ষ উদযাপনের নির্দেশ দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। এনিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
ইসলামবিরোধী এই নির্দেশনায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা। মাদরাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ইমানবিধ্বংসী উৎসব পালনের নির্দেশনা দেয়ায় মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককের (ডিজি) অপসারণ দাবি করেছেন সচেতন মহল।
..... বিশ্লেষকরা বলছেন, চৈত্র সংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ উদযাপন করা হয় মূলত হিন্দুয়ানী সংস্কৃতিতে। ইসলামের বড় পাপ শিরক মিশ্রিত এই উদযাপন থেকে দূরে থাকা প্রতিটি মুসলিমের জরুরি দায়িত্ব। বর্তমান বহুত্ববাদী সরকার ও এর সংস্কৃতি উপদেষ্টা এ বছর বর্ষবরণ জাতীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, মুসলিমদের ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাদরাসা ছাত্রদেরও এসব উৎসব সাড়ম্বরে পালনের নির্দেশ দিয়ে চরম ধৃষ্টতা দেখানো হয়েছে। যা কখনও মেনে নেবে না তৌহিদী জনতা।
মাদরাসা অধিদপ্তরের ডিজি বর্ষবরণের উৎসব পালনের নির্দেশ দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ উসকে দিয়েছেন। ইসলামবিরোধী এই নির্দেশনায় চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে তার দায়ভার কে গ্রহণ করবে?- এমন প্রশ্ন তুলেছেন নেটিজেনরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিগত শতাব্দীর শেষ দশকে ছায়ানটি চেতনার সাংস্কৃতিক কর্মীরা পহেলা বৈশাখের উৎসবে ‘বাঙালী’ সমাজে উদযাপিত হওয়া ১২ মাসে ১৩ পার্বনকে উৎযাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। সন্দেহ নেই বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীগণ তাদের ১২ মাসে অনুষ্ঠিত ১৩ পূজাকে ঘিরে ১৩টি পার্বন বা উৎসব পালন করে থাকে। বাঙালী হিন্দুদের এ উৎসবকে ‘বাঙালী সংস্কৃতি’ বলে ব্যাপকভাবে উৎযাপনের ও প্রসারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে মুসলমানের ঘরে জন্ম গ্রহণকারী ও মুসলমান নাম ধারণকারী কিছু রবীন্দ্রপ্রেমী সংস্কৃতি কর্মী। অথচ এদেশের অধিবাসী ৯০% মুসলমানের যেসব উৎসবে সমগ্র বাংলাদেশ জেগে ওঠে সেই ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, মুহাররম, ঈদে মিলাদুন্নবী প্রভৃতি উৎসব উদযাপনে ব্যাপারে তারা থাকে সম্পূর্ণ নির্বিকার।
এ বছর এটিএন নিউজের কল্যাণে দেশবাসী গাজীপুরের একটি প্রত্যন্ত গ্রামের চৈত্র সংক্রান্তির অনুষ্ঠান সরাসরি দেখার সুযোগ পেয়েছেন। যারা দেখেছেন তাদের কাছে বিনীত প্রশ্ন, এই অনুষ্ঠান কি বাঙালী সংস্কৃতি বলে বাঙালী মুসলমানদের সমাজে উদযাপন যোগ্য? উল্লিখিত আলোচনায় নিঃশঙ্কভাবে প্রমাণিত হয়, এটি হিন্দুদের একটি বিশেষ ধর্মীয় উৎসব। উৎস, ইতিহাস ও পালন পদ্ধতি সবকিছু প্রমাণ করে এটি হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তা পালনে মুসলমানদের মনে কোনো দ্বিধা থাকতে পারে না। কিন্তু চৈত্র সংক্রান্তি বা চড়কপূজাকে ‘বাঙালী সংস্কৃতি’ বলে বাংলাদেশী মুসলমানদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












