মন্তব্য কলাম
"" পত্রিকা পর্যালোচনা-খবর প্রতিক্রিয়া"" প্রসঙ্গ: সমন্বয়কদের চাঁদাবাজির ঘটনা তথা জুলাইয়ের চেতনা বিক্রির ধান্ধা
, ০৪ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ৩১ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ৩০ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ১৬ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
খবর শিরোনাম:
সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গেলে পুলিশে দেবেন -সারজিস
দেশ রুপান্তর অনলাইন, প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৫, ২১:৩৪
খবর ভাষ্য:
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি ব্যতীত দেশের সব জেলা ও শাখা কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
গত রোববার (২৭ জুলাই) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, কেউ যদি নিজেকে ‘সমন্বয়ক’ পরিচয় দিয়ে কোনো অফিস, বাসা কিংবা প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি, তদবির বা মামলা বাণিজ্যের চেষ্টা করে, তাহলে সরাসরি তাকে পুলিশে দিন।
খবর প্রতিক্রিয়া:
আপনারা বিএনপির চাঁদাবাজি নিয়ে খুব সোচ্চার আর উচ্চরব দিলেন।
আ.লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগকে চাঁদাবাজির জন্য ধুয়ে দিয়েছেন।
জেলা সমাবেশে বিভিন্ন স্তরের চাঁদাবাজির চিত্র তুলে ধরেছেন।
কিন্তু নিজ দলের চাঁদাবাজি দেখেও না দেখার ভান করেন। জেনেও না বোঝার ভান করেন।
সমন্বয়কদের চাঁদাবাজির তীব্র সমালোচনার পর অবশেষে ফেসবুকে যে বিবৃতি দিয়েছেন, তাতে এনসিপি যে জঘন্য চাঁদাবাজি করে তার সাংগঠনিক তথা প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলেন।
প্রশ্ন হলো, তাহলে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ত্রাণকর্তা হিসেবে আপনাদের অবস্থান আর থাকলো কোথায়?
অন্য দলের সাথে আপনাদের পার্থক্য কোথায়?
বরং আপনাদের চাঁদাবাজির পরিমাণ আরো বেশী।
ফখরুলের ভাষায়, আগে চাঁদাবাজির পরিমাণ ছিলো ১ লাখে আর এখন আপনাদের চাঁদাবাজির রেট ৫ লাখ।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নামে চাঁদাবাজিতেও আপনারা বৈষম্য কত বাড়িয়ে তুলছেন, তাতে সবার এখন বিষম খাওয়ার উপক্রম।
গুলশানে সাবেক এমপির বাসায় সমন্বয়কদের চাঁদাবাজির ঘটনায় মির্জা ফখরুল বলেছেন যে, তিনি বেদনায় নীল হয়ে গেছেন।
খবর শিরোনাম:
যুগান্তরের বিশেষ সাক্ষাৎকার:
চাঁদাবাজি, তদবির বাণিজ্য ও এনসিপির অর্থের উৎস নিয়ে যা জানালেন আখতার
যুগান্তর প্রতিবেদন, প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৫১ এএম
খবর ভাষ্য:
শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের পতনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের সমন্বয়ে গঠিত তরুণ রাজনৈতিক দল এনসিপি।
দল গঠনের মাত্র ২ মাসের মধ্যেই দলটির নেতাকর্মীদের ওপর চাঁদাবাজি, তদবির বাণিজ্য ও দলটির অর্থের উৎস নিয়ে নানা অভিযোগ উঠেছে। পতিত ফ্যাসিস্টের দোসর ও কালোটাকার মালিকদের কেউ কেউ এনসিপির ডোনার হিসেবে টাকা ঢালছেন এমন অভিযোগও শোনা যাচ্ছে।
এসব অভিযোগ নিয়ে যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন দলটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।
দলের ডোনার বা ব্যয়ভার চালাতে সাহায্য করাদের কেউ কেউ ফ্যাসিস্টের দোসর। বিশেষ করে কালোটাকার মালিকদের কেউ কেউ শেলটার পেতে আপনাদের পেছনে অর্থ ঢালছেন কিনা জানতে চাওয়া হয় আখতার হোসেনের কাছে।
দলের কিছু নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচিত। বিশেষ করে সচিবালয় অথবা বাইরে পুলিশ বা অন্য জায়গাগুলোতে তদবির বাণিজ্যেরও অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
এ নিয়ে আখতার হোসেনের বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন-
‘আমাদের নেতাকর্মীদের মধ্যে কেউ যদি চাঁদাবাজির ঘটনায় জড়িত হন এবং সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আসে। আমরা অবশ্যই সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব। কারণ আমাদের ঐকান্তিক চাওয়া হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতি যেন পূর্বের মতো চাঁদাবাজি বা টেন্ডারবাজি ঘিরে আবর্তিত না হয়।’
খবর প্রতিক্রিয়া:
সমন্বয়কদের এত স্পষ্ট চাঁদাবাজির পরও এনসিপি নেতারা অভিযোগকে সুনির্দিষ্ট চিহ্নিত করতে চাইছে না।
অথচ বাস্তব ঘটনা অনেক বেশী। আর পত্রিকায় প্রকাশিত সুনির্দিষ্ট অভিযোগও অনেক। এমনকি এনসিপিতে আ.লীগ নেতাদের যোগদানের মতোও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
খবর শিরোনাম:
এনসিপিতে যোগ দিলেন যুবলীগের তিন নেতা
আমার দেশ, প্রকাশ : ২৮ জুলাই ২০২৫, ১৩: ৫৮, আপডেট: ২৮ জুলাই ২০২৫, ১৪: ০৫
খবর ভাষ্য:
কিশোরগঞ্জে ইটনা উপজেলায় জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন যুবলীগের তিননেতা। তারা হলেন, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কামরুজ্জামান সোহেল এবং ইটনা উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কবির শ্যামল, সদস্য বাসেত আহমেদ।
গত ২৬ জুলাই কিশোরগঞ্জ শহরের পুরানথানা এলাকায় অনুষ্ঠিত এনসিপির পদযাত্রা ও পথসভায় শ্যামল মঞ্চে উঠে বক্তব্য দেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই বক্তব্য ছড়িয়ে পড়লে দলের ভেতরে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
তবে গত ৫ জুন এনসিপির ইটনা উপজেলার আহবায়ক কমিটিতে দেখা গেছে। উপজেলা কমিটির দুই নং সদস্য হলেন, গোলাম কবির শ্যামল, কামরুজ্জামান সোহেল হলেন চার নং সদস্য ও বাসেত আহমেদ হলেন ১১ নং সদস্য।
খবর প্রতিক্রিয়া:
এনসিপির অনেকেই আগে ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ছিলো। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু সেøাগানে পারদর্শী ছিলো। শেখ সাহেবের চরম প্রশংসায় ভীষণ পারদর্শী ছিলো। আ.লীগ নেতা-কর্মীদের সাথে ভীষণ দহরম-মহরম ছিলো।
সে পুরনো পীড়িতি চলে যাবে
একেবারে উবে যাবে
সম্পূর্ণ উঠে যাবে
এটা ধারনা করা বিজ্ঞোচিত কাজ নয়।
এনসিপি, আ.লীগ, ছাত্রলীগ আঁতাত অবাস্তব কিছু নয়।
কঠিন অসততায় বিন্দুমাত্র কম নয়।
খবর শিরোনাম:
‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ে চাঁদাবাজি, প্রশ্নের মুখে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ তিন সংগঠন
বিবিসি নিউজ বাংলা, ২৭ জুলাই ২০২৫
খবর ভাষ্য:
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার গুলশানে সাবেক এক এমপির বাসায় সমন্বয়ক পরিচয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির ঘটনা নিয়ে তোলপাড় চলছে। এ নিয়ে আলোচনা সমালোচনার মুখে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি ব্যতীত সব কমিটি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
ওই ঘটনায় পুলিশের হাতে আটক হওয়া পাঁচজনকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ থেকে বহিষ্কারের করা হলেও জুলাই আন্দোলনের এসব প্লাটফর্ম ব্যবহার করে চাঁদাবাজির নানা অভিযোগ নতুন করে আলোচনায় আসছে।
শেখ হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলনে সক্রিয় থাকা অনেকের বিরুদ্ধেই গত বছর অগাস্টের পর থেকেই ক্ষমতা প্রদর্শন, চাঁদাবাজি, ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সুবিধা আদায়, সচিবালয়ে তদবিরসহ নানা অভিযোগ আসছিলো।
বিশেষ করে ঢাকাসহ সারাদেশে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ সারাদেশেই তীব্র আকার ধারণ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি ছাড়াও শেখ হাসিনা বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের সাথে জড়িত অনেকের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উঠছে।
তিনটি সংগঠনের নেতারাই বলেছেন যে, এসব অভিযোগ সম্পর্কে তারা অবগত এবং অভিযোগ পাওয়া মাত্রই তারা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি করেছেন। তাদের দাবি, সুযোগসন্ধানী একদল ব্যক্তি সংগঠনগুলোতে ভিড়ে এসব অপকর্ম করছে।
পর্যবেক্ষক মহল বলেছেন, দৃশ্যমান কোনো দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণেই ‘সমন্বয়কের পরিচয়’ ব্যবহার করে মব তৈরি করে অর্থ আদায়ের প্রবণতা বেড়েছে। অর্থ আদায়ের জন্যই এসব পরিচয় ব্যবহার করা হচ্ছে।
গুলশানে কি ঘটেছে?
গত শনিবার রাতে রাজধানীর গুলশানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেত্রী শাম্মী আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে এই পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় চারজনের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। তাদের আদালতে তোলার সময় আদালত প্রাঙ্গণে ‘চাঁদাবাজ’ ‘চাঁদাবাজ’ বলে সেøাগান দেয় উপস্থিত লোকজন।
গুলশান থানার ওসি হাফিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “জিজ্ঞাসাবাদে তারা চাঁদা দাবির কথা স্বীকার করেছে। এ সংক্রান্ত ভিডিও আছে। এটা ১৭ তারিখের।”
চাঁদা দাবির অভিযোগে আটককৃতরা হলেন- ইব্রাহিম হোসেন মুন্না, সাকাদাউন সিয়াম, সাদাব, আমিনুল ইসলাম এবং আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান রিয়াদ। তারা মিজ আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়েছিলেন এবং দশ লাখ টাকা গ্রহণ করেছিলেন বলে পুলিশ বলছে।
বাকী টাকা আনতে গিয়েই তারা পুলিশের হাতে আটক হন।
এর মধ্যে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের নেতা আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান রিয়াদকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আহবায়ক কমিটিরও নেতা।
শেখ হাসিনা বিরোধী আন্দোলনের সময় নেতৃত্বের ভূমিকায় ছিলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে এর একটি অংশ এনসিপি নামক রাজনৈতিক দল গঠন করে । আরেকটি অংশ ক্যাম্পাস ভিত্তিক রাজনীতির জন্য গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ গঠন করে। আর অরাজনৈতিক অংশটি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামে সংগঠন পুনর্গঠন করে।
এখন গত কিছুদিন ধরে তিনটি সংগঠনের সাথে জড়িত অনেকের বিরুদ্ধেই চাঁদাবাজি ও তদবিরসহ নানা অভিযোগ আসছে। সংগঠনগুলোর ভেতর থেকেও অনেকে এসব বিষয়ে সোচ্চার হয়েছেন।
খবর প্রতিক্রিয়া:
এনসিপি ও ৩ সংগঠনের অনেকেই চাঁদাবাজি, দখল দারিত্ব, ঘুস বাণিজ্যসহ এ ধরনের প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হয়ে পড়েছে।
সাংগঠনিক ব্যবস্থার প্রভাব দৃশ্যমান নয়। পূর্ব বোঝাপড়া করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিলে তা কোনো পরিবর্তনও আনবে না। কঠোর আইনগত ব্যবস্থা না নিলে রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে অপরাধ প্রবণতা বাড়বে।
যেসব অভিযোগ আসছে বা লোকমুখে যা শোনা যাচ্ছে- তার বেশিরভাগ নিয়েই শক্ত অবস্থান দেখা যায় না। ফলে মুখে যাই বলুক এর পেছনে বা ভেতরে দুর্বৃত্তায়নের সুযোগ কেউ কেউ নিচ্ছেন।
সমন্বয়ক পরিচয়-লাগাম টানতে না পারলে যে কেউ এই পরিচয় দিয়ে যাই করুক তার দায় এনসিপির ওপর পড়বে। কারণ এটাই তাদের পরিচিত।
পরিকল্পিত মব করে চাঁদাবাজি করাকে আস্কারা দিলে সেটি সমাজের মধ্যে আরও অস্থিরতা তৈরি করবে এবং এখন যারা আস্কারা দিচ্ছেন তারাও এর স্বীকার হবেন।
খবর শিরোনাম:
সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি:
আদালতে রাজ্জাকদের প্রতি দুয়োধ্বনি, ‘তোরা জুলাই চেতনা বিক্রি করে চাঁদাবাজি করেছিস’
প্রথম আলো, ২৭ জুলাই ২০২৫, ২১:২৪
খবর ভাষ্য:
ঘড়ির কাঁটায় তখন চারটা। পুলিশের একটি গাড়ি এসে থামে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের প্রধান ফটকের সামনে। প্রথমে পুলিশের গাড়ি থেকে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আবদুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদকে নামিয়ে সিএমএম আদালতের সিঁড়ির কাছে নেওয়া হয়। গণমাধ্যমকর্মীদের দেখামাত্র আবদুর রাজ্জাক তার ডান হাত দিয়ে মুখ ঢেকে ফেলেন।
আর রাজ্জাকের পিঠে মুখ ঢেকে রাখেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক ইব্রাহিম হোসেন (মুন্না), আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সাকাদাউন সিয়াম ও সাদমান সাদাব।
রাজ্জাকসহ চারজনকে যখন নিচতলার সিঁড়ি থেকে থেকে দুইতলায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন অন্তত ২০ থেকে ২৫ জন সাধারণ আইনজীবীসহ অনেকে তাদের দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কোনো কোনো আইনজীবী তাদের মারধরের চেষ্টাও করেন।
এ সময় আবদুর রাজ্জাক, ইব্রাহিম, সিয়াম ও সাদাব পুলিশের পিঠের ওপর মুখ রাখার চেষ্টা করেন, যাতে তাদের মুখ দেখা না যায়। যখন তারা পুলিশ সদস্যদের পিঠে মুখ রাখতে পারছিলেন না, তখন হাত দিয়ে মুখ ঢেকে রাখার চেষ্টা করেন।
এ সময় সাধারণ মানুষসহ আইনজীবীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুর রাজ্জাকের উদ্দেশ্যে সমস্বরে বলতে থাকেন, ‘এই চাঁদাবাজ, এই চাঁদাবাজ...।’
রাজ্জাকসহ অন্যরা যখন নিজেদের মুখ ঢেকে রাখার চেষ্টা করছিলেন, তখন কয়েকজন আইনজীবী একযোগে তাদের উদ্দেশ্যে বলতে থাকেন, ‘এই মুখ ঢেকে রাখিস কেন...?’ এ সময় একজন আইনজীবী চিৎকার করে বলতে থাকেন, ‘তোরা জুলাই চেতনা বিক্রি করে চাঁদাবাজি করেছিস...।’
রাজ্জাকদের হাঁটিয়ে যখন আদালত ভবনের প্রথম তলা থেকে চারতলায় নেওয়া হয়, তখন সাধারণ আইনজীবীদের কেউ কেউ তাদের উদ্দেশ্যে নানা কটূক্তি করতে থাকেন।
খবর প্রতিক্রিয়া:
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দখল করেছিলো হাসিনা,
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা খেয়ে নিয়েছিলো হাসিনা,
মুক্তিযুদ্ধের মালিকানা ছিনতাই করেছিলো হাসিনা।
এসব কথা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন তথা আজকের এনসিপিও বহু বলেছে।
সবাই আশা করেছিলো
জুলাই ঘটনা
জুলাই চেতনা
জুলাই জজবা
জুলাই প্রেরণা
হাসিনার তরীকায়
ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের কায়দায়
বিক্রি হবে না
বিকৃত হবে না
পূজি হবে না
ব্যবসা হবে না
টেন্ডারবাজি হবে না
পদায়ন-বাণিজ্য হবে না
তদবির বাণিজ্য হবে না
চাঁদাবাজি হবে না
ডিসি, এসপি, ওসি হয়রানি হবে না
কিন্তু এতসব ‘হবে না’র শক্ত এবং গভীর জনপ্রত্যাশা থাকলেও সে আশা খান খান করে ভেঙ্গে দিয়ে সমন্বয়করা ঠিকই ফ্যাসিস্ট আ.লীগ কায়দায় ‘হবে’ করে যাচ্ছে।
বরং আগের চেয়ে আরো বেশী হওয়াচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ!
গণমাধ্যমেও এসব আলোচনা অনেক সরব।
খবর শিরোনাম:
‘অভ্যুত্থানকে বাজার দরে বিক্রি করা হয়েছে’
মানব জমিন, স্টাফ রিপোর্টার, ২৯ জুন ২০২৫, রোববার
খবর ভাষ্য:
উমামা ফাতেমা। জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির নেতা।
গণ-অভ্যুত্থানের উত্তাল দিনগুলোতে দক্ষ নেতৃত্বে আন্দোলন চালিয়ে গেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক এ অন্যতম সমন্বয়ক। অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর প্ল্যাটফরমটির মুখপাত্রের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। কিন্তু এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তার অভিজ্ঞতা সুখকর ছিলো না। অভ্যুত্থানের নেতারা যখন রাজনৈতিক দল গঠন করতে চাইছিলেন, তখন থেকে তার সঙ্গে দূরত্ব।
রাজনৈতিক স্বার্থে প্ল্যাটফরমকে ব্যবহার করতে চাওয়ার ঘোরবিরোধী থাকায় কোণঠাসা করে রাখা হয় তাকে। দীর্ঘদিন চুপ থাকার পর অবশেষে অভ্যুত্থানের প্ল্যাটফরম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে নিজেকে আনুষ্ঠানিকভাবে গুটিয়ে নিলেন উমামা। এ জুলাইকন্যার দাবি- অভ্যুত্থানকে বাজারদরে বিক্রি করা হয়েছে। ভাই-ব্রাদার কোরাম করে রাখা হয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে। হেয়ার রোডের মন্ত্রিপাড়া থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় সবকিছু। সুবিধাবাদীরা পোকার মতো খেয়ে ফেলেছে প্ল্যাটফরমটিকে। সংগঠনের ভবিষ্যতকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ উমামা ফাতেমার।
খবর শিরোনাম:
জুলাই এখনও বিক্রি হচ্ছে -‘দ্য রেড জুলাই’
ঢাবি প্রতিনিধি, বাংলা ট্রিবিউন, প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০০:৩৯
খবর ভাষ্য:
‘জুলাই এখনও বিক্রি হচ্ছে’-এমন মন্তব্য করে ‘দ্য রেড জুলাই’ নামে একটি সংগঠনের সদস্য সচিব সজিব হোসেন বলেছেন, ‘একদিকে চলছে একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণ, অন্যদিকে চলছে ক্রেডিট নেওয়ার প্রতিযোগিতা। সবাই ব্যস্ত এই বিপ্লবের কৃতিত্ব নিজের নামে নিতে।’
খবর শিরোনাম:
‘জুলাই কেন মানি মেকিং মেশিন হবে?’
সময়ের আলো ডেস্ক, প্রকাশ: সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫, ১২:৩০ পিএম
খবর ভাষ্য:
‘জুলাই কেন মানি মেকিং মেশিন হবে?’- কান্নাজড়িত কণ্ঠে এমন প্রশ্ন রেখেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র ও সমন্বয়ক উমামা ফাতেমা।
উমামা জানান, ৫ আগস্টের পর তিনি আর চালিয়ে যেতে পারছিলেন না। দেশকে আরও বড় পরিসরে কিছু দেওয়ার চিন্তা থেকে ছাত্র ফেডারেশন থেকে সরে এসে স্বাধীনভাবে কাজ শুরু করেন। তখন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। কারণ, তিনি প্ল্যাটফর্মটি বন্ধ করে দেওয়ার কথা বলেছিলেন।
জুলাই আন্দোলনে সমন্বয়কদের ভূমিকা নিয়ে তিনি বলেন, ‘৫২, ৬২ বা ১৫৮ জন সমন্বয়কের কথা বলা হলেও তারা তেমন কার্যকর ছিলো না। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আন্দোলনে অংশ নিচ্ছিলো। তার মতে, সমন্বয়কদের চেয়ে অন্যদের কাছ থেকেই বেশি সহযোগিতা পেয়েছেন।’
তিনি অভিযোগ করেন, ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন র্যালি ও কর্মসূচির সময় সমন্বয়ক পরিচয়ে একেকজন একেক জায়গা দখল করেছে। কেউ কেউ চাঁদাবাজিও করেছে। তার ভাষায়, ‘এখন কি সমন্বয়করা আওয়ামী লীগের রক্ষী বাহিনীর মতো হয়ে যাচ্ছে? আস্তে আস্তে সব জায়গা দখল করে ফেলছে তারা।’
উমামা অভিযোগ করেন, আন্দোলনের নামে কেউ কেউ টেন্ডার ও তদবির বাণিজ্যে জড়িয়ে পড়েছেন, ডিসি নিয়োগেও প্রভাব খাটিয়েছেন। বলেন, ‘আমি ভাবতেই পারিনি, এটা দিয়ে টাকা-পয়সা ইনকাম করা যায়। আমি মুখপাত্র হওয়ার পর আবিষ্কার করলাম, অনেকেই এটা করছে।’
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












