"" পত্রিকা পর্যালোচনা-খবর প্রতিক্রিয়া"" ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে কাজ করে ইলিয়াসের যা অর্জন সেটাকে পুঁজি করে ইলিয়াসের বর্তমান যে জবরদস্তি কার্যক্রম তথা ইলিয়াসী ফ্যাসিজম আরো ভয়ংকর, ক্ষতিকর এবং সর্বনাশী।
, ০২ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৯ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৮ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ১৪ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
পুলিশ প্রশাসনে একটা কথা প্রচলিত আছে। একজন ওসির পর্যবেক্ষণ, প্রতিক্রিয়া, কর্মকা-, আচার-ব্যবহার একজন ওসির মতই হবে।
আর একজন পুলিশ সুপার তথা ডিআইজি বা তদুর্ধ পুলিশ কর্মকর্তার উপলব্ধি, পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা, দূরদর্শীতা, আচার-আচরণ তদারুপই হবে।
প্রাসঙ্গিকভাবে একজন সাংবাদিক আর সম্পাদকের যোগ্যতা, দক্ষতা, দূরদর্শীতাও কিন্তু অনেক স্তরের তারতম্য বহন করে।
সাংবাদিকতা মূলত ফ্যাক্টস বা সত্যাশ্রয়ী পেশা। এখানে মন্তব্য বা মতামতের চেয়ে ফ্যাক্টের গুরুত্ব অনেক বেশি। ১৯২১ সালে দ্য গার্ডিয়ানের মন্তব্য করা হয়েছিলো- মন্তব্য অবারিত, ফ্যাক্টস পবিত্র।
নৈতিকতা ও মান সাংবাদিকতার অন্তঃপ্রাণ। সাংবাদিকতা ফ্যাক্টস বেইজড, ফিকশন বেইজড নয়।
সাংবাদিকের কাজ মূলত ফ্যাক্টসনির্ভর প্রয়াস।
প্রসঙ্গত সাংবাদিক ইলিয়াসের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞমহল মন্তব্য করেছেন- সাংবাদিক ইলিয়াস ‘অলটারনেটিভ ফ্যাক্টস’ এবং ‘পোস্ট ট্রুথ’-এর কল্পিত এক জগতে বাস করছেন এবং যে পোস্ট ট্রুথ করছেন তাতে আসল ঘটনা বা সত্যের বদলে তাদের আবেগ ও বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে তার নিজস্ব যুক্তিকে মানুষের উপর চাপিয়ে দিচ্ছেন।
পর্যবেক্ষকমহল বলছেন, ফ্যাসিস্ট সরকারের মতই বর্তমান অর্ন্তবর্তী সরকারের সাংবাদিকতার অন্যতম প্রধান প্রবণতা হয়ে দাঁড়িয়েছে ক্ষমতার সঙ্গে নৈকট্য।
ক্ষমতার সঙ্গে থাকা, ক্ষমতার কাছাকাছি থাকার স্বভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কর্তৃত্ব বা ক্ষমতা চেক করার চেয়ে সুরক্ষা দিতে পারঙ্গম হয়ে উঠেছে সাংবাদিকতা।
উপস্থাপনার পদ্ধতি বস্তুনিষ্ঠ কি না, সেটাই বড় প্রশ্ন। এই যাচাই-বাছাই বা ভেরিফিকেশনকে বিল কোভাচ ও টম রোসেন্টিয়েল বলছেন সাংবাদিকতার ‘এসেন্স’-সারমর্ম। আমেরিকান প্রেস ইনস্টিটিউট বলছে, এটাই সাংবাদিকতাকে প্রোপাগান্ডা, বিজ্ঞাপন, ফিকশন বা বিনোদন থেকে আলাদা করে।
সমালোচক মহল বলছেন অতীতে ফারজানা - শাকিল, নাইমুল ইসলাম, নঈম নিজাম, মুজাম্মেল বাবু, ইকবাল সোবহানের মতই বর্তমানে পিনাকী - ইলিয়াসের মতো সাংবাদিকরা ক্ষমতাসীনদের সুবিধাভোগী হয়ে উঠছেন।
সাংবাদিক ইলিয়াস। সাংবাদিকতার আলোকে আলোচিত হয়েছেন। ফ্যাসিষ্ট সরকার বিরোধী সাংবাদিকতাই তাকে পরিচিতি দিয়েছে। মানুষ তার কথা শুনেছে, শুনতে চেয়েছে।
কিন্তু সাংবাদিক ইলিয়াসের সাংবাদিকতায় যখন ব্যত্যয় হয় তখন পরিচয়ে কেনো পরিবর্তন নয়?
সাংবাদিক ইলিয়াস কি বিদগ্ধ ঐতিহাসিক?
তিনি কি অন্তর্ভেদী রাজনৈতিক বিশ্লেষক?
তিনি কী উপদেষ্টাদের উপদেষ্টা? তিনি কী দেশ - জাতির পিতা?
তিনি কী সর্বজন মান্য নেতা?
তার শিক্ষা কী পরিপূর্ণ?
তার উপলদ্ধি কী ক্রুটিমুক্ত?
তার পর্যবেক্ষন কী পুরোই শুদ্ধ?
সাংবাদিকতার পাশাপাশি রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, ইতিহাস, দর্শন, অপরাধ, সমাজ বিজ্ঞান এসব বিষয়ে তার জ্ঞান কী সুষমামন্ডিত?
দেশের জনগণের রাজনৈতিক চর্চা, রাজনৈতিক উপলদ্ধি, আনুগত্যতা, ভালোবাসা, কর্মতৎপরতা.. এসব কিছুর উপর সাংবাদিক ইলিয়াসের অন্তরদৃষ্টি কী সুদূর প্রসারিত?
এসব কিছুর উপর সাংবাদিক ইলিয়াসের অন্তর্ভেদী বিশ্লেষন কী সুক্ষèাতিসুক্ষè?
সাংবাদিক ইলিয়াস কী জ্ঞানের পিতা?
সাংবাদিক ইলিয়াস কী জনগণের অবিসংবাদিত নেতা?
স্পর্শকাতর বিষয়ে তার কথা কী দূরদর্শীতা, এজেন্ডা ও অভিজ্ঞতার মোড়কে গাঁথা?
সাংবাদিক ইলিয়াসের কী শুন্যতা নেই?
সাংবাদিক ইলিয়াসের কী অপূর্ণতা নেই? সাংবাদিক ইলিয়াসের কী পর্যবেক্ষনের ব্যর্থতা নেই?
সাংবাদিক ইলিয়াসের কী কোনো বিষয়ে কোনো অযোগ্যতা নেই?
সাংবাদিক ইলিয়াসের মধ্যে কী পক্ষপাতিত্ব নেই?
সাংবাদিক ইলিয়াসের কী ঘোর সমালোচনা নেই?
সাংবাদিক ইলিয়াস কী বিতর্কিত নয়?
ফ্যাসিষ্ট সরকার বিরোধী যারা দূর্বার আন্দোলন করেছে তারাই কী সাংবাদিক ইলিয়াসের দুর্দান্ত সমালোচনা করছেনা?
সাংবাদিক ইলিয়াসের বিরুদ্ধে কী দূর্নীতিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগ নেই? ক্ষমতার সরকার মসনদে বসলে সাংবাদিক ইলিয়াস কী নির্মোহ, নির্লোভ থাকতো? ইলিয়াস কী আতœসংবরন করতে পারতো? এখন কি পারছে?
ফ্যাসিষ্ট সরকারের বিরুদ্ধে বলে আবহ বলয় তৈরী করেছেন সাহসী সাংবাদিকতার অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের।
সেই পরিচিতিকে পুঁজি করে এখন চাপিয়ে দিচ্ছেন নিজস্ব মনগড়া মত, প্রোপাগান্ডা, প্রচারণা, প্রতিষ্ঠিত ইতিহাসের বিকৃতি!
মুসলমানদের বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের অবমাননা, রাজনৈতিক বিশ্লেষণের অজ্ঞতামূলক অপচেষ্টা, জনগণের নির্দেশ দাতার অন্যায় পদচারণা।
ইসলামী মূল্যবোধের ক্ষেত্রে অন্ত:সার শুন্যতা। পক্ষপাতমূলক ভারত বিরোধীতা। ফ্যাসিষ্ট সরকারের ভারতীয় চুক্তি বাতিল না করে ইউনুসের সমালোচনার নিরব চর্চা।
জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন দেয়ার বিরোধীতা না করা।
জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন যে এদেশে সমকামিতা, বাবা-মা’র বিরুদ্ধে সন্তানের বিদ্রোহী মনোভাব তৈরী, অবাধ যৌনশিক্ষার প্রসার এসব অনৈসলামিক কর্মতৎপরতার প্রচারণার ভয়াবহ ষড়যন্ত্রমূলক সহযোগীতা কী সাংবাদিক ইলিয়াসের ধান্দাবাজি নয়?
সাংবাদিক ইলিয়াস নিজস্ব ব্যক্তিবিদ্বেষ চরিতার্থ করছেন; এটা কী অন্যায় নয়?
সাংবাদিক ইলিয়াস প্রতিহিংসা জাহির করছেন, এটা কী অনৈতিক নয়?
সাংবাদিক ইলিয়াস ব্যক্তি অনুভূতি চাপিয়ে দিচ্ছেন, এটা কী বেঠিক নয়?
সাংবাদিক ইলিয়াস তার অদুরদর্শী, প্রজ্ঞাহীন কর্মসূচী দিয়ে বিভক্তি, বিভ্রান্তি তৈরী করছেন এটা কী অপরিণামদর্শিতা ও স্বার্থপ্রনোদিতা নয়?
সাংবাদিক ইলিয়াস শুধুমাত্র সাংবাদিক হয়ে সরকার পরিচালনায় জনগণ পরিচালনার নেপথ্য ভুমিকার স্বাদ নিচ্ছেন, এটা কী চরম অসততা নয়?
সাংবাদিক ইলিয়াস উপদেষ্টাদের ব্লাকমেইলিং, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ব্লাকমেইনিং করে আতংকের আবহ তৈরী করছেন
হুমকি দিচ্ছেন
অন্যায় আদেশ দিচ্ছেন
এসবই কী চরম দূর্নীতি নয়?
সাংবাদিক ইলিয়াস সেনাবাহিনী প্রধান, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নগ্ন বিষোদগার করছেন,
রাষ্ট্রের অলংকারিক পদের কঠোর সমালোচনা করছেন;
এসব কী দেশের সার্বভৌমত্ব, সম্মান বিনষ্টকারী কর্মকান্ড এবং তার ব্যক্তি বিদ্বেষ বাস্তবায়নের ষড়যন্ত্র নয়?
ইলিয়াস নিজেকে কী ভাবেন?
তার কথাতেই দেশ - জানতা উঠবে, বসবে!
তার কথাতেই পদত্যাগ হবে?
তার কথাতেই পদনিযুক্ত হবে?
তার কথাতেই ইতিহাস বিকৃত হবে?
তার কথাতেই ইতিহাস মূল্যয়িত হবে?
তার কথাতেই দেশের মানুষ আবার বৃটিশ-বেনিয়া ভক্ত হবে?
তার কথাতেই আবার বাংলাদেশের মানুষ বৃটিশ উপনিবেশে ফিরে যাবে?
তার কথায় ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান সমকামী জাতিসংঘ কার্যালয় প্রতিষ্ঠার সম্মতি দিবে?
না দিলে হাসিনা সমর্থনকারী বলে ট্যাগ পাবে?
জাতিসংঘ কার্যালয়ের বিরোধীতা করলে ফ্যাসিষ্ট সরকারের লোক বলে গণ্য হবে?
ইলিয়াস কী বুঝতে পারছেন তিনি তার অজান্তেই নিজেকে হাসিনার চেয়েও অনেক বড় স্বৈরাচারের অধিষ্ঠানে অর্ন্তভূক্ত করে নিচ্ছেন?
যে স্বৈরাচার ২শ বছরের বৃটিশ শোষন-শাসনের ঘটনাকে মুছে ফেলতে চায়!
ইলিয়াস দেশের জাতিসংঘ কার্যালয় স্থাপনের বিরোধীতা কারীদের ধান্দাবাজ বলে তার ধান্দাকে জাতির সামনে তুলে ধরার পথকে নিজেই পরিস্কার ও প্রসারিত করেছেন। পত্রিকান্তরে ইতিমধ্যে তার প্রমানও পত্রস্থ হচ্ছে।
সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল
প্রকাশ: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, খবরের কাগজ
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকুকে নিয়ে বিভ্রান্তমূলক সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল করেছে শামা ওবায়েদ সমর্থিত ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা বিএনপিসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এ সময় তারা বলেন, বিদেশে বসে সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন মনগড়া কথা বলেছেন। তার এই কথায় দক্ষিণ বঙ্গের জাতীয়তাবাদী নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে। অতি দ্রুত সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি করেন তারা। আর তিনি যদি এটা না করেন তাহলে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণা দেয়া হয় এ সময়।
সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইনকে সোহেল তাজের চ্যালেঞ্জ
ঋবনৎঁধৎু ২৪, ২০২৫৩ গরহং জবধফ জুমবাংলা
অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন তার অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে একটি স্ট্যাটাস প্রকাশ করেছেন। সেখানে তিনি বিডিআর হত্যাকা-ের সঙ্গে আওয়ামী লীগের তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজের জড়িত থাকার দাবি করে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। এদিকে তার এই মন্তব্যের পাল্টা জবাবে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন সোহেল তাজ। বললেন, ‘প্রমাণ করতে না পারলে নাকে খত দিতে হবে। ’
একটি স্বার্থান্বেষী মহল থেকে আমার বিরুদ্ধে বিডিআর হত্যাকা-কে ঘিরে জঘন্য মিথ্যা অপপ্রচার করা হচ্ছে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং এই ধরণের মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
সঠিক সময়ে আমি যথাযথ প্রমাণ সহকারে এই মিথ্যাচারের জবাব দেব। তখন এই সকল মিথ্যাচারীদের নাকে খত দিতে হবে।
সাংবাদিক ইলিয়াসের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে যা বললো জামায়াত
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ঢাকা পোস্ট
প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন তার ইউটিউব চ্যানেলে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তার প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
তিনি বলেন, প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন তার ইউটিউব চ্যানেলে ‘আসিফ নজরুল মন্ত্রণালয়ের কাজ বাদ দিয়ে ইউটিউবারদের পেছনে দৌড়াচ্ছেন’ শিরোনামে প্রচারিত ভিডিওর এক জায়গায় ‘জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের ভারতের লবিং মেইনটেইন করেন’ বলে যে মন্তব্য করেছেন তা আদৌ সঠিক নয়।
ইলিয়াস হোসেনের অভিযোগের জবাব দিলেন আসিফ নজরুল
৩০ নভেম্বর ২০২৪, সময় নিউজ
বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উৎখাতে এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের তথ্য নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি প্রকাশ করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন। সেখানে দাবি করা হয়, গত ৩-৪ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে ভারতের দালালদের সঙ্গে মিটিং করেছেন আসিফ নজরুল। এবার সেই অভিযোগের জবাব দিয়েছেন আইন উপদেষ্টা।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) আয়োজিত ‘স্মৃতির মিনার: গণঅভ্যুত্থান ২০২৪’ শীর্ষক সভায় তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের জবাব দেন আসিফ নজরুল।
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, খুবই দুঃখ ও অবাক লাগে যখন দেখি আজগুবি, ভিত্তিহীন, অকল্পনীয় তথ্য দিয়ে একজন আরেকজনের পেছনে লেগে আছে। একটা ভিডিওতে নাকি দাবি করা হয়েছে, আগস্টের ৩-৪ তারিখ রাতে আমি ক্যান্টনমেন্টে (সেনানিবাসে) ছিলাম। সেখানে আর্মি অফিসারদের নিয়ে ভারতের দালালদের সঙ্গে মিটিং করেছি। আমি অবাক হয়ে যাই। মানুষের কল্পনারও একটা সীমা থাকা উচিত। ’
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতি গভীর সংকটে শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩.৩৫ শতাংশ দেশের অর্থনীতি তলানী তথা বারোটা বাজার খবর এখন সর্বত্রই ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












