মন্তব্য কলাম
"" পত্রিকা পর্যালোচনা""ঘোষণাপত্রে জুলাই বিপ্লবের অন্তর্ভূক্তি না হওয়ার মনোবেদনা নেই আছে ৫০১ নং রুমে কট খাওয়া হেফাজতের মামুনের কায়দায় ফ্রেস হওয়ার প্রবণতা
, ১১ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
জুলাই ঘোষণা নিয়ে এতদিন আলোচনা হলেও ৫ই আগষ্টের পর থেকে চলছে অব্যাহত সমালোচনা। আজকেও প্রথম আলোসহ আরো কয়েকটি গণমাধ্যমে লেখালেখি হয়েছে।
২৪ এর ৫ই আগস্ট তাগুত হাসিনা পালিয়েছে
আর ২৫ এর ৫ই আগস্ট বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের পথিকৃত তথা এনসিপির ৫ নেতা বিজয় মঞ্চ থেকে পালিয়েছে।
তাগুত হাসিনা ঢাকা থেকে পালিয়ে ভারত গিয়েছে।
আর এনসিপি ৫ নেতা ঢাকা থেকে পালিয়ে কক্সবাজার গিয়েছে।
কক্সবাজার আর ভারত দুরত্ব যাই হোক উভয়েই ঢাকা ছেড়েছে।
উভয় ঘটনাই মিডিয়ায় তোলপাড় হয়েছে।
তবে মিডিয়ার অনুসন্ধানী তৎপরতা,
মিডিয়ার কর্মতৎপরতা
মিডিয়ার প্রচারণা
মিডিয়ার প্রপাগান্ডা
মিডিয়ার স্বকীয়তাহীনতা
মিডিয়ার নিজস্ব দায়বোধহীনতা
মিডিয়ার নিজস্ব জবাবদিহি হীনতা
মিডিয়ার অনুকরণ মানসিকতা
মিডিয়ার নকল প্রবনতা
মিডিয়ার চৌর্যবৃত্তিপনা
খুবই উদ্বেগজনিতভাবে উদঘাটিত হয়েছে।
মহা জালিম, মহা দুর্নীতিবাজ হাসিনার পদত্যাগ পত্র, প্রধান বিচারপতির অনুমোদনপত্র ইত্যাদি সম্পর্কে মিডিয়া এখনও দলীল উদঘাটন করতে পারেনি। প্রকাশ করতে পারে নি।
মিডিয়ার কী তাহলে উচিৎ ছিল না? কৌশলী কিন্তু সত্য ভাষা চয়ন করা।
না কর্পোরেট মিডিয়া
সে কষ্ট করতে
প্রকৃত তথ্য খুজে বের করতে
গুজবের বাইরে সত্য ঘাটতে
সততার অনুশীলন করতে
আগ্রহী নয়। কর্তব্যপরায়ন নয়।
২৪ এর ৫ই আগস্টে মিডিয়া যে ব্যত্যয় করেছিলো
২৫ এর ৫ই আগস্টেও মিডিয়া অনুরূপ করলো।
পিটার হাসের সাথে বৈঠক নিয়ে সব মিডিয়াই একই গুঞ্জন ছড়ালো।
প্রকৃত সত্য অনুসন্ধান না করেই সবই একই ক্ষুরে মাথা কামালো। অনুকরণ অথবা চৌর্যবৃত্তি কেউ কারো চেয়ে কম করলো না। পিটার হাসের সাথে বৈঠকের জন্য যে কক্সবাজারে যাওয়ার দরকার নেই এটাও ভেবে দেখলো না।
তবে মিডিয়া যে বিষয়টি হাইলাইট করলো তাহলো এনসিপি বা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন জুলাই ঘোষণা পাঠ।
যে বিষয়টি তুঙ্গে উঠালো না সেটি হল জুলাই বিপ্লব। জুলাই ঘোষণাপত্রে কিছু দাবী দাওয়া আসেনি এতে এনসিপি খুশী হয়নি।
কিন্তু এনসিপির যে মূলভাষ্য “বিপ্লব”। জুলাই ঘোষণাপত্রে যে বিপ্লবের কথাই নাই
এ বিষয়ে তাদের কোনো উচ্চবাচ্চ নাই। এমনকী ২৯শে জুন ইউনুসের কার্যালয়ে যখন সরকারীভাবে ঘোষনা করা হয়, যে ৫ই আগস্ট গণঅভ্যূত্থান দিবস হিসেবে পালন হবে তারপরেও এনসিপি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। জুলাই বিপ্লবের পক্ষে জোরদার দাবী-দাওয়া তুলে ধরেনি। অথচ তারা বলছেন ৭১ এর চেয়ে ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের মর্যাদা বেশি।
এই অসার, ভিত্তিহীন দাবীকেও যদি তারা উচ্চকিত করতে চায় তাহলে তার পেছনে তাদের বড় যুক্তি, ভিত্তি, সোপান, পটভূমিকা, পাটাতন হতে পারত- ঘোষণায় ‘জুলাই বিপ্লব প্রচারনা’।
কিন্তু তাদের বক্তব্য- “ঘোষণাপত্রে গণঅভ্যুত্থানের সব কথা আসেনি”- এতে করে মূলত: তারা বিপ্লবের দাবী থেকে সরে গেছে। কেননা বিপ্লব দাবী না তুলে তারাও গণঅভ্যূত্থান শব্দ মেনে নিয়েছে। আর সেটা বুঝতেও তারা তাদের অক্ষমতা প্রমাণ করেছে।
এতে করে গুরুত্ব এবং বৈধতা হারিয়েছে তাদের সংবিধান পরিবর্তনের প্রচারণা এবং
সংস্কার কমিশনের তৎপরতা নির্বাচনের আগে সংস্কারের দাবী দাওয়া।
******
গোস্বা, অভিমান, বিরহ, বেদনা দিয়ে কবিগিরি চলে কিন্তু রাজনীতি, রাষ্ট্রপরিচালনা তথা দল চালানো চলে না।
হাসনাতের বিবৃতিতে প্রকাশ পেয়েছে যে, তাদের মনোভাব জুলাই ঘোষণাপত্রে আসবে না জেনেই তারা গোস্বা করে কক্সবাজার গিয়েছেন।
গোস্বা আর অভিমান যাই হোক সেটাতে যদি তারা এভাবে প্রভাবিত হন, বুদ থাকেন, বিজয়মঞ্চ থেকে দূরে থাকেন
তবে সামনে জাতির যুদ্ধমঞ্চ থেকেও পালাবেন এমনটাই নেটিজনরা মনে করছেন।
জাতির আস্থা, বিশ্বাস, ভালোবাসা, নিজেদের ভাবমর্যাদা, বুদ্ধিমত্তা, গুরুত্ব, ব্যক্তিত্ব, প্রতিশ্রুতি যা হারিয়েছেন তা আর কখনো তারা ফিরে পাবেন না।
হাসনাত এও বলেছেন আহবায়ক নাহিদকে জানিয়েই তারা কক্সবাজার গিয়েছেন। কিন্তু নাহিদ কেনো কক্সবাজার গিয়েছেন সেজন্য শোকজ করেছেন। অর্থাৎ খোদ সমন্বয়কদের মধ্যেই এখন সমন্বয় নেই। শোকজ দেয়া এবং শোকজ খাওয়ার মধ্য দিয়ে তারা এখন শোবিজের বিনোদনে পরিনত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ!
নাসিরুদ্দীন পাটোয়ারী সেই আলোকেই এগিয়েছেন। বলেছেন দীর্ঘদিন পদযাত্রা করতে করতে তারা ক্লান্ত হয়ে গিয়েছেন।
তাদের পদযাত্রা কিন্তু পদ চালিয়ে যাত্রা নয়। বরং বিলাসবহুল গাড়ীতে রাজকীয় যাত্রা। অনেকটা রাজ-রাজরাদের শিকার যাওয়া মত আনন্দযাত্রা। এই পদযাত্রা কিন্তু কষ্টের সফর নয় বরং প্রশাসনের আদরে আর অডিট বিহীন ব্যায়ে পুরোটাই আনন্দ ভ্রমণ।
এরপরও নাসিরুদ্দীন পাটোয়ারী বলেছে দীর্ঘদিন পদযাত্রা করতে করতে তারা ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলো। এজন্য একটু ফ্রেস হতে তারা সমুদ্রপারে গিয়েছিলেন।
নেটিজনরা মন্তব্য করেছেন- “কথাগুলো কী নারায়নগঞ্জ রিপোর্টে ৫০১ নম্বর কক্ষে ধরা খাওয়া মামুন হুজুরের মতই হয়ে গেলো না”?
এদিকে এনসিপির নারী কেলেঙ্কারী, মাদকের হাট বাজার, নারী সম্ভোগের বিষয়েও নেটিজনরা বিভিন্ন মন্তব্য করে যাচ্ছেন- ঘটনা প্রকাশও করছেন। নাউযুবিল্লাহ!
এনসিপি কী তাহলে মীর্জা আব্বাসের কথিত- জাতীয় চিলড্রেন পার্টি হিসেবেই নিজেদের প্রকাশ করেছে? আরো একধাপ বাড়িয়ে নেটিজনরা এও মন্তব্য করছেন- মদ, নারী আর অর্থ নিয়ে ব্যস্ত এনসিপি কী শেষে কেলেঙ্কারী পার্টিতে পরিনত হচ্ছে?
ইউনুসের মেধাহীনতার প্রচার করতে মিডিয়া, সুশীল বিশ্লেষকদের এত দৈন্যতা কেন?
জুলাই ঘোষণাপত্রে ৩, ৪, ৫ অনুচ্ছেদে ইউনুসের মেধাহীনতার স্বাক্ষর বিস্তর।
প্রধান উপদেষ্টার জুলাই ঘোষণা পাঠ নিয়ে বি.এন.পি ছাড়া সব মহলেই বিস্তর সমালোচনা অব্যাহত।
‘১৯৪৭ এর কথা থেকে ২০১৩ শাপলা চত্বরের কথা নেই।’
সেকুলার থেকে নামধারী ইসলামপন্থী সবাই সমালোচনায় মশগুল। পাশাপাশি গনমানুষেরও গণ আফসোস ব্যক্ত হচ্ছে।
গণমানুষের কাছ থেকে গণভাবে জুলাই ঘোষণাপত্রের গণপরামর্শ নেয়া হয়নি।
অথচ রাজনীতিকদের দ্বারা যখন ইউনুস কোনঠাসা হয়েছিলো তখন বাঁচার জন্য ইউনুস বলেছিলো ‘রাজনীতিবিদরা না চাইলে জনগণের মতামত নিয়ে সব সংস্কার করে দিব’। কিন্তু ইউনুস জনগণের সাথে দেয়া কথা রাখেনি। জনগণ ইউনুসকে এখন কাট্টা মিথ্যাবাদী মনে করে।
ইউনুসকে মিথ্যাবাদী মনে করে খালেদ মহিউদ্দীন, মতিউর রহমান, মাসুদ কামাল থেকে আরম্ভ করে সব সুশীল, অনুসন্ধানী সাংবাদিক, রাজনীতি।
ইউনুসকে পথহারা, আদর্শহারা, বল্গাহারা, কক্ষচ্যূত, নীতিচ্যূত শপথ ভঙ্গকারী, দেশ বিক্রীকারী
স্বজনপ্রীতিবাজ,
স্বার্থবাজ হিসেবে
এখন মনে করেন ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনীতিক অর্থনীতিবিদ সম্পাদক, সাংবাদিক বিশ্লেষক সহ এক সময়ে ইউনুসের ঘোর সমর্থককারী প্রায় সবাই।
তবে ইউনুসের মেধাশুন্যতা
প্রজ্ঞাহীনতা
বিচার- বুদ্ধিহীনতা
নিরীক্ষা ব্যর্থতা এখনও ধরতে
পারেন নি অনেকেই।
৫ই আগস্ট ইউনুস পঠিত ঘোষনাপত্রে এর প্রতক্ষ প্রমাণ সংযুক্ত।
ঘোষণাপত্রের ৩ নং অনুচ্ছেদে ইউনুস ১৯৭২ সালের সংবিধান প্রনয়ন পদ্ধতি এবং এর কাঠামোগত দুর্বলতার কথা বলেছে।
কিন্তু ৪নং অনুচ্ছেদে বলেছে-
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর দেশে সিপাহি-জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লব সংঘটিত হয় এবং পরবর্তী সময়ে একদলীয় বাকশাল পদ্ধতির পরিবর্তে বহুদলীয় গণতন্ত্র, মতপ্রকাশ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা পুনঃপ্রবর্তনের পথ সুগম হয়।
আবার ৫নং অনুচ্ছেদে বলেছে-
যেহেতু আশির দশকে সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় বছর ছাত্র-জনতার অবিরাম সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয় এবং ১৯৯১ ইং সনে পুনরায় সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
এখন পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের প্রেক্ষিতে যা বলতে হয় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের মাধ্যমে যে বহু দলীয় গণতন্ত্র, মতপ্রকাশ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা পূন প্রবর্তন হয়
এবং ১৯৯১ সালে পূনরায় যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা পূনরায় প্রবর্তন হয়
এই দুটো কীসের ভিত্তিতে হয়
ইউনুসের ঘোষণায় ২ অনুচ্ছেদে ২টি শব্দের উল্লেখ
১) পূণ: প্রবর্তন (২) পূনরায় প্রবর্তন
এক্ষেত্রে কিন্তু ১৯৭২ এর সংবিধান বাদ দিয়ে নতূনভাবে কিছু করা হয়নি।
৭২ এর সংবিধানের আলোকেই পূন: প্রবর্তন এবং পূনরায় প্রবর্তন করা হয়েছে।
বহু দলীয় গণতন্ত্র, মত প্রকাশ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা ইত্যাদির প্রয়োগ হয়েছে।
এগুলো ইউনুসের ভাষায় ভালো কিছু হয়েছে।
কিন্তু তা ৭২ এর সংবিধানের আলোকেই হয়েছে।
অথচ এক অনুচ্ছেদ আগেই ইউনুস ৭২ এর সংবিধানের বিরুদ্ধে বলেছে। তাহলে ইউনুস কী নিজের যুক্তিকেই নিজের বিরুদ্ধে দাড় করালে না?
নিজের ভাবালুলতা প্রকাশ করলে না।
ইউনুস যে- জ্ঞান খাটিয়ে
মাথা খাটিয়ে
চিন্তা করে
নিরীক্ষা করে
ভালো মতো বুঝে
ঠিকমত উপলব্ধি করে
বিচার-বিবেচনা করে
কথা বলে, লেখা দেখে;
-তা প্রমাণ করতে পারলো কৈ?
ইউনুসের মতে-
১৯৭২ এর সংবিধান প্রনয়ন পদ্ধতি ভূল ছিল। এর কাঠামোগত দুর্বলতা ছিলো।
প্রশ্ন হলো সে ভূল পদ্ধতির সংবিধান আর কাঠামোগত দুর্বল সংবিধানের আলোকেই আবার কীভাবে
ইউনুস কথিত এতসব ভালো কিছু হলো?
ইউনুস কী তবে নিজের বিরুদ্ধেই নিজে বলে ফেললো।
নিজেকেই নিজের বিরুদ্ধে প্রকাশ করলো না?
নেটিজনরা, অনুসন্ধানী সাংবাদিকরা, বিশ্লেষকরা সমালোচনার ঝড় তুলেন যে
ইউনুস তার প্রেস সচিবের কথায় উঠ-বস করেন।
এখানেও কী অনেকটা তাই প্রমাণ হয়ে গেলো না?
ইউনুসকে যা লিখে দেয়া হল তাই সে হুবহু পাঠ করে ফেলল! নিজস্ব মেধা কাজ করল না?
এই মেধাহীনতার কী জবাব?
এনজিও চালানোর মেধা আর জন নেতা, অভ্যূত্থানের নেতা তথা রাজনৈতিক নেতা হিসেবে
মেধার বিচারে ইউনুসের অন্তসার শুণ্যতা সীমাহীন অপরাধের পর্যায়ে পড়ে-
নেটিজনরা এমনই মনে করছেন।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতি গভীর সংকটে শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩.৩৫ শতাংশ দেশের অর্থনীতি তলানী তথা বারোটা বাজার খবর এখন সর্বত্রই ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












