হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছাত্রদের মধ্য হতে একজন ছাত্র খুব ভাল ছিলো, যে খুব মেধাবী ও সমঝদার ছিলো। সে ছাত্রটাকে তিনি একদিন মাদরাসা বা দর্সগাহ থেকে বের করে দিলেন। যখন বের করে দেয়া হলো, তখন অন্যান্য ছাত্র যারা ছিলো, তারা হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রোবের কারণে, উনাকে কিছুই জিজ্ঞাসা করতে সাহস পেলো না, চুপ করে রইলো। কিন্তু তারা মনে মনে ফিকির করলো, এই ছেলেটা ছাত্র হিসেবে খুবই ভাল, তাকে কেন বের করে দেয়া হলো। অবশ্যই এটার কারণ জানতে হবে। কোন এক অবসর সময় অন্য এক বিশিষ্ট ছাত্র, হযরত ইমাম আহমদ বি বাকি অংশ পড়ুন...
ফরজ থেকে অতিরিক্ত যে ইলিম রয়েছে, তা সকলের জন্য নয়। তা ব্যক্তি বিশেষের জন্য, অর্থাৎ ব্যক্তি বিশেষকে ফরজের অতিরিক্ত ইলিম দিতে হবে। অন্যথায় সে ইলিমের অপব্যবহার করবে। যার ফলশ্রুতিতে সে নিজেও গোমরাহ হবে, মানুষকেও সে গোমরাহ করবে। যা হয়েছে অতীতে, বর্তমানে হচ্ছে, সামনে হবে। অপাত্রে ইলিম দান করলে সে তার অপব্যবহার করবে। যার ফলশ্রুতিতে সে নিজেও গোমরাহ হবে, মানুষকেও গোমরাহ করবে।
এ প্রসঙ্গে বলা হয় যে, হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি খুব পরহেযগার ও মুত্তাক্বী ছিলেন, যেটা বলার অপেক্ষাই রাখেনা। পূর্ববর্তী যামানায় প্রত বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই যিনি হাক্বীক্বী আলিম হবেন, উনার এই গুণগুলি থাকতে হবে- দুনিয়া থেকে বিরাগ হতে হবে, আখেরাতের প্রতি ঝুঁকে থাকতে হবে, গুণাহ্র প্রতি সতর্ক থাকতে হবে, ইবাদতের মধ্যে সবসময় মশগুল থাকতে হবে, সুন্নতের পাবন্দ হতে হবে, মাথার তালু থেকে পায়ের তলা। মুসলমানদের সম্ভ্রম নষ্ট করা যাবে না, সম্পদের প্রতি লোভ করা যাবে না এবং সব সময়েই মানুষকে নছীহত করার মধ্যে থাকতে হবে, তাহলে উনি হবেন হাক্বীক্বী আলিম। যেটা
إِنَّمَا يَخْشَى اللهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ
.এর ব্যাখ্যার অন্তর্ভুক্ত। কাজেই প্রত্যেক ব্যক্তিকেই এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এজন্য মহান আল্লাহ পাক ত বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছাত্রদের মধ্য হতে একজন ছাত্র খুব ভাল ছিল, যে খুব মেধাবী ও সমঝদার ছিল। সে ছাত্রটাকে তিনি একদিন মাদরাসা বা দর্সগাহ থেকে বের করে দিলেন। যখন বের করে দেয়া হলো, তখন অন্যান্য ছাত্র যারা ছিল, তারা হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রোবের কারণে, উনাকে কিছুই জিজ্ঞাসা করতে সাহস পেলনা, চুপ করে রইল। কিন্তু তারা মনে মনে ফিকির করলো, এই ছেলেটা ছাত্র হিসেবে খুবই ভাল, তাকে কেন বের করে দেয়া হলো। অবশ্যই এটার কারণ জানতে হবে। কোন এক অবসর সময় অন্য এক বিশিষ্ট ছাত্র, হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল বাকি অংশ পড়ুন...
গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা হযরত মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কি প্রকার ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত ছিলেন একটি আপেল ফলের ঋণ শোধের জন্য, বিষয়টি সবাই জানেন। উনার সম্মানিত শ্বশুর হযরত আবদুল্লাহ সাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বাড়িতে কয়েক বৎসর কাজ করার পর উনাকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল, আমার একটি খোঁড়া, অন্ধ ও বোবা মেয়ে রয়েছে, তাকে আপনার বিয়ে করতে হবে।
আমরা জানি যে, উনাকে পরিশেষে এধরণের কোন মেয়েকে বিয়ে করতে হয়নি এবং উনার মাধ্যমেই এসেছিলেন হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ন বাকি অংশ পড়ুন...
৫৭নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عَنْ حَضْرَتْ ابن مسعود رَضِيَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ آفة العلم النسيان، واضاعته أن تحدث به غير أهله. অর্থ : “হযরত ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ইল্ম-এর বিপদ হচ্ছে ভুলে যাাওয়া। আর ইল্ম-এর অপব্যয় হচ্ছে তা অপাত্রে দান করা।” (আবু শাইবাহ্, কানযুল উম্মাল শরীফ ২৮৯৫৬)
৫৮নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عَنْ حَضْرَتْ أبي الدرداء رَضِيَ الل বাকি অংশ পড়ুন...
“মহিলাদের জন্য বাইরে বের হওয়া হারাম করা হয়েছে। কেননা এটা কবীরা গুনাহ্। যেমন ফিৎনার আশঙ্কা নিয়ে কবর যিয়ারত করতে যাওয়া, আতর মেখে সেজে-গুঁজে মসজিদে যাওয়া যাতে ফিৎনার সম্ভাবনা আছে, এগুলো সবই কবীরা গুনাহ্। হজ্জের উদ্দেশ্যে, পিতা-মাতার সাক্ষাতের জন্য, অসুস্থ ব্যক্তির সেবা করতে এবং নিকটাত্মীয়ের ইন্তিকালে শোক প্রকাশ করার জন্য পর্দার সাথে বাইরে বের হওয়া জায়িয রয়েছে। এগুলো স্থান-কাল পাত্রের শর্ত সাপেক্ষে জায়িয হবে। ” (তাফসীরে রুহুল্ মায়ানী ১২ জিল্দ ৬ পৃষ্ঠা)
মহান আল্লাহ পাক উনার কালাম মুবারক: তোমরা কোন বিষয় প্রকাশ করো অথবা গোপন রাখ, বাকি অংশ পড়ুন...
১নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيضَةٌ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ.
অর্থ: “হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, প্রত্যেক মুসলমান (নর-নারীর) জন্য সম্মানিত ইল্ম অর্জন করা ফরয।” (বুখারী শরীফ, বায়হাক্বী শরীফ, ত্ববরানী শরীফ, ইবনে মনছুর, কানযুল উম্মাল শরীফ/২৮৬৪৭)
২নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
বাকি অংশ পড়ুন...












