সম্মান-মর্যাদা লাভের জন্য কোন আমল বা ইবাদত-বন্দেগী করাটাও এক প্রকার গইরুল্লাহ। এ মন্দ স্বভাব বা কামনা-বাসনা থেকে অন্তরকে পবিত্র রাখতে হবে। কারণ যারা মান-সম্মান অর্জনের জন্য কোন ইবাদত করবে তাদের ইবাদতগুলো দ্বিতীয় আকাশ অতিক্রম করে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে পৌঁছবে না, সেখানে হাফাযাহ (পরীক্ষক) ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি আমলগুলো আটকে রেখে দিবেন।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ حَضْرَتْ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ الاَنْصَارِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ اَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا ذِئْبَانِ جَائِعَانِ اُرْسِلَا ف বাকি অংশ পড়ুন...
হে রসূলে মাদানী
হন মাহবূবে সুবহানী
উম্মু রসূলী মণি
আরব নূরের খনি
খোদ আমার আল্লাহজী
আপনার ইশকে আজি
মুহব্বতে বলেন
ছল্লু আলা নাজি
এতো ইশকের কারসাজি
মাশুক আশিকী ধ্বণি
আপনারই নামেতে
সব সৃষ্টি ধরাতে
সব আলোকিত হয়
হাবীবী নূরেতে
মু’মিন ক্বলবেতে
আপনারই নাম শুনি
আপনাকে দেই সালাম
হে হাশেমী ইনাম
আপনি জানায় দিলেন
রিসালতী পয়গাম
নবুওওয়াত শিরোনাম
আখেরী রৌশনী
সেরা কামলিওয়ালা
ও মাদীনাওয়ালা
হে রসূল হে মাওলা
বানান আপনাওয়ালা
এই গরিবের মেলায়
তাকান একটুখানি
বাকি অংশ পড়ুন...
হে রসূলে মাদানী
হন মাহবূবে সুবহানী
উম্মু রসূলী মণি
আরব নূরের খনি
খোদ আমার আল্লাহজী
আপনার ইশকে আজি
মুহব্বতে বলেন
ছল্লু আলা নাজি
এতো ইশকের কারসাজি
মাশুক আশিকী ধ্বণি
আপনারই নামেতে
সব সৃষ্টি ধরাতে
সব আলোকিত হয়
হাবীবী নূরেতে
মু’মিন ক্বলবেতে
আপনারই নাম শুনি
আপনাকে দেই সালাম
হে হাশেমী ইনাম
আপনি জানায় দিলেন
রিসালতী পয়গাম
নবুওওয়াত শিরোনাম
আখেরী রৌশনী
সেরা কামলিওয়ালা
ও মাদীনাওয়ালা
হে রসূল হে মাওলা
বানান আপনাওয়ালা
এই গরিবের মেলায়
তাকান একটুখানি
বাকি অংশ পড়ুন...
নবীজি উনার আওলাদ পরশমণি দুলালী
বসুধায় উম্মুল উমাম তিনি লক্ববে যাহরায়ী ॥
বতূলী সাজে দুনিয়া বিরাগী হয়ে
আনিলেন তাশরীফ এই অবনী মাঝে
শিক্ষা দিলেন উম্মাকে বিরাগী হতে
দুনিয়াবী ভোগ বিলাস থেকে ॥
জান্নাতের মহিলাদের সাইয়্যিদা তখতে বসি
খেজুর পাতার প্রাসাদ আপনার বারেবার গেছে খসি
নাহি চেয়েছেন রাজপদ, নাহি চেয়েছেন ধন
সর্বদা করিছেন মানুষের মাঝে দান ॥
এমনিভাবে রসূলী মুহাব্বতে সমুদয়কে করেছেন দান
নিজ সন্তান উনাদেরকেও ইসলামের তরে করেছেন কুরবান
আপনারই দ্বারা ইসলামের হয়েছে উত্থান
আপনিই কুল মুসলিম-মুসলিমার ঈমান ॥
মাওলাজীর মাহবুবা, মা বাকি অংশ পড়ুন...
বাল্যকাল:
হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বাল্য বয়স থেকেই নির্জনতা অবলম্বন করতেন এবং কাফির মুশরিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ করার চিন্তা-ভাবনা করতেন। উনার শৈশবকাল মুবারক সম্পর্কে “সাওয়ানেহ আহমদী” নামক কিতাবে তিনি নিজেই বলেন, বাল্যকাল হতেই আমার মনে এই ধারণা বা ভাব উদয় হতো যে, একদিন আমি কাফিরদের বিরুদ্ধে জিহাদ করবো। তাই শৈশবেই দেখা যায় তিনি উনার সঙ্গী-সাথীদের দুই দলে বিভক্ত করে দু’টি পরস্পর সৈন্যবাহিনী দাঁড় করিয়ে দিতেন। একটি দলের আমির হয়ে তিনি উনার নাম দিতেন “মুজাহিদে ইসলাম” অন্য দলটির নাম দেওয়া হতো “কাফির বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ১৩ শতকের মহান মুজাদ্দিদ, মুজাহিদে মিল্লাত, শহীদে বালাকোট, আমীরুল মু’মিনীন, হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ১ বাকি অংশ পড়ুন...
ছলাত বা নামায সর্বশ্রেষ্ঠতম ইবাদত। নামাযের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দার সাথে কথোপকথন করেন।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, একদিন হযরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম তিনি এসে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি আপনাকে সালাম দিয়েছেন। আর বলেছেন, কোন বান্দা যখন নামাযের জন্যে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবার শরীফে দাড়িয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلِلّهِ الأَسْمَاء الْحُسْنَى فَادْعُوهُ بِهَا وَذَرُواْ الَّذِينَ يُلْحِدُونَ فِي أَسْمَآئِهِ سَيُجْزَوْنَ مَا كَانُواْ يَعْمَلُونَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত বরকতময় অসংখ্য উত্তম নাম মুবারক রয়েছেন। কাজেই উক্ত নাম মুবারক ধরেই উনাকে ডাকুন। আর তাদেরকে বর্জন করুন, যারা উনার নাম মুবারক বিকৃত করে। তারা নিজেদের কৃতকর্মের ফল শীঘ্রই পাবে। (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৮০)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি আপনার কাছে দ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
হজ্জের ফরজ কয়টি ও কি কি?
জাওয়াব:
হজ্জের ফরজ হচ্ছে- ৩টি।
(১) ইহরাম বাঁধা অর্থাৎ মীকাত হতে ইহরাম বাঁধা।
(২) ওকুফে আরাফা অর্থাৎ ৯ই জিলহজ্জের দ্বিপ্রহরের পর হতে অর্থাৎ সূর্য ঢলার পর হতে ১০ই জিলহজ্জ সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত যে কোন সময় আরাফার ময়দানে উপস্থিত থাকা।
(৩) তাওয়াফে জিয়ারত অর্থাৎ ১০, ১১ ও ১২ই জিলহজ্জ তারিখের মধ্যে কা’বা শরীফ তাওয়াফ করা।
সুওয়াল:
হজ্জের মধ্যে ওয়াজিব কি কি?
জাওয়াব:
হজ্জের মূল ওয়াজিব ৫টি।
(১) সাফা মারওয়া পাহাড়ের সাঈ করা।
(২) মুজদালিফায় অবস্থান।
(৩) রমী বা কঙ্কর নিক্ষেপ করা।
(৪) মাথা মুন্ডন করা।
(৫) তাওয় বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت سَلْمَانَ بْنِ عَامِرٍ الضَّبِّيِّ رضى الله تعالى عنه عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِذَا أَفْطَرَ أَحَدُكُمْ فَلْيُفْطِرْ عَلَى تَمْرٍ زَادَ حضرت ابْنُ عُيَيْنَةَ رحمة الله عليه فَإِنَّهُ بَرَكَةٌ فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَلْيُفْطِرْ عَلَى مَاءٍ فَإِنَّهُ طَهُورٌ.
অর্থ: হযরত সালমান ইবনে আমির দববিয়্যী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের কেউ যদি ইফতার করে তবে সে যেন খেজুর দিয়ে ইফতার করে। হযরত ইবনে উয়ায়না রহমতুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...












