আসমাউর রিজালসমূহের কিতাব থেকে নফসানিয়াত অনুযায়ী বক্তব্য উল্লেখ করে ওহাবী সালাফীরা যেভাবে মানুষকে ধোঁকা দেয়:
برد بن سنان وثقه ابن معين، والنساءي، وضعفه ابن المديني قال ابو حاتم: ليس بالمتين. وقال مرة: كان صدوقا قدرياوقال ابو زرعة: لا بأس به وقال ابو داود، يرمي بلقدر
অর্থ: হযরত বুরাদ ইবনে সিনান রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনার সম্পর্কে ইমাম ইবনে মুঈন ও হযরত নাসায়ী রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বলেন, তিনি ছিক্বাহ। হযরত ইবনে মাদীনী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, তিনি দুর্বল। হযরত আবু হাতিম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মজবুত নন। হযরত মুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি সত্যবাদী এবং শক্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটারদের ‘জান্নাতের প্রলোভন’ দেখানোর অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরেই জামাত নেতাদের বিরুদ্ধে উঠে আসছে। দলটির একাধিক নেতা প্রায় একই ধরনের বক্তব্য দিয়ে বারবার আলোচিত ও সমালোচিত হয়েছেন।
সম্প্রতি একটি ঘটনাচিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, যেখানে একটি সমাবেশে জামাতপন্থি আইনজীবী ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবিরকে আবারও সাধারণ ভোটারদের জান্নাতের প্রলোভন দিতে শোনা যায়। তবে এ বিষয়ে ব্যারিস্টার শাহরিয়ার দাবি করেছে, ভিডিওটি সঠিক নয়।
জামাত নেতাদের এমন বক্তব্য নিয়ে বিএনপি নেতারা সো বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও বুযূর্গী:
একবার কুরাইশদের একটি আচরণ সম্পর্কে হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম তিনি অভিযোগ করলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অত্যন্ত জালালী শান মুবারক প্রকাশ করে বললেন, “সেই মহান সত্তার কসম! যার কুদরতী হাত মুবারকে আমার (মহাসম্মানিত নূরুল আমর) প্রাণ মুবারক! যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য আপনাদেরকে মুহব্বত করে না তার অন্তরে ঈমানের নূর থাকবে না।”
একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাযির-নাযির এ সম্পর্কে যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّــاۤ اَرْسَلْنٰكَ شَاهِدًا وَّمُبَشِّرًا وَّنَذِيْــرًا
অর্থ: “(আমার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) নিশ্চয়ই আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি শাহিদ অর্থাৎ সাক্ষ্যদাতা, উপস্থিত বা হাযির-নাযির হিসেবে, সুসংবাদ দানকারী এবং সতর্ককারীরূপে।” (পবিত্র সূরা ফাত্হ : আয়াত শরীফ ৮)
আলোচ্য পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখিত شَاهِدٌ (শাহিদ) শব্দ মুবারক উনার অর্থ মুবারকই বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
নাম মুবারক- হযরত আবুল ফজল আব্বাস আলাইহিস সালাম, পিতার নাম- সাইয়্যিদুনা হযরত আবদুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম, মাতার নাম- হযরত নাতিলা বিনতু খাব্বাব আলাইহাস সালাম, তিনি ছিলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত চাচা। তিনি ছিলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত পিতা হযরত আবদুল্লাহ যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার বৈমাত্রেয় ভ্রাতা। আব্বাসী খিলাফত উনার সাথে সম্পর্কিত।
বিলাদত শরীফ ও শৈশবকাল:
হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম তিনি নূ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ حَدَّثَ بِحَدِيثٍ وَهُوَ يَرَى أَنَّهُ كَذِبٌ فَهُوَ أَحَدُ الْكَاذِبِينَ
অর্থ: “যে ব্যক্তি পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করে (ছহীহ বিচার-বিশ্লেষণ ছাড়াই) অভিমত পোষণ করে যে, এই হাদীছ শরীফখানা মওজু বা মিথ্যা সে ব্যক্তি মিথ্যাবাদীদের অর্ন্তভুক্ত। (মুসনাদে আহমদ ৪/২৫৫: হাদীছ শরীফ নং ১৮২৬৬, শরহুস সুন্নাহ ১/২৬৬: হাদীছ শরীফ নং ১২৩, মুসনাদে আবু যায়িদ ১/৩০৬: হাদীছ শরীফ নং ২০৬৭, শুয়াবুল ঈমান-মুকাদ্দিমা ১/৮৪, তাফসীরে ইবনে কাছীর ২/৩৬৬)
অ বাকি অংশ পড়ুন...
শাহাদাত বরণ:
একাদশ হিজরীতে সংঘটিত ইয়ামামার জিহাদে বীরত্বের সঙ্গে জিহাদ করে হযরত আব্বাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু শাহাদাতের সৌভাগ্য লাভ করেন। তখন উনার বয়স মুবারক হয়েছিলো মাত্র ৪৫ বছর। উনার কোন পরবর্তী বংশধর ছিলো না।
মুহম্মদ বিন উমর বর্ণনা করেন, হযরত আবদির রহমান বিন আবী সাঈদ খুদরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, তিনি উনার পিতা থেকে শুনেছেন; তিনি বলেন, আমি হযরত ‘আব্বাদ বিন বিশর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বলতে শুনেছি, হে আবু সাঈদ! আমি আজ রাত্রে (স্বপ্নে) দেখলাম, আসমান আমার জন্য উন্মুক্ত হয়ে গেছে, অতঃপর ইহা খন্ড খন্ড হয়ে আমার উপর পত বাকি অংশ পড়ুন...
যারা সম্মানিত তরীক্বা মশক্ব করেন বা সম্মানিত ইলমে তাছাওউফ চর্চা করেন উনাদের স্বীয় হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার পক্ষ থেকে বিভিন্ন ওযীফা দেয়া হয়ে থাকে। বিশেষ করে সব তরীক্বাতেই পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করার ওযীফা দেয়া হয়। এটা বিভিন্ন তরীক্বাভেদে ১০০/২০০/৫০০/১০০০ বার এমনকি অনেক তরীক্বায় দিনে দশ হাজার বার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করারও ওযীফা রয়েছে।
পবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সিলসিলাভুক্ত যারা রয়েছেন উনাদেরকে মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ফজর ১০০ বার এবং বাদ ইশা ১০০ বার মোট দ বাকি অংশ পড়ুন...
বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...












