মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বনূ কুরাইজা উনার জিহাদ মুবারক:
এ সম্পর্কে বিশ্ববিখ্যাত সীরাত গ্রন্থ ‘সীরাতে ইবনে হিশামে’ উল্লেখ রয়েছে, হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে উনার মহাসম্মানিত পতাকা মুবারক নিয়ে বনূ কুরাইজার দিকে আগেই পাঠিয়ে দিলেন। বাকি যারা হযরত মুজাহিদ ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ছিলেন উনারাও সকলে উক্ত জিহাদ মুবারকে দ্রুত রওয়ানা হলেন। সা বাকি অংশ পড়ুন...
তাছাউরে দিল থাকতে চায় সদা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
করতে চাই হাছিল আপনার ইকতিদা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
ইন্তেজারে আজ রয়েছি অধীর
দয়ালু ধীরাজ বানান এক নজির
চাহি অনাবিল ইশকেরই নেদা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
দেখে নূর ঝিলিক ইয়া শাহে সুলত্বান
এই আদনা আশিক হয়েছি কুরবান
আপনি মোর মানযিল, আপনাতেই রিদ্বা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
মি’রাজী মওকায় হৃদয় বেকারার
দীদার হাদিয়ায় বানান জারেজার
গোলামে কামিল হতে চাই বান্দা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
বিপদ মুছিবত যতই হোক প্রবল
আপনার ইজাযত করেছে দুর্বল
মিটিয়ে মুশকিল বাকি অংশ পড়ুন...
সেই মুল্লা যিউন রহমতুল্লাহি আলাইহি, তিনি ছিলেন বাদশাহ আলমগীরের ওস্তাদ, শাহ্জাহান তখন বাদশাহ। যে বাদশাহ শাহ্জাহান ছিলেন, হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ ও বাদশাহ জাহাঙ্গীরের ছেলে।
বাদশাহ শাহ্জাহান ছোটবেলা থেকে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছোহ্বত ইখতিয়ার করেছিলেন। ইলমে ফিক্বাহ্, ইলমে তাছাউফ যথেষ্ট অর্জন করেছেন এবং হক্ব প্রতিষ্ঠা করার জন্য উনার পিতা বাদশাহ জাহাঙ্গীরের সাথে যুদ্ধ-জিহাদও করেছেন।
একবার যুদ্ধ করছিলেন, তখন যুদ্ধের অবস্থা বাদশাহ শাহ্জাহানের অনুকূলে ছিল। বাদশ বাকি অংশ পড়ুন...
রিয়াজত-মাশাক্কাত:
ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, মাহবূবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিযামিয়া মাদরাসায় অধ্যয়নকালে বাগদাদ শরীফের বিভিন্ন আওলিয়ায়ে কিরাম তথা পীর মাশায়িখগণের দরবার শরীফে যাতায়াত করতেন। মাদরাসায় ইলমে ফিকাহ তথা জাহিরী ইলিম হাছিলের পাশাপাশি বাতিনী ইলিম তথা ইলমে তাছাউফ হাছিলের লক্ষ্যেই ছিল সেই যাতায়াত। তিনি অতি অল্প বয়সেই এই উপলব্ধির চরম স্তরে পৌঁছেছিলেন যে, শুধু ইলমে ফিক্বাহ তথা জাহিরী ইলিম দ্বারা বাকি অংশ পড়ুন...
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার বিষয়গুলো মহাপবিত্র কুদরত মুবারক উনার অন্তার্ভূক্ত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয় হচ্ছেন মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মু’যিযা শরীফ। মু’যিযা শরীফ ব্যতীত তো সৃষ্টি জগৎ অক্ষম। আর মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়গুলি ‘পবিত্র ইজায শরীফ’।
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দয়া দান ইহসান মুবারক অর্থাৎ উনাদের মহাপবিত্র ইজায শরীফ’ উনার মাধ্যমেই আস বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা মুবারক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা রওয়ানা মুবারক করার জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি মুবারক গ্রহণ করেন। ৮ম হিজরী শরীফ উনার পবিত্র ১০ই রমাদ্বান শরীফ সম্মানিত ছলাতুল আছর উনার পর ১০ হাজার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের এক বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে অবস্থানকালীন আদব:
পবিত্র মদীনা শরীফে অবস্থানকালীন উনার বুযুর্গী, সম্মান-ফযীলত মুবারক উনাদের প্রতি পলকে পলকে খেয়াল রাখতে হবে। যতদিন মনের আকর্ষণ, শ্রদ্ধাভক্তি থাকে, যতদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইচ্ছা হয় ততদিন এ শহরে অবস্থান করা যায়। আত্মীক আকর্ষণ শুন্য হলে, উনার সম্মান মুবারক উনার প্রতি দৃষ্টি না রাখতে পারলে এখানে অবস্থান করার চেয়ে দ্রুত সরে যাওয়াই উত্তম। এখানকার অলি-গলি, হাট-বাজার, বৃক্ষলতা, পাতা, ঝরনা, বাগান ক্ষেতসমূহ প্রতিটি ক্ষেত্রই সম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...












