শায়েস্তা খাঁ, মোঘল আমলের একজন বিখ্যাত সুবাদার বা প্রাদেশিক শাসক ছিলেন। তার খ্যাতি মূলত বাংলার সুবাদার হিসাবে। তিনি বাংলা শাসন করেন প্রথমবার ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ সাল এবং দ্বিতীয়বার ১৬৮০ থেকে ১৬৮৮ সাল। তার শাসনামলে ঢাকায় ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয় এবং এ সময় বহু মসজিদ, ঈদগাহ নির্মাণ করেন। তার মধ্যে বর্তমান পুরনো ঢাকার অভ্যন্তরে পলাশী ব্যারাক এলাকায় বুয়েট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসসমূহের দক্ষিণে একটি ঈদগাহ প্রতিষ্ঠা করেন, যার পার্শে¦ একটি মসজিদও ছিলো বলে ইতিহাসে পাওয়া যায়। এটি অত্যন্ত বড় একটি ঈদগাহ হিসেবে বিখ্যাত ছিলো। ঐ স্থানটির ত বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তর্র্বতী সরকার পূজার ছুটি বাড়িয়ে দিয়েছে। মাদরাসাগুলোতে প্রতিবাদ সত্তে¦ও জোর করে পূজার ছুটি বহাল রেখেছে। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার পূজা উপলক্ষে ভারতে ৫০০ টন ইলিশ পাঠাতো। আর অন্তর্র্বতী সরকার পাঠিয়েছে ১২শ টন ইলিশ। মুসলমানদের ত্রাণের চাল মন্ডপে মন্ডপে বরাদ্দ দিচ্ছে। সরকার গত সপ্তাহেও নাসা গ্রুপের সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে। অনেক মানুষ বেকার হয়েছে। এমতাবস্থায় দ্বীনী মূল্যবোধ এবং দেশ ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার্থে আমাদের দাবি-
১. মুসলমানদের প্রাণের চেয়ে প্রিয় নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে মানহানীকারীদের এ বাকি অংশ পড়ুন...
বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইহসানে বাংলাদেশ এমন একটি ভূখ- যার ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান।
যারা বিপদে পড়লে, ব্যথা পেলে সর্বাগ্রে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক নেন। যারা নতুন বাড়ি করলে, দোকান খুললে, ছেলে সন্তানের পরীক্ষা হলে, কুলখানি বাকি অংশ পড়ুন...
৩৪. প্রসঙ্গ: তাহাজ্জুদ নামায
জামায়াতে আদায় করা বিদ্য়াত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: তাহাজ্জুদ নামাযসহ অন্যান্য নফল নামায জামায়াতে আদায় করা জায়িয। তাই তারা বিশেষভাবে রমযান মাসে তাহাজ্জুদ নামায জামায়াতে আদায় করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: তারাবীহ্, ছলাতুল ইস্তিস্কা ও ছলাতুল কুসূফ, এই তিন প্রকার নামায ব্যতীত কোন সুন্নত বা নফল নামাযই জামায়াতে আদায় করা জায়িয নেই। বরং ফক্বীহ্গণ উনাদের মতে তা মাকরূহ্ তাহ্রীমী ও বিদ্য়াতে সাইয়্যিয়্যাহ্।
[এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ৭, ১৩, ১৪, ৩১, ৪১, ৫৩, ৭০ ও ৮২ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
ডা. জাকির নায়েক এক প্রশ্নের উত্তরে বলেছে যে, কুরআনে এমন কোন দলীল নেই যা মহিলাদের মসজিদে যেতে নিষেধ করে। এমনকি কোন হাদীছও এমন নেই যেখানে বলা হয়েছে যে, মহিলারা মসজিদে যেতে পারবে না। বরং এর বিপরীতে অনেক হাদীছ আছে। সহীহ বুখারী শরীফ-এ আছে যখন তোমার স্ত্রী মসজিদে যাওয়ার অনুমতি চায় তখন তাদের নিষেধ করো না। (হাদীছ নং ৮৩২)
এমনকি সহীহ বুখারীতে আছে, যদি তোমার স্ত্রী রাতের বেলায়ও মসজিদে যেতে চায় তাহলে তাকে অনুমতি দাও। হাদীছ নং ৮২৪। মুসলিম শরীফ-এ আরও আছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। মহিলাদের জন্য মসজিদ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় রাজারবাগ পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে অনন্তকালব্যাপী মাহফিল মুবারক ও ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৯শে মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ৯০ দিনব্যাপী আজিমুশ্বান মাহফিল উনার ৪৫ দিনব্যাপী ওয়াজ মাহফিলে সবার থাকা উচিত। মাহফিল সব বাকি অংশ পড়ুন...
উদয়স্থলের পার্থক্য গ্রহণযোগ্য নয়:
পঞ্চগড় উদয়স্থলে চাঁদ দৃশ্যমান হয়েছে কিন্তু ঢাকার উদয়স্থলে চাঁদ দৃশ্যমান হয়নি আবার কক্সবাজার উদয়স্থলে চাঁদ দৃশ্যমান হয়েছে।
তবে কি ঢাকা আরবী মাস শুরু করবে না?
উত্তর হচ্ছে করবে। এই ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি ঢাকার সঙ্গে কক্সবাজার বা ঢাকার সঙ্গে পঞ্চগড়ের উদয়স্থলের পার্থক্যটা গ্রহণযোগ্য নয়।
উদয়স্থলের পার্থক্য গ্রহণযোগ্য:
সউদি আরবের উদয়স্থলে চাঁদ দৃশ্যমান হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশের উদয়স্থলে চাঁদ দৃশ্যমান হয়নি আবার মালয়েশিয়ার উদয়স্থলে চাঁদ দৃশ্যমান হয়েছে।
বাংলাদেশ কি তবে আরবী মাস শুরু করব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ঈদের নামাযের পদ্ধতি স্বাভাবিক নামাযের মতো নয়। যেমনঃ ঈদের দুই রাকায়াত নামাযে কোনো আযান, ইক্বামাত নেই। এতে অতিরিক্ত ছয়টি তাকবীর রয়েছে। সেগুলো আদায়ের নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। নিম্নে সেই নিয়মগুলো তুলে ধরা হলো :
পবিত্র ঈদের নামায আদায় করার পদ্ধতি
পবিত্র ঈদুল আদ্বহা উনার নিয়ত-
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلهِ تَعَالى رَكْعَتَىْ صَلوةِ الْعِيْدِ الْاَضْحى مَعَ سِتَّةِ تَكْبِيْرَات وَاجِبُ اللهِ تَعَالى اِقْتَدَيْتُ بِهذَا الْإِمَامِ مُتَوَجِّهًا اِلى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ اَكْبَرُ.
বাংলায় নিয়ত করলে এভাবে করবে: মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...












