সরকারি পরিসংখ্যানের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও খোদ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যেই উচ্চ মূল্যস্ফীতির তথ্য উঠে আসছে। এর কারণ ব্যাখ্যা করে বিভিন্ন সময়ে সিন্ডিকেট, ডলারের দাম বৃদ্ধি, সরবরাহে ঘাটতি, আর কারসাজির কথা গণমাধ্যমে উঠে আসছে প্রায়শই। কিন্তু মূল্যস্ফীতি বা মূল্যবৃদ্ধির মূল কারণ নিয়ে সাধারণ মানুষ রয়েছে ধোঁয়াশায়।
মূল্যস্ফীতি কী?
অর্থনীতিবিদরা আগের বছর বা মাসের সঙ্গে অথবা কোন নির্দিষ্ট সময়কালের সঙ্গে বর্তমানের তুলনা করে খাদ্য, কাপড়, পোশাক, বাড়ি, সেবা ইত্যাদি বিভিন্ন উপাদানের মূল্য বৃদ্ধির যে পার্থক্য যাচাই ক বাকি অংশ পড়ুন...
ইউনেসকোর সর্বশেষ ‘গ্লোবাল ফ্লো অব টারশিয়ারি লেভেল স্টুডেন্টস’ শীর্ষক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে ৫৫টি দেশে পড়াশোনার জন্য গেছে ৫২ হাজার ৭৯৯ শিক্ষার্থী। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৪৯ হাজার ১৫১ আর ২০২১ সালে ৪৪ হাজার ৩৩৮ জন। এ সংখ্যা ২০১৩ সালে ছিল ২৪ হাজার ১১২ জন।
তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ২০১৩ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ ১০ বছরের ব্যবধানে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়া শিক্ষার্থী বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এ সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। অ্যাডমিশন অ্যান্ড ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কনসাল বাকি অংশ পড়ুন...
(১৪৭-১৫০)
و هو انه اذا التزم التبعية يجب عليه ان يدوم على مذهب التزمه ولاينتقل الى مذهب اخر فلان الانتقال يوجب ان يظهر عنده بطلان المذهب السابق و الحال ان اهل كل مذهب يقولون بحقية المذاهب الاربعة فقد وقع فيما ابى على ان العامى لا وجه له الى الانتقال والعالم غاية وجه انتقاله ترجيح الادلة من جانب المرجوح اليه وهو موقوف على ازدياد الفضيلة ونقصانها فان كل واحد ينصب دلائل على طبق مذهبه والعالم الغير المجتهد ليس فى قدرته ترجيح المذاهب بحسب الدلائل فان ذلك موقوف على معرفة اصطلاحات كل واحد ومعرفة الكتاب بتقسيماته الاربعة وكذا السنة مع تقسيماتها المختصة بها و الاجماع باقسامها الثلاثة والاقيسة بشروطها واحكامها واركانها ووقوعها وكل ذلك معتذر فى حق المقلد ومع كل ذلك لا يعلم ما هو الحق عند الله تعالى فالانتقال من مذاهب الى مذهب ترجيح بلا مرجح.
অর্থ: কোনও পবিত্র ম বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞান সাধনার নামে, বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার সাথে যুক্ত থাকার নামে প্রগতির পথে পরিচালিত হওয়ার নামে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিদ্বেষী ষড়যন্ত্রকারীরা অনেক সাধারণ মুসলমানদের যেমন গাফিল ও গুমরাহ করেছিল।
তেমনি সে ধারাবাহিকতায় তারা ‘ওয়ায়েজদেরও প্রভাবিত করেছিল নাউযুবিল্লাহ। ওয়ায়েজদের আলোচনায় বেশিরভাগই থাকে নারী সংক্রান্ত বিষয় এবং হুর-গেলমানদের মোহাবিষ্ট আকর্ষণীয় বর্ণনা’- ইত্যকার সমালোচনায় তারা মুখর ছিল। বিশেষ করে স্বাধীনতা উত্তর হুর-গেলমানের চিত্তাকর্ষক ওয়ায়েজের বিরোধিতা দিন দিন তীব্র ও জোরালো হয়। এ ফাঁদে পা দিয়ে তখন থে বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে ভুট্টা চাষের সর্বোচ্চ ফলন পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ হতে পারে প্রথম।
পর্যাপ্ত পৃষ্ঠপোষকতা করলে দেশে ৭৫ লাখ হেক্টরের চেয়ে বেশি জমিতে ভুট্টা আবাদ সম্ভব।
সম্ভব দেশীয় চাহিদার ১৬ লাখ ভোজ্যতেলের পুরোটাই ভুট্টা থেকে উৎপাদন।
৬০ হাজার কোটি টাকার ভোজ্যতেলের চাহিদা পূরণের পর বিদেশে রপ্তানী করে আরো সমৃদ্ধি আনার জন্য ভুট্টা চাষে সর্বাত্মক পৃষ্ঠপোষকতা করতে সরকারের সক্রিয়তা ছিল একান্তভাবে কাম্য।
কিন্তু মার্কিনী এজেন্টরা এদেশের পাকা ভুট্টার ক্ষেতে মই দিতে চায়।
তারা ভুট্টা চাষ বাধাগ্রস্থ করতে চায়।
নীলকর বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে ১৫ শতাংশের বেশি শিশু মারা যায় ই-বর্জ্যের কারণে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ই-বর্জ্যের কারণে ফুসফুস ও স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। এখন সিআরটি মনিটরের পরিবর্তে এলইডি মন বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে কালোজিরার অনেক উপকারিতা বর্ণিত রয়েছে । এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا مِنْ دَاءٍ إِلَّا فِي الْحَبَّةِ السَّوْدَاءِ مِنْهُ شِفَاءٌ إِلَّا السَّامَ.
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মৃত্যু ছাড়া এমন কোন রোগ নেই কালোজিরায় যার আরোগ্য নেই। ” (মু বাকি অংশ পড়ুন...
(৮৮)
الاستحسان ترك القياس والاخذ بما هو رفق للناس.
অর্থ: জাহির বা প্রকাশ্য বিষয় গ্রহণ না করে আভ্যন্তরীণ বা হাক্বীক্বতকে গ্রহণ করে জনগণের কল্যাণের সাথে সাদৃশ্যশীল পন্থা গ্রহণকেই ইস্তিহ্সান বলা হয়। (আহসানুল মানার ফী হাল্লে নূরিল আনওয়ার ৩৭০)
(৮৯-৯০)
الاستحسان هو ترك القياس والاخذ بما هو ارفق للناس قال السيد هو فى اللغة عد الشىء واعتقاده حسنا واصطلاحا هو اسم لدليل من الادلة الاربعة يعارض القياس الجلى ويعمل به اذا كان اقوى منه وسموه بذلك لانه فى الاغلب يكون اقوى من القياس الجلى فيكون قياسا مستحسنا قال الله تعالى "فبشر عبادى الذين يستمعون القول فيتبعون احسنه" قال البزدوى هو احد القياسين والمراد بالاستحسان فى كتاب الاستحسان استخراج المسائل الحسان.
অর্থ: জাহির বা প্রকাশ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
পাহাড়-অরণ্য উপত্যকার জনপদ খাগড়াছড়ি। পাহাড়ি অঞ্চলে শিল্পাঞ্চল গড়ে না ওঠায় কৃষির প্রতি ঝোঁক বাড়ছে। দুর্গম অঞ্চলের মানুষও এখন পরিকল্পিত ও বাণিজ্যিক কৃষির প্রতি আগ্রহী হচ্ছে। সমতল ভূমির পাশাপাশি মাঝারি উচ্চতার পাহাড়ে চাষাবাদে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবন। খাগড়াছড়িতে প্রতি বছর খাস অনাবাদি জমি কৃষি চাষের আওতায় আসছে। বিশেষত যেসব পাহাড় বছরের পর বছর অনাবাদি থাকত, তা এখন আবাদের আওতায় আসছে।
খাগড়াছড়ির ৬৯ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে এখন চাষাবাদ হচ্ছে। এর মধ্যে নিট ফসলি জমির পরিমাণ ৪৪ হাজার ৬০০ হেক্টর। পাহাড়ের অমøীয় বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের মৃন্ময়শিল্প দু’টি শ্রেণিতে বিন্যাস করা যেতে পারে। একটি শ্রেণিতে কেবলমাত্র সাফারী অলঙ্করণ বন্ধনীযুক্ত যা পা-ুলিপি-দ্যুতিকরণ, কম্বল ও বয়নশিল্পের অলঙ্করণরূপে আমাদের নিকট পরিচিতি লাভ করেছে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে মিং চীনা বাসনের অনুকরণে ষষ্ঠদশ শতাব্দীতে ইরানীয় মৃৎশিল্পীগণ প্রকৃত মৃন্ময়পাত্রের।
উৎপাদনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন এবং এসব মৃৎপাত্র সাফারী শাসকগণ কর্তৃক বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ইরানী স্টাইলের সাথে চৈনিক ডিজাইনকে একীভূত করে তৈরি প্রাথমিক পর্যায়ের দু’টি থালা মেট্রোপলিটান মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছ বাকি অংশ পড়ুন...
কদম শব্দের অর্থ হলো ‘পা’। আর ‘বুছী’ শব্দটি ফার্সী যার অর্থ হলো চুম্বন করা। সুতরাং কদমবুছীর অর্থ, পা চুম্বন বা পদ চুম্বন করা। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুদ দারাজাত মুবারকে (মহাসম্মানিত ক্বদম মুবারকে) বুছা (চুম্বন) মুবারক দিতেন এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা একজন অপরজনের কদমবুছী করেছেন। তবে অবশ্যই উক্ত কদমবুছী তা’যীম, মুহব্বত ও বরকত হাছিলের লক বাকি অংশ পড়ুন...
কদম শব্দের অর্থ হলো ‘পা’। আর ‘বুছী’ শব্দটি ফার্সী যার অর্থ হলো চুম্বন করা। সুতরাং কদমবুছীর অর্থ, পা চুম্বন বা পদ চুম্বন করা। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুদ দারাজাত মুবারকে (মহাসম্মানিত ক্বদম মুবারকে) বুছা (চুম্বন) মুবারক দিতেন এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা একজন অপরজনের কদমবুছী করেছেন। তবে অবশ্যই উক্ত কদমবুছী তা’যীম, মুহব্বত ও বরকত হাছিলের ল বাকি অংশ পড়ুন...












