সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের আক্বীদাহ্ হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক ও সম্মানিত কুদরত মুবারক দ্বারা সর্বত্র হাযির-নাযির। জাত হিসেবে নয়। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলিম মুবারক ও মু’জিযা শরীফ উনাদের মাধ্যমে এবং সম্মানিত নূর মুবারক ও সম্মানিত রহমত মুবারক হিসেবে কায়িনাতের সর্বত্র হাযির-নাযির এবং জাত হিসেবে যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে হাযির ও নাযির হতে পারেন। সুবহানাল্লাহ!
হাযির-নাযির সংক্রান্ত বিষয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধে পাকিস্তান ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকারের জন্য এমন এক অবিস্মরণীয় শিক্ষা দিয়েছে, যা তারা কখনো ভুলবে না। একথা বলেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ।
খাইবার পখতুনখোয়ার (কেপি) হারিপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর ল্যাপটপ স্কিম উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গত বুধবার ভাষণে একথা বলেন। তিনি বলেন, ‘মার্কা-এ-হক’ (সত্যের যুদ্ধ)-এ পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী জাতির দোয়া ও অবিচল সমর্থনের মাধ্যমে বিজয় অর্জন করেছে। দিল্লি থেকে মুম্বাই- ভারত এই পরাজয় কখনো ভুলবে না। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জ বাকি অংশ পড়ুন...
মুনাফিক্ব বিশরকে হত্যা:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُوْنَ حَتّٰى يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لَا يَجِدُوْا فِيْ أَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا
অর্থ: “আপনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! তারা কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা আপনাকে তাদের সমস্ত বিষয়ে ফয়সালাকারী হিসেবে মেনে না নিবে। তাদের অন্তরে কোনোরূপ সংকীর্ণতা অনুভব করবে না। অতঃপর তারা আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফয়সালা মুবারক উনাকে বিনা চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বালে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে মেনে না নিবে। ” ( বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের মাধ্যমে দেশকে বিভাজন করা যাবে না বলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ।
গত মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা শেষে শাহবাগের সমাবেশে একথা বলেছে সে।
এসময় নাহিদ বলেছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ৫৪ বছর পার হয়েছে, কিন্তু এখন আমরা মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে সুরাহা করতে পারি নাই। মুক্তিযুদ্ধের নামে যেমন দেশকে বিভাজন করা যাবে না। ইসলামের নামে দেশকে বিভাজন করা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধ আমার এবং জুলাইও আমার।
সে বলেছে, আওয়ামী লীগ রাজনীতির মাধ্যমে মুজিববাদ দিয়ে বাংলাদেশকে বি বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ফুজায়েল বিন আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্পর্কে বলা হয়, তিনি একটা সময় ডাকাত সর্দার ছিলেন। তিনি তওবা করলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হলেন, তিনি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হয়ে গেলেন। একদিন হযরত ফুজায়েল বিন আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পবিত্র ইশার নামাযের ওযূ করলেন। ওযূ করার সময় প্রত্যেক অঙ্গ তিনবার ধোয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবরক উনার অন্তর্ভূক্ত। কিন্তু তিনি তিনবার ধোয়ার জায়গায় ভুলে হাত ধোয়ার সময় দু’বার ধুয়ে ওযূ করে পবিত্র ইশার নামায পড়ে শুয়ে রইলেন।
শোয়ার সাথে সাথে তিনি স্বপ্নে দেখতে লাগলেন- মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
গণতন্ত্রের আকাঙ্খা বাস্তবায়নের পথে এখনেও বিভিন্ন রকম চক্রান্ত চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, যারা দেশের স্বাধীনতা অস্বীকার করে তাদের বিশ্বাস করার কোনও কারণ নেই।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা দলের আলোচনা সভায় একথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র চক্রান্ত করে কোনও দিন সাফল্য অর্জন করা যায় না। চক্রান্তের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্য দিয়ে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সম্পূর্ণ সুযোগ সুবিধা থাকলেও বিচার বিভাগ পুরোপুরি স্বাধীনতা পায়নি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারক ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দেশের জেলা আদালতে কর্মরত উচ্চপর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সমাপনী ও বিদায়ী অভিভাষণে প্রধান বিচারক ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ একথা বলেন।
সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়ামে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের জন্য এর আয়োজন করা হয়। আগামী ২৭ ডিসেম্বর প্রধান বিচারক ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ অবসরে যাবেন। অবসরে যাওয়ার অগে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে এটাই তার সর্বশেষ অভি বাকি অংশ পড়ুন...
এক বুযূর্গ ব্যক্তি, মহান আল্লাহ পাক উনার বিশিষ্ট ওলী, বুযূর্গ ছিলেন। সেই দেশের যে বাদশাহ ছিলো, সে উক্ত বুযূর্গ বা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীর মুরীদ ছিলো। তিনি নছীহত করতেন, তা’লীম দিতেন। বাদশাহও প্রায় সময় তার পীর সাহেব অর্থাৎ সেই ওলীআল্লাহ বা বুযূর্গ ব্যক্তির খানকা শরীফে আসতো। এসে নছীহত হাছিল করে তা’লীম নিয়ে যেতো। একদিন সেই মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী, বুযূর্গ ব্যক্তি তিনি নছীহত করলেন যে, মানুষের অন্তরের মধ্যে দুনিয়ার মুহব্বত বেশী হয়ে গিয়েছে। মানুষ দুনিয়াতে গরক (মশগুল) থাকার কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফিল হয়ে গিয়েছে। তবে ক বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা যদি কোন সময় বাহ্যিক দৃষ্টিতে শরীয়তের খেলাফ আমল করেন বা করার নির্দেশ দেন তাহলে বুঝতে হবে যে তাতে কোন হিকমত বিদ্যমান। যার শেষ পরিণতি উত্তম।
হযরত ইসমাইল হাক্কী বারূসুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ “তাফসীরে রূহুল বয়ানে” একথাই উল্লেখ করেছেন-
وغاية بان كل ماصدر عنه فله حكمة حميدة البتة وهذا من اداب المتعلم مع العالم والتابع مع المتبوع.
অর্থ: “উনার (পীর ও মুর্শিদ) থেকে যা প্রকাশ পায় তাতে হিকমত রয়েছে এবং শেষ পরিণতি উত্তম প্রশংসনীয়। আর এটাই হচ্ছে শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষকের বা সালিকের (মুরীদের) জন্য শায়েখউনা র (পীর বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র কালাম পাক উনার একাধিক মহাপবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে জানিয়ে দিয়েছেন যে, বান্দারা যে বাকি অংশ পড়ুন...












