সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন পারিবারিকভাবে অত্যন্ত উচ্চ বংশীয়। প্রাথমিক জীবনে তিনি একদিন একটি কাফেলার সাথে উনার নানার বাড়ি যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ‘ক্বায়েস গোত্র’ উনাদের কাফেলার সব কিছু ছিনিয়ে নিলো। এমনকি সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকেও নিয়ে গিয়ে গোলাম হিসেবে বিক্রি করে দিলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! তখন সাইয়্যিদুনা হযরত হাকিম ইবনে হায্ম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফুফু উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অবস্থা মুবারক:
আযাদীর পরিবর্তে গোলামীকে বেছে নেয়া:
সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন পারিবারিকভাবে অত্যন্ত উচ্চ বংশীয়। প্রাথমিক জীবনে তিনি একদিন একটি কাফেলার সাথে উনার নানার বাড়ি যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ‘ক্বায়েস গোত্র’ উনাদের কাফেলার সব কিছু ছিনিয়ে নিলো। এমনকি সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে বাকি অংশ পড়ুন...
যামানার মূল নায়িবে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে তায়াল্লুক-নিসবত ব্যতীত খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে তায়াল্লুক-নিসবত মুবারক রাখার দাবি বাতুলতার নামান্তর:
পবিত্র ইলমে তাছাওউফ উনার মূল বিষয় হচ্ছে, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মত মুবারক অনুযায়ী হওয়া, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথ মুবারক অনুযায়ী হওয়া।
যেহেতু খ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র রবীউছ ছানী শরীফ মাস সাইয়্যিদুল আউলিয়া, গাউছুল আ’যম, হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
পবিত্র সামা শরীফ সম্মানিত শরীয়তসম্মত তো অবশ্যই বরং মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত:
ভারতের আজমীর শরীফ-এ শুয়ে আছেন ৭ম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, সুলত্বানুল হিন্দ, খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি (৫৩৬-৬৩৩ হিজরী) এবং দিল্লীতে রয়েছেন ৮ম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, মাহবূব-ই-ইলাহী হযরত নিযামুদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি (৬৩৫-৭২৫ হিজরী) উনারা। এই মহান মুজাদ্দিদদ্বয় রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণে পবিত্র হামদ-নাত শরীফ ও ক্বাছীদা শরীফ শুনতেন এবং পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
কিন্তু যদি অতিরিক্ত ইয়াতীম-মিসকীন এসে থাকে, তারা কিছু সেখান থেকে লাভ করতে পারে না। তারা ওয়ারিছ হয়নি, যার জন্য তারা কিছুই পায় না। তারা নিরাশ হয়ে ফিরে যায়। তখন তাদেরকে নিরাশ করে ফিরিয়ে না দিয়ে তাদেরকে কিছু সেখান থেকে খাদ্য খাওয়াবে, কিছু মেহমানদারী করে দিও। আর সম্ভব হলে কিছু হাদিয়া-তোহফা দিয়ে দিও।
কিন্তু আজকাল মানুষ এ আমল থেকে গাফিল হয়েছে। ইয়াতীম-মিসকীনের হক্ব মানুষ ভুলে গেছে। যার জন্য সে ইন্তিকাল করলে তার ইয়াতীম-মিসকীন যারা থাকে, যারা ওয়ারিছ হয় না আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে। তাদের মানুষ খোঁজ-খবর নেয় না এবং তাদের গুরুত্ব দেয় না।
সেট বাকি অংশ পড়ুন...
এমনভাবে হাঁটবে তোমাদের গুপ্ত সৌন্দর্য যেন গুপ্ত থাকে। আর অতিরিক্ত সৌন্দর্য যা রয়েছে সেটাও যেন গুপ্ত থাকে। কোনটাই যেন প্রকাশ না পায়। অর্থাৎ গুপ্ত সৌন্দর্যটা চুপিয়ে রাখবে। এরপর যা লক্ষণীয় সেটাও যেন চুপিয়ে থাকে। মানুষ যেন বুঝতে না পারে যা রয়েছে তোমার মধ্যে। মহান আল্লাহ পাক তিনি বর্ণনা করেছেন সবকিছু।
অর্থাৎ সবকিছুই শালীনতা, ভদ্রতা, শরাফত ও বৈধতার মধ্যে চলতে হবে।
পর্দা করবে, বের হতে চাইলে বের হতে পারবে। জোরে জোরে কথা বলতে পারবে, জোরে জোরে কিছু তলব করতে পারবে কিন্তু তার শরয়ী যে পর্দা রয়েছে সেটা বজায় রাখতে হবে। এতে কোন প্রকার ত বাকি অংশ পড়ুন...
হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে দেওবন্দীদের বক্তব্য:
দেওবন্দী মৌলবী “আনওয়ার শাহ কাশ্মীরীর” বক্তব্য-
الانبياء فى قبورهم يصلون معناه ارواح الانبياء عليهم السلام ليست بمعطلة عن العبادات الطيبة والافعال الـمباركة بل هم مشغولون فى قبورهم ايضا كما كانوا مشغولين حين حياتهم فى صلوة وحج وكذلك حال تابعهم على قدر الـمراتب.
অর্থ: “হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদের রওযা শরীফসমূহে পবিত্র নামায পড়েন। ” এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অর্থ এই যে, হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র রূহসমূহ ইবাদত বন্দেগী এবং বরকতময় কাজসমূহ হতে কর্মহীন বা অকেজো হন না। বরং উনারা উনাদের রওযা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সুন্নত মুবারক ও আদেশ মুবারক এবং ওছিয়ত মুবারক পালন করা ফরয যা ক্বেতঈ দলীল দ্বারাই সাব্যস্ত হয়েছে
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ওয়ারিছ। যার কারণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ক্বিয়াম শরীফ উনার প্রমাণ
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
উল্লেখ্য, বিশ্বখ্যাত ফিক্বাহ উনার কিতাব রদ্দুল মুহতার ও হুজ্জাতুল্লাহিল বালেগাহ কিতাবে উল্লেখ আছে যে, ক্বিয়াম তিন প্রকার-
(১) ক্বিয়ামে তাকাব্বুরী: এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَاتَقُوْمُوْا كَمَا يَقُوْمُ الْاَعَاجِمُ
অর্থ: “আপনারা আজমীদের মত (মাথা নিচু করে নমস্কারের ছূরতে) দাঁড়াবেন না। ” এরূপ ক্বিয়াম ইসলামী শরীয়ত উনার আলোকে সম্পূর্ণ নাজায়িয ও হারাম।
(২) ক্বিয়ামে হুব্বী: যেমন- সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য, যারা উলামায়ে কিরাম, উনারা হচ্ছেন- ওয়ারাছাতুল আম্বিয়া বা নবীগণের উত্তরাধিকারী। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফে উল্লেখ করা হয়েছে-
اَلْعُلَمَاءُ وَرَثَةُ الأَنْبِيَاءِ
অর্থাৎ আলেমগণ হচ্ছেন- নবী আলাইহিমুস সালামগণের ওয়ারিছ।
তাই হাদীছ শরীফের অসংখ্য স্থানে আলেমগণকে তা’যীম-তাকরিম বা সম্মান প্রদর্শন করার নির্দেশ এসেছে। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
أَكْرِمُوا الْعُلَماءَ
যারা আলিম রয়েছেন, উনাদের সম্মান করো।
فَإِنّهُمْ وَرَثَةُ الْأَنْبِيَاءِ
কেননা উনারা হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের ওয়ারিছ। সুতরাং
فَمَنْ أكْرَمَهُمْ
যে আলিমদেরকে সম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বাকি অংশ পড়ুন...












