সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
দেশে প্রথমবারের মতো বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক (এমপিআই) প্রকাশ করেছে পরিকল্পনা কমিশনের আওতাধীন সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে গড়ে ২৪.০৫ শতাংশ মানুষ বহুমাত্রিক দারি বাকি অংশ পড়ুন...
গত এক যুগে দেশে অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি যেমন বেড়েছে, সঙ্গে দ্রুতগতিতে বৈষম্যও বেড়েছে। বৈষম্যের নির্দেশক গিনি সহগ সূচক এখন দশমিক ৪৯৯ পয়েন্ট। দশমিক ৫০০ পয়েন্ট পেরোলেই উচ্চ বৈষম্যের দেশ হিসেবে ধরা হয়। অর্থাৎ উচ্চ বৈষম্যের দেশ থেকে অতি সামান্য দূরত্বে আছে বাংলাদেশ।
সাধারণত গিনি (কেউ কেউ জিনি বলেন) সহগ দিয়ে একটি দেশে আয়বৈষম্য কেমন, তা বিচার-বিশ্লেষণ করা হয়। এটি বৈষম্য মাপার একটি পদ্ধতি। ১৯১২ সালে ইতালির সংখ্যাতত্ত্ববিদ কোরাদো গিনি বা জিনি এর উদ্ভাবক। সবার আয় সমান হলে গিনি সূচক হবে শূন্য। এর অর্থ হলো চরম সাম্য অবস্থা বিরাজ করছে। বাকি অংশ পড়ুন...
রাজবাড়ী সংবাদদাতা:
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসনের ১৫ বছরে রাজবাড়ী জেলায় বিরোধী দল-মতের মানুষ হয়েছিলেন চরম নিপীড়নের শিকার। এ সময়ে বিএনপির দুই নেতাকে খুন ও একজনকে গুম করা হয়।
আইন-আদালতকে কুক্ষিগত করে মানুষের ওপর চালানো হতো নির্যাতনের স্টিম রোলার। নেতাকর্মীদের নামে হয়েছে অসংখ্য মিথ্যা ও গায়েবি মামলা। গুম-খুন, হামলা-মামলায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও বাংলাদেশ জামাতের নেতাকর্মীদের মানবাধিকার ছিল উপেক্ষিত।
বিশেষ করে রাতের ভোট ও ‘ডামি নির্বাচন’ নির্বিঘœ করতে বিএনপি-জামাতের নেতাকর্মীদের জীবনে নেমে আসে দুর্ব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি ও নির্বাচন ঠেকানোর ষড়যন্ত্র করছে। এর মাধ্যমে চোরাগুপ্তা ভাবে দেশে ফেরার চেষ্টা করছে তারা। তবে তাদের সেই ষড়যন্ত্র সফল হবে না।
গতকাল জুমুয়াবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ’ শীর্ষক এক সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশকে নির্বাচনের পথে নেয়া গেলে সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে। এমনকি দেশের পরিস্থিতিও স্বাভাবিক হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দ বাকি অংশ পড়ুন...
হিন্দুস্থানের বড় বড় আলিম-উলামা উনাদের বাইয়াত গ্রহণ:
যখন আলিম কুল শিরোমনি, হযরত মাওলানা আব্দুল হাই রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত হলেন, তখন দিল্লীতে একটা সাড়া পড়ে গেলো। কেউ বললো, আপনি এত বড় আলেম হওয়ার পরেও উনার নিকট বাইয়াত হওয়ার কি দরকার ছিলো?
জবাবে তিনি বলেন, আমি হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত হয়ে উনার পিছনে মুক্তাদী হিসেবে দু’রাকাত নামায পড়েছি। ঐ দু’রাকাত নামাযে আমার যা কিছু হাছিল হয়েছে তা সারা জীবনেও হয়নি। ঐ দু’রাকায়াত নামা বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
দেশে প্রথমবারের মতো বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক (এমপিআই) প্রকাশ করেছে পরিকল্পনা কমিশনের আওতাধীন সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে গড়ে ২৪.০৫ শতাংশ মানুষ বহুমাত্রিক দারি বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসঙ্গ: দুর্নীতির বিরুদ্ধে জামাতের লড়াই
১৯শে জুলাইয়ের তথাকথিত জাতীয় সমাবেশে জামাতীরা দূর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যে বিবৃতি দিয়েছে তার পোষ্টমর্টেম বা ব্যবচ্ছেদ করলে কি দাড়ায়?
প্রথমত: ‘জামাতে ইসলামী’ নামটাই বড় ধরনের দুর্নীতি।
‘জামাতে ইসলামে’র অর্থ হলো- ‘ইসলামের জামাত’। আর তারাই মুসলমান হতে পারেন যারা ইসলাম বিশ্বাস করেন বা ইসলামে অন্তর্ভুক্ত আছেন। কিন্তু দেশের অধিকাংশ মুসলমান কথিত জামাত- বা তথা জামাতে ইসলামী করেন না।
তাহলে তারা কি ইসলামী জামাত বা জামাতে ইসলামের বাইরে?
এটা কি বাংলাদেশের প্রায় সব মুসলমানের বিরুদ্ধে চূড়া বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তর্বর্তী সরকার প্রস্তাবিত টেলিকম নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে লাখ লাখ পরিবারের জীবিকা হুমকির মুখে পড়বে।
দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
এ খাতের হাজার হাজার প্রকৌশলী, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকের চাকরি হারাবে। বিদ্যমান আইএলডিটিএস নীতিমালার আওতায় গড়ে ওঠা দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যত টিকে থাকতে পারবে না।
প্রস্তাবিত কাঠামো অনুযায়ী টেলিকম খাতের নিয়ন্ত্রণ মূলত বিদেশী বড় কোম্পানিগুলোর হাতে চলে যাবে।
যার ফলে ধীরে ধীরে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করে বিদেশী কোম্পানিগুলোর নির্ভরতা কমানোর আর কোনো সুযোগ থাকব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ শুরু হবে। প্রথম ধাপের সংলাপে ৩৩টি দল ও জোট আন্তরিকতার সঙ্গে অংশ নিয়েছে; নিজেদের মতামত জানিয়েছে। যেসব মৌলিক জায়গায় ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলোতে ঐকমত্যে পৌঁছাতে দলগুলোকে ছাড় দিতে হবে।
উচ্চকক্ষে রাজি, আসন বণ্টনে গোলমাল:
প্রায় সব রাজনৈতিক দল দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনে একমত। বিএনপি চায়, বিদ্যমান নিয়মে যেভাবে সংসদে সংরক্ষিত আসন বণ্টন হয়, একই পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টন হবে। অর্থাৎ নিম্নকক্ষে যে দল যত বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অপরাধ জুলাইকে তারা কুক্ষিগত করেছে- এমন অভিযোগ করে ইনকিলাব মঞ্চের মুখ্য আহ্বায়ক শরীফ ওসমান হাদি বলেছেন, তাদের অনেকেই দুর্নীতিগ্রস্ত হয়েছে। যে ছেলেটার গায়ে আঘাতের চিহ্ন, মাত্র ১০ মাসে তিনি কীভাবে কোটি টাকার মালিক! এই ঐক্য নষ্ট করেছে এনসিপি। মন চাইলেই পোস্ট দেয় আবার ২ মিনিট পর ডিলিট দেয়। বিবেকের মধ্যে থাকেন, বিবেককে কখনো বর্গা দিয়েন না।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা করেন।
উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ কেউ ক্ষমতাকে পাঁচ বছরের জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
অর্থনৈতিক দিক দিয়ে গোটা মুসলমান সমাজকে নিষ্পেষিত ও নির্মূল করার নীতি গ্রহণ করেছিলো ইংরেজ নৌদস্যুরা। মুসলিম আমলে সকল প্রকার সরকারী চাকরীতে সিংহভাগ ছিল মুসলমানদের। ইংরেজ এদেশের মালিক মোখতার হওয়ার পর ধীরে ধীরে মুসলমানগণ সকল বিভাগের চাকরী থেকে বিতাড়িত হতে লাগলেন। শেষে সরকারের বিঘোষিত নীতিই এই হয়ে দাঁড়ালো যে, কোনও বিভাগে চাকরী খালি হলেই বিজ্ঞাপনে এ কথার বিশেষভাবে উল্লেখ থাকতো যে মুসলমান ব্যতীত অন্য কেউ প্রার্থী হতে পারে। ইংরেজ সরকার বাজেয়াপ্ত আইন পাশ করে মুসলমান বাদশাহগণ কর্তৃক প্রদত্ত সকলপ্রকার জায়গীর, আয়মা, লাখেরাজ, আলত বাকি অংশ পড়ুন...
গত এক যুগে দেশে অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি যেমন বেড়েছে, সঙ্গে দ্রুতগতিতে বৈষম্যও বেড়েছে। বৈষম্যের নির্দেশক গিনি সহগ সূচক এখন দশমিক ৪৯৯ পয়েন্ট। দশমিক ৫০০ পয়েন্ট পেরোলেই উচ্চ বৈষম্যের দেশ হিসেবে ধরা হয়। অর্থাৎ উচ্চ বৈষম্যের দেশ থেকে অতি সামান্য দূরত্বে আছে বাংলাদেশ।
সাধারণত গিনি (কেউ কেউ জিনি বলেন) সহগ দিয়ে একটি দেশে আয়বৈষম্য কেমন, তা বিচার-বিশ্লেষণ করা হয়। এটি বৈষম্য মাপার একটি পদ্ধতি। ১৯১২ সালে ইতালির সংখ্যাতত্ত্ববিদ কোরাদো গিনি বা জিনি এর উদ্ভাবক। সবার আয় সমান হলে গিনি সূচক হবে শূন্য। এর অর্থ হলো চরম সাম্য অবস্থা বিরাজ করছে। বাকি অংশ পড়ুন...












