প্রকৃতি মহান আল্লাহ পাক উনার শিল্প বা নিদর্শন। পবিত্র দ্বীন ইসলামে শুধু মাতৃভূমি, মাতৃভাষার প্রতি মুহব্বতের কথাই বর্ণনা হয়নি পাশাপাশি বর্ণিত হয়েছে প্রকৃতি এমনকি ঋতুর প্রতিও গভীর অনুরাগের কথা, ভালো লাগার কথা।
আমরা আমাদের চারপাশের প্রকৃতিতে নানা ধরনের ফল-ফুল ও সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে পাই। এগুলো একজন ঈমানদারের কাছে স্রেফ মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন মনে হয়।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘এবং তিনি সেই সত্তা যিনি ভূতলকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে অটল পাহাড় ও নদ-নদী সৃষ্টি করেছ বাকি অংশ পড়ুন...
দুপুরের খাবারের পর আমাদের অনেক সময় ক্লান্তি ও অলসতা পায়, তখন অনেকে স্বল্প সময় বিশ্রাম নেন। এ বিশ্রামকে হাদীছ শরীফের ভাষায় বলে ‘কায়লুলা’। বাংলায় ‘আহারঘুম’ বললে এর কাছাকাছি অর্থ হয়।
কায়লুলা আমাদের দিনের পরবর্তী অংশকে প্রাণবন্ত ও সক্রিয় করে তোলে। বর্তমানে বিজ্ঞান কায়লুলার অনেক উপকারিতা উল্লেখ করছে। এটি খাছ সুন্নতী একটি আমল।
বিজ্ঞানীরা মনে করে, দুপুর বেলায় স্বল্প সময়ের ঘুম মানুষের শরীর ও মনকে সতেজ করে, চিন্তা ও মনোযোগ পুনসঞ্চয় ঘটায় ও কাজের সক্রিয়তা বৃদ্ধি করে।
‘সাইকোলজিক্যাল সায়েন্স’ জার্নালে ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষ বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর ষষ্ঠ আকাশে গিয়ে যখন ফেরেশতারা পৌঁছেন- কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, তখন আমলগুলি গুণগুণ করতে থাকে, খুব জ্বলজ্বল করতে থাকে, আলোক বিকিরণ করতে থাকে। তখন ষষ্ঠ আকাশের ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন “হে আমলবাহী ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা আমলনামাগুলি রাখুন, আমাকে যাচাই বাছাই করতে দিন, পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে দিন। আমলবাহী ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা বলবেন, আপনি কি পরীক্ষা নিরীক্ষা করবেন?
তখন পরীক্ষক ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “আমি হলাম রহমতের ফেরেশতা। ”
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে-
اِرْحَمُوا مَنْ فِى الأَرْ বাকি অংশ পড়ুন...
এক বৎসরের মধ্যে বেশ কয়েকজন মোতওয়াল্লি পরিবর্তন হলো, হযরত মালেক দিনার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে কেউ মোতওয়াল্লির পদ দিল না।
একদিন রাতে উনি ঘর থেকে বের হলেন তাহাজ্জুদ নামায পড়ার উদ্দেশ্যে অজু করার জন্য। যখন উনি বের হলেন, একটা গায়েবী আওয়াজ হলো- “হে মালেক! এখনও কেন তুমি তওবা করনা, আর কতদিন তুমি ধোকাবাজী করবে, প্রতারণা দিবে মানুষকে আর মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফেল হয়ে মখলুকাতের মধ্যে মশগুল থাকবে? এখন তুমি তওবা করো। ”
উনি যখন এ আওয়াজ শুনলেন তখন তওবা করলেন খালেছভাবে, সত্যিই আর কতদিন আমি মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফিল থাকব? আর কতদিন আম বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকাশ থাকে যে, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই পবিত্র ইলমে ফিক্বাহ উনার শিক্ষার সাথে সাথে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি হাছিল করার লক্ষ্যে পবিত্র ইলমে তাছাওউফ হাছিল করাও ফরয। আর পবিত্র ইলমে তাছাওউফ যেহেতু শায়েখ বা মুর্শিদ ব্যতীত অর্জন করা যায় না তাই পিতা হোক, মাতা হোক, ছেলে হোক, মেয়ে হোক, স্বামী হোক, স্ত্রী হোক সকলের জন্যই একজন কামিলে মুকাম্মিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার হাতে বাইয়াত গ্রহণ করা ফরয। তবে যে কোনো কাজ করার পূর্বে সন্তানের জন্য পিতা-মাতা আর স্ত্রীর জন্য স্বামীর অনুমতি নেয়া বরকতের কারণ। কিন্তু সেজন্য যে বিষয়ে পিতা-ম বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মান-মর্যাদা লাভের জন্য কোন আমল বা ইবাদত-বন্দেগী করাটাও এক প্রকার গইরুল্লাহ। এ মন্দ স্বভাব বা কামনা-বাসনা থেকে অন্তরকে পবিত্র রাখতে হবে। কারণ যারা মান-সম্মান অর্জনের জন্য কোন ইবাদত করবে তাদের ইবাদতগুলো দ্বিতীয় আকাশ অতিক্রম করে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে পৌঁছবে না, সেখানে হাফাযাহ (পরীক্ষক) ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি আমলগুলো আটকে রেখে দিবেন।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ حَضْرَتْ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ الاَنْصَارِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ اَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا ذِئْبَانِ جَائِعَانِ اُرْسِلَا ف বাকি অংশ পড়ুন...
শাইখুশ শুয়ূখ হযরত শাকীক বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, পবিত্র হজ্জের ছফর কালে আমি কাদেসিয়া এলাকায় গিয়ে পৌঁছলাম। সেখানে আমি একজন সুশ্রী ও দীর্ঘদেহী যুবককে দেখলাম। উনার পরনে ছিল শাল। কাঁধে পাগড়ির প্রান্ত এবং পদযুগলে সেন্ডেল মুবারক। তিনি অনেক ভিড়ের মধ্য থেকে বের হয়ে একাকিই এক জায়গায় বসে গেলেন। আমি ভাবলাম, এই যুবক ছূফী শ্রেণীভুক্ত মনে হয়। সম্ভবতঃ তিনি এ ছফরে মুসলমানদের উপর বোঝা হয়ে যেতে চান। কাজেই উনাকে এ থেকে বিরত রাখার জন্যে বলা উচিত।
আমি উনার কাছে যেতেই তিনি বললেন, হে শাকীক! ধারণা করা থেকে বেঁচে থাক বাকি অংশ পড়ুন...
আর প্রত্যেক মুসলিম-অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের মহাসম্মানিত জীবনী মুবারক প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা এবং উনাদের সংশ্লিষ্ট মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফসমূহ উপলক্ষে মাহফিলের আঞ্জাম দেয়া।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী ইতিহাসে শাহাদাত শব্দখানা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয়। কিন্তু কেন এ শব্দের এত ব্যবহার? কারা এমন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। কি তাদের পরিচয়?
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও বড় শত্রু হিসেবে ইহুদী ও মুশরিক এই দুই জাতিকে চিহ্নিত করেছেন। একথা দিবালোকের চেয়েও সুস্পষ্ট যে, ইসলামী ইতিহাসের সমস্ত শোক সংবাদের নেপথ্যেই রয়েছে এই দুই জাতির ষড়যন্ত্র। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শাহাদাত মুবারকের জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
অন্য এক রিওয়ায়েতে এসেছে-
لَا تَرَي رَجُلًا وَلَا يَرَاهَا رَجُلٌ
কোন পুরুষ তাকে দেখবে না এবং কোন পুরুষকেও সে মহিলা দেখবে না।’
قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
‘সেটা শুনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন-
فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ بِضْعَةٌ مِنِّي
‘হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি আমার কলিজার টুকরা।’ কাজেই আমার যে জবাব উনি সেটাই দিয়েছেন।’ সুবহানাল্লাহ!
কারণ মেয়েদের জন্য সবচাইতে উত্তম আমল হচ্ছে, কোন পুরুষকে সে দেখবে না, কোন পুরুষও তাকে দেখবে না।
এ প্রসঙ্গে বর্ণিত রয়েছে, গাউছুল আ’যম, সাইয় বাকি অংশ পড়ুন...
৩৪. প্রসঙ্গ: তাহাজ্জুদ নামায
জামায়াতে আদায় করা বিদ্য়াত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: তাহাজ্জুদ নামাযসহ অন্যান্য নফল নামায জামায়াতে আদায় করা জায়িয। তাই তারা বিশেষভাবে রমযান মাসে তাহাজ্জুদ নামায জামায়াতে আদায় করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: তারাবীহ্, ছলাতুল ইস্তিস্কা ও ছলাতুল কুসূফ, এই তিন প্রকার নামায ব্যতীত কোন সুন্নত বা নফল নামাযই জামায়াতে আদায় করা জায়িয নেই। বরং ফক্বীহ্গণ উনাদের মতে তা মাকরূহ্ তাহ্রীমী ও বিদ্য়াতে সাইয়্যিয়্যাহ্।
[এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ৭, ১৩, ১৪, ৩১, ৪১, ৫৩, ৭০ ও ৮২ বাকি অংশ পড়ুন...
৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রূহ্ মুবারক نُوْرُ الْاَمْرِ مُبَارَكٌ নূরুল আম্র মুবারক
৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চেহারা মুবারক نُوْرُ الرَّحْمَةِ مُبَارَكٌ নূরুর রহ্মাত মুবারক
৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ভ্রু মুবারক نُوْرُ التَّنْوِيْرِ مُبَارَكٌ নূরুত তানউইর মুবারক
ছাহিবু কা’বা কাওসাইনি আও আদনা, ছাহিবু লাওলাক, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সকলের হাক্বীক্বী ক্বিবলা মুবারক
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ বাকি অংশ পড়ুন...












