ছদকা বালা-মুছীবত দূর করে:
দেখা যায়, যারা দান-ছদকা করে না তারা সবসময় বিভিন্ন রকম বিপদ-আপদে পর্যুদস্ত থাকে। তাদের অর্থ-সম্পদ, আয়-রোজগারে কোনো বরকত থাকে না। যারা পরকালের জন্য মাল-সম্পদ খরচ না করে জমা করে রাখে তাদের সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَكُوْنُ كَنْزُ أَحَدِكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ شُجَاعًا أَفْرَعَ يَفِرُّ مِنْهُ صَاحِبُهُ وَهُوَ يَطْلُبُه حَتَّى يُلْقِمَهُ أَصَابِعَة. (رواه أحمد)
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হ বাকি অংশ পড়ুন...
৬৬. হাফিযুল্ হাদীছ (حافظ الحديث):
(১৪০-১৪১)
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ও হযরত তাবিয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের যুগের পর যিনি সনদ ও মতনের সমস্ত বৃত্তান্তসহ এক লক্ষ হাদীছ শরীফ আয়ত্ত করেছেন উনাকে ‘হাফিযুল্ হাদীছ’ বলে। মুফতী হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ আমীমুল্ ইহসান মুজাদ্দিদী বরকতী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত ‘মীযানুল্ আখবার’ কিতাবের বর্ণনা মতে, যিনি সনদ ও মতনের সমস্ত বৃত্তান্তসহ এক হাজার হাদীছ শরীফ আয়ত্ত করেছেন উনাকে ‘হাফিযুল্ হাদীছ’ বলে। তবে, কেউ কেউ হাফিযুল্ হাদীছ হওয়ার জন্য ইলমে লাদুন্নী বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন সমস্ত মু’মিনদের মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মাতা আলাইহিন্নাস সালাম। উনারা ছিলেন মোট ১৩ জন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেমন ‘আজওয়াদুন নাস’ বা সর্বশ্রেষ্ঠ দানশীল, মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাও ছিলেন উক্ত ছিফত মুবারকের মালিক। সুবহানাল্লাহ!
উম্মুল মু‘মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার দানশীলতা মুবারক :
উম্মুল মু‘মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ আলাইহা বাকি অংশ পড়ুন...












