সাইয়্যিদ শাহ মখদুম রুপোশ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নছবনামা মুবারক: হযরত সাইয়্যিদ আব্দুল কুদ্দুস ওরফে হযরত শাহ্ সাইয়্যিদ শাহ মখদুম রুপোশ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (১) হযরত সাইয়্যিদ আজাল্লা শাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা হযরত (২) আব্দুল কাদের জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (৩) হযরত সাইয়্যিদ আবু আব্দুল্লাহ মুসা রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (৪) হযরত সাইয়্যিদ আবু আবদুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (৫) হযরত সাইয়্যিদ ইয়াহইয়া জাহেদ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা (৬) হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি, উনার পিতা ( বাকি অংশ পড়ুন...
শায়েস্তা খাঁ, মোঘল আমলের একজন বিখ্যাত সুবাদার বা প্রাদেশিক শাসক ছিলেন। তার খ্যাতি মূলত বাংলার সুবাদার হিসাবে। তিনি বাংলা শাসন করেন প্রথমবার ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ সাল এবং দ্বিতীয়বার ১৬৮০ থেকে ১৬৮৮ সাল। তার শাসনামলে ঢাকায় ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয় এবং এ সময় বহু মসজিদ, ঈদগাহ নির্মাণ করেন। তার মধ্যে বর্তমান পুরনো ঢাকার অভ্যন্তরে পলাশী ব্যারাক এলাকায় বুয়েট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসসমূহের দক্ষিণে একটি ঈদগাহ প্রতিষ্ঠা করেন, যার পার্শে¦ একটি মসজিদও ছিলো বলে ইতিহাসে পাওয়া যায়। এটি অত্যন্ত বড় একটি ঈদগাহ হিসেবে বিখ্যাত ছিলো। ঐ স্থানটির ত বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার সবচেয়ে বড় পরিচয় মুবারক হচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
পবিত্র সামা শরীফ সম্মানিত শরীয়তসম্মত তো অবশ্যই বরং মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত:
ভারতের আজমীর শরীফ-এ শুয়ে আছেন ৭ম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, সুলত্বানুল হিন্দ, খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি (৫৩৬-৬৩৩ হিজরী) এবং দিল্লীতে রয়েছেন ৮ম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, মাহবূব-ই-ইলাহী হযরত নিযামুদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি (৬৩৫-৭২৫ হিজরী) উনারা। এই মহান মুজাদ্দিদদ্বয় রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণে পবিত্র হামদ-নাত শরীফ ও ক্বাছীদা শরীফ শুনতেন এবং পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, রাজনীতির মাধ্যমে ইসলামকে বিভক্ত করার চেষ্টা যারা করছে, তাদের ভোটের মাধ্যমে প্রতিফলন দেখাতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, যারা “জান্নাতের টিকেট” বিক্রি করতে চায়, তারা আসলে ধর্মকে ব্যবসায় পরিণত করছে। “এই দেশে চেতনার ব্যবসা চলবে না,” বলেন তিনি।
গত শনিবার কুমিল্লায় বিএনপির কাউন্সিলে বক্তব্য রাখার সময় সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, একাত্তরের চেতনা রাজনৈতিকভাবে বিক্রি করা চেষ্টা করতে গিয়ে শেখ হাসিনা শেষ পর্যন্ত দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছেন। তার মতে, দলের রাজনীতি ঢাকায় ম বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত নিযামউদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি; যিনি চিশতীয়া তরীক্বা উনার একজন প্রধান ওলীআল্লাহ। দিল্লীতে উনার খানকা শরীফ। ইতিহাসে লেখা রয়েছে, খানকা শরীফ ও লঙ্গরখানার খরচ বহনের জন্য তিনি উনার খাদিমকে নির্দেশ মুবারক দিয়ে রেখেছিলেন, যদি কখনো অর্থের দরকার হয় অমুক তাকের মধ্যে হাত দিবে। প্রয়োজনীয় অর্থ সেখানেই কুদরতীভাবে পাবে।
শুধু হযরত নিযামউদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নন, বরং গোটা ইতিহাসেই ওলীআল্লাহগণ উনাদের অঢেল অর্থ খরচের ইতিহাস পাওয়া যায়। চিশতীয়া তরীক্বা উনার অন্যতম আরো একজন ওলীআল্লাহ হলেন হযরত আলাউল হক রহমতুল বাকি অংশ পড়ুন...
নবাবগঞ্জে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ৪শ’ বছরের পুরাতন এই মসজিদটি। মোঘল আমলের মসজিদটি শাহী মসজিদ ও ভাঙ্গা মসজিদ নামে পরিচিতি পেয়েছে। সদর উপজেলা থেকে ৭ কিলোমিটার দূরেই রয়েছে নতুন বান্দুরা শাহী মসজিদ অথবা ভাঙ্গা মসজিদ। যা বান্দুরায় ইছামতি নদীর পূর্ব বাঁকে অবস্থিত।
তিন গম্ভুজ বিশিষ্ট মসজিদটি প্রায় ৫০ শতক জমির উপর অবস্থিত। ১৬৫ ফুট উচু মিনার নির্মাণ করা হয়েছে, মসজিদের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য। মিনারটি ঢাকা দক্ষিণের সবচেয়ে বড় মিনার বলেই মনে করা হয়।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় প্রত্যেকদিনই মুসল্লিরা ইবাদতের জন্য বাকি অংশ পড়ুন...
হিন্দুস্থানের বড় বড় আলিম-উলামা উনাদের বাইয়াত গ্রহণ:
যখন আলিম কুল শিরোমনি, হযরত মাওলানা আব্দুল হাই রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত হলেন, তখন দিল্লীতে একটা সাড়া পড়ে গেলো। কেউ বললো, আপনি এত বড় আলেম হওয়ার পরেও উনার নিকট বাইয়াত হওয়ার কি দরকার ছিলো?
জবাবে তিনি বলেন, আমি হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত হয়ে উনার পিছনে মুক্তাদী হিসেবে দু’রাকাত নামায পড়েছি। ঐ দু’রাকাত নামাযে আমার যা কিছু হাছিল হয়েছে তা সারা জীবনেও হয়নি। ঐ দু’রাকায়াত নামা বাকি অংশ পড়ুন...
উনার সম্মানিত শায়েখ উনার স্বপ্ন মুবারক:
আল্লামা রুহুল আমীন বশীর হাটি রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার “কারামতে আহমদী” কিতাবের ২৭ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন, “হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি দিল্লী পৌঁছার সাত দিন আগে হযরত শাহ আব্দুল আযীয মুহাদ্দিস দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেন যে, তিনি দিল্লীর জামে মসজিদে মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক এনেছেন। চারদিক থেকে লোকজন উনার বরকতময় জিয়ারত মুবারক লাভের জন্য আসছে।
তখন নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
বাল্যকাল:
হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বাল্য বয়স থেকেই নির্জনতা অবলম্বন করতেন এবং কাফির মুশরিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ করার চিন্তা-ভাবনা করতেন। উনার শৈশবকাল মুবারক সম্পর্কে “সাওয়ানেহ আহমদী” নামক কিতাবে তিনি নিজেই বলেন, বাল্যকাল হতেই আমার মনে এই ধারণা বা ভাব উদয় হতো যে, একদিন আমি কাফিরদের বিরুদ্ধে জিহাদ করবো। তাই শৈশবেই দেখা যায় তিনি উনার সঙ্গী-সাথীদের দুই দলে বিভক্ত করে দু’টি পরস্পর সৈন্যবাহিনী দাঁড় করিয়ে দিতেন। একটি দলের আমির হয়ে তিনি উনার নাম দিতেন “মুজাহিদে ইসলাম” অন্য দলটির নাম দেওয়া হতো “কাফির বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ১৩ শতকের মহান মুজাদ্দিদ, মুজাহিদে মিল্লাত, শহীদে বালাকোট, আমীরুল মু’মিনীন, হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ১ বাকি অংশ পড়ুন...












